শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২
কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ১০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৩৪ পিএম
আপডেট : ১০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৩৬ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

ঈদ সালামি দেওয়ার ১০ উপকারিতা, চ্যাট জিপিটির পরামর্শ

প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ঈদ মানে আনন্দ। ঈদের এ আনন্দে বাড়তি পাওয়া হলো ঈদ সালামি। বড়দের থেকে ছোটরা ঈদের দিন ঈদ সালামি পেয়ে থাকেন। অফিস বা কর্মক্ষেত্রে সিনিয়রদের থেকে জুনিয়ররা আর পরিবারের বড় সদস্যরা ছোটদের সালামি দেন। এর মাধ্যমে সমাজে নানা ইতিবাচক উপকারিতা রয়েছে। প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ওপেন এআইয়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাট জিপিটির কাছে জানতে চাইলে ঈদ সালামির ১০টি উপকারিতার তালিকা পাওয়া যায়। কালবেলার ‘রম্যবেলা’র পাঠকের জন্য চ্যাট জিপিটির তালিকা বাংলায় প্রকাশ করা হলো।

আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি : ঈদে জুনিয়রদের সালামি দেওয়া বা শুভেচ্ছা জানানোর মাধ্যমে সমাজে এবং কর্মক্ষেত্রে আনন্দঘন পরিবেশ গড়ে ওঠে।

শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা তৈরির সুযোগ : ঈদে ছোটদের শুভেচ্ছা জানানোর মাধ্যমে বড়রা ছোটদের থেকে সম্মান পান। এ ছাড়া এর মাধ্যমে সমাজে পরস্পরের প্রতি তাদের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধবোধ তৈরি হয়।

বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ বৃদ্ধি : ঈদে শুভেচ্ছা জানানো মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের মধ্যে শক্তিশালী বন্ধন গড়ে ওঠে। এটি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করে।

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন মজবুত করা : ছোটদের শুভেচ্ছা জানালে এটি তাদের মধ্যে মূল্যবোধ বৃদ্ধি করে। ঈদ সালামি সামাজিক ভেদাভেদ ভুলে সবার মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে উৎসাহিত করে।

ইতিবাচক উদাহরণ তৈরি : ছোটদের শুভেচ্ছা জানানোর মাধ্যমে সমাজে বা প্রতিষ্ঠানে ইতিবাচক উদাহরণ তৈরি হয়। এমন কর্মকাণ্ড পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করে।

মনোবল বাড়ানো : বড়রা ছোটদের শুভেচ্ছা জানালে ছোটদের মনোবল এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। এটি ছোটদের কাছে বড়দের প্রশংসা ও মূল্যবোধকেও বাড়িয়ে দেয়।

যোগাযোগ বৃদ্ধি : ছোটদের শুভেচ্ছা জানানোর মাধ্যমে উন্মুক্ত যোগাযোগের সুযোগ বৃদ্ধি পায়। এর ফলে কর্মক্ষেত্রে সহযোগিতার মনোভাব এবং দলগত কাজে সহমর্মিতার পরিবেশও তৈরি হয়।

সম্পর্ক উন্নয়ন : ঈদে ছোটদের সালামি দিলে বড়দের সঙ্গে ছোটদের সম্পর্ক আরও মজবুত হয়। ব্যক্তিগত এবং পেশাগত উভয়ক্ষেত্রে এটি উপকারী হতে পারে।

বৈচিত্র্যতাকে উৎসাহিত করা : ছোটদের সালামি দেওয়া জাতি বা সম্প্রদায়ের মধ্যে বৈচিত্র্যতার বহিঃপ্রকাশ। যে কোনো ব্যক্তি তার ছোট কাউকে সালামি দিয়ে তাদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারেন।

ইতিবাচক সংস্কৃতির চর্চা : ছোটদের সালামি দেওয়া বা শুভেচ্ছা জানানোর মাধ্যমে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, উপলব্ধি এবং সম্প্রীতি বৃদ্ধির পাশাপাশি এটি ইতিবাচক সংস্কৃতি তৈরিতেও অবদান রাখে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

দিপু হত্যায় ৪ আসামির আদালতে স্বীকারোক্তি

পিকনিকের খিচুড়ি রান্না করতে গিয়ে দগ্ধ ৩

ঢাকায় মহাসমাবেশের তারিখ জানাল ইসলামী আন্দোলন

২২ বছর পর ইউপি চেয়ারম্যানের পদ ছাড়লেন জামায়াতের এমপি প্রার্থী

হাদির খুনিকে পার করেন যে দুই নেতা, দিতে হলো যত টাকা

সীমান্তে পুশইনের চেষ্টায় বিজিবির বাধা, ১৪ ভারতীয় নাগরিককে ফেরত

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে হাসনাতের প্রত্যাশা

ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত নাসরি আফসুরা হন্ডুরাসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত

ডিবি পরিচয়ে সাবেক ছাত্রদল নেতাকে তুলে নেওয়ার চেষ্টা, অতঃপর...

১০

শুক্রবার গ্যাসের চাপ ১৮ ঘণ্টা কম থাকবে যেসব এলাকায়

১১

সিলেট–রাজশাহী ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে বিপিএলের দ্বাদশ আসর

১২

পে স্কেল নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তে সরকারি কর্মচারীরা

১৩

রক্ত বের হওয়ার উৎস খুঁজতে মিলল মরদেহ

১৪

দেখে নিন বিপিএলের দলগুলোর অধিনায়কের নাম

১৫

চট্টগ্রাম বন্দর : আধুনিক ব্যবস্থাপনায় আঞ্চলিক বাণিজ্যের নতুন ঠিকানা

১৬

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে তারেক রহমানকে বাংলাদেশের ‘পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী’ হিসেবে উল্লেখ

১৭

চট্টগ্রামের মালিকানা নিজেদের হাতে নেওয়ার কারণ জানাল বিসিবি

১৮

শীতের প্রকোপ বাড়ার আশঙ্কা

১৯

সাগরে ট্রলার ডুবিতে ৪ জেলে জীবিত উদ্ধার, নিখোঁজ ২

২০
X