সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২
খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ১২ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৪৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

দিনাজপুরে রাত হলেই শীতে হাড় কাঁপে

শীত উপেক্ষা করে উঁকি দিচ্ছে সূর্য। ছবি : কালবেলা
শীত উপেক্ষা করে উঁকি দিচ্ছে সূর্য। ছবি : কালবেলা

উত্তরের জেলা দিনাজপুরে টানা কয়েকদিন ধরে ক্রমশই কমছে রাতের তাপমাত্রা। সূর্যের দেখা মিললেও বইছে হিম বাতাস। রাতের হিমশীতল বাতাসের কারণে এ জেলায় শীতের তীব্রতা বেশি বিরাজ করছে। ঘন কুয়াশা না থাকলেও রাতে বেড়েছে শীতের প্রকোপ। তবে কিছুটা দিনে বেড়েছে তাপমাত্রা।

রোববার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় ১৩ দশমিক ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে দিনাজপুর আবহাওয়া অফিস। এর আগে শনিবার এ জেলায় দেশের তাপমাত্রা ছিল ১১ ডিগ্রি।

সরেজমিনে সকালে ঘুরে দেখা গেছে, কুয়াশা না থাকলেও বইছে তীব্র হিম বাতাস। আগুন জ্বালিয়ে শীত থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন কেউ কেউ। হিম হাওয়ায় কনকনে শীতে সাধারণ মানুষ কিছুটা কাহিল হয়ে পড়েছে। শীতের কারণে জরুরি কাজ ছাড়া মানুষ বাড়ি থেকে বের হচ্ছে না। তবে পরিবারের চাহিদা মেটাতে অনেকেই শীত উপেক্ষা করেই কাজের সন্ধানে ছুটছেন। অপরদিকে তীব্র শীতে অনেকটাই জনশূন্য হয়ে পড়েছে ব্যস্ততম সড়ক ও হাটবাজারগুলো। দিনের বেলা সূর্যের দেখা না মিললেও ঠান্ডা বিরাজমান। কাজে যাচ্ছেন না অনেকেই। ভোরে হালকা কুয়াশা থাকার কারণে বিভিন্ন সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহনগুলোকে চলাচল করতে দেখা গেছে। এদিকে শীতের কারণে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা।

দিনাজপুরের আবহাওয়া অফিসের অফিসার ইনচার্জ মো. তোফাজ্জল হোসেন কালবেলাকে বলেন, বর্তমানে হিম বায়ু সক্রিয় রয়েছে। কুয়াশা নেই, তবে তীব্র হিম বাতাস বইছে। রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ২ ডিগ্রি। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ এবং গত ২৪ ঘণ্টায় বাতাসের গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২ কিলোমিটার।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পাঠ্যপুস্তক ছাপার দায়িত্ব হস্তান্তর ‘মাথাব্যথায় মাথা কাটার মতো সিদ্ধান্ত’ : টিআইবি

বিশ্বকাপে ইতিহাস গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

মৌসুমি বায়ুসহ আগামী ৪ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস

চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা

এবার উপদেষ্টাদের নিয়ে মুখ খুললেন সামান্তা শারমিন

ঢাকায় আসছেন জাকির নায়েক

ছক্কা মেরে ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা!

উপদেষ্টা রিজওয়ানাকে এনসিপি নেতার হুঁশিয়ারি

একটি দল ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায় : কফিল উদ্দিন 

চাকসু নির্বাচনে নতুন প্রত্যয়ে ছাত্রদল

১০

বন্দর ব্যবসায়ী নেতারা / মাশুল বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধের ষড়যন্ত্রের অংশ

১১

ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি নিয়ে ৬ হাজারের বেশি মতামত পেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়

১২

জুলাইয়ের গাদ্দারদের সব রেকর্ড প্রকাশ করা হবে : মুনতাসির

১৩

যে ছয় ফিলিস্তিনি বন্দিকে ছাড়তে রাজি নয় ইসরায়েল

১৪

ময়মনসিংহে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার

১৫

ধানের শীষের বিজয় মানেই জনগণের মুক্তি : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

১৬

রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭

বাবর আজমকে নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য

১৮

‘সঠিক ও মানসম্পন্ন সংবাদ উপস্থাপনে সাংবাদিকদের আরও দায়িত্বশীল হতে হবে’

১৯

আন্দরকিল্লা মসজিদ আইকনিক করতে ব্যয় ৩০০ কোটি

২০
X