আব্দুল্লাহ আল জোবায়ের
প্রকাশ : ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৫০ এএম
আপডেট : ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৪২ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

সমালোচিত ‘নতুন শিক্ষাক্রম’ বাস্তবায়নে মরিয়া ছিলেন যারা

সমালোচনা উপেক্ষা
সমালোচিত ‘নতুন শিক্ষাক্রম’ বাস্তবায়নে মরিয়া ছিলেন যারা

কাঠামোবদ্ধ ও সৃজনশীল পদ্ধতিতে কোচিং ব্যবসা বেড়ে গেছে, শিক্ষার্থীরা মুখস্থবিদ্যা ছাড়া কিছুই জানছে না, হাতে-কলমে কিছুই শিখছে না, উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না—প্রভৃতি যুক্তি দিয়ে দেশে নতুন শিক্ষাক্রম চালু করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, এটি উন্নত শিক্ষাক্রম, যা ফিনল্যান্ডের আদলে তৈরি। কিন্তু এই শিক্ষাক্রমের সঙ্গে দেশের আর্থসামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় বাস্তবতার অনেক বৈসাদৃশ্য খুঁজে পেয়েছিলেন শিক্ষাবিদসহ সংশ্লিষ্টরা। শিক্ষাক্রম প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে এনজিও-সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের প্রাধান্য দিলেও বিশেষজ্ঞদের অনেককেই রাখা হয়নি। আবার এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত অনেককেই যৌক্তিক সমালোচনার কারণে বিভিন্ন কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল। শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সচেতন নাগরিক সমাজ এমনকি খোদ শিক্ষা মন্ত্রণালয়েরই অনেক কর্মকর্তা এই শিক্ষাক্রমের বিপক্ষে ছিলেন।

এর পরও সব সমালোচনাকে পাশ কাটিয়ে শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের দিকে এগিয়েছিল সরকার। নতুন শিক্ষাক্রমের ওপর শিক্ষকরা ঠিকমতো প্রশিক্ষণ না পেলেও হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়ে গেছে। এই প্রশিক্ষণের মান নিয়েও ছিল প্রশ্ন। আবার শিক্ষাক্রমের ওপর প্রণীত পাঠ্যবইও ছিল মানহীন। বইয়ের কনটেন্টও ছিল নিম্নমানের। মূলত সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির খাস লোক হিসেবে পরিচিত জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) কয়েকজন কর্মকর্তা, দু-একজন এনজিও কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষাবিদ এই শিক্ষাক্রম জোর করে বাস্তবায়নের খলনায়ক। এর পেছনের কারণটা ছিল আর্থিক—বলছেন সংশ্লিষ্ট অনেকেই। তবে সর্বস্তরের বিরোধিতা ও সমালোচনার কারণে এই শিক্ষাক্রম মুখ থুবড়ে পড়েছে। দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই নতুন শিক্ষাক্রমকে বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদও।

জানা গেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে এনসিটিবি কর্তৃক ‘শিক্ষাক্রম উন্নয়ন ও পরিমার্জন কোর কমিটি (সিডিআরসিসি)’ গঠন করা হয়। এ ছাড়া, এই কমিটির সুপারিশে শিক্ষাক্রম প্রণয়ন ও পরিমার্জনের জন্য ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটি’ গঠন করা হয়। এতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থাগুলোর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের পাশাপাশি শিক্ষাবিদরাও জড়িত ছিলেন। মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, শিক্ষাবিদদের মধ্যে ছিলেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল, রোবোটিকস অ্যান্ড মেকাট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল, মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মেহতাব খানম, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) অধ্যাপক ড. এম তারিক আহসান, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ইকবাল রউফ মামুন এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক আবুল মোমেন প্রমুখ। এ ছাড়া পদাধিকারবলে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধান বা সদস্যদেরও এ কমিটিতে রাখা হয়।

