সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ৪ কার্তিক ১৪৩২
নূর মোহাম্মদ
প্রকাশ : ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:৫৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

এইচএসসিতে ফল বিপর্যয় ২১ বছরে সর্বনিম্ন পাস

জিপিএ ৫ কমেছে লক্ষাধিক ফেল প্রায় ৪৩ শতাংশ
এইচএসসিতে ফল বিপর্যয় ২১ বছরে সর্বনিম্ন পাস

গত দুই দশকের মধ্যে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের ফলাফলে সবচেয়ে খারাপ ফলের রেকর্ড হয়েছে এবার। চলতি বছর এ পরীক্ষায় গড় পাসের হার নেমে এসেছে মাত্র ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশে, যা গত ২১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। গত বছরের তুলনায় পাসের হার কমেছে প্রায় ১৯ শতাংশ। জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যাও কমেছে লক্ষাধিক।

গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, চলতি বছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। গত বছর পাসের হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ। ২০০৫ সালের পর এবার সর্বনিম্ন ফল হয়েছে। শুধু পাসের হার নয়, ফলাফলের সব সূচক ছিল নিম্নমুখী।

তবে এ ফলকে শিক্ষার প্রকৃত চিত্র বলছে শিক্ষা উপদেষ্টাসহ ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। শিক্ষা উপদেষ্টা ড. সি আর আবরারের মতে, অতীতে নম্বর বাড়িয়ে দেওয়া, সহানুভূতির নম্বর বন্ধের মতো অতীতে প্র্যাকটিস থেকে বের হয়ে আসার চেষ্টা করেছি। এতে ফল কিছুটা কমেছে। অতিরিক্ত নম্বর দিয়ে সন্তুষ্টি নয়, ন্যায্য নম্বর দিয়ে সততাকে বেছে নিয়েছি। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে শিক্ষার প্রকৃত চিত্র বেরিয়ে আনার চেষ্টা করছি।

এর আগে সকালে এইচএসসির সার্বিক ফল নিয়ে একটি সংবাদ সম্মেলন করেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির। তিনি বলেন, এ ফলকে খারাপ বলা ঠিক নাকি রিয়েল (বাস্তব) বলব? আমি তো মনে করি এটা বাস্তব। কাউকে ছক বেঁধে দিইনি যে, ছাড় দিয়ে পাসের হার বাড়াবেন। এমন ভাবনা থাকার প্রয়োজন নেই। সরকারের নির্দেশনা ছিল, নিয়ম মেনেই সব হবে।

ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এ বছর প্রায় ৪৩ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করতে পারেননি। শুধু পাসের হার নয়, জিপিএ ৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যাও বিপুল পরিমাণে কমেছে। গত বছর জিপিএ ৫ পেয়েছিলেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ জন। তার আগের বছর পেয়েছিলেন ৭৮ হাজার ৫২১ জন। এ বছর সেই সংখ্যা নেমে এসেছে ৬৩ হাজার ২১৯ জনে।

শিক্ষাবিদরা বলছেন, খাতা মূল্যায়নে উদারনীতি না সহানুভূতিশীল নম্বর উঠে যাওয়া, পরীক্ষকদের কড়া বার্তা, ভেন্যু কেন্দ্র বাতিল, কেন্দ্রভিত্তিক বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধসহ নানাবিধ কড়াকড়িতে সার্বিক ফল কমেছে। এ ছাড়া নতুন পাঠ্যক্রমে মূল্যায়ন পদ্ধতির পরিবর্তন, পরীক্ষার প্রস্তুতির ঘাটতি এবং করোনা মহামারির পর শিক্ষার মানের ধীর পুনরুদ্ধার—সব মিলিয়ে এ বছর ফল আশানুরূপ না হলেও শিক্ষার প্রকৃত চিত্রটা বেরিয়ে এসেছে।

গতকাল সকাল ১০টার দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ড একযোগে ফল প্রকাশ করে। আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেন ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে পাস করেছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন। গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। গত বছর এ হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে মোট ২ হাজার ৮০০টি কেন্দ্রে, অংশ নিয়েছে ৯ হাজার ৩০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারেনি, এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২০২টি। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৬৫টি। গত বছরের তুলনায় শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে ১৩৭টি। একইভাবে শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও কমেছে। গতবার শতভাগ পাস করেছিল ১ হাজার ৩৮৮টি, এবার সেটি কমে দাঁড়িয়েছে ৩৪৫টি।

৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে এবার পরীক্ষার্থী ছিলেন ১০ লাখ ৪৭ হাজার ২৪২ জন। এর মধ্যে পাস করেছেন ৫ লাখ ৯৮ হাজার ১৬৬ জন। পাসের হার ৫৭ দশমিক ১২ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৬৩ হাজার ২১৯ জন। মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ৮২ হাজার ৮০৯ জন। পাস করেছেন ৬২ হাজার ৬০৯ জন। পাসের হার ৭৫ দশমিক ৬১ শতাংশ। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবার পরীক্ষা অংশ নেন ১ লাখ ৫ হাজার ৬১০ জন। এর মধ্যে পাস করেছেন ৬৬ হাজার ১৮৫ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছেন ১ হাজার ৬১০ জন।

