মুফতি আরিফ খান সাদ
প্রকাশ : ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৪৪ এএম
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:১১ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

জনদুর্ভোগ দূরীকরণে ইসলামের নির্দেশনা

জনদুর্ভোগ দূরীকরণে ইসলামের নির্দেশনা

ইসলাম মানুষ ও মানবতার ধর্ম। জনমানুষের কল্যাণ ও শান্তির বার্তা নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে ইসলাম। সব ধরনের জনদুর্ভোগের বিপরীতে ইসলামের অবস্থান। পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র ও পৃথিবীতে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের জন্য মানুষের জন্মগত বাসনা, তার উত্তত অনুশীলনই ইসলামের নির্দেশনা। কোনো মানুষের যেন সামান্যতম কষ্ট ও দুর্ভোগের মুখে না পড়তে হয়, ইসলাম সেদিকে খেয়াল রেখেছে। সব ধরনের অন্যায় হত্যাকাণ্ড নিষিদ্ধ করেছে। রাজনীতি বা আন্দোলনের নামে সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করা ইসলামের শিক্ষা নয়। বর্তমান বিশ্বের অন্যতম ইসলামিক স্কলার ওআইসির ফিকহ একাডেমির সদস্য মুফতি তাকী উসমানী প্রচলিত রাজনৈতিক আন্দোলন সম্পর্কে বলেছেন, ‘প্রচলিত আন্দোলনে যদি জনগণের কোনো ক্ষতি ও অসুবিধা না হয়, তাহলে তা বৈধ। কিন্তু ব্যাপকভাবে এগুলোর মধ্যেও ভাঙচুরের, ত্রাস সৃষ্টি, জীবিকা উপার্জনে বাধা দেওয়া, স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করা, হত্যা ও জনজীবনে বাধাবিঘ্ন সৃষ্টি করা আজকাল অত্যাবশ্যক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। আর এ কথা স্পষ্ট যে, এ দিকটিকে জায়েজ বলার অবকাশ নেই।’ (ইসলাম আওর সিয়াসি নজরিয়াত)

পৃথিবীতে মানুষের একটি মৌলিক অধিকার জীবনের নিরাপত্তা। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ইসলামের অন্যতম নির্দেশনা। ‘ইসলাম’ অর্থ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে তার আদেশ-নিষেধ মেনে চলার মাধ্যমে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে শান্তি ও নিরাপত্তা অর্জন। ধর্মপ্রাণ মুসলমানের পরিচয় তুলে ধরে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘প্রকৃত মুসলমান সেই ব্যক্তি, যার হাত ও মুখ থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ।’ (বুখারি ও মুসলিম)। তাই পৃথিবীতে সত্য ও ন্যায়নীতির বাস্তব প্রতিফলনের মাধ্যমে সমাজজীবনে শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বজায় রাখা ইসলামের দৃষ্টিতে অপরিহার্য কর্তব্য এবং ইমানি দায়িত্ব। সুতরাং মানবসমাজে কোনোরকম নাশকতা, অশান্তি সৃষ্টি, নৈরাজ্য, বিশৃঙ্খলা, সংঘাত, হানাহানি, উগ্রতা, বর্বরতা, প্রতিহিংসাপরায়ণতা ও সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ইসলামে নিষিদ্ধ। আল্লাহতায়ালা ঘোষণা করেছেন, ‘দুনিয়ায় শান্তি স্থাপনের পর এতে বিপর্যয় ঘটাবে না।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ৫৬)

