চট্টগ্রামে তারুণ্যের সমাবেশে যোগ দিতে নগরীর সিআরবিতে অবস্থান নিয়েছেন জেলার নেতাকর্মীরা। ব্যানার, ফেস্টুন, মাথায় ফিতা বেঁধে ও দলীয় পতাকা হাতে জেলা যুবদলের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে সিআরবিতে অবস্থান নেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, তীব্র তাপদাহের মধ্যেও উচ্ছ্বসিত নেতাকর্মীরা। থানা, ইউনিয়ন নেতাকর্মীদের সঙ্গে দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদেরও দেখা গিয়েছে। নগরীর সিআরবি রেলওয়ে হাসপাতালের সামনে নেতাকর্মীদের সঙ্গে অবস্থান নিয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও মিডিয়া সেলের সদস্যসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি।
শনিবার (১০ মে) দুপুর ২টার দিকে সিআরবিতে উপস্থিত হয়েছেন শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি। এসময় নোয়াখালী জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা স্লোগান দিয়ে তাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা জানান।
নোয়াখালী জেলা যুবদল নেতা মো. ইব্রাহিম কালবেলাকে বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৩১ দফা বাস্তবায়নের দিক নির্দেশনা দিবেন। আমরা নোয়াখালী জেলা যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা আমাদের নয়নমনি, পথপ্রদর্শক বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও মিডিয়া সেলের সদস্য সচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানির নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তারুণ্যের সমাবেশকে প্রাণবন্ত করতে চট্টগ্রাম এসেছি।
রামগঞ্জ থেকে আসা জিলানি চৌধুরী কালবলাকে বলেন, আজকে তারুণ্যের সমাবেশ স্মরণকালের সমাবেশে পরিণত হবে। বিগত ১৬ বছর বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মামলা, নির্যাতন, হামলার স্বীকার হয়েছিল। আজ তারুণ্যের সমাবেশ প্রমাণ করে দিবে এই বাংলাদেশে খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জনপ্রিয়তা ও তারেক রহমানের জনপ্রিয়তা।
মহানগরী নেতৃবৃন্দরা জানান, তারুণ্যের সমাবেশকে সাফল্যমণ্ডিত করতে চট্টগ্রাম মহানগর, নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা জেলা থেকে আমাদের শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দরা মিছিল যোগে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছেন। আজকে সমাবেশের প্রধান অতিথি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিমানযোগে সকালে চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন।
সমাবেশ ঘিরে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল করিম কালবেলাকে বলেন, পলোগ্রাউন্ড মাঠ ও তার আশপাশের এলাকায় মোবাইল টিম, হোন্ডা টিমের টহল বাড়ানো হয়েছে। পোশাকধারীদের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও আমাদের পুলিশ সদস্যরা মাঠে কাজ করছেন।
মন্তব্য করুন