কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৪২ এএম
আপডেট : ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
দলে সক্রিয় গ্রুপ উপগ্রুপ

এলোমেলো অবস্থায় বিএনপি

এলোমেলো অবস্থায় বিএনপি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সাফল্য না আসায় অনেকটাই এলোমেলো হয়ে পড়েছে বিএনপি। কোনো বাধা ছাড়াই শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন শেষ হওয়া এবং নিরঙ্কুশ বিজয়ের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থবার সরকার গঠন করায় হতাশ বিএনপির নেতাকর্মীরা। বিশেষ করে দলের সত্তরোর্ধ্ব নেতারা আগামী দিনে কোনো আশার আলো দেখতে পারছেন না। সেইসঙ্গে তৃণমূলের অনেক নেতাকর্মীর মধ্যেও এমন মনোভাব দেখা দিয়েছে। এ কারণে দলীয় ভরসায় বসে না থেকে অনেকেই ব্যক্তিগত, পারিবারিক কিংবা এলাকাকেন্দ্রিক বিবেচনায় উপজেলা নির্বাচনে নেমে পড়েছেন। কেউ কেউ নিজে প্রার্থী হয়েছেন, অনেকে অন্য প্রার্থীর পক্ষে ভোটের মাঠে রাখছেন সক্রিয় ভূমিকা। এ নিয়ে তৃণমূলের সঙ্গে কেন্দ্রের দূরত্ব বাড়ছে। ভোট বর্জনের কঠোর অবস্থান ধরে রেখে বহিষ্কারের পথেই হাঁটছে বিএনপি। আর এ ধরনের পদক্ষেপে তৃণমূলে অসন্তোষ বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে আবার মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ঘিরে বাড়ছে ধোঁয়াশা। সেইসঙ্গে বিভিন্ন নেতাকে ঘিরে সন্দেহ-অবিশ্বাসের পুরোনো প্রবণতা

তো আছেই। অবশ্য এসবের মধ্যেও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ঘিরেই চলছে বিএনপির সার্বিক তৎপরতা। দলের বিভিন্ন পর্যায়ে গ্রুপিংয়ের অস্তিত্ব থাকলেও সব পক্ষই তারেকের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।

সরকারবিরোধী আন্দোলনে চূড়ান্ত সাফল্য না আসা এবং আন্দোলন ঘিরে হামলা-মামলা ও দমন-পীড়নে অনেকটাই ব্যাকফুটে চলে যায় বিএনপি। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মধ্যে ভর করে এক ধরনের হতাশা। এমন প্রেক্ষাপটে তৃণমূলের অনেকের ধারণা ছিল, জাতীয় নির্বাচন বর্জন করলেও ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে উপজেলা নির্বাচনে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেবে দল। বিশেষ করে ক্ষমতাসীনরা দলীয় প্রতীকে ভোট না করায় বিএনপিও নমনীয় থাকবে বলে অনেকের আশা ছিল। দলীয়ভাবে ভোটে যাওয়ার ঘোষণা না দিলেও ব্যক্তিগতভাবে কেউ প্রার্থী হলে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে না—এমনটাই ধারণা করেছিলেন তারা। কিন্তু সাংগঠনিক শৃঙ্খলার প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে উপজেলা ভোটে দলের কাউকে অংশ না নেওয়ার নির্দেশনা দেয় বিএনপি। উপজেলায় প্রার্থী হওয়ায় গত শুক্রবার এক দিনেই ৭৩ জনকে বহিষ্কার কর হয়। এ ঘটনায় তৃণমূলের সঙ্গে কেন্দ্রের দূরত্ব বাড়ছে।

জানা গেছে, বিএনপির বর্তমান পরিস্থিতিতে দলের সত্তরোর্ধ্ব এবং তৃণমূলের নেতাদের হতাশা বেশি। কেননা তারা ভবিষ্যতে কোনো আলো দেখতে পাচ্ছেন না। তা ছাড়া বিএনপির যেসব নেতা বেশি বেশি কথা বলছেন, তাদের বিষয়ে দলের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হচ্ছে। দলের অনেকে মনে করছেন, বেশি কথা বলা নেতাদের সরকারের সঙ্গে আঁতাত রয়েছে। এ ধরনের সন্দেহবাতিক প্রবণতার কারণে দল যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি দলে আস্থার সংকটও দেখা দিচ্ছে।

জানতে চাইলে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু কালবেলাকে বলেন, ‘বিএনপির আহ্বানে সাড়া দিয়ে মানুষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বর্জন করেছে। অর্থাৎ মানুষ সরকারের উদ্যোগকে সমর্থন করেনি। তাই বিএনপির নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত সাফল্যমণ্ডিত বলা যায়। বিএনপি মনে করে, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কখনো অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে না। সেটা জাতীয় কিংবা স্থানীয় সরকারের নির্বাচন যেটাই হোক। সেখানে কীভাবে আমরা স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি? সুতরাং বিএনপির উপজেলা পরিষদের নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত অবশ্যই সঠিক। এখানে কেন্দ্রের সঙ্গে তৃণমূলের কোনো বিভেদ হবে বলে মনে করি না। কারণ বিএনপি হচ্ছে তৃণমূলের দল। তা ছাড়া তৃণমূলসহ দলের বিভিন্ন স্তরের নেতার মতামতে বিএনপির হাইকমান্ড নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যেটা অত্যন্ত সময়োপযোগী।’

