কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ১৮ আগস্ট ২০২৩, ১২:২৩ পিএম
আপডেট : ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৫২ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

যে ৫ খাবার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে

ছবি : সংগৃহীত।
ছবি : সংগৃহীত।

ত্বক ভালো রাখার অনেক ধরনের উপায় আছে। কিছু বিষয় আছে যেগুলো অবশ্যই মেনে চলতে হবে, না হলে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত পানি পান করা, ত্বকের পক্ষে ক্ষতিকর এমন প্রসাধনী ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা, ত্বকের জন্য মানানসই উপাদান দিয়ে রূপচর্চা করা ইত্যাদি। ত্বক ঠিক রাখতে খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম আর স্বাস্থ্যের অবস্থা ভীষণভাবে জড়িত।

কিছু খাবার আছে যা খেলে প্রাকৃতিকভাবে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হতে পারে। এগুলো হলো—

টমেটো : টমেটোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং ভিটামিন সি রয়েছে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের নানা সমস্যার সমাধানও করে। ত্বক পরিচর্যায় টমেটোও হয়ে উঠতে পারে অন্যতম উপাদান। ত্বকের আর্দ্রভাব বজায় রাখতে টমেটো মাখলেই হবে না, খেতেও হবে। সালাদেও টমেটো খেতে পারেন।

ঘি : ত্বকের জেল্লা বাড়াতে ঘি অবশ্যই খাদ্যতালিকায় রাখুন। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে এবং জেল্লা বৃদ্ধিতে ঘি ভীষণ উপকারী। এ ক্ষেত্রে রান্নায় বেশি ঘি ব্যবহার না করলে দুধে ঘি মিশিয়ে খেতে পারেন।

পেঁপে : পেঁপেতে জলের পরিমাণ বেশি এবং সোডিয়াম কম। এতে ভিটামিন এ, সি, ফোলেট, ম্যাগনেশিয়াম এবং পটাশিয়াম ভরপুর মাত্রায় থাকে। নিস্তেজ ত্বকের জেল্লা ফেরাতে এবং ত্বকের আর্দ্রভাব বজায় রাখতে হলে নিয়মিত পেঁপে খেতে পারেন।

শসা : শসায় ৯৫ শতাংশেরও বেশি জল থাকে। তাই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য রোজ শসা খেতেই হবে। শসায় অনেক জৈব সক্রিয় যৌগ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে কিউকারবিটাসিন, ভিটেক্সিন, ওরিয়েন্টিন এবং এপিজেনিন যা ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে।

আনারস : বর্ষায় আনারসের চাহিদা কেবল খাওয়ার পাতেই নয়। ক্লান্ত ত্বককে চনমনে করতেও এই ফলের জুড়ি মেলা ভার। আনারসের মধ্যে থাকা আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড বা এএইচএ-কে ব্যবহার করে বহু প্রসাধনী সংস্থা তাদের বিভিন্ন প্রসাধনসামগ্রীতে আনারস ব্যবহার করে। তবে কেবল মাখলেই নয়, নিয়ম করে আনারস খেলেও কিন্তু ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখা যায়।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মেয়ের জন্য চিপস আনতে গিয়ে প্রাণ হারান মোবারক

১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় সংকটে মার্কিন ডলার

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন : অধ্যাপক মোর্শেদ

তারা ভেবেছে, নারীঘটিত বিষয় নিয়ে প্রচারে আমার ভোট কমে যাবে : আমির হামজা

পিআর পদ্ধতি নিয়ে বিএনপিকে চরমোনাই পীরের কড়া বার্তা

নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে : মান্না

ইরানের পরমাণু বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী আবিষ্কার

৪ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করল পূর্বাচল আর্মি ক্যাম্পের সেনারা

চুক্তি নবায়নের পর মোনাকোয় ধারে গেলেন বার্সা তারকা ফাতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিটেই মাটিতে আছড়ে পড়ল বিমান, সব আরোহী নিহত

১০

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে দ্রুত প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : খালেদা জিয়া

১১

ঘরে ঝুলছিল বিচারকের স্ত্রীর লাশ

১২

বুমরাহকে নিয়ে ঝুঁকির মুখে ভারত: খেলালে সব শেষ?

১৩

জবি শিক্ষকের নামে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ

১৪

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল রেসপন্স সেন্টারের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১৫

পাথর কোয়ারি বন্ধের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ, গাড়ি ভাঙচুর

১৬

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ভাণ্ডারের কোনো ক্ষতি করতে পারেনি ইসরায়েল’

১৭

বিইউবিটিতে বিগ ব্যাং তত্ত্ব নিয়ে সেমিনার

১৮

নতুন ভূমিকায় মিরাজ, ব্যাটিং অর্ডারেও আনছেন পরিবর্তন

১৯

জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের অনুমোদন চক্রান্তের পদধ্বনি : খতমে নবুওয়ত

২০
X