মিলন কান্তি দত্ত
প্রকাশ : ১০ জুন ২০২৩, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১০ জুন ২০২৩, ০২:২৩ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন ও সুরক্ষা আইন সময়ের দাবি

মিলন কান্তি দত্ত
মিলন কান্তি দত্ত

ব্রিটিশ ভারতে ১৯৪১ সালে পূর্ব-বাংলায় অমুসলিম জনসংখ্যা ছিল ৩০ শতাংশ যা পাকিস্তানের আদমশুমারি অনুযায়ী ১৯৫১ সালে ও ১৯৬১ সালে যথাক্রমে ২৩.২ ও ১৯.৫৭ শতাংশে নেমে আসে। মূলত ১৯৪০ সালে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল নিয়ে আলাদা রাষ্ট্র গঠনের লাহোর প্রস্তাবের মধ্য দিয়ে হিন্দু-মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে সৃষ্ট অবিশ্বাস, ১৯৪৬ সালে কলকাতায় উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং তৎকালীন নোয়াখালীতে হিন্দুদের ওপর সংঘটিত গণহত্যা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণ ইত্যাদি কারণে হিন্দুদের আত্মবিশ্বাসে চিড় ধরায়, এ অঞ্চলের বেশিরভাগ হিন্দু পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও আসামে আশ্রয় নেয়। সাম্প্রদায়িক বিভাজনের মধ্য দিয়ে ভারত ভাগের পর পূর্বপাকিস্তানে ১৯৫০ ও ১৯৬৪ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ পরবর্তী হিন্দু সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ এ অঞ্চলে হিন্দুদের একাংশকে পর্যায়ক্রমে দেশত্যাগে বাধ্য করে। এর ফলে ১৯৬১ সালে অমুসলিম জনসংখ্যা ১৯.৫৭ শতাংশ থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে ১৪.৬ শতাংশে এসে দাঁড়ায়। ১৯৭৪ সাল থেকে ২০২২ সালের জনগণনায় অমুসলিম জনসংখ্যার ধারাবাহিক নিম্নগামী প্রবণতা নিম্নের ছক থেকে স্পষ্ট হবে। সাল হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান অন্যান্য মোট ১৯৭৪ ১৩.৫% ০.৬% ০.৩% ০.২% ১৪.৬% ১৯৮১ ১২.১% ০.৬% ০.৩% ০.৩% ১৩.৩% ১৯৯১ ১০.৫% ০.৬% ০.৩% ০.৩% ১১.৭% ২০০১ ৯.২% ০.৭% ০.৩% ০.২% ১০.৪% ২০১১ ৮.৫% ০.৬% ০.৩% ০.১% ৯.৫% ২০২২ ৭.৯৫% ০.৬২% ০.৩% ০.১২% ৮.৯৯% উপরোল্লিখিত তথ্য থেকে এটি স্পষ্ট যে, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের জনসংখ্যার হার স্থিতিশীল থাকলেও হিন্দু জনসংখ্যা ধারাবাহিকভাবে নিম্নমুখী। আইসিডিডিআরবি,র প্রধান গবেষক মো.মইনুদ্দিন হায়দার ও তার দুই সহযোগী কর্তৃক চাঁদপুর জেলার মতলব উপজেলাকে কেন্দ্র করে পরিচালিত গবেষণাপ্রবন্ধ ‘হিন্দু পপুলেশন গ্রোথ ইন বাংলাদেশ: অ্যা ডেমোগ্রাফিক পাজল’ অনুযায়ী ১৯৯২ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ২১ বছরের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে হিন্দুদের জনসংখ্যার ধারাবাহিক নিম্নগামী প্রবণতার প্রধান কারণ হচ্ছে দেশত্যাগ। ২০১১ সালের বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর জনগণনাতেও একই তথ্য উঠে এসেছে। সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে সৃষ্ট ভারত-পাকিস্তান উভয় দেশের বিশালসংখ্যক হিন্দু-মুসলিম জনগোষ্ঠীর দেশত্যাগ অবধারিত হয়ে পড়ে। এর আগে উল্লিখিত, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে সংঘটিত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, শত্রু সম্পত্তি আইন হিন্দু জনগোষ্ঠীকে পর্যায়ক্রমিক দেশত্যাগে বাধ্য করে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সামরিক জান্তার ‘অপারেশন সার্চলাইট’ শুরুর প্রাক্কালে ‘হিন্দুদের নির্মূল ও নিশ্চিহ্ন’ করার নির্দেশ শাসকগোষ্ঠীর হিন্দুদের প্রতি বিরূপ মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান গৃহীত হয়, যা মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের ‘প্রোক্লেমেশন অব ইন্ডিপেন্ডেস’-এ উল্লিখিত সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণের ঘোষণাকে ভিত্তি করে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর জিয়াউর রহমান কর্তৃক ১৯৭৭ সালের ১ নম্বর সামরিক ফরমান বলে সংবিধান থেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বাতিলসহ রাষ্ট্রীয় মূলনীতিগুলো পরিবর্তন করা এবং ১৯৮৮ সালের ৯ জুন এরশাদ সরকারের ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে সংযোজন করে সংবিধানকে সাম্প্রদায়িকীকরণের পাশাপাশি ’৭৫-পরবর্তী ২১ বছরে ধর্মভিত্তিক দলগুলোকে রাজনীতি করার অনুমতি দিয়ে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সাম্প্রদায়িকতাকে সামাজিকীকরণের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। এ সুযোগটি কাজে লাগিয়ে পাকিস্তানি আমলের মতো সাম্প্রদায়িক শক্তি ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর বিভিন্ন সময়ে নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়ে সংখ্যালঘু নিঃস্বকরণ প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করার মাধ্যমে রাষ্ট্রের অসাম্প্রদায়িক চরিত্র ক্রমশ পশ্চাদপদতার দিকে নিয়ে যেতে থাকে। ভারতের বাবরি মসজিদ ধ্বংসের গুজব কেন্দ্র করে ১৯৯০ সালে এবং ১৯৯২ সালে ঢাকেশ্বরী মন্দিরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মন্দির, দোকানপাটে হামলা, অগ্নিসংযোগ করা হয়। ২০০১ সালের নির্বাচন-পরবর্তী বিএনপি-জামায়াত জোটের ইন্ধনে সারা দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু বিশেষ করে হিন্দুদের ওপর অবর্ণনীয় নির্যাতন-নিপীড়ন নেমে আসে। তৎকালীন অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ মো. সাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বাধীন তদন্ত কমিশনের ২০১১ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী ৩ হাজার ৬২৫টি বড় ঘটনায় ১৮ হাজারেরও বেশি লোকের সংশ্লিষ্টতার তথ্য উঠে এসেছে যারা হিন্দুদের বাড়িঘর, দোকানপাটে লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, হত্যা, ধর্ষণ, সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, জমিদখল এবং হিন্দুদের দেশত্যাগের সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে সংশ্লিষ্ট ছিল। কমিশনের মতে, নির্যাতনের মূল উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ধ্বংস করে একটি উগ্রসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠা করা এবং এটি ছিল একটি ‘মানবিক দুর্যোগ।’ ২০০৯ থেকে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় আছে। ২০১১ সালে পঞ্চদশ সংশোধনীতে ধর্মনিরপেক্ষতাসহ ’৭২-এর মূলনীতিগুলো সংবিধানে ফেরত এলেও রাষ্ট্রধর্ম রেখে দেওয়া ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপলব্ধিতে তাদের রাষ্ট্রীয় সংখ্যালঘু হিসেবে ভাবতে বাধ্য করেছে। রাষ্ট্রীয় মূলনীতিগুলো ফিরিয়ে আনা হলেও বাস্তবে এর প্রয়োগ ক্রমাগত কমছে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের নামে ২০১২ সালে রামুর বৌদ্ধ মন্দিরসমূহে হামলা, ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায়-পরবর্তী সহিংসতা, পাবনার সাঁথিয়ায় হামলা, ২০১৬ সালে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের নামে নাসিরনগরে সহিংসতার ঘটনা, ২০১৭ সালে রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঘটনা, ২০২১ সালে সুনামগঞ্জের শাল্লায় হিন্দুদের ওপর আক্রমণ, দুর্গাপূজার সময় কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় সহিংসতার ঘটনা ছাড়াও প্রায়ই হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা, লুটপাট, জমিদখল, ধর্মান্তকরণ, শিক্ষকদের অবমাননা, খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের ওপর সহিংস ঘটনা এবং ঘটনাসমূহের জন্য দায়ী দুর্বৃত্তদের বিচারে দীর্ঘসূত্রতা বা বিচার না হওয়ায় ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা হতাশ ও সংক্ষুব্ধ। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় থাকার পরও যখন সাম্প্রদায়িক হামলা কঠোরভাবে দমন করা সম্ভব না হয় তখন সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মধ্যে চরম আস্থার সংকট দেখা দেয়। অনেকে দেশত্যাগে বাধ্য হয়। যার প্রতিফলন সরকারের বিগত জনগণনাগুলো থেকে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সর্বজন শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের ভাষায় পাকিস্তানি আমলের রাষ্ট্র ছিল সাম্প্রদায়িক, সমাজ ছিল অসাম্প্রদায়িক, এখন তার উল্টো। ৩১ মে ২০২৩ তারিখে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন সেমিনার কক্ষে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ আয়োজিত ‘জাতীয় নির্বাচন ২০২৪: ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘু জনগণের অধিকার’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে তাদের বক্তব্যে অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি হয়েছে। ১৯৭২ সাল থেকে ধারাবাহিক সাম্প্রদায়িক সহিংসতার বাস্তবতায়, ২০১৫ সালে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ আয়োজিত ধর্মীয় সংখ্যালঘু ও আদিবাসী সম্মেলনে জাতীয় ঐকমত্যের সাত দফা দাবিনামা, ২০১৮ সালে একই উদ্যানে জাতীয় সমন্বয় কমিটির পাঁচ দফা দাবিনামা জাতির সামনে তুলে ধরা হয়। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে আওয়ামী লীগ ইশতেহারে জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন ও সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়নসহ পাঁচ দফার অন্য দাবিগুলো সংযুক্ত করে ইশতেহার ঘোষণা করে। সরকারের মেয়াদ এরই মধ্যে চার বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নে দৃশ্যমান উদ্যোগ পরিলক্ষিত না হওয়ায় ঐক্য পরিষদসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু সংগঠন আন্দোলন-সংগ্রাম করছে। বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের এক প্রতিনিধিদল গত ১২ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সার্বিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই ইশতেহারে দেওয়া অঙ্গীকাগুলো বাস্তবায়নের আবেদন জানিয়েছে। সরকার ধারাবাহিকভাবে তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় একদিকে যেমন দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি হয়েছে, তেমনি ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে, প্রশাসনিক স্তরে অবস্থান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে সম-অধিকার নিশ্চিতকল্পে সরকারের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর সাম্প্রদায়িক সহিংসতা কখনো স্বল্পাকারে, কখনো সংঘবদ্ধভাবে চলছে। ঘটনার জন্য দায়ী দুর্বৃত্তদের কেউ কেউ আটক হলেও কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া বিচারের মাধ্যমে শাস্তির ব্যবস্থা না থাকায় সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ফলাফল দৃশ্যমান নয়। রাজনৈতিক, সামাজিকসহ নানাবিধ কারণে সব দেশের সংখ্যালঘুদের মধ্যে কিছুটা নিরাপত্তাহীনতা কাজ করে। সরকার ও বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর দায়িত্ব হচ্ছে সে নিরাপত্তাহীনতাবোধ দূর করার প্রচেষ্টা নেওয়া। সংবিধানের ২৮.৪ অনুচ্ছেদের আওতায় নারী ও শিশু কিংবা যে কোনো অনগ্রসর অংশের নাগরিকদের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান প্রণয়নের অধিকার দেওয়া হয়েছে। বর্তমান রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতায় আওয়ামী লীগ প্রতিশ্রুত সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন এবং জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন; ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের মধ্যে আস্থা এবং স্বস্তি ফিরে আসবে। লেখক: সমাজকর্মী

