আতাউর রহমান
প্রকাশ : ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:২৪ এএম
আপডেট : ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:০৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

আধিপত্য ও প্রতিশোধের নেশায় বাড়ছে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড

বেশিরভাগ আসামি গ্রেপ্তার হয়নি
আধিপত্য ও প্রতিশোধের নেশায় বাড়ছে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড

চলমান পরিস্থিতিতে পিটিয়ে হত্যা বা মব জাস্টিজের মতো ঘটনার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের পদধারী নেতা ও কর্মীরাও হত্যাকাণ্ডের শিকার হচ্ছেন। গত এক মাসে বিভিন্ন দলের অন্তত ২৪ জন রাজনৈতিক নেতাকর্মী খুন হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৩ জন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের এবং ১১ জন আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী রয়েছেন।

বরাবরের মতোই হত্যাকাণ্ডের পর এক দল অন্য দলকে দোষারোপ করছে। তবে কয়েকটি ঘটনায় বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সংঘর্ষে নিহত হওয়ার তথ্য মিলেছে। এসব হত্যাকাণ্ডে মামলা হলেও বেশিরভাগ ঘটনায় আসামি গ্রেপ্তার হয়নি।

সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নিজেদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে বিএনপি নেতাকর্মীরা বেশি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। এই হত্যাকাণ্ডের কয়েকটি ঘটনায় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে বিএনপির পক্ষ থেকে। আওয়ামী লীগের ১১ নেতাকর্মী খুনের ঘটনায় প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলগুলোর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। গুলি করে ও পিটিয়ে হত্যার পাশাপাশি রাস্তার পাশে এবং বাসার ভেতর মুখে স্কচটেপ পেঁচানো লাশ মিলেছে আওয়ামী লীগ সমর্থিত দুজনের।

রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার বিষয়ে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) নূর মোহাম্মদ কালবেলাকে বলেন, ক্ষমতার পালাবদলের পর এই অস্থিরতাগুলো শুরু হয়েছে। এই সময়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে পুলিশ। কিন্তু তারা তো স্বাভাবিক হতে পারছে না। কোথাও যেতে ভয় পাচ্ছে। ট্রমা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। পুলিশ স্বাভাবিক কাজে ফিরতে পারলে এই পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে অপরাধ ও সমাজ বিজ্ঞানীরা বলছেন, যে দল যখন ক্ষমতায় থাকে, তাদের নিয়ন্ত্রণেই থাকে সবকিছু। সরকারের পতনে নতুন প্রেক্ষাপট তৈরি হওয়ার পর অন্য কেউ সেই জায়গায় প্রভাব বিস্তার বা নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। এতে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডসহ নানা ধরনের বিশৃঙ্খলা বাড়ে। পাশাপাশি আগের প্রেক্ষাপটে যারা রাজনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, তারা এখন ব্যক্তিগত ঘটনার পাশাপাশি রাজনৈতিকভাবে প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছে। এসব কারণেই বর্তমানে বিশৃঙ্খল ঘটনা ঘটছে এবং হত্যাকাণ্ড হচ্ছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক কালবেলাকে বলেন, চলমান সময়ে কিছু খুনখারাবি হচ্ছে আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে। খুনোখুনির আরেকটা কারণ হচ্ছে ব্যক্তিগত প্রতিশোধ। যিনি ক্ষতিগ্রস্ত হন, তার মাঝে একটি মানসিকতা কাজ করে যে তার কখনো সুযোগ এলে তিনি প্রতিশোধ নেবেন। এখন যিনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তিনি মনে করছেন এই সময়টা তার এবং এখন প্রতিশোধ নেওয়ার সময়। তিনি এখন সেটিরই চেষ্টা করছেন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, প্রতিশোধের মানসিকতা থেকে বের হয়ে গণতান্ত্রিক মানসিকতা ধারণ করা এবং আইনের শাসনের সর্বোচ্চ প্রয়োগ না হলে এই অবস্থার পরিবর্তন হবে না।

বিএনপির ১৩ নেতাকর্মী খুন:

