মো. মনিরুজ্জামান
প্রকাশ : ০৮ মে ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ০৮ মে ২০২৫, ০৭:৫৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়ন ও লাভ-ক্ষতি

আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়ন ও লাভ-ক্ষতি

গত ১২ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঐকমত্য কমিশনের দুই সদস্যের সঙ্গে বৈঠকে আগামী ডিসেম্বর থেকে জুন মাসের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন করতে সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ দেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের বক্তব্য অনুযায়ী, বৈঠকে অধ্যাপক আলী রীয়াজ ও বদিউল আলম মজুমদার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যক্রমের অগ্রগতি সম্পর্কে কমিশনের চেয়ারম্যানকে অবহিত করেন। সংস্কার কার্যক্রমের বিষয়ে জনমত যাচাই এবং সে বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে বলেও বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে তারা অবহিত করেন বলে পত্রিকার বরাতে আমরা জেনেছি।

একদিকে নির্বাচন; অন্যদিকে দেশ ও জনগণের প্রতি অঙ্গীকার সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন—দুটোই এখন সরকারের অন্যতম লক্ষ্য বলে সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের বিভিন্ন বক্তব্যে প্রকাশ পাচ্ছে। কিন্তু সংস্কারের দৃশ্যমান অগ্রগতি না থাকায় সংস্কারপ্রত্যাশী মানুষের মাঝে যে হতাশা বাড়ছে, তার আঁচ পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্নভাবে। যেমন, জানুয়ারি মাসের ৩১ তারিখে রাজধানীর পুরানা পল্টনে একটি অনুষ্ঠানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ সংস্কার কার্যক্রমে হতাশা ব্যক্ত করে বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেন, ‘সংস্কারটা কোথায় হচ্ছে, এটাই তো আমরা বুঝতে পারছি না। সংস্কার হতে গেলে তার তো একটা প্রতিফলন জনগণের জীবনের মধ্যে থাকবে। জনগণের জীবনে তার কোনো প্রতিফলন নেই।’ বিগত স্বৈরাচারী সরকারের সময়ে অর্থনীতিতে দুর্নীতি-অনিয়ম এবং ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক কৌশল নির্ধারণ নিয়ে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো এবং শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য ৫ মার্চে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস শ্বেতপত্র প্রতিবেদনটি গ্রহণ (ওউন) করেছেন। কিন্তু তার উপদেষ্টা পরিষদে যারা প্রাসঙ্গিক, তারা গ্রহণ করেননি। পত্রিকা লিখেছে, প্রতিবেদনের সুপারিশ বাস্তবায়ন নিয়ে তেমন কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় কমিটির সদস্যদের মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে। কেউ কেউ মনে করছেন, সরকার অর্থনৈতিক সংস্কারকে গুরুত্ব দিচ্ছে না।

ওপরের দুটি বক্তব্য থেকে সহজেই অনুমেয় যে, সংস্কার কার্যক্রম দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়নের জন্য সরকারের ওপর একটা চাপ আছে। আবার দ্রুততার সঙ্গে নির্বাচন আয়োজনের জন্যও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে সরকারের ওপর চাপ তৈরি হচ্ছে। নির্বাচনের ডেটলাইন না হওয়া নিয়ে আমরা প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো খবর দেখতে পাচ্ছি। তবে সরকার যেহেতু আন্তরিকভাবেই কাঠামোগত সংস্কারের পক্ষে, সে ক্ষেত্রে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক বিরোধ নেই, নেই আমলাতান্ত্রিক জটিলতা—সেগুলো বাস্তবায়ন করে সরকার নিজেই তার ওপর আসা বিভিন্ন চাপ মোকাবিলা করার একটা সুবিধা নিতে পারে। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের এমনই একটি সুপারিশ ‘বাংলাদেশ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সার্ভিস (Bangladesh ICT Service)’। যেখানে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের আইসিটি কর্মকর্তাদের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সার্ভিসে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।

