জাকির হোসেন লিটন ও আমেনা হীরা
প্রকাশ : ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩৯ এএম
আপডেট : ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
তথ্য নিশ্চিত করেছে দিল্লি

শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছে বাংলাদেশ

শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছে বাংলাদেশ

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বিচারের সম্মুখীন করার জন্যই তাকে ফেরত চাওয়া হয়। এ বিষয়ে ‘প্রত্যর্পণ’ চুক্তির কথা উল্লেখ করে ভারতকে নোট ভারবাল পাঠানো হয়েছে। বাংলাদেশের চাওয়া অনুযায়ী ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাবে বলে আশা অন্তর্বর্তী সরকারের।

এদিকে, শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার পাঠানো চিঠি পাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে ভারত। গতকাল নয়াদিল্লিতে এক ব্রিফিংয়ে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছ থেকে প্রত্যর্পণের অনুরোধের বিষয়ে একটি কূটনৈতিক নোট পেয়েছি। তবে এই মুহূর্তে এ বিষয়ে আমাদের কোনো মন্তব্য নেই।’

কূটনীতি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ চাইলেই যে ভারত তাকে পাঠিয়ে দেবে—এমনটা বলা যায় না। পুরো বিষয়টিই অনেক জটিল। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি ভালো করে দেখে হয়তো পর্যালোচনা করবে। তারপর কী সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়, তা চিন্তা করেই তাদের প্রতিক্রিয়া জানাবে। আর সে জানানোটা আমাদের কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশা পূরণ করবে কি না, সেটা বলা মুশকিল।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর ভারতে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৫ আগস্ট তার বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে প্রথম মামলা হয়। এরই মধ্যে তার বিরুদ্ধে সারা দেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় গুলি করে হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলার সংখ্যা দুইশ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে হত্যা মামলাই রয়েছে ১৭৯টি। মামলাগুলোয় অভিযোগ আনা হয়েছে, গত ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা গুলি ছোড়েন। এতে অনেক আন্দোলনকারী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। আহত হন অনেকে।

এ ছাড়া আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানের সময় হত্যাকাণ্ড, গত ১৬ বছরে গুম-ক্রসফায়ার, পিলখানা হত্যাকাণ্ড এবং মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে হত্যাকাণ্ড—মোটা দাগে এই কটি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ এসেছে। অধিকাংশ মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়া তার সরকারের সাবেক মন্ত্রী, আওয়ামী লীগের নেতা, সাবেক আইজিপি, ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত বিভিন্ন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানসহ কয়েকজন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার শীর্ষস্থানীয় ৩৫ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। বর্তমানে শেখ হাসিনা ভারতেই অবস্থান করছেন। সেখান থেকে বাংলাদেশসহ বহির্বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার কথোপকথন ভাইরাল হয়। এসব কথোপকথনে অন্তর্বর্তী সরকার এবং বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে নানা উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন। এমনকি ইউরোপের সমাবেশেও মোবাইলের মাধ্যমে সরাসরি বক্তব্য দিয়েছেন শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালানোর পর থেকেই তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে দ্রুত আইনের মুখোমুখি করার দাবি জানিয়ে আসছিল বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। জুলাই গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করতে পতিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি রয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনেরও। জাতীয় নাগরিক কমিটিও বলেছে, শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার আগে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না তারা। এ অবস্থায় শেখ হাসিনাকে প্রতিবেশী দেশ ভারতে থেকে ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে। এমন প্রেক্ষাপটে সাবেক এই স্বৈরশাসককে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠানোর কথা সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছে সরকার।

গতকাল (সোমবার) দুপুরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী একই কথা জানান। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে বিচারের সম্মুখীন করার জন্য বাংলাদেশ ফেরত চেয়েছে। এটা ভারতকে জানানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে ভারতকে নোট ভারবাল পাঠানো হয়েছে।

এর আগে সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, তাকে (শেখ হাসিনা) প্রত্যর্পণের জন্য ভারতকে অনুরোধ জানাতে এরই মধ্যে আমাদের (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের) চিঠি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এটা প্রক্রিয়াধীন আছে। আমাদের সঙ্গে তাদের একটা এক্সট্রাডিশন (প্রত্যর্পণ) চুক্তি আছেই।