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

মাছ চাষের নামে বাঁধ, পানির তলে শত বিঘা আমন ধান

ঘরে বসেই ঘন ও স্বাস্থ্যবান চুল পেতে মেনে চলুন এই ৭ টিপস

সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতেই হবে : প্রধান উপদেষ্টা 

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মুরগি

জামায়াত-শিবিরের ৭ নেতাকর্মীকে হত্যা, আ.লীগ নেতা মানিক গ্রেপ্তার

নতুন মামলায় গ্রেপ্তার পলক-আতিক, রিমান্ডে কিরণ

কক্সবাজারে মাহিন গ্রুপের ২ সদস্য অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার

ভক্তদের চমকে দিলেন হানিয়া আমির

১০

রক্তের দাগ অনুসরণ করে মিলল অটোচালকের মরদেহ

১১

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার বাহক এডিস মশার ঘনত্ব জরিপ গতিশীল হোক

১২

ডাকসুর পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা ছাত্রদলের

১৩

জুলাই হত্যাযজ্ঞ / পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ

১৪

বিল বেশি আসায় লাইনম্যানকে ‘মারধর’, মিটার খুলে নিল বিদ্যুৎ অফিস

১৫

নেদারল্যান্ডস সিরিজ খেলবেন না মিরাজ

১৬

ভয়াবহ অভিযানের দ্বিতীয় ধাপ অনুমোদন, গাজার পথে ৬০ হাজার ইসরায়েলি সেনা

১৭

রাতের আঁধারে সরকারি ৩০০ বস্তা সার আটক

১৮

'ওয়ার ২'-এর সাফল্যের মাঝে প্রিয়জন হারালেন জুনিয়র এনটিআর

১৯

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী তারকাকে ‘পেছনে’ ফেলে ইতিহাস সালাহ’র

২০
X