বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২
মো. কাওছার আলী
প্রকাশ : ২৯ মে ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৯ মে ২০২৫, ০৭:২০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

কোরবানির চামড়ায় সম্ভাবনার পথ

কোরবানির চামড়ায় সম্ভাবনার পথ

ঈদুল আজহা শেষে দেশের প্রতিটি বাড়ি, গ্রাম, মহল্লা, হাটবাজার থেকে যে অগণিত কাঁচা চামড়া সংগ্রহ হয়; সেই জোগানের ভিত্তিতেই বছরের বাকি সময় বাংলাদেশি চামড়া-কারখানায় মেশিন চলে, শ্রমিক পায় রুটিরুজির নিশ্চয়তা, জীবনে আসে সচ্ছলতা আর বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার হয় ভারী। এক মৌসুমেই জোগান আসে মোট কাঁচা চামড়ার অর্ধেকের বেশি। এতে প্রায় ১০ লক্ষাধিক মানুষ প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে কাজ পান। আর রপ্তানি আয়ে যোগ হয় প্রায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তবু ঈদের আনন্দের রেশ কাটতে না কাটতেই বাজারে দেখা দেয় দোলাচল—দাম নিয়ে ধোঁয়াশা, পরিবহন-সংরক্ষণে ত্রুটি, কখনো আবার দালাল-সিন্ডিকেটের দাপট।

সংকটের মূল কারণ

মূল্য নির্ধারণ ও বাজার-সংকেত: ঈদের আগে ন্যূনতম দরের ঘোষণা কখন, কত হবে এটি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত দেশব্যাপী স্পষ্ট না থাকায় মাঠপর্যায়ে প্রস্তুতি ধীর হয়ে পড়ে, আবার অঞ্চলভেদে কখনো ভিন্ন ভিন্ন দাম দেখা দেয়; ফলে বাজারে অনিশ্চয়তা ও গুজব একসঙ্গে মাথা তোলে।

সংরক্ষণ ও পরিবহন: দ্রত লবণ সরবরাহের ঘাটতি, পর্যাপ্ত ও কার্যকর সংরক্ষণ ব্যবস্থার অভাব এবং অনেক এলাকায় গ্রাম থেকে শহরে যাওয়ার রাস্তাঘাটের দুরবস্থা—এ তিনটি চ্যালেঞ্জ একত্রে পুরো চামড়া সরবরাহ চেইনের গতি থমকে দেয়। ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে চামড়ার গুণগতমান নষ্ট হওয়ার। যখন লবণ বা নিরাপদ পরিবহন-ভ্যান সময়মতো পৌঁছায় না, দূরবর্তী অঞ্চল থেকে আনা অনেক চামড়া স্বাভাবিকের তুলনায় দ্রত গুণগতমান হারায়।

ট্যানারির অর্থায়ন ও ক্রয়-প্রক্রিয়া: মৌসুমে হঠাৎ বড় অঙ্কের মূলধন দরকার হয়, অথচ সব ট্যানারি একই সময়ে ব্যাংক সহায়তা বা পর্যাপ্ত নগদ অর্থ সহায়তা পান না; এতে বিক্রেতা-ক্রেতা দুপক্ষই দোলাচলে পড়ে এবং প্রথম ধাপে বেশিরভাগ কাঁচা চামড়া অবিক্রীত থাকে।

মধ্যস্বত্বের বাজার কাঠামো: খামারি-সংগ্রাহক স্বচ্ছ দাম চান, ট্যানারি ভালো মান চান; মাঝখানে মধ্যস্বত্বভোগী কাঁচা চামড়ার দামে প্রভাব বিস্তার করে। খামারি-সংগ্রাহকের হাতে দরকষাকষির ক্ষমতা কমে যায়। বাজারের স্বচ্ছতা না থাকলে দালালই দর ঠিক করে।

ট্রেসেবিলিটি ও তথ্যপ্রবাহ: উৎস থেকে ট্যানারি পর্যন্ত এখনো কোনো একীভূত, রিয়েল-টাইম তথ্য প্ল্যাটফর্ম নেই; ফলে একনজরে কোথায় কোন মানের চামড়া গেল, তা দেখা যায় না আর মাননিয়ন্ত্রণ ও ন্যায্য মূল্য নিরূপণ কঠিন হয়ে পড়ে।

টেকনিক্যাল অংশগ্রহণ: টেকনোলজিস্ট, চামড়া প্রকৌশলী ও প্রক্রিয়াকরণ বিশেষজ্ঞরা নীতি-আলোচনায় নিয়মিত জায়গা না পেলে বাস্তবমুখী দিকগুলো পুরোপুরি প্রতিফলিত হয় না আর মাঠপর্যায়েও কিছু সিদ্ধান্ত প্রয়োগে বাধা পায়।