এ ছাড়া, এই শিক্ষাক্রম প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন এনসিটিবির দুই চেয়ারম্যান। আরও ছিলেন এনসিটিবি সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান এবং সদস্য (প্রাথমিক শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মোখলেস-উর-রহমান। মূলত শিক্ষাক্রম প্রণয়নসংক্রান্ত গবেষণা এবং পাইলটিং প্রজেক্টগুলো তাদের অধীনেই সম্পন্ন হয়েছে। এ ছাড়াও ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। সমালোচনা সত্ত্বেও তারা এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে মরিয়া ছিলেন।

এর বাইরে ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি অভ্যন্তরীণ একটি ‘কার্য সম্পাদন কমিটি’ গঠন করে এনসিটিবি। এই কমিটি গঠনের বিষয়ে এক অফিস আদেশে বলা হয়, সিডিআরসিসি-এর সুপারিশ অনুযায়ী শিক্ষাক্রম পরিমার্জন ও নবায়ন কার্যক্রম এবং সিডিআরসিসি-এর সঙ্গে কার্যকরী সমন্বয় রক্ষা করার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হলো।

এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছিল এনসিটিবির সাবেক সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামানকে, আর সদস্য সচিব করা হয়েছিল এনসিটিবির ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ (মাধ্যমিক) অধ্যাপক সৈয়দ মাহফুজ আলীকে, যিনি পরবর্তী সময় নতুন শিক্ষাক্রমের ওপর মাধ্যমিকের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য গৃহীত প্রকল্প ‘ডিসেমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিম’-এর পরিচালক হয়েছিলেন।

এ ছাড়া সেই কমিটির সদস্য ছিলেন এনসিটিবি সদস্য (পাঠ্যপুস্তক) অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম (পরে এনসিটিবি চেয়ারম্যান), এনসিটিবির কারিকুলাম বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক লুৎফুর রহমান, এনসিটিবির ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ (মাধ্যমিক) অধ্যাপক মো. মোখলেস-উর-রহমান (পরবর্তী এনসিটিবির প্রাথমিক শিক্ষাক্রম সদস্য), ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ (মাধ্যমিক) মুহাম্মদ রকিবুল হাসান খান, বিশেষজ্ঞ (মাধ্যমিক) মোসাম্মৎ খাদিজা ইয়াসমিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এম তারিক আহসান, ইউনিসেফ বাংলাদেশের এডুকেশন স্পেশালিস্ট ইকবাল হোসেন, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের এডুকেশন অ্যাডভাইজার মুরশিদ আক্তার এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশের লায়লা ফারহানা আফনান বানু।

কমিটি গঠন নিয়েও আছে সমালোচনা। এনসিটিবির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কালবেলাকে বলেন, এনসিটিবির সাবেক চেয়ারম্যান একক ক্ষমতাবলে কমিটি গঠন করেছেন। এর যৌক্তিকতা এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির বাইরে এই কমিটি গঠনের এখতিয়ার নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুললেও তিনি এড়িয়ে গেছেন।

সেই কমিটিতে প্রাথমিক শিক্ষাক্রম বিশেষজ্ঞ কয়েকজনকে রাখা হয়েছিল। যৌক্তিক সমালোচনার কারণে তাদের বাদ দেওয়া হয়। কমিটি থেকে বাদ পড়া এক কর্মকর্তা কালবেলাকে বলেন, প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাকে এক করতে গিয়ে তারা এমন কিছু চিন্তা করেছেন, যা বাস্তবসম্মত নয়। সেই জায়গায় দ্বিমত পোষণ করায় এবং যাদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে, তাদের বিষয়ে আপত্তি তোলায় আমাদের বাদ দেওয়া হয়েছিল। আবার মূল্যায়ন মডেলটি আমরা সমর্থন দিইনি। যারা কমিটিতে আছেন, তাদের কাজে বাধাপ্রাপ্ত হবে বলেই আমাদের বাদ দেওয়া হয়েছে। মূলত, যাদের কমিটিতে রাখা হয়েছিল বা পরে কমিটিতে যোগ করা হয়েছিল, তাদের ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, বৃত্তনির্ভর মূল্যায়ন পদ্ধতি চাপিয়ে দিতেই কমিটিতে রাখা হয়েছিল।

