সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রকাশ : ০৫ জুন ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ০৫ জুন ২০২৫, ০৮:৩৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
এ কথা সে কথা

বিভেদের জোয়ার, ঐক্যে ভাটা

বিভেদের জোয়ার, ঐক্যে ভাটা

জাতি হিসেবে আমাদের একটি বড় দুর্ভাগ্য, গড়ে ওঠা ঐক্য আমরা বেশি দিন ধরে রাখতে পারি না। আর সে ধরে রাখতে না পারার দায় কারও একার নয়। রাজনৈতিক পক্ষগুলোর সংকীর্ণতা ও ক্ষমতালিপ্সা গড়ে ওঠা ঐক্যকে কখনো নড়বড়ে করেছে, কখনো সমূলে বিনষ্ট করেছে। আমাদের সবচেয়ে বৃহৎ ও মজবুত ঐক্য গড়ে উঠেছিল ১৯৭১ সালে। মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা সে গণঐক্যে ফাটল ধরেছিল স্বাধীনতার পরপরই। স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগ যে তত্ত্বকে সামনে এনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে, তা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। তারা পাকিস্তান সরকারের এলএফওর (লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অর্ডার) অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রাপ্ত সংখ্যাগরিষ্ঠতাকে ভিত্তি বানিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার গঠন করে। যদিও মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে প্রবাসী সরকারও আওয়ামী লীগের দ্বারাই গঠিত হয়েছিল। তবে তখন সংগত কারণেই তা নিয়ে কোনো প্রশ্ন ওঠেনি বা কেউ তোলেনি। বরং দলমত নির্বিশেষে তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন সরকারকে সর্বাত্মক সমর্থন দিয়েছিল। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে এসে রাষ্ট্রপতি পদে ইস্তফা দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদে বসেন। সে সময় তিনি শুধু আওয়ামী লীগের এমপিএ-এমএনএদের সমন্বয়ে সরকার গঠন করেন; যারা পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ ও পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। সে সময় অনেকেই, এমনকি বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠজনরাও তাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন জাতীয় সরকার গঠনের। কিন্তু তিনি সে কথা কানে তোলেননি। স্বাধীন দেশের সংবিধান রচনায় একটি সর্বদলীয় গণপরিষদ গঠনের দাবিও উঠেছিল। কিন্তু তিনি তা না শুনে শুধু আওয়ামী লীগের এমএনএ ও এমপিদের সমন্বয়ে গণপরিষদ গঠন করেছিলেন।

সত্য স্বীকার করলে এ কথা বলতেই হবে, মুক্তিযুদ্ধ কেন্দ্র করে একাত্তরে আমাদের যে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছিল, আওয়ামী লীগ তথা শেখ মুজিবুর রহমানের দলীয় সংকীর্ণতাই তাতে প্রথম কুঠারাঘাত হানে। সে বিভক্তি আর দূর হয়নি। যদিও ১৯৭৫ সালে তিনি সব দল বিলুপ্ত করে একদলীয় শাসন প্রবর্তন করে কথিত জাতীয় ঐক্য পুনর্জীবনের চেষ্টা করেছিলেন। তবে ততদিনে বেলা অনেক গড়িয়ে গেছে। আর সে কারণেই তার গঠিত কথিত জাতীয় দল ‘বাকশাল’ জনসমর্থন পায়নি। বরং বাকশাল জাতিকে আরও বিভক্ত করে। সে বিভক্তি তখন সংগত কারণেই সুপ্ত ছিল। তবে শেখ মুজিব নিহত হওয়ার পর তা প্রকটভাবে প্রকাশ পায়। এক সময়ের হিমালয়সদৃশ জনপ্রিয়তার অধিকারী শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হওয়ার পর দেশের কোথাও কোনো প্রতিবাদ হয়নি। বরং প্রায় সবাইকে ঘটনাটি স্বাভাবিক হিসেবেই গ্রহণ করতে দেখা গেছে। তখন শেখ মুজিবের অনুগত-ভক্তরাও মন্তব্য করেছেন, তার সে করুণ পরিণতির জন্য তিনি নিজেই দায়ী। একসময় যারা তার ডাকে জীবন দিতে পারত, তারাই তখন পালন করেছে নীরব ভূমিকা। জাতীয় ঐক্য যখন দ্বিধাবিভক্ত হয়, তখনই এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।