দক্ষতা ও সচেতনতা: মৌসুমি সংগ্রাহক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য আধুনিক লবণায়ন বা দ্রুত সংরক্ষণ পদ্ধতির প্রশিক্ষণ এখনো সীমিত; এতে সামান্য ভুলেও সম্ভাবনাময় চামড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে মান-সুনাম প্রশ্নের মুখে পড়ে।

ট্যানারি অবকাঠামো ও পরিবেশ মান: সাভার ট্যানারি এস্টেট এখনো আন্তর্জাতিক পরিবেশ মান (CETP ও কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা) পূরণে পিছিয়ে আছে, যা পুরো চামড়া খাত ঝুঁকির মুখে রেখেছে। পরিবেশগত অসংগতি অব্যাহত থাকায় সরকার, উদ্যোক্তা ও শ্রমিক—সবার রাজস্ব ও সুনাম নষ্টের সম্ভাবনা বাড়ছে।

দীর্ঘমেয়াদি নীতি-ধারাবাহিকতা: চামড়াকেন্দ্রিক রপ্তানি সম্ভাবনা বিশাল হলেও স্থায়ী, পূর্বানুমেয় ও শিল্পবান্ধব নীতির ধারাবাহিক অবকাঠামো এখনো পুরোপুরি সুদৃঢ় হয়নি; ফলে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ ও পরিকল্পনা নেওয়া প্রত্যাশিত গতিতে এগোয় না।

কেন বিষয়টি সবাইকে ভাবায়? কারণ অর্থনীতি ঝুঁকিতে পড়ে। বছরে ১০-১৫ শতাংশ কাঁচা চামড়া পচে বা অব্যবহৃত পড়ে থাকে; এতে ৮০০-১০০০ কোটি টাকা বাজারচক্রের বাইরে থেকে যায়; খামারি-সংগ্রাহকের আগ্রহ কমে। ন্যায্য দাম না পেলে কমে পরের বছর পশু পালন। এর প্রভাব পড়ে পুরো গ্রামীণ অর্থনীতিতে। উত্তরণের টেকসই রূপকল্প: ঈদকেন্দ্রিক চামড়া বাজারে মৌসুমি সংকটকে দীর্ঘমেয়াদে সমাধান করতে হলে একটি সমন্বিত, প্রযুক্তিনির্ভর ও অংশীজন-সাশ্রয় ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। নিচে তিনটি মূল স্তম্ভে ভাগ করে প্রস্তাবনা তুলে ধরা হলো:

ক. নীতিগত ও প্রশাসনিক উদ্যোগ

১. ই-বিড লেদার প্ল্যাটফর্ম: একটি কেন্দ্রীয় ডিজিটাল ট্রেসেবিলিটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে কোরবানির মাঠপর্যায় থেকে ট্যানারি পর্যন্ত প্রতিটি চামড়া লট ছজ কোড বা RFID ট্যাগের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন হবে। এতে উৎসভিত্তিক তথ্য, গুণগত মান ও অবস্থানভিত্তিক ট্র্যাকিং নিশ্চিত হবে।

২. আগাম দাম ও নির্দেশনা ঘোষণা: ঈদের কমপক্ষে ৪৫ দিন আগে সরকার কর্তৃক ন্যূনতম সংগ্রহমূল্য, সংরক্ষণ গাইডলাইন এবং লজিস্টিক নির্দেশনা প্রকাশ করা প্রয়োজন। এতে মাঠপর্যায়ে প্রস্তুতির জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যাবে এবং বাজারে অনিশ্চয়তা ও গুজব হ্রাস পাবে।

৩. নীতিনির্ধারণে প্রযুক্তিগত অংশগ্রহণ: টেকনোলজিস্ট, প্রকৌশলী, চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণ বিশেষজ্ঞসহ খাতভিত্তিক পেশাদারদের সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করা সময়ের দাবি। বাস্তবমুখী নীতিনির্ধারণে এটি সহায়ক হবে।

৪. পরিবেশগত মান নিশ্চিত ও রপ্তানিতে নীতির পুনর্বিন্যাস: সাভার ট্যানারি এস্টেটকে আন্তর্জাতিক পরিবেশ মানদণ্ডে উন্নীত করতে কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার (CETP) ও কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কাঠামোর উন্নয়ন জরুরি। এ বিষয়টি খাতের টেকসই উন্নয়নের জন্য সরকারের নীতিগত হস্তক্ষেপ দাবি করে। একই সঙ্গে কাঁচা চামড়া ও ওয়েট-ব্লু রপ্তানি নিরুৎসাহিত করে দেশেই প্রক্রিয়াজাতকরণ ও মূল্য সংযোজনভিত্তিক