এনসিটিবির একটি সূত্র বলছে, এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে মরিয়া ছিলেন নির্দিষ্ট কয়েকজন শিক্ষাবিদ, শিক্ষক এবং কর্মকর্তা। তাদের সঙ্গে সহযোগী হিসেবে আরও ছিলেন এনসিটিবির সাবেক ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ (প্রাথমিক শিক্ষাক্রম) আহমদ ওবায়দুস সাত্তার ভূঁইয়া ও রাজধানীর সহজপাঠ স্কুলের ট্রাস্টি বোর্ডের সচিব সিদ্দিক বেলালও।

এই শিক্ষাক্রমের সমালোচনা করে অভিভাবক ঐক্য ফোরামের সভাপতি জিয়াউল কবির দুলু কালবেলাকে বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন পর্যায়ে গেলেও অভিভাবকদের একপ্রকার অন্ধকারেই রাখা হয়েছিল। সে কারণে তারা এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তখন আবার তাদেরই জেলে নেওয়া হয়েছে। সে কারণে সাধারণ মানুষের ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, ফিনল্যান্ডের আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থা আমাদের মতো নয়। তাহলে আমরা কেন তাদেরটা অনুসরণ করতে গেলাম? আমাদের সে ধরনের অবস্থান তৈরি না হওয়া পর্যন্ত তো সবার মতামত নিয়ে শিক্ষাক্রম করা উচিত ছিল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এস এম হাফিজুর রহমান কালবেলাকে বলেন, আমরা ওই সময়ে তাদের নিজেদের মতো একটি কমিটি করতে দেখেছি। যারা শিক্ষাক্রমের সমালোচনা করেছে, তাদেরই এনসিটিবি থেকে বের করে দিয়েছিল ওই সিন্ডিকেট। স্টেকহোল্ডারদের মতামতও নেয়নি। মূলত এই শিক্ষাক্রম নিয়ে সর্বস্তর থেকে সমালোচনা হয়েছে, যা এর আগে দেখা যায়নি। সে কারণে আগামীতে যেই শিক্ষাক্রম করা হবে বলা হচ্ছে, সেখানে সব ধরনের স্টেকহোল্ডারের মতামত নিতে হবে। কারণ, ২০১২ সালের অভিভাবক আর এখনকার অভিভাবকদের মধ্যেও তফাত রয়েছে।

জানা গেছে, ২০২৩ সাল থেকে দেশে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হয়। সরকারের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়েছিল, এটি যোগ্যতা ও দক্ষতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম, যেখানে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার পরিবর্তে মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা গেল, নম্বরভিত্তিক মূল্যায়নের সিদ্ধান্তও নিয়েছিল সরকার। অন্যদিকে অভিযোগ ওঠে, এ শিক্ষাক্রম তৈরি করতে গিয়ে দেশের বাস্তব প্রেক্ষাপটকে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। সে সময় নতুন শিক্ষাক্রম ও এর জন্য প্রণীত পাঠ্যবই নিয়ে প্রশ্ন তুলতে থাকেন শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। তারা নতুন শিক্ষাক্রম বাতিল ও পরীক্ষা পদ্ধতি ফিরিয়ে আনার দাবিতে বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করেন। এই কর্মসূচির কয়েকজন আয়োজককে গ্রেপ্তারও করা হয়।

