জাফর আহমেদ
প্রকাশ : ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৩১ এএম
আপডেট : ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫২ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ইয়াফেসপুত্রের ইশারায় চলত বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়

ইয়াফেসপুত্রের ইশারায় চলত বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পের পরামর্শক (কনসালট্যান্ট) প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করেছে সাইটেক কনসাল্টিং অ্যান্ড সল্যুশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এই কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এশরার ওসমান সুমিত। তিনি বিগত ১৫ বছর মন্ত্রণালয়টির দায়িত্বে থাকা মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমানের ছেলে। দেশের বাইরে থাকলেও সুমিত মন্ত্রণালয়ের আওতায় সব প্রতিষ্ঠানে কনসালটেন্সি কাজ করেছেন। যেখানে মন্ত্রণালয়কে গুনতে হয়েছে শত শত কোটি টাকা। শুধু তাই নয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিলেন। মন্ত্রিপুত্রের ইশারায় সেই সিন্ডিকেটের সদস্যরা অনুমোদন করতেন না কোনো ফাইল। এভাবেই ‘সৎ মন্ত্রী’ হিসেবে পরিচিত ইয়াফেস ওসমানের পুত্রের অঙ্গুলি হেলনে পুরো মন্ত্রণালয় চলেছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

কালবেলার হাতে আসা তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুরো মন্ত্রণালয়কে নিয়ন্ত্রণে রাখা সাইটেক কনসাল্টিং অ্যান্ড সল্যুশনের চেয়ারম্যান ড. সামীরজ্জামান সমীর। এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাবেক মন্ত্রিপুত্র এশরার ওসমান সুমিত। সাধারণত মন্ত্রণালয়কেন্দ্রিক কাজের বিষয়ে দেখভাল করতেন সামীরজ্জামান সমীর। সাইটেক কনসাল্টিং অ্যান্ড সল্যুশনের বাইরে যেসব প্রতিষ্ঠান মন্ত্রণালয়ে আওতাধীন উন্নয়ন কাজ পেয়েছে তার সব কটিই সুমিতের ঘনিষ্ঠ।

অভিযোগ আছে, মন্ত্রণালয়ে কনসালটেন্সি কাজ পেতে কৌশলে এমন বিভিন্ন শর্ত জুড়ে দেওয়া হতো, যাতে মন্ত্রিপুত্রের প্রতিষ্ঠানকে সহজেই কাজ দেওয়া যায়।

নথিতে দেখা যায়, বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের জিনোমিক গবেষণাগার স্থাপন প্রকল্পটির কাজ শেষ করেছে সাইটেক কনসাল্টিং অ্যান্ড সল্যুশন। এ কাজের কনসালটেন্সি ফি ছিল প্রায় ৫ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠানটি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজির বাস্তবায়নাধীন সেন্টার ফর নেক্সট জেনারেশন সিকোয়েন্সিং অ্যান্ড অ্যানালাইটিকস স্থাপন প্রকল্পের পরামর্শক ফি নিয়েছে প্রায় ৪ কোটি। এ ছাড়া চলমান আরও অন্তত সাতটি প্রকল্পে কনসালট্যান্ট হিসেবে আছে সাইটেক কনসাল্টিং অ্যান্ড সল্যুশন। এসব প্রকল্পের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও সরঞ্জামাদি কেনার ক্ষেত্রেও যুক্ত ছিলেন সাবেক মন্ত্রীর পুত্র সুমিত।