উৎপাদনকে অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন। ফলে শুধু পরিবেশগত সুরক্ষা নয়, বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতায় দেশীয় শিল্প আরও এগিয়ে যাবে এবং জাতীয় আয়ও বৃদ্ধি পাবে।

খ. লজিস্টিক ও প্রযুক্তিগত অবকাঠামো

১. জেলা-উপজেলায় একীভূত সংগ্রহ ও সংরক্ষণ কেন্দ্র: BSCIC-এর তত্ত্বাবধানে প্রতিটি জেলার হাট-বাজার ঘিরে আধুনিক সংগ্রহ কেন্দ্র ও কোল্ডস্টোরেজ স্থাপন করা গেলে কোরবানির মৌসুমে চামড়ার গুণগত মান রক্ষা এবং অপচয় রোধে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে। এটি শুধু সংরক্ষণ সক্ষমতা বাড়াবে না, বরং পুরো সাপ্লাই চেইনে কার্যকর সমন্বয়ও নিশ্চিত করবে।

২. পরিবেশবান্ধব ‘গ্রিন সল্ট’ প্রযুক্তি: ঈদুল আজহায় কাঁচা চামড়া সংরক্ষণের জন্য সরকার এ বছর ৩০ হাজার টন লবণ সরবরাহ করবে—এটি নিঃসন্দেহে একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। এখন প্রয়োজন সঠিকভাবে ও সময়মতো লবণ বিতরণ নিশ্চিত করা। চামড়া সংরক্ষণের জন্য মানসম্মত ও কার্যকর লবণায়ন পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণ কমিয়ে, সংরক্ষণ সক্ষমতা বাড়ানো সম্ভব।

৩. মৌসুমি কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও ইনসেনটিভ: সংগ্রাহক, মৌসুমি খামারি ও ব্যবসায়ীদের জন্য স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণ কর্মসূচি হাতে নেওয়া উচিত, যাতে লবণ প্রয়োগ, মান রক্ষা ও দ্রুত ডেলিভারিতে দক্ষতা বাড়ে।

গ. অর্থায়ন ও প্রণোদনা

‘লেদার ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল ফান্ড’: বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে স্বল্পসুদের একটি ঘূর্ণায়মান তহবিল (Revolving Fund) গঠন করে ট্যানারিগুলোর মৌসুমি ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল চাহিদা ৬-৯ মাসের জন্য মেটানো জরুরি। এতে মৌসুমে নগদ সংকট কাটিয়ে তারা সময়মতো চামড়া সংগ্রহ করতে পারবে।

সম্ভাব্য ইতিবাচক ফল: সঠিক মূল্য নির্ধারণ, সময়মতো সংগ্রহ, আধুনিক সংরক্ষণ ও ট্রেসেবিলিটি নিশ্চিত করা হলে বাংলাদেশের কাঁচা চামড়া খাতে নিম্নলিখিত ইতিবাচক পরিবর্তন সাধিত হতে পারে:

১. চামড়ার পচন ও অপচয় হ্রাসে বৈপ্লবিক পরিবর্তন: বর্তমানে কোরবানির মৌসুমে সংগৃহীত চামড়ার প্রায় ১০-১৫ শতাংশ পর্যন্ত অপচয় হয়। উপযুক্ত সংরক্ষণ, পরিবহন ও দ্রুত সংগ্রহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা গেলে পচন ৮০ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস করা সম্ভব, যা বছরে প্রায় ২০০-২৫০ কোটি টাকার চামড়া ক্ষতি থেকে বাঁচাতে পারে।

২. প্রান্তিক বিক্রেতা ও মৌসুমি সংগ্রাহকের আয় বৃদ্ধি: বর্তমানে মধ্যস্বত্বভোগীরা পুরো চেইনে প্রায় ১৫-২০ শতাংশ অতিরিক্ত মার্জিন দখল করে নেয়। ট্রেসেবিলিটি ও সরাসরি বিক্রয় প্ল্যাটফর্ম (যেমন ডিজিটাল মার্কেটপ্লেস বা সংগ্রহ কেন্দ্র) চালু হলে প্রান্তিক বিক্রেতারা চামড়ার জন্য ২০-২৫ শতাংশ পর্যন্ত বেশি মূল্য পেতে পারেন, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে।

