জাকির হোসেন লিটন
প্রকাশ : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৪০ এএম
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

রাজনীতির পালাবদলের বছর

রাজনীতির পালাবদলের বছর

বিগত ১৫ বছরে অনেক আন্দোলন দেখেছে বাংলাদেশ। কখনো অধিকার আদায়, কখনো বেতন বৈষম্য নিরসন, কখনো সরকার পতনের আন্দোলনে উত্তাল হয়েছে দেশ। বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের বিচার, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি ‘একতরফা ভোট’ এবং ২০১৮ সালের ‘রাতের ভোটের’ আগে-পরে সরকারবিরোধী আন্দোলন হয়েছিল। সরকার পতনের আন্দোলন চলে ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত ‘ডামি’ নির্বাচনের আগে-পরেও। কিন্তু স্বৈরতান্ত্রিক কায়দায় সব আন্দোলন মোকাবিলা করে ঠায় টিকে থাকে শেখ হাসিনা সরকার। অবশেষে নির্বাচনের মাত্র সাত মাসের মাথায় কোটা সংস্কারের মতো অরাজনৈতিক একটি ইস্যুকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে দুর্বার গণআন্দোলন। ছাত্র-জনতার সেই গণঅভ্যুত্থানের মুখে সরকার পতনের পর দেশ ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অভূতপূর্ব এ আন্দোলনে হাজারো ছাত্র-জনতার শহীদ এবং ত্রিশ হাজারের মতো মানুষের আহত-অন্ধত্ব-পঙ্গুত্ববরণের বিনিময়ে অবশেষে রাজনীতির পালাবদল ঘটে। দায়িত্ব নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ পায় শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস-নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জনগণের শক্তির কাছে পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসকই টিকে থাকতে পারেনি। শেখ হাসিনা সরকারও জাতীয় সংসদ, নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসনকে ব্যবহার করে দমন-পীড়নের মাধ্যমে টিকে থাকার চেষ্টা করে; কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা বুমেরাং হয়েছে। চব্বিশের এ গণঅভ্যুত্থান থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে শিক্ষা নিতে হবে। আর কোনো দল বা শাসক যেন ফ্যাসিস্ট বা স্বৈরাচারী হয়ে উঠতে না পারে, সে ব্যবস্থাও রাখতে হবে।

মূলত, কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনের গোড়াপত্তন ২০১৮ সালে। দুর্বার সেই আন্দোলনের মুখে জেদের বশবর্তী হয়ে পুরো কোটা প্রথাই বাতিল বলে ঘোষণা দেয় সরকার। সে সময় ছাত্ররা ঘরে ফিরলেও চব্বিশে ফের সরকার বেঁকে বসে। কোটা নিয়ে আবার শুরু হয় সরকারি কূটকৌশল। ‘সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায়’ ৫ জুন কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ওই দিন হাইকোর্ট ২০১৮ সালে কোটা বাতিল করে জারি করা প্রজ্ঞাপনের একটি অংশ (মুক্তিযোদ্ধা কোটা) অবৈধ ঘোষণা করেন। এর মাধ্যমে সরকারি চাকরিতে ফের ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা ফিরে আসার সুযোগ তৈরি হয়। আবার রাস্তায় নামতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। শুরুতে শিক্ষার্থীদের নতুন এ আন্দোলনকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন সরকারের নীতিনির্ধারকরা। কোটা প্রথার যৌক্তিক সংস্কারের দাবিকে পাত্তা না দিয়ে শিক্ষার্থীদের দমনের পথই বেছে নেয় সরকার। কোটা সংস্কার আন্দোলন এক সময় রূপ নেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। এই আন্দোলনে যুক্ত হয়েছিলেন লাখ লাখ সাধারণ মানুষ। সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও তাদের ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীরা। ডান-বামের ভেদাভেদ ভুলে গড়ে ওঠা গণঅভ্যুত্থানেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে।

