রবিবার, ৩১ আগস্ট ২০২৫, ১৬ ভাদ্র ১৪৩২
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম
প্রকাশ : ০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৩:০১ এএম
আপডেট : ০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০১:১২ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
বিশেষ সাক্ষাৎকারে বাহাউদ্দিন নাছিম

জাতীয় স্বার্থরক্ষার ক্ষমতা আছে একমাত্র আওয়ামী লীগের

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। ছবি: সংগৃহীত
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। ছবি: সংগৃহীত

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আগামী নির্বাচন, বিএনপির আন্দোলন, গণতন্ত্র, সরকার গঠনসহ নানা বিষয় নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেন তিনি-

কালবেলা: আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচন। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে না বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি। কেমন দেখছেন নির্বাচনের পরিস্থিতি?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: আমি ঢাকা-৮ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি। এই এলাকায় আমি ব্যাপক গণসংযোগ করেছি এবং নির্বাচন নিয়ে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত উৎসাহ দেখেছি। ১০০ জন মানুষ নিয়ে একটি মিছিল শুরু করলে সেখানে হাজারের বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করছে। আমাদের দেশে নির্বাচন যে একটি উৎসব, সেটা আমি এবারও উপলব্ধি করছি গণসংযোগের সময়। ঢাকার বাইরেও বরিশাল, সিলেট, কোটালীপাড়াসহ কয়েকটি এলাকায় আমি নির্বাচনী সভায় অংশগ্রহণ করেছি। সেসব জায়গায় নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ রয়েছে। আমরা একটি প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের আয়োজন করেছি। এ প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন মানুষ খুবই ভালোভাবে নিয়েছে। যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে নির্বাচন বানচাল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে, তারা জনগণের বিরুদ্ধে। তারা নির্বাচনী আচরণবিধির বিপক্ষে। তারা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে।

তারা একটি গণতান্ত্রিক সরকারকে স্বৈরতান্ত্রিক সরকার আখ্যা দিয়ে দেশের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ এখন আর এগুলোকে ভালো দৃষ্টিতে দেখে না। গণতন্ত্র, বৈষম্যহীন অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ ও মানুষের স্বার্থে জনগণ তাদের কর্মকাণ্ডকে গ্রহণ করবে না।

দুর্নীতি, সন্ত্রাস, অপরাজনীতিসহ জনবিরোধী অবস্থান ঘিরেই যাদের কর্দমাক্ত কর্মকাণ্ড তারা কখনোই জনগণের সমর্থন পাবে না। জনগণের আস্থা তাদের ওপর নেই। এ কারণেই তারা নির্বাচনে না এসে নির্বাচন বর্জনের মধ্য দিয়ে অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তারা অগণতান্ত্রিকভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করতে চায়।

কালবেলা: দেশে বিএনপির একটি সমর্থক গোষ্ঠী রয়েছে। গত নির্বাচনগুলোতে অন্তত ৩০ শতাংশ ভোটব্যাংক বিএনপির রয়েছে বলে দেখা গেছে। সুতরাং বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রেখে নির্বাচন কতটুকু প্রতিযোগিতামূলক হবে বলে আপনি আশা করছেন?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: নির্বাচন প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে। কয়েকটি দল ৩০০টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। প্রতিটি আসনে গড়ে ৯ জন করে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ভোটের ফলাফল কী হবে সেটি ৭ তারিখে নির্বাচনের পরই জানা যাবে। বিএনপিসহ যারা নির্বাচনে আসেনি তাদের নির্বাচনে আসতে কোনো ধরনের বাধা দেওয়া হয়নি। বরং সরকারের পক্ষ থেকে বারবার তাদের নির্বাচনে আসার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। তারা নির্বাচনে আসবে না, তারা সন্ত্রাস করবে। তারা সাংবিধানিক নিয়মকানুন মানতে চায় না। তারা চায় তাদের কেউ ক্ষমতায় বসিয়ে দিলে তখন তারা ক্ষমতায় বসবে। নির্বাচন ছাড়া এবং জনগণের ভোট ছাড়া তাদের কে ক্ষমতা নিয়ে আসবে?

নির্বাচনে না আসার সিদ্ধান্ত একান্তই বিএনপির। নির্বাচনে এর কোনো প্রভাব পড়বে না এবং যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তাদের আচরণে জাতি বিব্রত। তারা দেশ এবং বিদেশে হাস্যরস ও কৌতুকের জন্ম দিয়েছে।

