শত শত মানুষের চোখের পানিতে বিদায় নিলেন খুলনার কয়রা উপজেলার গোবরা গ্রামের সমাজকর্মী ও প্রবীণ আওয়ামী লীগ কর্মী মো. রুহুল আমিন মিস্ত্রী। চোখের জলে বিদায় জানালেন তার স্বজন, এলাকাবাসী এবং শুভানুধ্যায়ীরা।
খুলনার আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসারত অবস্থায় ব্রেন স্ট্রোক ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার রাতে ৮৫ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
তার মৃত্যুতে খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. রশীদুজ্জামান, সাবেক সংসদ সদস্য মো. আক্তারুজ্জামান বাবুসহ অসংখ্য মানুষ শোকবার্তা দেন এবং মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা ও সহমর্মিতা জ্ঞাপন করেন।
শনিবার (৯ মার্চ) কয়রা সদরে গোবরায় মরহুমের নিজ বাড়িতে নামাজের জানাজা ও সমবেদনা জানাতে উপস্থিত হন খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. রশীদুজ্জামান মোড়ল, কেন্দ্রীয় আ.লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা কমিটির সদস্য সাইফুল্লাহ্ আল মামুন, উপজেলা আ.লীগের সভাপতি জি এম মহসিন রেজা, কয়রা থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান, কয়রা সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. বাহারুল ইসলাম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হুমায়ন কবির, কয়রা উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভাপতি মাস্টার খায়রুল আলম, কয়রা ইউনিয়ন আ.লীগ সভাপতি জিয়াদ আলী, উপজেলা যুব লীগ নেতা আব্দুল্যাহ আল লাভলু, ওয়ার্ড মেম্বার আবুল কালাম, আব্দুল গফফার ঢালীসহ সাংবাদিক, এলাকাবাসী ও আত্মীয়স্বজন।
সমাজকর্মী মো. রুহুল আমিন মিস্ত্রী দুই ছেলে ও ছয় মেয়ে রেখে গেছেন। তিনি উপজেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি সুমাইয়া আমিন লতার আব্বা ও কয়রা সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি তারিক লিটুর দাদা ছিলেন।
মন্তব্য করুন