বিএনপি নেতাকর্মীদের হত্যাকাণ্ডের ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত বুধবার সকালে আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে নড়াইলের লোহাগড়ায় প্রতিপক্ষ গ্রুপ মিরান শেখ (৪৫) ও জিয়ারুল শেখ (৪০) নামে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করে। তারা দুজনই বিএনপি পরিবারের সদস্য। তারা নড়াইল জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফেরদৌস রহমানের সমর্থক।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র বলছে, দীর্ঘদিন ধরে লোহাগড়ার পারমল্লিকপুর গ্রামে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে নড়াইল জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফেরদৌস রহমানের সঙ্গে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক খান মাহমুদ আলমের সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এ দুই নেতার বাড়ি একই এলাকায়। ওই ঘটনার জেরে গত বুধবার খান মাহমুদ পক্ষের লোকজন ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালালে দুই ভাই নিহত হন।

উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব কাজী সুলতানুজ্জামান সেলিম জানান, নিহত দুজন বিএনপি পরিবারের সদস্য। তার অভিযোগ, যুবদলের আহ্বায়ক খান মাহমুদ আলম আওয়ামী লীগের ক্যাডার বাহিনী নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে।

এদিকে ৯ সেপ্টেম্বর রাতে অভ্যন্তরীণ বিরোধে বগুড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিজানকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনার জেরে একই রাতে তার প্রতিপক্ষ সানোয়ার হোসেন লেদুকে (৪০) পিটিয়ে হত্যা করা হয়। লেদু বিএনপি কর্মী ছিলেন।

গত ২৭ আগস্ট রাতে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও চরএলাহী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল মতিন তোতাকে স্থানীয় বাজারে কুপিয়ে জখম করা হয়। পরের দিন তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ওই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলায় বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদেরও আসামি করা হয়েছে।

৬ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের কালীগঞ্জে মোক্তারপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এএসএম এমদাদুল হক আকলুকে খুন করা হয়। আধিপত্য বিস্তার ও পূর্বশত্রুতার জেরে একই ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নূর মোহাম্মদের অনুসারীরা তাকে হত্যা করে বলে আকলুর পরিবারের অভিযোগ।

গত ৭ ও ৮ আগস্ট ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক ঘটনায় যুবদলের দুই কর্মী নিহত হন। ১৩ আগস্ট বিকেলে রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় ৪০নং ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান আনিসকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তাকে স্থানীয় যুবলীগ ক্যাডাররা গুলি করে হত্যা করে বলে অভিযোগ আনিসের পরিবারের। ওই হত্যাকাণ্ডের পরদিনই রাজধানীর ওয়ারীতে ৪১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলামিন ভূঁইয়া ও তার ছোট ভাই নুরুল আমিনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এই জোড়া খুনে পরিবারের অভিযোগের তীর স্থানীয় কয়েকজন আওয়ামী লীগের নেতার বিরুদ্ধে।

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গত ৭ আগস্ট স্থানীয় সাদেকপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে জহিরুল্লাহ (৫০) নামে বিএনপির এক কর্মী নিহত হন। ১১ আগস্ট নওগাঁর মান্দায় রমজান আলী (৭০) নামে বিএনপির এক কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। তিনি স্থানীয় পরানপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য ছিলেন।

নিহতের ছেলে শামসুল ইসলামের অভিযোগ, বিরোধের জেরে তাদের প্রতিবেশী আওয়ামী লীগের কর্মী আমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে কয়েকজন তার বাবাকে পিটিয়ে হত্যা করে।

আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী খুন:

৭ সেপ্টেম্বর রাতে পিটিয়ে হত্যা করা হয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আবদুল্লাহ আল মাসুদকে। বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন বিনোদপুর বাজারে তার ওপর হামলা হয়। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় থানায় সোপর্দ করা হয়। এরপর হাসপাতালে নেওয়া হলে মধ্যরাতে তিনি মারা যান।

মাসুদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ছিলেন। ২০১৪ সালের এপ্রিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া হলের সামনে হামলার শিকার হয়ে তিনি ডান পা হারিয়েছিলেন। বাঁ পা গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তখন। তিনি কৃত্রিম পা নিয়ে চলাফেরা করতেন। ওই অবস্থাতেই তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।

গত ১০ সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জের ছাতকে নিখোঁজের দুদিন পর আওয়ামী লীগ নেতা জিয়াউর রহমানের (৫৫) বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি সিংচাপইর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা ছিলেন। স্থানীয় পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক (ইনচার্জ) আকরাম হোসেন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, তাকে হত্যা পর বস্তার ভেতর ঢুকিয়ে ফেলে রেখেছিল।

২৯ আগস্ট রাতে চট্টগ্রাম নগরীর অনন্যা আবাসিক এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হন স্থানীয় যুবলীগের দুই সদস্য মো. আনিস (৩৮) ও মাসুদ কায়সার (৩২)। তারা স্থানীয় রাজনীতিতে হাটহাজারী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা ইউনুস গণি চৌধুরীর অনুসারী ছিলেন।

