কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৫০ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
খাদ্য নিরাপত্তা

কৃষি উৎপাদনে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ

কৃষি উৎপাদনে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ
ছবি : সংগৃহীত

জলবায়ু পরিবর্তন, যুদ্ধ, অর্থনৈতিক সংকট, খাদ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও কৃষিজমি হ্রাস— সব মিলিয়ে বিশ্ব খাদ্যনিরাপত্তাকে হুমকিতে ফেলেছে। এমন বাস্তবতায় বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তাও চ্যালেঞ্জের মুখে। খাদ্য বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠছে শক্তিশালী ব্যবসায়ীদের অবৈধ সিন্ডিকেট। প্রতিনিয়ত বাড়ছে খাদ্যপণ্যের দাম। পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে জিনিসপত্রের দাম বাড়ার ঘটনা নতুন নয়। ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়লে সাধারণ মানুষের কষ্ট বাড়ে। এ অবস্থায় খাদ্য নিরাপত্তা বলয় গড়ে তুলতে কৃষি উৎপাদন বাড়ানো, এ খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, নীতিগত সহায়তা প্রদান, বাজেটে ভর্তুকি বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

তারা বলছেন, সবার জন্য খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে কৃষিতে উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে। এজন্য কৃষিতে অগ্রসর প্রযুক্তির প্রয়োগ ও উদ্ভাবনে জোর দেওয়া প্রয়োজন। আর টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজন বৈশ্বিক সহযোগিতা ও অংশীদারত্ব বাড়ানো। তবে টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হলে কৃষক, গবেষক, সরকার, ব্যবসায়ী, তরুণ ও ভোক্তা— সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

গত কয়েক দশকে কৃষি উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও জলবায়ু পরিবর্তন, কৃষিজমি হ্রাস, সরবরাহ ব্যবস্থার দুর্বলতা, আমদানি নির্ভরতা ও মূল্যস্ফীতির কারণে বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তার জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে।

দেশের খাদ্য নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা, আসন্ন রমজানে বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রস্তুতি, খাদ্যপণ্য আমদানিতে এলসি খোলা সহজীকরণ, ডলারের মূল্য ও বাজার তদারকিতে সরকার ও ব্যবসায়ীদের করণীয় এবং কৌশল নির্ধারণ নিয়ে সম্প্রতি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন ল্যাবএইড গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সাকিফ শামীম, অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষক মাসরুর রিয়াজ ও এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক আবদুর রহিম খান।

তাদের মতে, নানা কারণে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের মুখে। তবে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের এখনই প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। কৃষি খাত বাংলাদেশের অর্থনীতির ভিত্তি। দেশের খাদ্যনিরাপত্তার জন্য একমাত্র অবলম্বন কৃষি খাত। বর্তমানে দেশের জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান ১২ শতাংশ। মোট রফতানিতে কৃষিজাত পণ্যের অংশীদারত্ব প্রায় ৩ শতাংশ। এর সঙ্গে হিমায়িত মৎস্য ও পাটজাত দ্রব্য যোগ করা হলে মোট রফতানিতে কৃষির হিস্যা প্রায় ৭ শতাংশ। এখনো দেশের শতকরা প্রায় ৪০ শতাংশ শ্রমিক কৃষি খাতে নিয়োজিত। শিল্প ও সেবা খাতের অগ্রগতি বহুলাংশে নির্ভরশীল কৃষি খাতের অগ্রগতির ওপর। এমতাবস্থায় দেশের খাদ্যনিরাপত্তা ও সার্বিক উন্নয়নের জন্য জাতীয় বিনিয়োগ বিবেচনায় কৃষি খাত অগ্রাধিকার পাওয়ার দাবি রাখে।

ব্যবসায়ী নেতা সাকিফ শামীম বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অনুসারে ২০৩০ সাল নাগাদ দেশের খাদ্য ও পুষ্টি সমস্যার সমাধান করতে হলে কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধি হতে হবে ৪-৫ শতাংশ। গত চার বছর এ খাতে অর্জিত গড় প্রবৃদ্ধির হার ছিল বার্ষিক ৩ দশমিক ২ শতাংশ। এ হার বাড়ানো দরকার। এ জন্য প্রযুক্তি নির্ভর এবং নতুন ধারণা প্রয়োগ করে কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থা বৃদ্ধি করতে হবে।

তিনি বলেন, কৃষি যোগ্য জমি দিনকে দিন নগরায়ণ রূপান্তর হওয়ার ফলে আমাদের কৃষি জমির পরিমাণও কমে যাচ্ছে, তাই আমাদের বিশ্বের উন্নত দেশগুলোকে অনুসরণ করে কৃষি খাতের নতুন উদ্ভাবন সৃষ্টি করতে হবে। যেমন ভার্টিক্যাল ফার্মিং (Vertical Farming) হলো একটি আধুনিক কৃষি পদ্ধতি। যেখানে ফসলকে উল্লম্বভাবে স্তরে স্তরে বা তাকের মতো কাঠামোতে চাষ করা হয়। এই পদ্ধতিতে সাধারণত নিয়ন্ত্রিত অভ্যন্তরীণ পরিবেশে চাষাবাদ করা হয়, যা কম জায়গায় বেশি উৎপাদন নিশ্চিত করে।