উত্তাল দিনগুলো: শুধু সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে চলমান শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ‘ঘি ঢেলে দেয়’ শেখ হাসিনার দেওয়া একটি বক্তব্য। ১৪ জুলাই শেখ হাসিনা এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে আর মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে এত ক্ষোভ কেন? (চাকরিতে কোটা) মুক্তিযোদ্ধাদের নাতিপুতিরাও পাবে না, তাহলে কি রাজাকারের নাতিপুতিরা পাবে, সেটা আমার প্রশ্ন।’ তার এই মন্তব্যের পর রাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো থেকে মিছিল নিয়ে বেরিয়ে আসেন ছাত্রছাত্রীরা। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের রাতের সেই মিছিলে ক্ষোভ থেকে প্রথমে ‘তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার’ বলে স্লোগান দেওয়া হয়। পরে স্লোগানে কিছুটা পরিবর্তন এনে বলা হয়, ‘তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার; কে বলেছে কে বলেছে, স্বৈরাচার স্বৈরাচার’। এমন প্রেক্ষাপটে আরও উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘এ আন্দোলন দমনে ছাত্রলীগই যথেষ্ট।’ এরপর শিক্ষার্থীরা চলে গেলে রাত ৩টায় ক্যাম্পাসে মহড়া দেয় ছাত্রলীগ-যুবলীগ। মুখোমুখি অবস্থান নেয় শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ। অতঃপর ক্ষোভের বারুদে স্ফুলিঙ্গের মতো কাজ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের ১৫ জুলাইয়ের হামলা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে রাজনৈতিক দল, শিল্পী গোষ্ঠী, শিক্ষক সমাজ থেকে শুরু সারা দেশের মানুষ সমর্থন জোগান। একটি সংবাদ সম্মেলনে দেশের সাবেক সেনাপ্রধানসহ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সশস্ত্র বাহিনীকে ছাত্র-জনতার মুখোমুখি দাঁড় না করানোর আহ্বান জানান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ডাকে অসহযোগ কর্মসূচি ঠেকাতে ৪ আগস্ট তিন দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। বলা হয়, সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, আদালত ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। সেইসঙ্গে অনির্দিষ্টকালের কারফিউও বহাল রাখা হয়। এদিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা ৬ আগস্ট ‘মার্চ টু ঢাকা’র ঘোষণা দেন। কিছু সময় পর সেই কর্মসূচি ৫ আগস্ট এগিয়ে আনেন সমন্বয়করা। সারা দেশে বিক্ষোভ-আন্দোলন এবং গণঅবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রাখারও ঘোষণা দেন। অন্যদিকে আন্দোলনকারীদের জঙ্গি আখ্যায়িত করে কঠোর হাতে দমন করতে ৪ আগস্ট দেশের জনগণের প্রতি আহ্বান জানান তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৪ আগস্ট দুপুর থেকে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, টিকটকসহ বন্ধ করে দেওয়া হয় বেশ কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। আন্দোলনকারীদের ওপর সরাসরি গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের আবেদন খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।

৫ আগস্ট সকালেও রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে ছাত্র-জনতার সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংঘর্ষ চলে। গুলিতে সেদিনও অনেক শিক্ষার্থী নিহত হন। সরকারি নির্দেশে পুলিশ নিরস্ত্র জনতার ওপর গুলি চালালেও দেশের বিভিন্ন স্থানে জনতার পাশেই অবস্থান নেয় দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী। এরপরও পুলিশ ও সরকারের পেটুয়া বাহিনীর নৃশংসতায় প্রাণ দিতে হয় শত শত ছাত্র-জনতাকে। তবে দুপুর ১২টার দিকে সংবাদমাধ্যমে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান জাতির উদ্দেশে ভাষণের ঘোষণা দেন। তখনই রাজধানীর বুকে ছাত্র-জনতার ঢল নামে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া লাখো মানুষের সমাবেশ বেলা আড়াইটার দিকে যাত্রা করে গণভবনের দিকে। এরপর বিকেলে জনগণের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কথা বলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। সেনাপ্রধানের ভাষণের পরই উচ্ছ্বসিত ছাত্র-জনতার মিছিলে মিছিলে স্লোগান ছিল, ‘কী হয়েছে কী হয়েছে, শেখ হাসিনা পালাইছে।’ সারা দেশে চলে বিজয় উৎসব। ৩৬ দিন আগে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার চেয়ে শুরু হওয়া আন্দোলন ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। যার জন্য শেষদিন পর্যন্ত সময়কে ‘৩৬ জুলাই’ বলে অ্যাখ্যা দিয়েছে ছাত্র-জনতা। উত্তাল সেই আন্দোলনের মুখে গণভবন ঘেরাও কর্মসূচিতে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। এরপর থেকেই নেতাকর্মীদের কেউ কেউ কারাগারে বন্দি হলেও গা-ঢাকা দেন অনেকে। বিদেশে পালিয়ে যান অনেক নেতা ও মন্ত্রী-এমপিরা।

রাজনীতির পালাবদল: শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। এদিন বঙ্গভবনে ১৭ উপদেষ্টার শপথ গ্রহণের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের যাত্রা শুরু হয়। বিশ্বনন্দিত যে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদকে কারাগারে নিক্ষেপের সব ধরনের বন্দোবস্ত করা হয়, রাজনীতির বাঁকবদলে তিনিই দায়িত্ব নেন সরকারের। অভিনন্দন ও প্রশংসায় ভাসতে থাকেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে দুই দফায় আরও সাতজন যুক্ত হয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের আকার ধারণ করেছে ২৪ জনে।