সরকার কেন আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়ন করতে পারে—প্রশ্ন করা হলে মোটা দাগে আমরা তিনটি কারণ খুঁজে পাই। প্রথমত, আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়নে কোনো রাজনৈতিক বিরোধ নেই। এখন পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে হওয়া ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে কোনো রাজনৈতিক দল আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়নে দ্বিমত করেছে বলে জানা যায়নি। এর অর্থ আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়িত হলে দলগুলোর কোনো আপত্তি থাকবে না। দ্বিতীয়ত, আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়নে কোনো আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নেই। এ সার্ভিস বাস্তবায়নে এমন কোনো অংশীজন নেই যাদের কোনো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা আছে কিংবা এমন কোনো বিরোধীপক্ষ নেই যাদের মতামত নেওয়ার বা তাদের বক্তব্য শোনার দরকার আছে। সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৭নং আইন) ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মবিভাগ সৃজন ও পুনর্গঠন, একীকরণ, সংযুক্তকরণ এবং প্রজাতন্ত্রের কর্মে কর্মচারীগণের নিয়োগ ও তাহাদের কর্মের শর্তাবলি নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণ এবং এতদসংক্রান্ত বিদ্যমান বিধানাবলি সংহতকরণকল্পে প্রণীত আইন এর দ্বিতীয় অধ্যায় প্রজাতন্ত্রের কর্ম এবং কর্মবিভাগ সৃজন ও পুনর্গঠন-এর ধারা (১) সরকার, সরকারি গেজেটে আদেশ দ্বারা, প্রজাতন্ত্রের যে কোনো কর্ম বা কর্মবিভাগ সৃজন, সংযুক্তকরণ, একীকরণ বা বিলুপ্তকরণসহ অন্য যে কোনোভাবে পুনর্গঠন করিতে পারিবে’ অনুযায়ী সরকার আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়ন করতে পারে। তৃতীয়ত, আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়নে সরকারের কোনো বাড়তি আর্থিক সংশ্লেষ নেই। আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়ন করতে গেলে সরকারকে যে বাড়তি ব্যয় করতে হবে বিষয়টা এমন নয়। আইসিটি সার্ভিসে যেসব সরকারি আইসিটি কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত হবেন বলে সংস্কার কমিশন সুপারিশ করেছেন, তারা সবাই পিএসসি থেকে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়ে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে কর্মরত অর্থাৎ তারা এরই মধ্যে সরকারের বেতনভুক্ত। সরকার আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়নের আগেও যেভাবে নিয়োগ পদায়ন পদোন্নতি ইত্যাদির বন্দোবস্ত করত, সেগুলোই নির্বাহী আদেশে আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়নের পরেও করবে। তাহলে প্রশ্ন আসে আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়ন করলে সরকারের কী লাভ? এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজার আগে একটু দেখা যাক আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়িত না হওয়ায় সরকার আসলে কী কী সমস্যার ভেতরে আছে?

আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়ন না করার ফলে সরকার যেসব সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে, সেগুলো আসলে এক দিনের কিংবা এক কথায় প্রকাশযোগ্য নয়। তারপরও আমরা সাধারণ জনগণ স্বাভাবিক বুদ্ধি-বিবেচনা দিয়ে প্রতিনিয়ত যেসব সমস্যা দেখি সেগুলোকে মোটা দাগে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিদেশমুখিতা, বিদেশি কনসালট্যান্টনির্ভরতা ও বিদেশনির্ভর প্রযুক্তির প্রচলন; সাইবার ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকারের দক্ষ জনবলের অভাব এবং অরক্ষিত সাইবার স্পেস; সরকারি আইসিটি কর্মকর্তাদের যথাযোগ্য কর্মপরিবেশ নিশ্চিত না করা ও বঞ্চনার ফলে আইসিটি উদ্যোগসমূহ টেকসই না হওয়া; একই উদ্যোগ একাধিক সরকারি প্রতিষ্ঠান বিচ্ছিন্নভাবে বাস্তবায়ন করার ফলে সমন্বয়হীনতা, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারি আইসিটি সেক্টরের যথাযথ প্রস্তুতি না থাকা; বৈষম্য ও শোষণের শাসন জিইয়ে রাখা এবং সুবিধাভোগীদের সুবিধা দিতে সর্বত্র শতভাগ অটোমেশন চালু না করে জনগণের সেবাপ্রাপ্তির অধিকার ক্ষুণ্ন করা; দেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে সরকারি চাকরিতে আসা আইসিটি গ্র্যাজুয়েটদের হতাশাগ্রস্ত করে তোলার মাধ্যমে বিদেশে মেধা পাচারকে পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করা এবং দীর্ঘমেয়াদে মেধাবীদের সরকারি আইসিটি সেক্টরে আগমন নিরুৎসাহিত করা; সরকারি আইসিটি সেক্টর একক কোনো প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের আওতায় পরিচালিত না হওয়ায় যেখানে যে দক্ষতাভিত্তিক আইসিটি কর্মকর্তার প্রয়োজন, সরকারের তা নিশ্চিত করতে না পারা; সমন্বিত (ইন্টিগ্রেটেড) সিস্টেম তৈরি না হওয়ায় একই উদ্দেশ্যে তৈরিকৃত সিস্টেম ভিন্ন ভিন্ন দপ্তর বিচ্ছিন্নভাবে তৈরির ফলে দেশ ও জনগণের অর্থ ও সময়ের অপচয়; সরকার ঘোষিত ক্রিটিক্যাল ইনফরমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচারের (সিআইআই) মতো প্রতিষ্ঠানসমূহের ব্যবস্থাপনা, নিরাপত্তা ও রক্ষণাবেক্ষণ ঝুঁকিতে ফেলা; সর্বোপরি জাতিসংঘের মতো প্রতিষ্ঠানের UN-eGDI বৈশ্বিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান সুসংহত করতে না পারার মতো বিষয়গুলো আমাদের চোখে ভাসে।

আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়িত হলে আমাদের আশু যে লাভগুলো হবে সেগুলো পরিসংখ্যান ছাড়াও যদি দেখি তাহলেও দেখা যাবে যে, সরকারের বিদেশমুখী নির্ভরতা কমবে। ফলে দেশীয় প্রযুক্তি ও প্রযুক্তিসংশ্লিষ্ট দেশীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ বিকশিত হওয়ার সুযোগ পাবে; সরকারি আইসিটি সেক্টরে যথাযোগ্য কর্মপরিবেশ নিশ্চিত হবে। এতে দেশসেরা মেধাবীরা সরকারের আইসিটি সেক্টরে কাজ করতে উৎসাহিত হবেন। যার ফলে মেধা পাচার রোধ করা সম্ভব হবে; সরকারের কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত একটি দক্ষ, চৌকস ও মেধাবী আইসিটি ওয়ার্কফোর্স থাকবে যাদের দিয়ে সর্বত্র অটোমেশনের সুযোগ তৈরি হবে। বাংলাদেশের আজন্ম দুঃখ যে দুর্নীতি সে দুর্নীতির সুযোগ সীমিত হবে; আইসিটি বেজড অটোমেটেড সিস্টেম হওয়ার কারণে বৈদেশিক বিনিয়োগ উৎসাহিত হবে এবং রেমিট্যান্স আহরণ বৃদ্ধি পাবে; আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়িত হলে দেশসেরা মেধাবীরা সরকারি চাকরিতে আসার উৎসাহ পাবেন। ফলে নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষ ও প্রশিক্ষিত বিশেষায়িত আইসিটি ফোর্স তৈরি হবে, যা সরকারের আইসিটি সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে এবং দেশ UN-eGDI-এর মতো ই-গভর্ন্যান্সবিষয়ক বৈশ্বিক র‌্যাঙ্কিংয়ে নিজের অবস্থান ধরে রাখতে পারবে। একটি উদ্ভাবনী, দক্ষ ও সুশৃঙ্খল আইসিটি সার্ভিস থাকলে দেশের সব ডিজিটাল সিস্টেম ও আইসিটি অবকাঠামো, ক্রিটিক্যাল ইনফরমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচারের নিরাপত্তা বিধান, মেইনটেন্যান্স ও সেবাপ্রদান নিশ্চিত হবে; ই-জিপি, ই-পাসপোর্ট, ই-নথি, ই-মিউটেশন, ই-পর্চা, ই-খতিয়ান, ই-রিটার্ন, ই-বিআইএন, ই-টিআইএন, মৌজা ম্যাপ, এলডিট্যাক্স, এনআইডি সার্ভিস, আইবাস++, জাতীয় তথ্য বাতায়ন, অনলাইন সঞ্চয়পত্র, এ চালান, অনলাইন জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, ডিজিটাল আরজেএসসি; সিডিএস.পোস্ট, আইপিএস.পোস্ট, বিআরটিএ সার্ভিস পোর্টালের (বিএসপি) মতো মেগা অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকার আত্মবিশ্বাসী হবে; সব থেকে বড় কথা আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়িত হলে সরকার সবখানে শতভাগ আইসিটি বেজড অটোমেটেড ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারবে। ফলে সরকারের রাজস্ব আহরণ ও ট্যাক্স কালেকশন বৃদ্ধি পাবে। রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি পেলে এবং দুর্নীতির সুযোগ সীমিত হলে সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত হবে। এর ফলে সরকারের আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং জাতীয় প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে।