ইসলাম কখনোই হত্যা, নৈরাজ্য সৃষ্টি, সহিংসতা ও সন্ত্রাসকে প্রশ্রয় দেয় না। পৃথিবীতে নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকে নিষেধ করে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘তোমরা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে প্রয়াসী হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ বিপর্যয় সৃষ্টিকারীকে পছন্দ করে না।’ (সুরা কাসাস : ৭৭)। অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘ফিতনা (দাঙ্গা, বিশৃঙ্খলা ও গৃহযুদ্ধ) হত্যা অপেক্ষা গুরুতর।’ (সুরা বাকারা : ১৯১)। অন্যায়ভাবে কাউকে হত্যা করাকে ইসলাম বিশ্বমানবতার মৃত্যুতুল্য গণ্য করেছে। আর মুসলমানদের পারস্পরিক রক্তপাতের বিরুদ্ধে হাদিস শরিফে কঠিন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘কোনো মুসলমানকে গালি দেওয়া গোনাহের কাজ আর তাকে হত্যা করা কুফরি।’ (বুখারি: ৬০৪৪)। অথচ এখন দেখা যায়, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে যে কোনো মানুষের ওপর চালানো হচ্ছে অত্যাচার, রক্তপাত ও হত্যাকাণ্ড। প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়েও মহড়া দিতে দেখা যায়। অথচ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমাদের (মুসলমানদের) ওপর অস্ত্র ওঠাবে, সে আমাদের (ধর্মের) দলভুক্ত না। (বুখারি: ৬৮৪৪)। অন্য হাদিসে তিনি বলেন, ‘আল্লাহর কাছে গোটা পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়া কোনো মুসলমানের হত্যার চেয়েও অধিক সহনীয়।’ (নাসায়ী : ৩৯৯২)। কেউ অন্যায়ভাবে হত্যাকাণ্ডে লিপ্ত হলে ইসলাম তার জন্য মৃত্যুদণ্ড বা কিসাস আইনের প্রবর্তন করেছে। আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, নিহতদের ব্যাপারে তোমাদের জন্য কিসাসের বিধান দেওয়া হলো।’ (সুরা বাকারা : ১৭৮)।

রাজনৈতিক অনৈক্য ও অস্থিরতার সুযোগে একদল দুষ্কৃতকারী সুযোগের সদ্ব্যবহার করে। নানাপ্রকার জনদুর্ভোগ, নিরাপত্তাহীনতা, নাশকতা, নৃশংসতা ও সন্ত্রাসবাদ ছড়িয়ে চলছে। এতে যেমন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম ব্যাঘাত হচ্ছে, তেমনি সামাজিক কর্মকাণ্ডে জননিরাপত্তার ব্যাঘাত ঘটছে। যেসব বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী দুর্বৃত্ত বিভিন্ন স্থানে নানা পর্যায়ে সন্ত্রাস, বোমাবাজি, গুপ্তহত্যা ও প্রকাশ্য দিবালোকে নরহত্যা, অপহরণ, হামলাসহ ধর্মবিরোধী মানবতাবিবর্জিত ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে, বাস্তবিকই তারা ইসলামের মর্মবাণীর সঙ্গে সম্পর্কহীন। নিরপরাধ জনগণকে গুলি করে, বোমা মেরে বা যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগে হত্যা করা, পুড়িয়ে মারা বা প্রাণহানি ঘটানো ইসলামের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। অন্যায়ভাবে নরহত্যা, মানুষের জানমালের ক্ষতিসাধন, ভূপৃষ্ঠে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনষ্ট করাকে কবিরা গুনাহ আখ্যায়িত করে এর ভয়াবহ পরিণাম সম্পর্কে আল্লাহতায়ালা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন, ‘নরহত্যা বা দুনিয়ায় ধ্বংসাত্মক কাজ করা হেতু ব্যতীত কেউ কাউকে হত্যা করলে সে যেন দুনিয়ার সব মানুষকে হত্যা করল; আর কেউ কারও প্রাণ রক্ষা করলে সে যেন দুনিয়ার সব মানুষের প্রাণ রক্ষা করল।’ (সুরা আল-মায়িদা, আয়াত : ৩২) মানুষের জীবনের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ যার হত্যা নিষিদ্ধ করেছেন যথার্থ কারণ ব্যতিরেকে তোমরা তাকে হত্যা কোরো না।’ (সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত: ৩৩) হাদিস শরিফে বর্ণিত আছে যে, ‘দুনিয়া ধ্বংস করে দেওয়ার চেয়েও আল্লাহর কাছে ঘৃণিত কাজ হলো মানুষ হত্যা করা।’ (তিরমিজি)