দ্বিতীয়বার আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলাম ১৯৯০ সালে। ১৯৮২ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী জেনারেল এরশাদের বিরুদ্ধে ১৯৮৩ থেকে যে নিরবচ্ছিন্ন আন্দোলন চলছিল, তা পরিণতি পায় নব্বইয়ের ডিসেম্বরে। গণঅভ্যুত্থানে পতন ঘটে স্বৈরশাসক এরশাদের। সে গণঅভ্যুত্থানের প্রাণশক্তি ছিল আন্দোলনরত জোটগুলোর ঐক্য। বিএনপি নেতৃত্বাধীন সাতদলীয় জোট, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন আটদলীয় জোট, পাঁচদলীয় বামজোট এবং জামায়াতে ইসলামী সে গণঅভ্যুত্থানের পক্ষশক্তি ছিল। নভেম্বর মাসে এসে আন্দোলনরত জোট তিনটি এরশাদের পতনের পর সরকার গঠন ও রাষ্ট্র পরিচালনার বিষয়ে একটি রূপরেখা প্রণয়ন ও অনুমোদন করে। ইতিহাসে এটা ‘তিন জোটের রূপরেখা’ হিসেবে খ্যাত। সে রূপরেখায় বলা হয়েছিল, এরশাদের পতনের পর একটি দলনিরপেক্ষ অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। সে নির্বাচনে বিজয়ী দলগুলোর মধ্যে যারাই সরকার গঠন করুক, জাতীয় সংসদে সংবিধান সংশোধন করে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংযোজন করা হবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলো, বাংলাদেশের হৃত গণতন্ত্র ফিরে এসেছিল যে মহান নেতার হাত ধরে, সেই নেতা জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি পূর্বপ্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়। তিন জোটের রূপরেখার অন্যতম একটি ‘রাষ্ট্রপতি পদ্ধতির’ পরিবর্তে ‘সংসদীয় পদ্ধতি’ সংবিধানে সংযোজনে তারা একমত হলেও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় রাজি হয় না। ফলে এ ইস্যুতে নব্বইয়ে গড়ে ওঠা ঐক্য বিভক্ত হয়। বিএনপি ও অন্য দলগুলো অবস্থান নেয় বিপরীত মেরুতে। যে কারণে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি বিতর্কিত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তবে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য অনুষ্ঠিত সে নির্বাচনে গঠিত জাতীয় সংসদে বিএনপির উদ্যোগে সংবিধান সংশোধন করে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিএনপি এককভাবে প্রবর্তন করলেও তা জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই ঐকমত্যের পেছনে বিএনপির জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ অন্যতম নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে। কেননা, আন্দোলনরত দলগুলোর দাবিকে উপেক্ষা করে বিএনপি ইচ্ছে করলে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলে রাখতে পারত। তবে তাতে রক্ত এবং প্রাণ ক্ষয়ের আশঙ্কা ছিল। বিএনপি সে পথে হাঁটেনি। জাতীয় সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাস করে তারা বিরোধী দলের দাবির প্রতি সম্মান দেখিয়েছে, জনআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন করেছে। সুতরাং এটা বলা অত্যুক্তি হবে না, তত্ত্বাবধায়ক সরকারও জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

