শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৪ আশ্বিন ১৪৩২
স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশ : ২৩ জুন ২০২৪, ০৩:০০ এএম
অনলাইন সংস্করণ

হারের দায় হিসেবে ব্যাটিং ব্যর্থতাকেই দেখছেন শান্ত

নাজমুল হোসেন শান্ত। ছবি : সংগৃহীত
নাজমুল হোসেন শান্ত। ছবি : সংগৃহীত

চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের দ্বিতীয় রাউন্ডে পা রাখার মূল কৃতিত্ব নিঃসন্দেহে বোলারদের। গ্রুপ পর্বে জেতা তিনটি ম্যাচের তিনটিতেই টাইগারদের বোলিং ইউনিট ভালো করেছে, আর ব্যর্থ হয়েছে ব্যাটাররা। আশা ছিল সুপার এইট পর্বে ব্যাটাররা ভালো করবে তবে দুঃখজনক ভাবে কোন পরিবর্তন নেই।

সুপার এইটের প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হারের পর আজকে ভারতের বিপক্ষেও একই ফল। ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকেও বিদায়টাও তাই বাংলাদেশের জন্য নিশ্চিত বলা চলে। বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত অবশ্য এই হারের দায় হিসেবেও ব্যাটিং ব্যর্থতাকে দেখছেন।

সুপার এইটে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে শনিবার (২২ জুন) ভারতের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল টাইগাররা। অ্যান্টিগুয়ায় টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ১৯৬ রান করে ভারত। জবাবে ভারতের সাথে এক প্রকার লড়াই না করেই হার মেনেছে বাংলাদেশ।

৫০ রানের বড় হারের পর অবশ্য বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত ব্যাটিং ব্যর্থতাই কারণ হিসেবে দেখছেন। তিনি বলেন, ‘ ম্যাচের শুরুতে ভারতকে ব্যাটে পাঠানোর সময় ভেবে ছিলাম ১৬০-১৭০ এ আটকাতে চেয়েছিলাম। তবে তারা অনেক ভাল ব্যাটিং করেছে তাদের কৃতিত্ব এটা দিতেই হেবে।’

অ্যান্টিগুয়ার আবহাওয়া এবং বাতাসের সমস্যা নিয়ে শান্ত বলেন, ‘আমি মনে করি না এটি একটি সমস্যা, খেলোয়াড়রা এটিতে অভ্যস্ত। আমরা ব্যাট হাতে তেমন কিছু দেখাতে পারিনি।’

ভারতের দেওয়া রেকর্ড এই টার্গেটে শান্তর আক্ষেপ পাওয়ারপ্লে কাজে না লাগানোর। তিনি বলেন, ‘১৯০ রানের তাড়ায় প্রথম ছয় ওভারে আমাদের আরও বেশি কিছু দেখানো দরকার ছিল।’

নিজের ব্যাটিং নিয়েও আক্ষেপ আছে শান্তর। তিনি বলেন, ‘অবদান রাখার চেষ্টা করি তবে খেলা শেষ করে আসার দরকার ছিল।’

ব্যাটারদের সমালোচনা কররেও টাইগার দুই বোলারের প্রশংসা করেন শান্ত। তিনি বলেন, 'এই টুর্নামেন্টে তানজিম সাকিব দুর্দান্ত বল করেছে এবং রিশাদের জন্যও খুশি, আমরা এমন একজন বোলার অনেক দিন ধরে খুঁজছি।'

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ম্যাচ চলাকালীন হৃদরোগে লঙ্কান ক্রিকেটারের বাবার মৃত্যু

বিদেশি ঋণে রেকর্ড, ১১২ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

‘শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে আমাদের সংগ্রাম চলবে’

দুই দফা দাবি / আন্দোলনস্থান ত্যাগে চাপ প্রয়োগের অভিযোগ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের

বুয়েট শিক্ষার্থী সনি হত্যা মামলার আসামি টগর গ্রেপ্তার

শ্রীলঙ্কার জয়ে ভর করে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

গাজায় ইসরায়েলের চার সেনা নিহত

রাজধানীর ইন্দিরা রোড থেকে এক আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার

ইন্দোনেশিয়ায় আন্তঃধর্মীয় সম্মেলন / অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন ও সম্প্রীতিময় আন্তঃধর্মীয় সংলাপে গুরুত্ব

পেনশন নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বড় সুখবর

১০

অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছরের কারাদণ্ড

১১

চাকসুতে ১০ পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা

১২

চট্টগ্রামকে ক্লিন সিটি করতে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনার উদ্যোগ চসিকের

১৩

রাত নামলেই লুট হচ্ছে কীর্তনখোলা নদীর বেড়িবাঁধের ব্লক

১৪

পূজা উদযাপন পরিষদ নেতা গিরীধারী লালের পরলোকগমন

১৫

‘বাংলাদেশ-চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে’

১৬

পাল্টে গেল সমীকরণ, এখন যেভাবে সুপার ফোরে যেতে পারে বাংলাদেশ

১৭

নির্বাচনী দায়িত্বে অবহেলা ও অপরাধের সাজা বাড়ছে

১৮

ল্যাবএইড ক্যানসার হাসপাতালের অনন্য অর্জন

১৯

বিসিএস পরীক্ষা / সেনানিবাস এলাকায় প্রবেশে বিশেষ নির্দেশনা

২০
X