ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৪ জুলাই ২০২৪, ০৮:৪৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

ব্যাটিং ধারাবাহিকতায় খুশি জ্যোতি

মুর্শিদা খাতুন (বাঁয়ে) ও নিগার সুলতানা জ্যোতি। ছবি : সংগৃহীত
মুর্শিদা খাতুন (বাঁয়ে) ও নিগার সুলতানা জ্যোতি। ছবি : সংগৃহীত

প্রথম ম্যাচে ফিফটি; দ্বিতীয় ম্যাচে সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছেন মুর্শিদা খাতুন। ক্যারিয়ারসেরা ৮০ রানের দারুণ এক ইনিংস খেললেন তিনি। বাঁ হাতি এই ওপেনারের ধারাবাহিকতাকে কাজে লাগিয়ে পর পর দুই ম্যাচেই জিতেছে বাংলাদেশও। ব্যাট হাতে দলে অবদান রাখতে পেরে খুশি তিনি। ম্যাচসেরার পুরস্কার হাতে জানিয়েছেন সেমিফাইনালেও একই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চান, ‘সামনে সেমিফাইনাল ম্যাচ আছে। আশা করি সেখানেও ফর্ম ধরে রাখতে পারব।’

মুর্শিদার এই কথাটুকু আবার ইংরেজিতে ট্রান্সলেট করেছিলেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। সেসময় তার কণ্ঠেও ছিল মুর্শিদার মতো ধারাবাহিকতার আত্মবিশ্বাস। কেননা, বাংলাদেশের বোলিং যতটা ভালো, ব্যাটিং ততটাই দুশ্চিন্তার। তাইতো পর পর দুই ম্যাচে ব্যাটারদের ধারাবাহিকতা দেখে উচ্ছ্বাস ঝরেছে তার কণ্ঠেও। দলে সব সময় এমনটাই চান বাংলাদেশ অধিনায়ক।

ব্যাটিং ব্যর্থতায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ হেরেছিল বাংলাদেশ। থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার বিপক্ষে এবার আর ভুল করেনি তারা। একাদশে পরিবর্তন এনে সাফল্যও মিলেছে। সেমিতে উঠার অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে অধিনায়ক জ্যোতি বলেন, ‘জয়ের অনূভূতি সব সময়ই দারুণ। বিশেষ করে ব্যাটাররা আজ (গতকাল) যেভাবে ব্যাটিং করেছে, তাতে আমি খুশি।’

পর পর দুই ম্যাচে ব্যাটিং বিভাগের ছন্দকে ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছেন জ্যোতি, ‘ব্যাটারদের ধারাবাহিকতায় আমি সন্তুষ্ট। মুর্শিদা গত ম্যাচে (থাইল্যান্ড) ফিফটি করেছে, আজও (গতকাল) ভালো একটা ইনিংস খেলেছে।’ বোলারদেরও কৃতিত্ব দিতে ভুলেলনি তিনি, ‘বোলাররা যেভাবে বোলিং করেছে, বিশেষ করে নাহিদা, রাবেয়া—তাদের পারফরম্যান্সে আমি সন্তুষ্ট।’ সেমি ফাইনালে প্রতিপক্ষ ভারত।

তবে নিজের দলের প্রতি আত্মবিশ্বাসী জ্যোতি বলেছেন, ‘নিজের দলের প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা আছে। আমি জানি তারা (সতীর্থরা) কতটা সামর্থ্যবান। আমরা সেমি ফাইনালে নিজেদের সেরা খেলাটার জন্যই মুখিয়ে আছি।’ ব্যাটিংয়ে সব সময়ই ধারাবাহিকতা দেখিয়ে আসছেন জ্যোতি। নিজের ব্যাটিং নিয়েও বেশ খুশি তিনি।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ছোট কিছু অভ্যাসেই নিন শীতের পোশাকের যত্ন

ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

সাবেক ছাত্রদল নেতা শহীদুল ইসলাম স্থায়ী বহিষ্কার

যেভাবে সন্ধান মিলল বাংলাদেশ ব্যাংকের সেই কর্মকর্তার

জর্জিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

হঠাৎ অসুস্থ গোবিন্দ, জ্ঞান হারিয়ে হাসপাতালে ভর্তি

১৪ বল টিকতে পারল আয়ারল্যান্ড, অলআউট ২৮৬ রানে

ভদ্র সে, ভদ্রতার খাতিরে যে চুপ হয়ে যায়: প্রভা

আফগানিস্তান / হাসপাতালে বোরকা পরে প্রবেশের নির্দেশ

টি-টেন লিগে খেলার ‘অনুমতি’ পেলেন টাইগার ক্রিকেটার

১০

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১১

‘স্পষ্ট’ করে অবসরের সময় জানিয়ে দিলেন রোনালদো

১২

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে ঘুষ জাদুঘরে পাঠানো হবে : সরওয়ার ছিদ্দিকী

১৩

৯ লক্ষণে বুঝে নিন আপনি পরিবারের সমস্যার মূল নন

১৪

সাতক্ষীরায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে আগুনের ঘটনায় যা জানা গেল 

১৫

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

১৬

ঢাকায় শীতের আমেজ, সকালে তাপমাত্রা নেমে ২০ ডিগ্রিতে

১৭

দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ / স্কুল বন্ধ, বিক্ষোভে মানুষ, অসুস্থদের শহর ছাড়ার পরামর্শ

১৮

ম্যানেজার পদে নিয়োগ দিচ্ছে প্রাণ গ্রুপ

১৯

১২ নভেম্বর : ইতিহাসের এই দিনে যা ঘটেছিল

২০
X