কিন্তু সে জাতীয় ঐকমত্যও বেশি দিন টেকেনি। আর তা টেকেনি রাজনৈতিক দলের ক্ষমতালিপ্সার কারণেই। ২০০৯ সালে ক্ষমতাসীন হয়ে সুপ্রিম কোর্টের একটি বিতর্কিত পর্যবেক্ষণকে পুঁজি করে আওয়ামী লীগ সরকার সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতিকে বাতিল করে দেয়। বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর প্রতিবাদকে তারা ধর্তব্যের মধ্যে নেয়নি। বিষয়টি সমালোচিত হয়েছে দেশ-বিদেশ সর্বত্র। কিন্তু লীগ-সরকার অবলম্বন করেছিল ‘কানে দিয়েছি তুলো আর পিঠে বেঁধেছি কুলো’ নীতি। কারণ ক্ষমতালিপ্সা তাদের উন্মত্ত করে তুলেছিল। আর তাই যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য তারা ১৭৩ দিন হরতালসহ ধ্বংসাত্মক আন্দোলন করেছিল, তাকে হত্যা করতে তাদের বিবেকে বাধেনি। এভাবেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা জাতীয় ঐকমত্য আওয়ামী লীগের দলীয় সংকীর্ণতা ও ক্ষমতা কুক্ষিগত করার উদগ্রতার কারণে বিনষ্ট হয়।

সর্বশেষ কারও আহ্বানের অপেক্ষা না করেই গড়ে ওঠে একটি জাতীয় ঐক্য। আর তা গড়ে ওঠে ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টের আন্দোলন কেন্দ্র করে। লক্ষণীয় হলো, এর আগে-পড়ে নানা ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানালেও তা বাস্তবরূপ লাভ করেনি। অনেকেই তখন মন্তব্য করেছেন, জাতীয় ইস্যুতে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ হওয়া বা ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা আকাশ-কুসুম কল্পনামাত্র। সেই আকাশ-কুসুম কল্পনা বাস্তবে রূপ নিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্র করে। শিক্ষার্থীদের ন্যায্য আন্দোলন সমর্থন জানিয়ে ব্যাপক জনসাধারণের রাজপথে নেমে আসা যে জাতীয় ঐক্যের সূচনা করে, তাই গণঅভ্যুত্থানে রূপ নিয়ে অবসান ঘটনায় শেখ হাসিনার দুঃশাসনের। গঠিত হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। সংবিধানের ১০৬ ধারা অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের ভিত্তিতে গঠিত এ সরকারের সাংবিধানিক বৈধতা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলেনি। এর একমাত্র কারণ, সাড়ে পনেরো বছরের দুঃশাসনের পর মানুষ চেয়েছিল একটি সুস্থ রাজনৈতিক ধারা প্রতিষ্ঠিত হোক। দেশে একটি গণতান্ত্রিক শাসনযাত্রা শুরু করবে—এ প্রত্যাশায় সবাই উন্মুখ হয়েছিলেন। অবশ্য অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ নিয়ে কথা যে ওঠেনি তা নয়। তবে সে সময় বেশিরভাগ মানুষের মনোভাব ছিল, রাষ্ট্র সংস্কার সম্পন্ন করে দেশে দ্রুত গণতন্ত্র ফিরে আসুক । আর সেজন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রয়োজনে দেড়-দুই বছর সময় দিতে হবে। সে জনমতের প্রতি রাজনৈতিক দলগুলো সহমত পোষণ করেছিল অনেকটা বাধ্য হয়েই। একদিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তিগত গ্রহণযোগ্যতা, অন্যদিকে আওয়ামী লীগের স্বৈরশাসনের পর গণতন্ত্রের পথ উন্মুক্ত হওয়ার প্রত্যাশা তাদের জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে বাধ্য করেছে। ফলে রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য পর্যাপ্ত সময় দিতে কেউ আপত্তি তোলেনি।

কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের বয়স যখন দশ মাস অতিক্রম করছে, তখন গণঅভ্যুত্থানের পটভূমিতে গড়ে ওঠা ঐকমত্যে বড়সড় ফাটল স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ ফাটলের প্রধান কারণ জুলাই আন্দোলনের সামনের সারিতে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতাদের অতি বাড়াবাড়ি ও সরকারের কর্মকাণ্ডে তাদের অযাচিত খবরদারি। অনেকেরই ধারণা, অন্তর্বর্তী সরকার এদের প্রশ্রয় দিচ্ছে। বিশেষ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীদের সমন্বয়ে গঠিত রাজনৈতিক সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ পৃষ্ঠপোষকতার বিষয়টি এখন আর রাখঢাকের মধ্যে নেই। সংঘটিত ঘটনাবলি থেকে অনেকেই মনে করেন, নির্বাচন প্রলম্বিত করে এনসিপি নামের সংগঠনটি মাঠ গোছানোর সুযোগ করে দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় স্পষ্ট। যার ফলে জুলাই আন্দোলনের পক্ষ শক্তি এখন বিভক্ত।