তিনি আরও বলেন, ভার্টিক্যাল ফার্মিং হলো টেকসই ও স্থান-সাশ্রয়ী একটি পদ্ধতি, যা ভবিষ্যতের খাদ্য নিরাপত্তা এবং শহুরে কৃষির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই পদ্ধতিতে চাষাবাদ বাড়াতে হবে।

সাকিফ শামীম বলেন, কৃষিখাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন। এজন্য সরকারি নীতি সহায়তা ঘোষণা করতে হবে। আমাদের মৎস্য, পোল্ট্রিখাত ও গবাদিপশু উৎপাদনে জোর দেওয়া প্রয়োজন। এক্ষেত্রে খামার তৈরিতে ভার্টিক্যাল ফার্মিংয়ের বিষয় বিবেচনা করা যেতে পারে।

আবুধাবির অ্যামিরেটস এয়ারলাইনসের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আবুধাবি মরুভূমির দেশ হওয়াতে এবং কৃষি জমি না থাকায় তারা উদ্ভাবনী উপায় অবলম্বন করে এই কোম্পানি বছরে ১০ কোটি উড়োজাহাজ যাত্রীকে নিজেদের উৎপাদিত খাবার খাওয়াচ্ছে। আমাদের এই ধরনের কৃষি পণ্য উৎপাদনে কোনো রকম বড় গবেষণা এখনো হয় নাই। সর্বোপরি কৃষি খাতকে এগিয়ে নিতে একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা থাকতে হবে। বিএসটিআই, ভোক্তা অধিদপ্তর ও খাদ্য নিরাপত্তা অধিদপ্তরকে আরও যুগোপযোগী ও শক্তিশালী করতে হবে।

সাকিফ শামীম বলেন, খাদ্য আমদানির জন্য নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশের ওপর নির্ভরশীল না থেকে নতুন নতুন বাজার খুঁজতে হবে। এজন্য স্বল্পমেয়াদি চুক্তির পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি করা যেতে পারে।

অর্থনীতিবিদ মাসরুর রিয়াজ বলেন, বর্তমানে প্রধান তিনটি সংকট হচ্ছে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ক্রমহ্রাসমান রিজার্ভ ও দুর্বল ব্যাংকিং খাত। সাধারণ মানুষের কথা বিবেচনা করে আগামীতে মূল্যস্ফীতি কমানোকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য বিচ্ছিন্ন নীতি পদ্ধতির পরিবর্তে একটি সমন্বিত কৌশল জরুরি। এই কৌশলের মধ্যে কঠোর রাজস্ব শৃঙ্খলা, পরিমিত মুদ্রানীতি এবং কাঠামোগত সরবরাহ-পার্শ্ব সংস্কারের একটি ত্রিমাত্রিক সমন্বয় অন্তর্ভুক্ত থাকা আবশ্যক।

তিনি আরও বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এজন্য দেশের কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থায় ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন।

এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক আবদুর রহিম খান বলেন, রমজান মাসে কীভাবে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক রাখা যায়, আমরা সেই লক্ষ্য সামনে রেখেই কাজ শুরু করেছি। ওই সময় সরকারের একার পক্ষে নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখা সম্ভব নয়। এ জন্য সরকার, বেসরকারি খাত ও গণমাধ্যমকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।

তিনি বলেন, অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নেবে। তবে আমরা এফবিসিসিআই থেকে অনুরোধ করছি, আপনারা ব্যবসায়ীরা বাজার স্বাভাবিক রাখুন। নিত্যপণ্যের বাজার অসহনীয় করে তুলবেন না।

তিনি জানান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, টিসিবি, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বাজার নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে। আশা করছি, রমজানে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক থাকবে।

সাকিফ শামীম আরও বলেন, পবিত্র রমজান মাস আসন্ন। এই মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার স্বাভাবিক রাখা অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এজন্য নিত্যপণ্যের বাজার স্বাভাবিক রাখতে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি ও তদারকির প্রয়োজন। বিশেষ করে চাল, ডাল, তেল, পেঁয়াজ, চিনি, ছোলা, খেজুর, সবজি এবং ডিমের মতো অত্যাবশ্যকীয় পণ্যগুলোর মূল্য ও সরবরাহের উপর নজর রাখার তাগিদ দেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, পবিত্র রমাদান মুসলিম বিশ্বের জন্য ইবাদত, সংযম ও আত্মশুদ্ধির মাস। এই মাসে মানুষের ভোগ-ব্যবহারে স্বাভাবিকভাবেই একটি পরিবর্তন আসে। ইফতার ও সেহরিকে কেন্দ্র করে ছোলা, ডাল, চিনি, খেজুর, মশলা, তেল, দুগ্ধজাত পণ্য, সবজি ও মাংসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। যদি আমরা বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের অভিজ্ঞতা দেখি, দেখা যায় যে সৌদি আরব, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত কিংবা তুরস্ক-রমাদান মাসকে কেন্দ্র করে আগে থেকেই ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করে।