কী আছে ভারত ও বাংলাদেশের বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তিতে?: এদিকে বাংলাদেশ শেখ হাসিনাকে যে আইনে ফেরত চেয়েছে আসলে কী আছে তাতে। কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানায়, স্বাধীনতার পর সর্বপ্রথম বাংলাদেশের পক্ষে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন। চুক্তিতে ছিল ১২টি দফা। চুক্তিটি ২৫ বছর মেয়াদি হলেও নবায়নযোগ্য ছিল। ১৯৯৭ সালের ১৯ মার্চ চুক্তিটির মেয়াদ শেষ হলেও আর নবায়ন হয়নি। পরে ২০১৩ সালে ভারত ও বাংলাদেশ আবারও একটি প্রত্যর্পণ চুক্তি স্বাক্ষর করে, যা ২০১৬ সালে সংশোধিত হয়। এ চুক্তিটি দুই দেশের মধ্যে পলাতক আসামিদের দ্রুত এবং সহজে বিনিময়ের জন্য গৃহীত হয়েছে। বিশেষ করে এটি ভারতের উত্তর-পূর্বের বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সদস্যদের বাংলাদেশে লুকিয়ে থাকার প্রেক্ষাপটে তৈরি হয়। এ ছাড়া বাংলাদেশও জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশসহ (জেএমবি) বিভিন্ন ইসলামপন্থি ও অপরাধীরা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও আসামের মতো রাজ্যে লুকিয়ে ছিল বলে তৎকালীন সরকার মনে করে। এ পরিস্থিতিতে চুক্তিটি সম্পন্ন হয়। আর চুক্তির পরপরই ২০১৫ সালে ভারত সফলভাবে ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) শীর্ষ নেতা অনুপ চেটিয়াকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রত্যর্পণ করাতে সক্ষম হয়।

চুক্তির মূল দিক হলো, ভারত ও বাংলাদেশ এমন ব্যক্তিদের প্রত্যর্পণের জন্য সম্মত হয়েছে, যাদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে, অভিযোগ আনা হয়েছে অথবা যাদের বিরুদ্ধে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। প্রত্যর্পণযোগ্য অপরাধের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে—এমন সব অপরাধ, যার সর্বনিম্ন সাজা এক বছরের কারাদণ্ড। এর মধ্যে আর্থিক অপরাধও অন্তর্ভুক্ত। অপরাধটি প্রত্যর্পণযোগ্য হতে হলে দ্বৈত অপরাধের নীতি প্রযোজ্য হতে হবে, অর্থাৎ অপরাধটি উভয় দেশে শাস্তিযোগ্য হতে হবে।

চুক্তিটির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা হলো, যার হস্তান্তরের জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ যদি ‘রাজনৈতিক প্রকৃতি’র হয়, তাহলে সেই অনুরোধ খারিজ করা যাবে। তবে, কোন কোন অপরাধের অভিযোগকে ‘রাজনৈতিক’ বলা যাবে না, সেই তালিকাও বেশ লম্বা। এর মধ্যে হত্যা, গুম, অনিচ্ছাকৃত হত্যা ঘটানো, বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো এবং সন্ত্রাসবাদের মতো নানা অপরাধ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। সে হিসেবে শেখ হাসিনাকে ভারত ফেরত দেবে বলে প্রত্যাশা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিনির্ধারকদের।

এর আগে বাংলাদেশ কাউকে পেয়েছে কি না: কূটনৈতিক সূত্র অনুযায়ী, এর আগেও প্রত্যর্পণ চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে অপরাধীদের ফিরে পাওয়ার নজির রয়েছে। ২০২০ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনি রিসালদার মোসলেউদ্দিনকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেয় ভারত। সীমান্তের কোনো একটি স্থলবন্দর দিয়ে তাকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হয় বলে সে সময় এনডিটিভিসহ ভারতের প্রভাবশালী দুটি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়। বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে সেটি স্বীকার করেনি। এর আগে একই বছর ফেব্রুয়ারি মাসে ভারতে গ্রেপ্তার হন বঙ্গবন্ধুর আরেক খুনি আবদুল মাজেদ। এরপর ৭ এপ্রিল তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় বাংলাদেশের পুলিশ। আদালতে দেওয়া পুলিশ প্রতিবেদনে বলা হয়, তাকে রাজধানীর গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ভারতীয় গণমাধ্যমে বলা হয়, সে দেশের গোয়েন্দারাই মাজেদকে আটক করে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেন। এর ঠিক পাঁচ দিনের মাথায় ১২ এপ্রিল রাত ১২টা ১ মিনিটে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মাজেদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। মাজেদ ২২ থেকে ২৩ বছর ভারতে অবস্থান করছিলেন। তিনি সে দেশের পাসপোর্টও নিয়েছিলেন।