‘বাংলাদেশ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সার্ভিস’ বাস্তবায়িত না হওয়ার কুফল যেমন আমাদের ভোগাচ্ছে, তেমনই এ সার্ভিস বাস্তবায়িত হলে দেশের যে অমিত সম্ভাবনা; সেগুলোও আশাবাদী করে তুলছে। সংস্কারের যে অঙ্গীকার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার যাত্রা শুরু করেছিল, সে কথা রাখার জন্য হলেও সরকারের আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করা দরকার। সংস্কার যে বর্তমান সরকারের কোনো ফাঁকা বুলি নয় এবং দ্রুত নির্বাচনের জন্য দ্রুত সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া সরকারপ্রধানের যে তাগিদ, তা যে সত্যিই সরকারের সদিচ্ছা—এটা প্রমাণে আইসিটি সার্ভিস বাস্তবায়ন সরকারকে নিঃসন্দেহে সুবিধা দেবে।

লেখক: যুগ্ম সচিব, গভর্নমেন্ট আইসিটি অফিসার্স ফোরাম

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী আর নেই

দাওয়াত না দেওয়ায় শেকৃবিতে ছাত্রদলের ২ গ্রুপের হাতাহাতি 

এক্সক্লুসিভ / ভারতকে ইসরায়েল হয়ে ওঠার বুদ্ধি মার্কিন নিরাপত্তা বিশ্লেষকের

ছুটি পেয়ে বাড়ি ফেরার ট্রেনেই সন্তান প্রসব নারীর 

ব্লকেড নিয়ে নতুন বার্তা হাসনাতের

পাকিস্তানের গোলাবর্ষণে ভারতের কর্মকর্তা নিহত

১৬ কারিগরি প্রতিষ্ঠানে নাম বদল, বাদ পড়লেন শেখ হাসিনা ও স্বজনরা

ঢাকার বাতাসও আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’ 

নবীনগরে অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

ভারতে হামলা করা ড্রোন তুরস্কের তৈরি, এরদোয়ানের দিকে অভিযোগের তীর

১০

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এক্সপ্রেসওয়ে ৫ ঘণ্টা ব্লকেড, চরম ভোগান্তি 

১১

ভারতে শক্তিশালী ফাতাহ-১ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে পাকিস্তান

১২

পাকিস্তানি হামলার পরপরই সংবাদ সম্মেলন স্থগিত ভারতীয় বাহিনীর

১৩

ভারত-পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র : কার জোর কতটুকু

১৪

পরিত্যক্ত বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, গ্রেপ্তার ৩

১৫

জুলাই যোদ্ধাদের তালিকায় আ.লীগ নেত্রীর মেয়ে, প্রতিবাদ করায় কুপিয়ে জখম

১৬

কেঁপে উঠল পাকিস্তান / তিন বিমানঘাঁটিতে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১৭

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১৮

ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশায় থাকা মা-মেয়ে নিহত

১৯

১০ মে : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

২০
X