অন্যদিকে সচিবালয়সহ বিভিন্ন সরকারি অফিস ও পেশাজীবীরা রয়েছে আন্দোলনে। এসব আন্দোলন বিশৃঙ্খলার পাশাপাশি সৃষ্টি করছে রাজনৈতিক বিভেদ। সরকারি একটি অধ্যাদেশের বিরুদ্ধে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের বিরুদ্ধে এনসিপির অবস্থান ও সংগঠনটির কয়েকজন নেতার হুমকি-ধমকি আওয়ামী লীগ আমলে যুবলীগ-ছাত্রলীগের হুমকি-হুংকারকেই স্মরণ করিয়ে দেয়। এ আন্দোলনে বিএনপিপন্থি সাবেক-বর্তমান আমলা ও কর্মচারীদের সমর্থন রাজনৈতিক বিভেদের জন্ম দিয়েছে।

এ কথা বলা বোধকরি অসংগত হবে না, যে স্পৃহা ও উদ্যম নিয়ে গত বছরের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে দেশের সব রাজনৈতিক শক্তি ও জনসাধারণ ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল, তা এখন অনেকাংশেই নেই। সৃষ্ট রাজনৈতিক বিভেদ আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আন্দোলনে গড়ে ওঠা ঐক্যের ভিত্তি ভূমিতে বড় ধরনের ফাটল সৃষ্টি করেছে। সে ফাটল দূর করতে না পারলে গণতন্ত্রের নবপদযাত্রা বিঘ্নিত হবে। আর সে ফাটল দূর করতে হবে রাজনৈতিক শক্তিগুলো ও অন্তর্বর্তী সরকারকেই। যদি তারা সে ব্যাপারে সচেষ্ট না হয়, তাহলে আগস্ট-গণঅভ্যুত্থানের স্বপ্ন ধূলিসাৎ হতে বেশি সময় লাগবে না।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মণিপুর রক্ষায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক, কারফিউ অব্যাহত

গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

সময় বাঁচাতে সকালে রোজ পাউরুটি খাচ্ছেন, শরীরে যে প্রভাব পড়ছে

চট্টগ্রামে কত পিস চামড়া সংরক্ষণ হয়েছে, জানাল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

হাসপাতাল ঢুকে বৈষম্যবিরোধী নেতাসহ ১০ জনকে পিটুনি

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি? খেতে পারেন এই ৫টি খাবার

ঈদের তৃতীয় দিন গাজায় লাশের স্তূপ

ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?

বিক্রি না হওয়ায় চামড়া নদীতে ফেলে দিলেন ব্যবসায়ী

১০

পালিয়ে যাওয়া সেই পোষা জেব্রা আটক করল পুলিশ

১১

ঈদের তৃতীয় দিনও পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম চলবে : উপদেষ্টা আসিফ

১২

টিভিতে আজকের খেলা 

১৩

ঢাকার তাপমাত্রা নিয়ে দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস 

১৪

তিন দিন ধরে হাসপাতালে যুবক, বলতে পারছে না নাম-পরিচয়

১৫

কলম্বিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

১৬

এবার বিমানবন্দর দিয়ে সিঙ্গাপুর গেলেন শেখ হাসিনার চাচা

১৭

সাবেক সংবাদ উপস্থাপক তরীর ‘রহস্যজনক’ মৃত্যু

১৮

২ লাখ টাকা বেতনে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা

১৯

মধুমতি ব্যাংকে চাকরির সুযোগ, লাগবে না অভিজ্ঞতা

২০
X