অন্যায়ভাবে কাউকে কষ্ট দেওয়া, দুর্ভোগে ফেলা গুনাহের কাজ। নবীজি (সা.) এ ব্যাপারে তার উম্মতকে সতর্ক করেছেন। বিশেষ করে রাস্তাঘাটে, বাজারে কিংবা যেসব জায়গায় জনসমাগম ঘটে, এসব জায়গায় এমন কোনো কাজ না করা উচিত, যা জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে বহু মানুষকে কষ্টে ফেলবে। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু মুসা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, তোমাদের কেউ যদি তীর সঙ্গে নিয়ে আমাদের মসজিদে কিংবা বাজারে যায়, তাহলে সে যেন তীরের ফলাগুলো ধরে রাখে কিংবা তিনি বলেছিলেন, তাহলে সে যেন তা মুষ্টিবদ্ধ করে রাখে, যাতে সে তীর কোনো মুসলিমের গায়ে না লাগে। (বুখারি, হাদিস: ৭০৭৫)। এ হাদিসের মধ্যে নবীজি (সা.) এমন সব জায়গায় সতর্ক থাকার কথা বলেছেন, যেগুলোতে সাধারণত জনসমাগম বেশি হয়। মসজিদ, বাজার এ দুটোই জনসমাগমের জায়গা, যেখানে তীর খোলা রাখলে মানুষের কষ্ট হবে বিধায় তিনি এ ব্যাপারে সাহাবায়ে কেরামকে সতর্ক করেছেন। বোঝা গেল যেখানে অনেক জনসমাগম হয়, সেখানে এমন কিছু করা ঠিক নয়, যা মানুষের কষ্টের কারণ হবে। যে কাজটি করেছে, সে বহু মানুষের অভিশাপে অভিশপ্ত হবে, যা তার জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর ব্যাপার।

অন্য হাদিসে এ বিষয়ে সতর্ক করতে গিয়ে নবীজি (সা.) বলেন, হুজাইফা ইবনে উসাইদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি মানুষের চলার পথে কষ্ট দেবে, তার জন্য তাদের অভিশাপ ওয়াজিব হয়ে যাবে। (মুজামুল কাবির)। কোনো কোনো হাদিসে তো নবীজি (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে রাস্তায় বসতেই নিষেধ করেছেন; কিন্তু তারা যখন যৌক্তিক কারণ দেখিয়ে তাদের জরুরি প্রয়োজনের আরজ করেন, তখন নবীজি (সা.) তাদের রাস্তার হক আদায় করে রাস্তায় বসার অনুমতি দিয়েছেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু সাঈদ খুদরি থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেন, তোমরা রাস্তার ওপর বসা ছেড়ে দাও। লোকজন বলল, এ ছাড়া আমাদের কোনো পথ নেই। কেননা এটাই আমাদের ওঠাবসার জায়গা এবং আমরা এখানেই কথাবার্তা বলে থাকি। নবী (সা.) বলেন, যদি তোমাদের সেখানে বসতেই হয়, তবে রাস্তার হক আদায় করবে। তারা বলল, রাস্তার হক কী? তিনি (সা.) বলেন, দৃষ্টি অবনমিত রাখা, কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকা, সালামের জবাব দেওয়া, সৎ কাজের আদেশ দেওয়া এবং অন্যায় কাজে নিষেধ করা। (বুখারি, হাদিস: ২৪৬৫)। অর্থাৎ একান্ত প্রয়োজনে যদি রাস্তায় কোনো কার্যক্রম করতে হয়, তাহলে পথচারীদের যাতে কোনো কষ্ট না হয়, যে জন্য নবীজি (সা.) তাদের কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছেন। অতএব প্রতিটি মুমিনের উচিত, রাস্তাঘাটে দুর্ভোগ তৈরি হয়—এমন কাজ থেকে বিরত থাকা। হাদিসে আরও বর্ণিত হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, এক ব্যক্তি রাস্তা দিয়ে চলার সময় কাঁটাদার গাছের একটি ডাল রাস্তায় পেল, তখন সেটাকে রাস্তা থেকে অপসারণ করল, আল্লাহ তার এ কাজকে কবুল করলেন এবং তাকে মাফ করে দিলেন। (বুখারি, হাদিস: ২৪৭২)

