দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চারটি আসনে ৩২ জন প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে জামানত হারাচ্ছেন ২৪ জন। এর মধ্যে নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনে সাত প্রার্থী জামানত হারাবেন। প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পাওয়ায় এসব প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।
জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন হলেন বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও নাটোর জেলা শাখার সভাপতি মো. ইব্রাহীম খলিল (হাতুড়ি), আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মো. রমজান আলী সরকার (কাঁচি), জাতীয় পার্টির ব্যারিস্টার মো. আশিক হোসেন (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক কাজল রায় (ঢেঁকি), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের ইঞ্জিনিয়ার মো. মোয়াজ্জেম হোসেন (মশাল), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জামাল উদ্দিন ফারুক (ট্রাক) এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) মো. লিয়াকত আলী (একতারা)।
নাটোর-২ (নাটোর সদর-নলডাঙ্গা) পাঁচজন প্রার্থী অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে তিনজন তাদের জামানত হারাচ্ছেন। এদের মধ্যে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে ড. নুরুন্নবী মৃধা, বাংলাদেশ কংগ্রেসের র ডাব প্রতীকে বজলুর রশিদ এবং জাসদের মশাল প্রতীকে শরিফুল ইসলাম রয়েছেন।
নাটোর-৩ (সিংড়া) ৯ জন প্রার্থীর মধ্যে ৭ জন তাদের জামানত হারাচ্ছেন। এর মধ্যে বিকল্পধারার কুলা প্রতীকে আনোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ি প্রতীকে মিজানুর রহমান মিজান, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে আনিসুর রহমান, তৃণমূল বিএনপির আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ কংগ্রেসের আমিরুল ইসলাম, তরিকত ফেডারেশনের আলতাফ হোসেন ও স্বতন্ত্র আব্দুল্লাহ আল মামুন রয়েছেন।
নাটোর-৪ আসনে জাতীয় পার্টির অধ্যাপক আলা উদ্দিন মৃধা, জেপির সেলিম রেজা, বিএনএমের গাজী আবু সায়েম রতন, তৃণমূল বিএনপির আব্দুল খালেক সরকার, বাংলাদেশ কংগ্রেসের শান্তি রিবারু ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সুজন আহমেদ জামানত হারাচ্ছেন।
ভোটের ফলাফল বিশ্লেষণ এবং জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
মন্তব্য করুন