তিনি দাবি করেন, ‘বিএনপিতে কোনো হতাশা নেই, বিভ্রান্তিও নেই। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে তাদের নেতৃত্বে আন্দোলন চলছে, যেখানে জনগণের ব্যাপক সম্পৃক্ততা রয়েছে। আমরা আশাবাদী, বিএনপির জনসম্পৃক্ত চলমান আন্দোলন অবশ্যই সফল হবে।’

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করছেন, বিএনপিতে এই মুহূর্তে দুটি বড় সংকট। একটি হচ্ছে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিএনপির ভুল পলিসি এবং অন্যটি হচ্ছে সন্দেহবাতিক প্রবণতা, যা দলকে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত করে চলেছে। পক্ষান্তরে বিগত আন্দোলন ব্যর্থতায় দলের সংকটময় মুহূর্তে সম্প্রতি মহাসচিব পদে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে রাখা না রাখা কিংবা তার থাকতে না চাওয়া নিয়ে এক ধরনের আলোচনা চলছে। কিন্তু বিএনপির তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বিবৃতি কিংবা বক্তব্য দেওয়া হয়নি। মির্জা ফখরুলও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বক্তব্য দেননি। ফলে এ নিয়ে দলের প্রান্তিক পর্যায় পর্যন্ত একটা ধোঁয়াশা থেকেই গেছে।

দলটির বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের মতে, সারা দেশের নেতাকর্মী ছাড়াও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গ্রহণযোগ্যতা বিবেচনায় এই মুহূর্তে বিএনপি মহাসচিব হিসেবে মির্জা ফখরুলই অপরিহার্য। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি কারামুক্তির পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে তিনিও মির্জা ফখরুলকে অন্য চিন্তা-ভাবনা ছেড়ে কাজ চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বলে তার ঘনিষ্ঠজনদের দাবি।

সম্প্রতি ভারতীয় পণ্য বর্জনের একটি আন্দোলন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এমন প্রেক্ষাপটে এ ইস্যুতে দলের অবস্থান কী হবে, তার কৌশল ঠিক করার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি। অবশ্য পার্শ্ববর্তী ও প্রভাবশালী রাষ্ট্র হওয়ায় ভারত ইস্যুতে সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে কৌশলী হতে চায় তারা। তবে গত ২০ মার্চ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী নয়াপল্টনের দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে সেই আন্দোলনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন। এরপর ওইদিন একদল কর্মীকে নিয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে তার গায়ে থাকা ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলে দেন। তখন তার সঙ্গে থাকা কর্মীরা সেই চাদর আগুন দিয়ে পোড়ান। পরে এ ঘটনার ব্যাখ্যায় রিজভী বলেন, ‘ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে তিনি তার ব্যবহার করা ভারতীয় চাদর ফেলে দিয়েছেন। তিনি সম্পূর্ণ তার নিজের চিন্তা থেকে এই কাজ করেছেন।’

তবে ঘটনাটি বিএনপির ভেতরে নানা আলোচনার সৃষ্টি করে। সেই সময় দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও বিষয়টি উঠে আসে। দায়িত্বশীল পদে থেকে রিজভীর এ ধরনের কর্মকাণ্ড শোভনীয় হয়নি বলে মনে করে স্থায়ী কমিটি। বিএনপির হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়, রিজভী তার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে এ কাজ করেছেন। সে কারণে ওই ঘটনায় নেতাকর্মীদের মধ্যে এক ধরনের বিভ্রান্তি থাকলেও রিজভীর বিরুদ্ধে কোনো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়নি দল।

অনেকে মনে করেন, চলমান আন্দোলনের কর্মসূচি ও শরিকদের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়েও বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার নয়। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর বিএনপি দাবি আদায়ে আন্দোলন অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিলেও এখন পর্যন্ত তেমন কোনো কর্মসূচি দেয়নি। আবার সরকারবিরোধী আন্দোলনে যুগপৎ কর্মসূচি ভোটের আগের মিত্রদের নিয়ে চলবে নাকি তা আরও বিস্তৃত করা হবে, তা নিয়েও বিভ্রান্তি রয়েছে। কারণ একসময় বলা হচ্ছিল, হেফাজতে ইসলামকে পাশে চায় বিএনপি। কিন্তু তাদের সঙ্গে সম্পর্ক এখনো পরিষ্কার নয়। আবার পুরোনো মিত্র জামায়াতকে কখনো কাছে টানা হচ্ছে, আবার কখনো মনে হচ্ছে দুই দলের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে।

জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাবন্দি এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিদেশে থাকায় দলের ভেতরে নেতৃত্বের আধিপত্য বজায় রাখা নিয়ে কয়েকটি বলয় তৈরি হয়েছে। এসব গ্রুপ, উপগ্রুপ মাঝেমধ্যে দলের মধ্যে এদিক-সেদিক নাড়াচাড়া করছে। এ জন্য অনেক সময় বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বও বিভ্রান্ত হচ্ছে। সিনিয়র নেতাদের মধ্যেও অসন্তোষ বাড়ছে।

তবে বিএনপি এখন পর্যন্ত একটা সিদ্ধান্তে অটুট আছে। সেটি হলো, শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। এ সিদ্ধান্তের আলোকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনও বর্জন করছে দলটি। তবে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে অনেকে স্থানীয় সরকারের এ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। অবশ্য এ জন্য ব্যক্তিগত ইমেজ, পারিবারিক ধারা, আঞ্চলিকতার হিসাব-নিকাশ, এলাকায় অবস্থান দুর্বল হওয়ার আশঙ্কা, দীর্ঘদিনের জনবিচ্ছিন্নতা কাটানোসহ নানা যুক্তির কথা বলছেন তারা।

তবে বিএনপির শীর্ষ নেতারা মনে করছেন, বিভিন্ন সময় দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে যারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন কিংবা নির্বাচন-সংশ্লিষ্টতাসহ বিভিন্ন কারণে যারা দল ত্যাগ করছেন, তারা আসলে সুবিধাবাদী- দলের জন্য তারা উপকারী কিছু না। তাদের বহিষ্কারে সাংগঠনিকভাবে দলের কোনো ক্ষতি হবে না।

অবশ্য এতকিছুর মধ্যেও দলে তারেক রহমানের একক নেতৃত্ব বজায় রয়েছে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল সবাই তার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। এ ইস্যুতে দলে কোনো অনৈক্য কিংবা ফাটল নেই। যদিও মির্জা ফখরুলের মহাসচিব পদ নিয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশার মধ্যে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে নিয়ে রাজনৈতিক মহলে এক ধরনের গুঞ্জন তৈরি হয়েছে। অনেকে বলছেন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হয়ে রিজভীই এখন বিএনপি চালাচ্ছেন।

বিএনপির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারী কালবেলাকে বলেন, ‘বিগত আন্দোলনে বিএনপির নেতাকর্মীরা ভেবেছিলেন যে, দেশে বিরাট একটি পরিবর্তন হবে; কিন্তু সেটি না হওয়ায় তারা কিছুটা তো হতাশ। তবে সেটি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। ক্ষমতাসীনরা গত সংসদ নির্বাচন ঘিরে শত চেষ্টা করেও বিএনপিকে ভাঙতে পারেনি। এ জন্যই তৃণমূলের নেতাকর্মীরা আরও সুসংগঠিত হয়েছে। এমনকি যাদের নিয়ে সন্দেহ ছিল, তারাও দলের হাইকমান্ডের বিপক্ষে বিদ্রোহ করেননি। ফলে বিএনপি একটি শক্তিশালী পার্টিতে রূপান্তরিত।’

বিএনপির নেতৃত্ব সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে কেউ নেতৃত্বে থাকলে নতুন নেতৃত্ব বিকশিত বা সৃষ্টি হয় না। ফলে দলও শক্তিশালী হয় না। বিএনপির অনেক নেতা আছেন নিষ্ক্রিয় বা অসুস্থ। এমন পদগুলোতে পরির্বতন অবশ্যম্ভাবী। যারা মেধাবী, ত্যাগী ও সক্রিয় এবং আগামীতে অবদান রাখতে সক্ষম, এমন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে উচ্চ পর্যায়ে পরিবর্তন করা যেতে পারে।’

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বিশ্বকাপের আগে চোটে তাসকিন

হোয়াইটওয়াশের মিশনে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

মেসিকে পেছনে ফেললেন সুয়ারেজ

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার খবর কী

৫০০ টাকার জন্য শিশুকে নদীতে ফেলে দিল কিশোর

বালুতে পুঁতে শিশুকে হত্যা

ড. এম শামসুল আলম এর নিবন্ধ / দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের রাজনৈতিক অর্থনীতি

দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস

ইতিহাসের এই দিনে যত আলোচিত ঘটনা

ক্ষোভে জাতিসংঘ সনদ ছিঁড়লেন ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত

১০

দিনটি কেমন যাবে আপনার, জেনে নিন রাশিফলে

১১

বাংলাদেশিদের স্বল্প খরচে চিকিৎসা দেবে ভারতের মণিপাল হাসপাতাল

১২

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে আজও

১৩

যশোরে ছুরিকাঘাতে কলেজছাত্র খুন

১৪

এসএসসির ফল দেখবেন যেভাবে

১৫

১২ মে : নামাজের সময়সূচি

১৬

রোববার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

১৭

বিশ্ব মা দিবস আজ

১৮

হঠাৎ রঙিন হয়ে উঠল রাতের আকাশ

১৯

আজ থেকে বাসের ‘গেটলক সিস্টেম’ চালু

২০
X