কালবেলা: গত কয়েকটি উপনির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম লক্ষ করা গেছে। জাতীয় নির্বাচনে ভোটারের উপস্থিতি কেমন হবে বলে আপনারা আশা করছেন?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: নির্বাচনে ভোট দেওয়ার দায়িত্ব ভোটারদের এবং বাংলাদেশ একটি সুষ্ঠু ও বাধাহীন নির্বাচনের পথে হাঁটছে। আমরা একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন চাই। আমরা একটি প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন চাই। সুন্দর ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের জন্য সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নির্বাচনের আচরণবিধি মানার জন্য নির্বাচন কমিশন প্রতিনিয়ত নির্দেশ দিচ্ছে। আমরাও প্রতিনিয়ত আমাদের নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিচ্ছি। যারা নির্বাচনে আসবে না তাদের জোর করে নির্বাচনে আনার দায়িত্ব সরকারের নয়। আমরা বিভিন্নভাবে তাদের নির্বাচনে আসার জন্য বোঝানোর চেষ্টা করেছি। একটি দেশের গণতন্ত্র এবং সাংবিধানিক শাসন কতটা প্রয়োজন সেটা আমরা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি। তারপরও তারা নির্বাচনে না এলে আমাদের কিছু করার নেই। নির্বাচন আয়োজন করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সেই বাধ্যবাধকতা মেনে আমরা নির্বাচন করছি।

নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের আগ্রহ রয়েছে। আমরা আশা করছি নির্বাচনে ভোটারের উপস্থিতি যথাব্যঞ্জক হবে।

কালবেলা: স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীদের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা দেখা গেছে। এ বিষয়ে আপনারা কী ভাবছেন?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: দলের পক্ষ থেকে সবাইকে আচরণবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সহিংসতার কোনো সুযোগ নেই। যারা সহিংসতা করবে, দায়দায়িত্ব নিজেকেই নিতে হবে। আমরা চাই নির্বাচন প্রতিযোগিতামূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হোক। আমরা এ বিষয়টার প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। কোথাও কোথাও নির্বাচনী আচরণবিধি না মানার কারণে হয়তো ছোটখাটো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু সেসব বিষয়ে নির্বাচন কমিশন আইনি পদক্ষেপ নেবে। বিশৃঙ্খলা যাতে না হয় সেটা দেখবে নির্বাচন কমিশন।

কালবেলা: বাংলাদেশের নির্বাচন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। নির্বাচন কেন্দ্র করে বাংলাদেশের জন্য ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে আমেরিকা। এ বিষয়গুলো আপনি কীভাবে দেখছেন?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: ভূরাজনীতিতে বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে পৌঁছেছে। এ কারণে বাংলাদেশের গুরুত্ব অনেকটা বেড়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বহির্বিশ্বে অনেকেই কথা বলছে। কিন্তু বাংলাদেশ তার নিজ ধারায় এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে স্বাধীনতা এনেছে। সেই বাংলাদেশকে যে কেউ এসে কিছু বলবে আর বাংলাদেশ চাপ অনুভব করবে, সেটা হতে পারে না। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বহির্বিশ্বের মনোযোগ বাংলাদেশ চাপ হিসেবে দেখে না। তারা সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন চায়। আওয়ামী লীগের চাওয়াও একই। জনগণ নিঃশঙ্কচিত্তে ভোট দিতে পারবে। নির্বাচন কমিশন সেভাবেই কাজ করছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে ভোট করবে। এটুকু বলতে পারি, ভোটাররা স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারবে। যারা নির্বাচনে আসেনি, তাদের নিয়ে জনগণের কোনো ভাবনা নেই। এখন সবার ভাবনা নির্বাচন নিয়েই।

কালবেলা: গত ১৫ বছর ধরে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। শেষদিকে এসে মূল্যস্ফীতি, ব্যাংকিং দুর্বলতা, রিজার্ভ স্বল্পতাসহ বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ দেখা গেছে। যদি আবারও নির্বাচিত হন তাহলে কী ধরনের চ্যালেঞ্জ থাকবে আপনাদের সামনে?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমরা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখি। যারা বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলেছিল, যারা বলেছিল বাংলাদেশ টিকে থাকবে না তাদের সব ভবিষ্যদ্বাণী আমরা ভুল প্রমাণিত করেছি। বাংলাদেশ সম্পর্কে যারা যত নেগেটিভ কথা বলেছে, সবই ভুল প্রমাণিত হয়েছে। এটাই আমাদের জন্য গৌরবের। এটা আমাদের জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে দাঁড়াবে।

কালবেলা: আপনি নির্বাচনী প্রচারণার কাজে নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন। সেখানে মানুষ আপনাদের কীভাবে গ্রহণ করছে?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: মানুষ আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতা দেখতে চায়। মানুষ সেভাবেই আমাদের গ্রহণ করছে। ঢাকা-৮-এর অন্তর্গত মতিঝিল, ফকিরাপুল, পল্টন, রমনা, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ সম্পূর্ণ এলাকায় জনসংযোগ করেছি। আমি সেসব এলাকায় গেলে ছাত্রছাত্রীরা এবং এলাকার মানুষ দৌড়ে এসে শুভেচ্ছা জানিয়েছে। মানুষের মধ্যে কত আবেগ, সদিচ্ছা, কত আকাঙ্ক্ষা এগুলো আমরা মানুষের দিকে তাকালেই বুঝতে পারি। এগুলো দেখে আমি অভিভূত।