৩. রপ্তানি আয়ের উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনা: পর্যাপ্ত প্রক্রিয়াজাত ও গুণগত মানসম্পন্ন চামড়া নিশ্চিত করা গেলে Finish Leather and Leather Products রপ্তানি থেকে বছরে ৫০০-৭০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত আয় অর্জনের সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে Finish Leather and Leather Products মিলিয়ে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় বছরে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা, যা উন্নত প্রক্রিয়াজাতকরণ ও পরিবেশ সম্মত উৎপাদনের মাধ্যমে আরও বাড়ানো সম্ভব।

৪. আন্তর্জাতিক বাজারে আস্থা বৃদ্ধি ও বাজার-শেয়ার পুনরুদ্ধার: যেসব ট্যানারি আন্তর্জাতিক পরিবেশ মানদণ্ড (যেমন LWG, SLF) অনুসরণ করে না, তারা বৈশ্বিক ব্র্যান্ডদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারাচ্ছে। ট্রেসেবল, টেকসই উৎপাদন নিশ্চিত হলে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো পুনরায় বাংলাদেশি পণ্য বিবেচনায় নিতে পারে, ফলে আমাদের হারানো বাজার-শেয়ার পুনরুদ্ধার হবে।

কাঁচা চামড়ার মৌসুমি ঝাঁক সামলানো কঠিন কিন্তু অসম্ভব নয়। একদিকে আগাম পরিকল্পনা ও প্রযুক্তি, অন্যদিকে স্বচ্ছ বাজারব্যবস্থা ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদ—এ চার চাবি হাতে থাকলে অস্থিরতার দরজা বন্ধ করা যায়। লাভ হবে সবার; সরকার পাবে স্থিতিশীল রপ্তানি, অর্থনীতি পাবে টেকসই গতি, খামারি-সংগ্রাহক পাবেন ন্যায্য দাম, ট্যানারি পাবে মানসম্মত কাঁচামাল আর সাধারণ ভোক্তা গর্ব করতে পারবে—বাংলাদেশি চামড়া সত্যিই বিশ্বমানের। সংকট থেকে সম্ভাবনায় পৌঁছাতে দরকার সিদ্ধান্ত, সমন্বয় আর সময়োচিত উদ্যোগ। সম্ভাবনার এ দরজাটি একসঙ্গে টেনে খুলে দেওয়ার সময় এখনই।

লেখক: ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, হেড অব অপারেশন, আইডিয়া ট্রি এবং লেদারট্রেস বাংলাদেশের প্রকল্প সমন্বয়কারী

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইউআরপি ও ডিএলআর মডিউল প্রস্তুত / মালয়েশিয়ায় শ্রমিক যাবে শূন্য অভিবাসন ব্যয়ে

রাশিয়া শক্তিশালী, এটা মেনে নিতেই হবে : ট্রাম্প

ময়মনসিংহ থেকে বাস চলাচল শুরু, ভাঙচুরের ঘটনায় কমিটি

আইপিএলে ভালো করলেও ভারত দলে জায়গা নিশ্চিত নয়

ফেব্রুয়ারির কত তারিখে রোজা শুরু হতে পারে 

দুই শিক্ষককে প্রাণনাশের হুমকি প্রদানের ঘটনায় আহমাদুল্লাহর উদ্বেগ

সরকারি কর্মচারীরা দাফনের জন্য পাবেন টাকা

দেড় যুগেও নির্মাণ হয়নি জহির রায়হান মিলনায়তন

দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, দুই উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

৫ অভ্যাসে বার্ধক্যেও ভালো থাকবে হৎপিণ্ড

১০

অনশন প্রত্যাহার করল বেরোবি শিক্ষার্থীরা

১১

‘ভুল চিকিৎসায়’ একদিনে দুই শিশুর মৃত্যু

১২

সরকারি কর্মচারীদের জন্য সুখবর

১৩

কাভার্ডভ্যানের চাপায় মা-মেয়ের মৃত্যু

১৪

মাস্ক পরে হাসপাতালে দীপু মনি

১৫

ছাত্র সংসদের দাবিতে ‘আমরণ অনশন’ ঘিরে বিভক্ত বেরোবির শিক্ষার্থীরা

১৬

বন্ধুত্ব চাইলে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করুন : লায়ন ফারুক

১৭

গাজা সীমান্তে ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করল মিসর

১৮

জাজিরা হাসপাতালে দুদকের অভিযান, অনিয়মে জর্জরিত স্বাস্থ্যসেবা

১৯

ডেজার সভাপতি প্রকৌশলী রুহুল আলম, সম্পাদক প্রকৌশলী চুন্নু

২০
X