বিশেষজ্ঞ মত: বাংলাদেশের চাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাবে কি না—জানতে চাইলে সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব এ কে এম আতিকুর রহমান কালবেলাকে বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি ভালো করে দেখে পর্যালোচনা করবে। তারপর তারা কী সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়, তা চিন্তা করেই তাদের প্রতিক্রিয়া জানাবে। সে জানানোটা আসলে আমাদের কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশা পূরণ করবে কি না, বলা মুশকিল। কারণ, বাংলাদেশ চাইলেই যে ভারত তাকে পাঠাবে, এমনটা বলা যায় না। পুরো বিষয়টি অনেক জটিল। তিনি তো সাধারণ কোনো মানুষ বা সাধারণ অপরাধী—এমন নন। তিনি বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং এর আগেও তিনি বঙ্গবন্ধু মারা যাওয়ার পর ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন।’

যদি ভারত শেখ হাসিনাকে না পাঠায় সেক্ষেত্রে ঢাকার পক্ষ থেকে করণীয় কী, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভারতের কাছে নোট ভারবাল দিলেই যে শেখ হাসিনাকে ভারত পাঠাবে, এ ব্যাপারে আমি এতটা আশাবাদী নই। বিষয়টি অনেক জটিল। ভারত নোট ভারবাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। সেক্ষেত্রে ভারত যদি না পাঠায় বাংলাদেশ কী করতে পারবে, সেটাও বলা কঠিন এবং বাংলাদেশ পরবর্তী পদক্ষেপ কী নেবে, সেটা সময়ই বলে দেবে। এ মুহূর্তে এটা বলা কঠিন।’ প্রত্যর্পণ চুক্তির মাধ্যমে আনা সম্ভব কি না—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, ‘এই চুক্তিতে কোথাও তো বাধ্যবাধকতা নেই যে, ফেরাতেই হবে। সেখানে ভারত না চাইলে ফেরত পাঠাবে না—এমন অপশনও রয়েছে। আসলে এ পুরো বিষয়টি ভারতের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করছে। নোট ভারবাল দিলেই যে কালকেই ফেরত দিয়ে দেবে—এমন নয়। কূটনৈতিক উপায়ে কিছু জানাতে নোট ভারবাল দেওয়া হয়। সবশেষ কথা হচ্ছে, শেখ হাসিনার দেশে ফেরত আসা নির্ভর করছে ভারতের ওপর।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কেবিন ক্রুদের আসল কাজ কী

দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বড় সুখবর দিল সরকার

জাতীয় দলের কোচিং স্টাফে এবার আইপিএলে কাজ করা অ্যানালিস্ট

আমরা লক্ষ্য অর্জনের দ্বারপ্রান্তে : নেতানিয়াহু

৩ প্যাকেট কাঁচা নুডলস খেয়ে ১৩ বছরের কিশোরের করুণ পরিণতি

তিস্তার বন্যায় কৃষকের স্বপ্ন ভাসছে অনিশ্চয়তার অথৈ জলে

ব্যাংকিং টিপস / ব্যাংকের সুদের হার ও চার্জ সম্পর্কে সচেতন থাকুন

শতভাগ লুটপাটমুক্ত দল জামায়াতে ইসলামী : ড. মোবারক

মায়ের মৃত্যুর খবর শুনে হাসপাতালে এসে মারা গেলেন ছেলেও

১০

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

১১

সিঙ্গারে চাকরির সুযোগ, দ্রুত আবেদন করুন

১২

মেসিহীন মায়ামিকে বাঁচাল রদ্রিগেজের দুর্দান্ত গোল

১৩

গাজায় যেভাবে দুর্ভিক্ষ নেমে এলো

১৪

লেভান্তের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়

১৫

যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১৬

আকিজ গ্রুপে চাকরি, বেতন ছাড়াও থাকবে নানা সুবিধা 

১৭

বাগেরহাটে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল

১৮

যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন তৈরি করছে ভারত

১৯

২৪ আগস্ট : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

২০
X