জানা গেছে, চলমান প্রকল্পগুলোর মধ্যে নিনমাস ঢাকা এবং ইনমাস চট্টগ্রামে জিনোম সিকোয়েন্সিং ফ্যাসিলিটিস স্থাপন প্রকল্পে কনসালটেন্সি ফি ধরা হয়েছে ৩ কোটি টাকা। সেন্টার ফর নেক্সট জেনারেশন সিকোয়েন্সি অ্যান্ড অ্যানালাইটিকস স্থাপন প্রকল্পের কনসালটেন্সি ফি ৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। সাভারের পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ৩ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন গবেষণা রিঅ্যাক্টর ফ্যাসিলিটির সেফটি সিস্টেমের সমন্বয়সাধন, আধুনিকীকরণ রক্ষণাবেক্ষণ প্রকল্পের কনসালটেন্সি ফি ৩৪ লাখ টাকা। জাতীয় জিন ব্যাংক স্থাপন প্রকল্প ও নিউক্লিয়ার মেডিসিন অ্যান্ড অ্যালায়েড সায়েন্সেস (ইনমাস) স্থাপন প্রকল্পে কনসালটেন্সি ফি ধরা হয়েছে কয়েক কোটি টাকা। এর মধ্যে বিসিএসআইআর প্রধান কার্যালয়ে জিনোমিক গবেষণাগার স্থাপন প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। এতে কনসালটেন্সি ফি ধরা হয়েছে ১৫ কোটি টাকা। জাতীয় জিন ব্যাংক স্থাপন প্রকল্পের বাস্তবায়নকারী সংস্থা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি ও গণপূর্ত অধিদপ্তর। ২০১৮ সালের মার্চ মাসে শুরু হয়ে ২০২১ সালের ৩০ জুন এই প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দুই ধাপে মেয়াদ বৃদ্ধি করে ২০২৫ সালে ৩০ জুন পর্যন্ত মেয়াদ ধরা হয়েছে।

জানা গেছে, নতুন করে যেসব প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছিল সেগুলোতেও একই প্রতিষ্ঠানকে কনসালট্যান্ট হিসেবে নিয়োগের প্রস্তাব করা হয়। তিনটি নতুন প্রকল্পে ফি ধরা হয়েছে প্রায় ৪০ কোটি টাকা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সব প্রকল্পে এককভাবে কনসালটেন্সি বাগিয়ে নেওয়ার মূল হোতা লন্ডন প্রবাসী প্রকৌশলী ড. সমীরুজ্জামান সমির। তার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবসায়িক পার্টনার হচ্ছেন মন্ত্রিপুত্র এশরার ওসমান সুমিত। বাবার প্রভাব খাটিয়ে তার মন্ত্রণালয়াধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রকল্পে কখনো সাইটেক কনসাল্টিং আবার কখনো ব্রেন স্টেশনের নামে কাজ বাগিয়ে নিচ্ছেন। নিজেরাই হয়েছেন এসব প্রকল্পের পরামর্শক। প্রকল্পের নিয়ম অনুযায়ী একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের দেশে থাকতে হয়। কিন্তু বেশিরভাগ সময় সমির ও সুমিত বিদেশে থাকতেন। তবে দেশে না থাকলেও কাজ পেতে কোনো সমস্যা হয়নি। এ ছাড়া কোন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কাজ পাবে, তাও নির্ধারণ করতেন এ দু’জন।

সূত্র জানায়, বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের বস্তু বিজ্ঞান বিভাগ ন্যানো অ্যান্ড ন্যানো জৈবপ্রযুক্তি গবেষণাগার, উন্নয়ন বৃদ্ধি। এই প্রকল্পে ১৭ লাখ ৭ হাজার ৮৫৬ ইউরো দিয়ে (টিইএম) নামে একটি যন্ত্রাংশ কেনা হয়, যা বাংলাদেশি টাকায় ১৯ কোটি টাকা। অথচ এই যন্ত্রের প্রকৃত দাম ৯ কোটি টাকা। টেন্ডারে সর্বনিম্ন দরদাতাকে কাজ না দিয়ে প্লেডিয়াস কনস্ট্রাকশনকে এটি সরবরাহের কাজ দেওয়া হয়।