আরও অভিযোগ ওঠে, ২০২৩ সালে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ছাড়াই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু করা হয়। পরে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হলেও এর মান নিয়ে শিক্ষকরাই অভিযোগ তুলেন। ফলে নতুন শিক্ষাক্রমের সঙ্গে তাল মেলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন শিক্ষকরা, প্রভাব পড়ছিল শ্রেণিকক্ষেও। অভিভাবকদের অভিযোগ ছিল, নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী পড়তে গিয়ে শিক্ষার্থীরা অনেক বেশি গুগলনির্ভর হয়ে উঠছেন। এ ছাড়া শিক্ষাক্রমে বিজ্ঞান শিক্ষার গুরুত্ব কমিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। অন্যদিকে, পাঠ্যবইয়ের কনটেন্টগুলোর উল্লেখযোগ্য অংশ গুগল থেকে সরাসরি অনুবাদ করা, বিদেশি বিভিন্ন ব্লগ থেকে কপি-পেস্ট করার অভিযোগ ওঠে। সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস এবং সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে বিতর্কিত বিষয় যোগ করলেও পরে সমালোচনার মুখে কমিটি গঠন করে তাদের সুপারিশের আলোকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। পাঠ্যবইও ছিল ত্রুটিপূর্ণ। গত মে মাসে চার শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ১৪৭ ভুলের সংশোধনী দেয় এনসিটিবি।

এদিকে শিক্ষাক্রমটি বাতিল হলেও এরই মধ্যে এ শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে কয়েক হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। এর মধ্যে দুই বছরে শুধু শিক্ষক প্রশিক্ষণেই ব্যয় করা হয়েছে প্রায় ১ হাজার ২৯ কোটি টাকা। যদিও এ প্রশিক্ষণের মান নিয়ে প্রশ্ন ছিল শুরু থেকেই। এ ছাড়া শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য বিশ্বব্যাংকের ঋণে ৩ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘লার্নিং এক্সিলারেশন ইন সেকেন্ডারি এডুকেশন (লেইস)’ প্রকল্পও শুরু করা হয়েছিল। এর পাশাপাশি বিশেষ অ্যাপ ‘নৈপুণ্য’ তৈরিসহ আরও কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

এক ভিসায় যাওয়া যাবে আরবের ৬ দেশে, কীভাবে?

ভৈবর নদে তলিয়ে গেল সুন্দরবনের টুরিস্ট জাহাজ

অপহরণ করে ১০ কোটি টাকা আদায়ের মামলায় লিপটন কারাগারে 

আসামি ছিনতাইয়ের ঘটনায় আ.লীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ২১

তারেক রহমানের বক্তব্য বিকৃত করছে একটি গোষ্ঠী : আবিদ

জামায়াত কী হিন্দুদের স্বর্গের টিকিটও দেবে : সেলিম জাহাঙ্গীর

ঢাকা-১৮ আসনে কফিল উদ্দিনের উদ্যোগে উঠান বৈঠক

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ / রাজনৈতিক হয়রানির অভিযোগ তুলে হত্যা মামলা প্রত্যাহারের পাঁয়তারা 

নৌকা উল্টে  কর্ণফুলীতে ভেসে গেল সাড়ে ১২ টন মাছ

গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইসরায়েল-হামাস পরোক্ষ আলোচনা শুরু

১০

নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকারবিরোধী : নীরব

১১

বজ্রপাত নিয়ে বিশেষজ্ঞের সতর্কতা

১২

প্রথমবার প্রকাশ্যে আসছেন ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের নেতা

১৩

নতুন ২ জাতীয় দিবসের ছুটি নিয়ে যা জানা গেল

১৪

সাংবাদিকদের ওপর হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

১৫

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র হতে দেওয়া হবে না : পাপিয়া

১৬

ভারতের ভিসা নিয়ে সুখবর দিলেন বিক্রম মিশ্রি

১৭

স্ত্রীর অভিযোগের জবাব দিলেন আবু ত্বহা আদনান

১৮

শেখ রেহানার পরিবারের বিরুদ্ধে ৩ জনের সাক্ষ্য

১৯

আকাশে ফানুসের জ্যোৎস্না, হৃদয়ে প্রবারণা পূর্ণিমার আলো

২০
X