এদিকে নতুন প্রেক্ষাপটে সমন্বয়ক দল (টিম) বিলুপ্ত করে ২২ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে। এর আহ্বায়ক করা হয় হাসনাত আবদুল্লাহকে। অন্যদিকে আন্দোলনে থাকা তরুণরা গঠন করেন জাতীয় নাগরিক কমিটি নামে আরেকটি প্ল্যাটফর্ম। শুরুতে গঠন করা ৬২ সদস্যের এই কমিটির আহ্বায়ক হন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। পরে এই কমিটির কলেবর বেড়ে দাঁড়ায় ১৪৭ সদস্যে। সর্বশেষ গত শুক্রবার জাতীয় নাগরিক কমিটি ৩৬ সদস্যের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি গঠন করে। কেন্দ্রীয় সদস্যদের নিয়ে এই কমিটি করা হয়।

সংস্কার ও নির্বাচন পরিস্থিতি: সরকার গঠনের পরপরই রাষ্ট্র সংস্কারে হাত দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। বিগত প্রায় দেড় যুগে ধ্বংস হয়ে পড়া বিভিন্ন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সংস্কারে কমিশন গঠন করে দেন প্রধান উপদেষ্টা। সংবিধান, নির্বাচন কমিশন, জনপ্রশাসন ও দুর্নীতি দমন কমিশনসহ মোট দশটি কমিশন এ সংস্কার কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছে। সরকার বলছে, সংস্কার শেষেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে অতিপ্রয়োজনীয় সংস্কার কাজ শেষ করে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিতে সরকারের ওপর চাপ রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর। এরই মধ্যে সার্চ কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। কমিশন নির্বাচনী তৎপরতাও শুরু করেছে। ১৬ ডিসেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা নতুন বছরের ডিসেম্বর অথবা পরের বছর ২০২৬ সালের জুনের মধ্যেই হতে পারে বলে ধারণা দিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো বলছে, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। সেজন্য অতিদ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত।

বিশেষজ্ঞ মত: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান কালবেলাকে বলেন, বিগত ১৫ বছর জনগণ মুখ খুলতে পারেনি। নিজেদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে নাগরিকদের। যে কোনো যৌক্তিক আন্দোলনকে শক্তি প্রয়োগ করে দমন করা হয়েছে। সরকারবিরোধীরা ছিল নির্যাতিত। গৃহপালিত বিরোধী দলের নামে জাতীয় সংসদে তামাশার গণতন্ত্র চালু করা হয়েছিল; কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। জনগণের শক্তির কাছে পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসকই টিকে থাকতে পারেনি। শেখ হাসিনা সরকারও জাতীয় সংসদ, নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসনকে ব্যবহার করে দমন-পীড়নের মাধ্যমে টিকে থাকার চেষ্টা করে। শেষ পর্যন্ত তা বুমেরাং হয়েছে। চব্বিশের এ গণঅভ্যুত্থান থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে শিক্ষা নিতে হবে। আর কোনো দল বা শাসক যেন ফ্যাসিস্ট বা স্বৈরাচারী হয়ে উঠতে না পারে সে ব্যবস্থাও রাখতে হবে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জম্মু-কাশ্মীরে বৈষ্ণোদেবীর মন্দিরের পথে ভয়াবহ ধস, ৩০ জনের মৃত্যু

আত্মহত্যায় সাহায্যের অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

স্বপ্ন ছোঁয়ার আগেই থেমে গেল অরণ্যের জীবন

সন্তানকে বাঁচাতে মেট্রোরেলের গেট ধরে মায়ের আহাজারি

এবার নতুন কর্মসূচির ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

অভিনেত্রী মানেই পোশাক খুলে দাঁড়িয়ে পড়বে?

প্রীতির হ্যাটট্রিকে নেপালের বিপক্ষে আরেকটি জয় বাংলাদেশের

গ্রেপ্তার ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালালকে নিয়ে রাশেদের পোস্ট

রাজশাহীতে সিসিএসের বিভাগীয় ভোক্তা অধিকার সম্মেলন

কৃষি জমি রক্ষায় দ্রুত আইন আসছে : কৃষি উপদেষ্টা

১০

টিসিবির চাল নিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না বৃদ্ধের

১১

সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসায় অনুদান মঞ্জুরির হার পুনর্নির্ধারণ

১২

প্রবল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ, ২৪৫০ কোটি টাকার ক্ষতি

১৩

কবরের আজাব ও বার্ধক্যের দৈন্য থেকে মুক্তি পেতে যে দোয়া পড়বেন

১৪

ডুবন্ত বাঁধ নির্মাণ হলে হাওরে কৃষি উৎপাদনের ক্ষতি কমানো সম্ভব : রিজওয়ানা হাসান

১৫

আমড়া ভর্তা খেয়ে হাসপাতালে ৬ শিক্ষার্থী

১৬

সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক বৃহস্পতিবার

১৭

‘কাজী জাফরকে বাদ দিয়ে কেউ বাংলার ইতিহাস লিখতে পারবে না’

১৮

গণঅভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের তথ্য চেয়ে ‘জরুরি’ নির্দেশনা

১৯

পাঁচটি কংক্রিট মিক্সারসহ নিলামে ৫৮ লট পণ্য

২০
X