তিনি বলেন, সরকারি ও বেসরকারি খাতের যৌথ উদ্যোগে বিপুল পরিমাণ পণ্য ভর্তুকি দিয়ে বাজারে আনা হয়, বড় সুপারমার্কেটগুলো বিশেষ রমাদান অফার চালু করে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে শক্তিশালী মনিটরিং চলতে থাকে। মিসরে ‘আহলান রমাদান’ নামে বিশেষ মেলার মাধ্যমে সুলভ মূল্যে খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করা হয় এবং সেখানে সেনাবাহিনী পর্যন্ত বাজার নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় রোজার সময়ে প্রতিদিন বিকেলে বিশেষ রমাদান বাজার বসে, যেখানে জনগণের ক্রয়ক্ষমতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভর্তুকিযুক্ত পণ্য সরবরাহ করা হয়। এসব উদাহরণ দেখায় যখন আগাম পরিকল্পনা ও দৃঢ় বাজার ব্যবস্থাপনা থাকে, তখন রমাদানের বাজারকে স্বাভাবিক রাখা একদমই সম্ভব।

বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বাজার অস্থিরতার প্রধান কারণ হলো আগেভাগে প্রস্তুতির ঘাটতি। চাহিদা বাড়লেও সরবরাহ প্রক্রিয়া শক্তিশালী না হওয়ায় পণ্যের ওপর চাপ পড়ে। এ কারণে বাংলাদেশের বাজারে রমাদান শুরুর আগেই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। অথচ প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হলে এই পরিস্থিতি সহজে নিয়ন্ত্রণে রাখা যেত। এ জন্য সাম্প্রতিক দিনে সরকার এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক নিত্যপণ্য আমদানির ক্ষেত্রে এলসি খোলার ক্ষেত্রে নগদ মার্জিন কমানোর নির্দেশ দিয়েছে, যাতে প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য দ্রুত দেশে আনা সম্ভব হয়। একই সঙ্গে সাপ্লায়ার্স ও বায়ার্স ক্রেডিট সুবিধার মাধ্যমে ৯০ দিন পর্যন্ত বাকিতে পণ্য আমদানির সুযোগ রাখায় আমদানিকারকদের কিছুটা স্বস্তি এসেছে। বাজারে চাঁদাবাজি বন্ধ করা, পণ্য খালাসের ঝামেলা কমানো এবং পরিবহনে হয়রানি বন্ধ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। টিসিবির ভর্তুকিযুক্ত কার্যক্রমও সম্প্রসারণ করা হচ্ছে, যা নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য বড় সহায়তা।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, রমাদানে নিত্যপণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বিত প্রচেষ্টা অপরিহার্য। ল্যাবএইড গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সাকিফ শামীম বলেন, রমাদান মাসে পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাজার ব্যবস্থাপনা বিবেচনায় রেখে বাংলাদেশেও সমন্বিত প্রয়াস নিতে হবে বলেও জানান এই ব্যবসায়ী নেতা।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইনকিলাবকে হারিয়ে কালবেলার দ্বিতীয় জয়

স্কুলশিক্ষার্থীদের নিয়ে লায়ন কল্লোলের হাইজিন ক্যাম্পেইন শুরু

খেজুর গাছ থেকে পড়ে শিবির নেতার মৃত্যু

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, আবেদন অনলাইনে

কায়সার কামালের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রলীগ নেত্রী

সাভারে তারেক রহমানের জন্মদিনে মানবিক সেবা

আবারও ‘জেন-জি’ বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, কারফিউ জারি

‘মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তির সমন্বয়ে আধুনিকভাবে শিক্ষিত হতে হবে’

টুর্নামেন্টে নিম্নমানের পুরস্কার নিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

শঙ্কা দূর না হলে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয় : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১০

অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ সমর্থন করে না বাংলাদেশ : দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১

বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দশমবার শপথ নিলেন নীতিশ কুমার

১২

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১৩

সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব

১৪

হাজিরা দিতে এসে ছাত্রদল নেতা রক্তাক্ত 

১৫

মেজর সিনহা হত্যা / ওসি প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহালের রায় প্রকাশ

১৬

আরও ১ নেতাকে ‘সুখবর’ দিল বিএনপি

১৭

সন্তানের কোন কোন আমলে মৃত মা-বাবার গোনাহ মাফ হয়? জেনে নিন

১৮

শিক্ষিকা স্ত্রীর মামলায় শিক্ষক স্বামী কারাগারে

১৯

রাঙামাটিতে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত, হরতালও প্রত্যাহার

২০
X