২১ বছরে সর্বনিম্ন পাসের হার: শিক্ষা পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) তথ্যমতে, ২০০৫ সালে এইচএসসিতে পাসের হার ছিল ৫৯ শতাংশের বেশি। ২০০৬ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৪ শতাংশে, ২০০৭ সালে ৬৪ শতাংশের ওপরে, ২০০৮ সালে প্রায় ৭৫ শতাংশে পৌঁছায়। তবে ২০০৯ সালে পাসের হার নেমে যায় ৭০ দশমিক ৪৩ শতাংশে। পরবর্তী বছরগুলোয় পাসের হার সাধারণত ৭০ থেকে ৮০ শতাংশের মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু তিন বছর—২০১৫, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে—পাসের হার ৭০ শতাংশের নিচে নেমেছিল। কভিড-১৯ মহামারির বছরে (২০২০) সরাসরি পরীক্ষা না হওয়ায় সবাই ‘বিশেষ প্রক্রিয়ায়’ উত্তীর্ণ হন। পরের দুই বছর (২০২১ ও ২০২২) পাসের হার ছিল যথাক্রমে ৮৪ ও ৯৫ শতাংশের বেশি। তবে ২০২৩ সালে তা নেমে আসে ৮০ শতাংশের নিচে, আর ২০২৫ সালে এসে দাঁড়ায় ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশে, যা গত ২১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

বোর্ডভিত্তিক পাসের হার বিশ্লেষণ: এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাস করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে। এই বোর্ডে পাসের হার ৬৪ দশমিক ৬২। সর্বনিম্ন পাস করেছে কুমিল্লা বোর্ডে, ৪৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ। এ ছাড়া রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৫৯ দশমিক ৪০, যশোর বোর্ডে ৫০ দশমিক ২০, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৫২ দশমিক ৫৭, বরিশাল বোর্ডে ৬২ দশমিক ৫৭, সিলেট বোর্ডে ৫১ দশমিক ৮৬, দিনাজপুর বোর্ডে ৫৭ দশমিক ৪৯ এবং ময়মনসিংহ বোর্ডে ৫১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৬২ দশমিক ৬৭ এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ৭৫ দশমিক ৬১ শতাংশ।

জিপিএ ৫ শীর্ষে ঢাকা, সর্বনিম্ন সিলেটে: এবার মোট জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৯৭ জন। সবচেয়ে বেশি জিপিএ ৫ পেয়েছেন ঢাকা বোর্ডের শিক্ষার্থীরা। কম পেয়েছেন সিলেট বোর্ডে। এ ছাড়া রাজশাহী বোর্ডে ১০ হাজার ১৩৭ জন, দিনাজপুর বোর্ডে ৬ হাজার ২৬০ জন, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৬ হাজার ৯৭ জন, যশোর বোর্ডে ৫ হাজার ৯৯৫ জন, মাদ্রাসা বোর্ডে ৪ হাজার ২৬৮ জন, কুমিল্লা ২ হাজার ৭০৭ জন, ময়মনসিংহ বোর্ডে ২ হাজার ৬৮৪ জন, বরিশাল বোর্ডে ১ হাজার ৬৭৪ জন, কারিগরি বোর্ডে ১ হাজার ৬১০ জন জিপিএ ৫ পেয়েছেন।

১৩৪টি প্রতিষ্ঠানে কেউই পাস করেননি: চলতি বছর এইচএসসি পরীক্ষায় মোট ৯ হাজার ১৯৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ২০২টি প্রতিষ্ঠান থেকে একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারেননি। গত বছরের তুলনায় এ সংখ্যা বেড়েছে। গত বছর এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৬৫টি। অন্যদিকে শতভাগ পাসের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবার ৩৪৫টি। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৩৩৮টি।

মেয়েদের সাফল্য ছেলেদের ছাড়িয়ে গেছে: গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও এইচএসসি পরীক্ষায় মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় ভালো ফল করেছে। এবার পাসের হার ও জিপিএ ৫—দুই ক্ষেত্রেই মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। এবার ছেলেদের তুলনায় প্রায় ৬০ হাজার বেশি মেয়ে পাস করেছে। এ ছাড়া জিপিএ ৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা থেকেও মেয়েরা এগিয়ে; ছেলেদের তুলনায় ৪ হাজার ৯৯১ জন বেশি সর্বোচ্চ গ্রেড অর্জন করেছে।

ফল খারাপ হওয়ার পেছনে ছয়টি বড় কারণ: চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, খারাপ ফলের পেছনে অন্তত ছয়টি বড় কারণ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে খাতা মূল্যায়নে ‘সহানুভূতির নম্বর’ বা অতিরিক্ত নম্বর দেওয়ার প্রথা বাতিল, অপ্রাসঙ্গিক উত্তরের জন্য নম্বর না দেওয়া, ইংরেজি ও হিসাববিজ্ঞানে খারাপ ফল, কুমিল্লা ও যশোর বোর্ডে পাসের হার অর্ধেকে নেমে আসা, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভীতি এবং মানসম্মত পাঠদানের অভাব। এ ছাড়া করোনাকালে না পড়ে পাস করার যে অভ্যাস গড়ে উঠেছিল, তা থেকেও শিক্ষার্থীরা আর পড়াশোনায় মনোযোগী হয়নি। ফলে এবার চালু হওয়া কড়াকড়ির সঙ্গে তারা খাপ খাওয়াতে পারেননি।