৩১ আগস্ট দুপুরে জামালপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীরচর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও যুবলীগ নেতা আছান আলীকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তিনি স্থানীয় লক্ষ্মীরচর ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে তিনবারের নির্বাচিত ইউপি সদস্য ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ছিলেন।

৬ সেপ্টেম্বর চাঁদপুরের কচুয়ায় নিজ ঘর থেকে আহসান উল্লাহ (৩৫) নামে এক যুবলীগ নেতার স্কচটেপ পেঁচানো অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি যুবলীগের বিতারা ইউনিয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ এটিকে হত্যাকাণ্ড বলছে।

১৪ আগস্ট রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায় মনিরুজ্জামান লিলু (৪৮) নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তিনি স্থানীয় রামপাশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন।

২৪ আগস্ট রাতে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদীখানে দুর্বৃত্তের গুলিতে নাসির শেখ (৪৫) নামে এক যুবলীগ নেতা নিহত হন। তিনি স্থানীয় মালখানগর ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য ছিলেন। ৫ সেপ্টেম্বর কুমিল্লার হোমনায় একই পরিবারের তিনজনকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তাদের গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। পরিবারটি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল।

৯ আগস্ট মৌলভীবাজারের রাজনগরে স্থানীয় একটি বাজারে আধিপত্য নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত হন পাঁচগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম ওরফে ছানা (৫০)।

স্থানীয়রা জানান, স্থানীয় বিএনপি নেতা পিন্টু সুলতানের নেতৃত্বে একপক্ষ আওয়ামী লীগ নেতা দেওয়ান মিয়া ও চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে অন্য পক্ষ সংঘর্ষে জড়ায় সেদিন। প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত হন তিনি।

মানবাধিকার সংগঠন মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) গত আগস্টে মানবাধিকার পরিস্থিতি প্রতিবেদনে দেখা যায়, ওই মাসে সারা দেশে ২৩টি রাজনৈতিক সহিংসতা ঘটেছে। এই সহিংসতার শিকার হয়েছেন ২০৪ জন। তাদের মধ্যে ৯ জন নিহত ও ১৯৫ জন আহত হয়েছেন। সহিংসতার ঘটনাগুলোর মধ্যে ১২টি ঘটনা ঘটেছে বিএনপির অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে, ৯টি বিএনপি-আওয়ামী লীগে, একটি আওয়ামী লীগের অন্তর্দ্বন্দ্ব এবং অন্য একটি ঘটনা ঘটেছে জামাতের সঙ্গে বিএনপির। নিহতদের মধ্যে পাঁচজন বিএনপির আর তিনজন আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থক।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওয়ানডেতেও অধিনায়ক হচ্ছেন গিল!

যুক্তরাষ্ট্রে ‘বেস্ট হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন মিলন

ড্রাগন ফল কারা খেতে পারবেন না জানালেন পুষ্টিবিদ

সুনামগঞ্জে ভুয়া এনএসআই সদস্য গ্রেপ্তার

সাবেক জিএস গোলাম রাব্বানীর পদ-ছাত্রত্ব বাতিলের দাবি রাশেদের

ব্যক্তিগত মিলে মজুত করা ছিল সরকারি চাল

অনূর্ধ্ব-১৭ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ / ভারতের বিপক্ষে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

সড়কে খানাখন্দ, দুর্ভোগ লাখো মানুষের

নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি মানসী

কলকাতায় টানা ৩ দিন দুর্যোগের সতর্কতা

১০

২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপ : কোন দেশে কত ম্যাচ জানিয়ে দিল আইসিসি

১১

সপ্তাহের সেরা সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি, পদ প্রায় ১৬০০

১২

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

১৩

জুমার খুতবার সময় কি মোবাইল ব্যবহার করা যাবে?

১৪

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় হতে পারে বজ্রবৃষ্টি

১৫

ফুটবল বিশ্বকাপের জন্য স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগ দিচ্ছে ফিফা, যেভাবে করবেন আবেদন

১৬

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিবের যোগদান

১৭

লিড প্লাটিনাম সনদ পেল ওয়ালটন

১৮

ইরানের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ নিষেধাজ্ঞা

১৯

মসজিদে হারাম ও নববিতে আজ জুমা পড়াবেন যারা

২০
X