কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ১০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৩৪ পিএম
আপডেট : ১০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৩৬ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

ঈদ সালামি দেওয়ার ১০ উপকারিতা, চ্যাট জিপিটির পরামর্শ

প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ঈদ মানে আনন্দ। ঈদের এ আনন্দে বাড়তি পাওয়া হলো ঈদ সালামি। বড়দের থেকে ছোটরা ঈদের দিন ঈদ সালামি পেয়ে থাকেন। অফিস বা কর্মক্ষেত্রে সিনিয়রদের থেকে জুনিয়ররা আর পরিবারের বড় সদস্যরা ছোটদের সালামি দেন। এর মাধ্যমে সমাজে নানা ইতিবাচক উপকারিতা রয়েছে। প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ওপেন এআইয়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাট জিপিটির কাছে জানতে চাইলে ঈদ সালামির ১০টি উপকারিতার তালিকা পাওয়া যায়। কালবেলার ‘রম্যবেলা’র পাঠকের জন্য চ্যাট জিপিটির তালিকা বাংলায় প্রকাশ করা হলো।

আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি : ঈদে জুনিয়রদের সালামি দেওয়া বা শুভেচ্ছা জানানোর মাধ্যমে সমাজে এবং কর্মক্ষেত্রে আনন্দঘন পরিবেশ গড়ে ওঠে।

শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা তৈরির সুযোগ : ঈদে ছোটদের শুভেচ্ছা জানানোর মাধ্যমে বড়রা ছোটদের থেকে সম্মান পান। এ ছাড়া এর মাধ্যমে সমাজে পরস্পরের প্রতি তাদের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধবোধ তৈরি হয়।

বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ বৃদ্ধি : ঈদে শুভেচ্ছা জানানো মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের মধ্যে শক্তিশালী বন্ধন গড়ে ওঠে। এটি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করে।

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন মজবুত করা : ছোটদের শুভেচ্ছা জানালে এটি তাদের মধ্যে মূল্যবোধ বৃদ্ধি করে। ঈদ সালামি সামাজিক ভেদাভেদ ভুলে সবার মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে উৎসাহিত করে।

ইতিবাচক উদাহরণ তৈরি : ছোটদের শুভেচ্ছা জানানোর মাধ্যমে সমাজে বা প্রতিষ্ঠানে ইতিবাচক উদাহরণ তৈরি হয়। এমন কর্মকাণ্ড পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করে।

মনোবল বাড়ানো : বড়রা ছোটদের শুভেচ্ছা জানালে ছোটদের মনোবল এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। এটি ছোটদের কাছে বড়দের প্রশংসা ও মূল্যবোধকেও বাড়িয়ে দেয়।

যোগাযোগ বৃদ্ধি : ছোটদের শুভেচ্ছা জানানোর মাধ্যমে উন্মুক্ত যোগাযোগের সুযোগ বৃদ্ধি পায়। এর ফলে কর্মক্ষেত্রে সহযোগিতার মনোভাব এবং দলগত কাজে সহমর্মিতার পরিবেশও তৈরি হয়।

সম্পর্ক উন্নয়ন : ঈদে ছোটদের সালামি দিলে বড়দের সঙ্গে ছোটদের সম্পর্ক আরও মজবুত হয়। ব্যক্তিগত এবং পেশাগত উভয়ক্ষেত্রে এটি উপকারী হতে পারে।

বৈচিত্র্যতাকে উৎসাহিত করা : ছোটদের সালামি দেওয়া জাতি বা সম্প্রদায়ের মধ্যে বৈচিত্র্যতার বহিঃপ্রকাশ। যে কোনো ব্যক্তি তার ছোট কাউকে সালামি দিয়ে তাদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারেন।

ইতিবাচক সংস্কৃতির চর্চা : ছোটদের সালামি দেওয়া বা শুভেচ্ছা জানানোর মাধ্যমে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, উপলব্ধি এবং সম্প্রীতি বৃদ্ধির পাশাপাশি এটি ইতিবাচক সংস্কৃতি তৈরিতেও অবদান রাখে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পাচারের সময় ৭২ বস্তা সরকারি চালসহ মাঝি আটক

চোখ দেখেই বোঝা যাবে শরীরে কী রোগ হয়েছে

কেরালায় মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু, বাঁচার উপায় কী

গাজায় চালু থাকা কয়েকটি হাসপাতালের কাছে হামলা, নিহত ১৯

আজ রাজধানীতে বিক্ষোভে নামছে জামায়াতসহ ৭ দল, জেনে নিন সময়-স্থান

‘টুপি পরার অপরাধে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হতো’

লিবিয়ায় আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় যাচ্ছে বাংলাদেশি প্রতিনিধি

যুক্তরাষ্ট্রের ঘাঁটিতে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

নরসিংদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১

ভারতের কারাগারে বাংলাদেশি ৩ কিশোর, উৎকণ্ঠায় পরিবার

১০

দূরে সরে যাচ্ছে চাঁদ, ‘বিপদে’ পড়ছে পৃথিবী?

১১

বিশ্লেষণ / ইসরায়েলের ভয়াবহ তাণ্ডব, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন কি সম্ভব

১২

৪ জেলায় চাকরি দিচ্ছে আরএফএল, পাবেন আবাসন সুবিধা

১৩

‘ফেসবুক মনিটাইজেশনের নেশায় ব্যক্তিত্ব হারাচ্ছে অনেকেই’

১৪

রাজধানীতে আজ কোথায় কী

১৫

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৬ বাংলাদেশি

১৬

যুক্তরাষ্ট্রে গুলিতে ৩ পুলিশ সদস্য নিহত

১৭

প্লাস্টিক পণ্যে ঝুঁকছে মানুষ, ঐতিহ্য হারাচ্ছে বাঁশ-বেতশিল্প

১৮

অবশেষে চালু হচ্ছে আল-নাসিরিয়াহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১৯

অনেক কাজ করেছি, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো দিন হয়নি : আসিফ নজরুল

২০
X