কালবেলা: প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। আপনারা এর আগে গত তিনটি নির্বাচনেও নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছিলেন। কিছু বিষয় আপনারা বাস্তবায়ন করেছেন, অনেক বিষয় বাস্তবায়িত হয়নি কেন?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: আমাদের গত তিনটি ইশতেহারের অধিকাংশ বিষয়ই বাস্তবায়ন হয়েছে। হাতেগোনা কিছু বিষয় হয়তো বাস্তবায়িত হয়নি। এবারও যেসব বিষয় ইশতেহারে যুক্ত করেছি, তা আমরা বাস্তবায়ন করব।

কালবেলা: নির্বাচিত হলে আপনারা ইশতেহার বাস্তবায়নে কীভাবে এগোবেন?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: অতীতে আমরা যেভাবে সততা, দক্ষতা ও দেশপ্রেমের ভিত্তিতে কাজ করেছি, সেভাবেই কাজ করে যাব। নাগরিক হিসেবে এবং রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমরা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব। বাংলাদেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী জাতি হিসেবে পরিণত করতে পারেন দেশনেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি সৎ, সাহসী ও জনপ্রিয়। একমাত্র তিনিই পারবেন বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে। আমরা দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ গড়তে চাই। মাদক নিয়ে যারা ব্যবসা করে সেই অসাধু কারবারিদের আমরা আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে চাই। দেশের অর্থনীতিকে যারা ক্ষতিগ্রস্ত করছে, তাদের হাত থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে চাই। বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থরক্ষা করার ক্ষমতা একমাত্র আওয়ামী লীগেরই আছে।

কালবেলা: বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা কি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নির্বাচনের পর স্থিতিশীলতা আসবে কি?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: জনগণের সমর্থন ছাড়া হরতাল-অবরোধ হয় না। বিএনপির হরতাল-অবরোধ জনগণ মানছে না। তারা দেশের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়। মানুষ তাদের গ্রহণ করছে না। তারা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করতে ব্যর্থ হয়েছে এবং আগামীতেও ব্যর্থ হবে। তারা বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বাধা। এ বাধা এবং শক্তি হলো অরাজনৈতিক শক্তি। এ অরাজনৈতিক শক্তির হাত থেকে জাতিকে মুক্তি দেওয়ার জন্য এসব অপরাজনৈতিক দলকে এখন আইনের মোড়কে বাঁধতে হবে এবং এদের হাত থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে হবে। এসব অপরাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা এখন সময়ের দাবি। দেশের মানুষ মুক্তি চায়। দেশের মানুষ বিএনপি-জামায়াতসহ সন্ত্রাসী দলগুলো থেকে মুক্ত থাকতে চায়।

কালবেলা: আগামী নির্বাচনে ভোটারদের উদ্দেশে আপনার বক্তব্য কী?

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম: আমি আমার নির্বাচনী এলাকা ঢাকা-৮ আসনের সম্মানিত ভোটারদেরসহ বাংলাদেশের মানুষের কাছে আবেদন রাখতে চাই, দেশকে সঠিক পথে চলতে দিন। যদি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান তবে আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কায় ভোট দিন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার প্রতি ভরসা রাখুন। বাংলাদেশকে আত্মনির্ভরশীল এবং সমৃদ্ধশালী দেশে পরিণত করতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকুন।

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সাকিবের রেকর্ডে ভাগ বসালেন লিটন

বিএনপিপন্থি ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের নতুন কমিটি নিয়ে নানা অভিযোগ

জয়ের কৃতিত্ব কাদের দিলেন লিটন?

চায়ের দোকানে আ.লীগ নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতে যা বললেন তাসকিন

বগুড়ায় বিক্ষোভ মিছিল থেকে জাপা অফিসে ভাঙচুর

প্রতিটি জেলা থেকে ট্যালেন্ট হান্ট চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক 

ফুল হয়ে ফোটে খাদ্য-অর্থের অভাব মেটাচ্ছে শাপলা

এফইজেবি’র নতুন সভাপতি মোস্তফা কামাল, সম্পাদক হাসান হাফিজ

নুরের শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ তথ্য জানালেন চিকিৎসকরা

১০

মন খারাপ হলে আমি একা একা কাঁদি: তানজিকা আমিন

১১

বিএনপি নেতা মিল্টনের নেতৃত্বে সন্দ্বীপে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১২

নুরের খোঁজ নিলেন আমান উল্লাহ আমান

১৩

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হতে হবে, টালবাহানা চলবে না : বাবলু

১৪

সংস্কার না হলে আমাদের পরিণতিও নুরের মতো হবে : হাসনাত

১৫

জাতীয় প্রেস ক্লাবে আওয়ামীপন্থি সাংবাদিকদের পুনর্বাসনের চেষ্টা প্রতিহত করা হবে

১৬

২৮ বছর পর মা-বাবাকে ফিরে পেল সন্তান

১৭

মানুষের ভোট মানুষকে ফিরিয়ে দিতে চাই : টুকু

১৮

মাটি দিয়ে সাদাপাথর আড়ালের চেষ্টা, ৫০ হাজার ঘনফুট উদ্ধার

১৯

দুই হাজার ট্রেইনি কনস্টেবল নিয়োগ দিচ্ছে পুলিশ, কোন জেলায় কতজন নেবে

২০
X