বিষয়ভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সব বিভাগের পরীক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি, আইসিটি, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও হিসাববিজ্ঞান ও পৌরনীতি মতো বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে ফল নির্ধারণ করা হয়। এসব বিষয়ের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ ফল হয়েছে ইংরেজি, হিসাববিজ্ঞান ও আইসিটিতে। এর মধ্যে এবার বেশি ফেল করেছেন হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে। এবার এ বিষয়ে ফেল করেছেন ৪১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। আর ইংরেজিতে ফেল করেছেন ৩৮ দশমিক ৮ শতাংশ। আইসিটিতে ২৭ দশমিক ২৮ শতাংশ। ইংরেজির ফল আরও হতাশাজনক—মাত্র দুটি বোর্ড ঢাকা ও বরিশালে পাসের হার ৭০ শতাংশ হলেও বাকি বোর্ডগুলোয় তা ৬০ শতাংশের নিচে। সবচেয়ে খারাপ করেছে যশোর বোর্ডে। এই বোর্ডে ইংরেজিতে পাস করেছে মাত্র ৫৪ দশমিক ৮২ শতাংশ। অর্থাৎ, এই দুটি বিষয়ে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ শিক্ষার্থী ফেল করেছেন।

বোর্ড কর্মকর্তারা বলছেন, ইংরেজি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভয় এখনো কাটেনি। এ বিষয়ে মানসম্মত শিক্ষক না থাকা, অন্য বিষয়ে শিক্ষকদের দিয়ে ইংরেজি পড়ানো এবং যথেষ্ট অনুশীলনের সুযোগ না থাকায় ফলে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, ইংরেজিতে শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি খারাপ করেছে। বিশেষ করে যশোর বোর্ডে ইংরেজিতে সবচেয়ে বেশি ফেল করেছে। সেখানে ইংরেজিতে ফেলের হার ৪৫ শতাংশের বেশি। ঢাকা ও বরিশাল ইংরেজিতে কিছুটা ভালো করলেও অন্য বোর্ডগুলোয় খারাপ করায় গড় ফলে পিছিয়ে গিয়েছি আমরা।

সার্বিক বিষয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থী পাস না করায় আমরা একটা আয়নার সামনে দাঁড়িয়েছি। তাতে আমরা দেখতে পাচ্ছি, শিক্ষায় অবশ্যই গলদ আছে, অবশ্যই গলদ আছে। সেই গলদের জায়গাগুলো ঠিক করতে হবে। সে দায়িত্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের, সে দায়িত্ব বোর্ডের, সে দায়িত্ব সবার।

ঈর্ষণীয় সাফল্য ক্যাডেট কলেজগুলোয়: প্রতি বছরের মতো এবারও সশস্ত্র বাহিনী পরিচালিত ক্যাডেট কলেজে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে। ১২টি ক্যাডেট কলেজ থেকে মোট ৫৮৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৫৮৭ জন জিপিএ ৫ অর্জন করেছেন। শতভাগ পাসের হার এবং জিপিএ ৫ প্রাপ্তির হার ৯৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ। গত বছরও ক্যাডেট কলেজগুলোর জিপিএ ৫ প্রাপ্তির হার ছিল একই—৯৯ দশমিক ৬৬। ধারাবাহিক এ সাফল্য ক্যাডেট কলেজগুলোর শিক্ষার মান, শৃঙ্খলাবদ্ধ পরিবেশ ও নিবেদিত শিক্ষকদের আন্তরিকতার প্রতিফলন বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জবি শিক্ষার্থী জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক 

সুন্দরবনের সম্পদ রক্ষায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে : বাসস চেয়ারম্যান

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিতে ইংল্যান্ড

বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক

‘আগুন লাগার ঘটনা জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে’

কিডনি রোগীদের জন্য যে ১০ খাবার নিষেধ

গাজায় আবারও ইসরায়েলের বিমান হামলা 

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

আ.লীগের কেন্দ্রীয় ১ নেতা গ্রেপ্তার

হোটেলে নাশতা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

১০

তাঁতিবাজারে জবি শিক্ষার্থীদের অবরোধ

১১

তিন ধর্মের উপাসনাস্থল নির্মিত হচ্ছে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে

১২

সীমান্তে ১২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৩

রাজধানীতে ককটেল ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৪

বিএনপি ক্ষমতায় এলে সব দুঃশাসনের কবর দেওয়া হবে : জুয়েল

১৫

সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলো ষড়যন্ত্রের অংশ : সারজিস

১৬

জবি ছাত্রদল নেতা খুন, সিসিটিভি ফুটেজে যা দেখা গেল

১৭

ভয়াবহ আগুনে হার্ডওয়্যারের দোকান পুড়ে ছাই

১৮

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

১৯

নাহিদের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল জামায়াত

২০
X