অভিযোগ আছে, বিসিএসআইআর ও বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনসহ মন্ত্রণালয়াধীন সব কটি প্রতিষ্ঠানে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিলেন মন্ত্রিপুত্র। এর মধ্যে বিসিএসআইআরে গড়ে ওঠা চক্রটির সঙ্গে মন্ত্রী ছেলের সখ্য ছিল বেশি। সেখানে মন্ত্রী ও তার ছেলের আশীর্বাদপুষ্ট কর্মকর্তারা ছিলেন বিসিএসআইআরের স্পেশালাইজ প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট অব মাইনিং, মিনারেলজি অ্যান্ড মেটালার্জি (আইএমএমএম) জয়পুরহাট প্রকল্পের অতিরিক্ত পরিচালক ড. মোহাম্মদ নাজিম জামান এবং বিসিএসআইআরের গবেষণাগারের অতিরিক্ত পরিচালকের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার নাহিদ শারমিন। তিনি সিএসও জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে নিচের দিকে অবস্থান থাকার পরও তোষামোদ ও তদবির করে একাধিক ইনস্টিটিউটের পরিচালক পদে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন। খাদ্য বিজ্ঞান ও টেকনোলজি ইনস্টিটিউটে (আইএফএসটি) পরিচালক পদে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনকারী মো. হাবিবুর রহমান ভূঞা, ইনস্টিটিউট অব ন্যাশনাল অ্যানালাইটিক্যাল রিসার্চ অ্যান্ড সার্ভিসের (আইএনএআরএস) অতিরিক্ত পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার সরকার কামরুজ্জামান, বিসিআইআরে হাইড্রোজেন এনার্জি নামক প্রকল্পের সাবেক পরিচালক ছিলেন ড. মো. আব্দুস সালাম, ইনস্টিটিউট ফর টেকনোলজি ট্রান্সফার প্রকল্পের পরিচালক ও ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম, ইনস্টিটিউট অব এনার্জি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইইআরডি) অতিরিক্ত পরিচালক ড. শাহীন আজিজ, বিসিএসআইআরের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, জিনোমিক গবেষণাগার স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক ড. সেলিম খান, অ্যানালাইটিক্যাল সার্ভিস সেল ও সেন্ট্রাল অ্যানালাইটিক্যাল রিসার্চ ফ্যাসিলিটি কেন্দ্রের অফিস-ইনচার্জ ড. মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান ও ড. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া। এর মধ্যে বেশির ভাগ কর্মকতা বিভিন্ন উদ্ভট প্রকল্প গ্রহণ করে বাগিয়ে নিয়েছেন টাকা। এমনকি পুকুরবিহীন মাছ চাষ এবং মাটিবিহীন ঘাস বা ধান চাষ এমন উদ্ভট প্রকল্পও গ্রহণ করে টাকা লুট করা হয়েছে। এই প্রকল্পের পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিমের সঙ্গে জড়িত খোদ মন্ত্রীর পুত্র।

১৭ কোটি ৯৪ লাখ ব্যয়ে দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের গবেষণার জন্য আইএফএসটি-এর সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এই প্রকল্পে নিম্নমানের মেয়াদোত্তীর্ণ যন্ত্রপাতি ক্রয় করে বেশির ভাগ টাকা আত্মসাৎ করেন সাবেক মন্ত্রীর ছেলে ও প্রকল্প পরিচালক আনোয়ারুল হোসেন।

অভিযোগ রয়েছে, শুধু নিচের দিকের কর্মকর্তারাই নন, বিসিএসআইআরের পদত্যাগী চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আফতাব আলী শেখও এসব অপকর্মে জড়িত ছিলেন। বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা অভিযোগ করে বলেন, আফতাব আলী নিয়োগ পাওয়ার পর বিসিএসআইআরকে একটি রাজনৈতিক দলের শাখা অফিস বানিয়েছিলেন। বিভিন্ন কেনাকাটায় অনেকটা প্রকাশ্যেই তিনি কমিশন নিতেন। সায়েন্টিফিক অফিসার আহসান হাবীব চেয়ারম্যানের হয়ে বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে লিয়াজোঁ করার দায়িত্ব পালন করতেন।

এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগেই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। সেই সময় তিনি কালবেলাকে বলেন, ‘সুমিত বিনা পারিশ্রমিকে বাংলাদেশে বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করেন। প্রকল্পের কাজের জন্য বিদেশি লোক প্রয়োজন হয়। তাদের তো খরচ দিতে হয়। এ ছাড়া সুমিত আর কোনো টাকা নেয় না।’

সুমিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতায় কনসালটেন্সি কাজ করেন—এমন তথ্য নাকচ করে দিয়ে তিনি তথ্যদাতার পরিচয় জানতে জানতে। ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করলে এই প্রতিবেদকের বিরুদ্ধে মামলা করবেন বলেও হুমকি দিয়েছিলেন ইয়াফেস ওসমান।

এ বিষয়ে প্রকৌশলী ড. সমীরুজ্জামান সমির কালবেলাকে বলেন, ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজির ল্যাবের কাজ শেষ করেছি কনসালট্যান্ট হিসেবে। এর মাধ্যমে আমার মতো একজন সায়েন্টিস্ট নিজের মেধাকে দেশের জন্য সামান্য হলেও কাজে লাগানোর সুযোগ পেয়েছে। দেশের মেধাবীরা যখন বিদেশে গিয়ে ফিরেও তাকায় না তখন আপনারা বলেন, ব্রেইন ড্রেইন। সেটি তাতে এগ্রি করি। আমার মতো কেউ বুয়েট, অক্সফোর্ড, কিংস কলেজের সর্বোচ্চ ডিগ্রি শেষ করে যখন একাডেমিক গ্রুপ নিয়ে নিজের ফিল্ডে ল্যাব প্রতিষ্ঠায় কনসালটেন্সি সার্ভিসে সর্বোচ্চটা দিই, তখন আবার প্রশ্ন তোলা হয়।’

আর এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য সাবেক মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমানের পুত্র এশরার ওসমান সুমিতের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

৪৫ বছর ভাত না খেয়েও সুস্থ ও সবল বিপ্লব

চেতনানাশক খাইয়ে দুধর্ষ ডাকাতি

রংপুর বিভাগের ৩৩ আসনে খেলাফত মজলিসের প্রার্থী ঘোষণা

প্রার্থিতা প্রত্যাহার নিয়ে ছাত্রদলের নির্দেশনা, না মানলে ব্যবস্থা

নারী শিক্ষার্থীকে অনৈতিক প্রস্তাব দিয়ে চাকরি খোয়ালেন বেরোবি সমন্বয়ক

হাওর ও চরাঞ্চলের শিক্ষক বদলির তদবির আসে ওপর থেকে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

জয় স্যুটকেস ভরে টাকা নিয়ে গেছে : হাবিব-উন-নবী সোহেল

২৫ বছর ধরে বাঁশির মায়ায় আটকে আছে শফিকুলের জীবন

একাত্তরেও আ.লীগ পালিয়েছে, এবারও পালিয়ে গেছে : টুকু

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু, শেষ হচ্ছে কবে

১০

তিন দিনের মধ্যে সাদাপাথর ফেরত না দিলে ব্যবস্থা

১১

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্পের চুক্তি, জানা গেল নেপথ্য কারণ

১২

ইসহাক দারের সঙ্গে কী আলোচনা হলো বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির

১৩

মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু রোববার : রাকসু ট্রেজারার

১৪

পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫

পাথরের জন্য মাইকিং, ডেডলাইন ২৬ আগস্ট

১৬

‘চোখের সামনেই আমার ছেলেটার মৃত্যু হয়েছে’

১৭

তুরাগের চার ওয়ার্ড বিচ্ছিন্নের ষড়যন্ত্র জনগণ মেনে নেবে না : মোস্তফা জামান

১৮

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আমেরিকান প্রবাসী মিঠুর খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

১৯

যশোর-৬ আসন অপরিবর্তিত রাখার দাবিতে গণমিছিল

২০
X