যারা সমাজে অস্থিরতা তৈরি করে দেশ ও জাতির ক্ষতি করতে চায়, শেষ পর্যন্ত তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা আল্লাহর সঙ্গে দৃঢ় অঙ্গীকারে আবদ্ধ হওয়ার পর তা ভঙ্গ করে, যে সম্পর্ক অক্ষুণ্ন রাখতে আল্লাহ আদেশ করেছেন তা ছিন্ন করে এবং দুনিয়ায় অশান্তি সৃষ্টি করে বেড়ায়, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত।’ (সুরা বাকারা: ২৭)। এসব মানুষ ব্যক্তিজীবনেও মানুষের অভিশাপ বয়ে বেড়ায়। পরকালেও কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হবে। পবিত্র কোরআনে এসব কাজে লিপ্ত ব্যক্তিকে মুনাফিক বা কপট হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যখন তাদের বলা হয়, পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি কোরো না, তারা বলে আমরাই তো শান্তি স্থাপনকারী। সাবধান! তারাই অশান্তি সৃষ্টিকারী। কিন্তু তারা বুঝতে পারে না।’ (সুরা বাকারা: ১১-১২)। মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, সবাইকে সুখে-শান্তিতে রাখুন, নিরাপদ রাষ্ট্রের জন্য সবাইকে কাজ করার তাওফিক দিন, দুষ্কৃতকারীদের সঠিক বুঝ দান করুন।

লেখক : মুহাদ্দিস ও ইসলামী চিন্তাবিদ

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

অবৈধ অনুপ্রবেশের সময় চুয়াডাঙ্গায় আটক ১৪

সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ অনুমোদন

বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ

এলডিসি থেকে উত্তরণে দ্রুত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের

আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় সরকারকে সাধুবাদ চরমোনাই পীরের

কাশ্মীরের মালিকানা পাকিস্তান নাকি ভারত পাবে, সমাধান করবেন ট্রাম্প!

এপ্রিলে সড়কে ঝরেছে ৫৮৮ প্রাণ, আহত ১১২৪

তীব্র দাবদাহে বিশুদ্ধ পানি ও স্যালাইন বিতরণ বিএনপি নেতার

আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্তে আমরা আনন্দিত : মির্জা ফখরুল

আট দিনে ৭ খুন

১০

জামালপুরে মাদ্রাসায় শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০

১১

আল নাসর ছাড়তে চান রোনালদো!

১২

মৌসুমের শেষ এল ক্লাসিকো আজ

১৩

সুন্দরবনে পুশ ইন করা সেই ৭৮ জন ‘মোংলায়’

১৪

হরিণ শিকার রোধে বন বিভাগের অভিনব উদ্যোগ

১৫

রাজনৈতিক দলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারবে ট্রাইব্যুনাল, অধ্যাদেশ জারি

১৬

পাঁচ জেলায় হচ্ছে বজ্রপাত, সতর্কতা জারি

১৭

টানা চার দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড চুয়াডাঙ্গায়

১৮

মা’ কথাটি ছোট হলেও ব্যাপকতা বিশাল : ব্যারিস্টার অসীম

১৯

পুঁজিবাজারের পরিস্থিতি উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা 

২০
X