রাজশাহী ব্যুরো
প্রকাশ : ০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:০৮ পিএম
আপডেট : ০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:১৪ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
বিজয় নিশ্চিত করে ঘরে ফিরতে চায় ১৪ দল

রাজশাহী সদরে নৌকার পক্ষেই গণজোয়ার

রাজশাহী-২ (সদর) আসনে চতুর্থবারের মতো নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) প্রচারের শেষ দিনে নগরীতে পথসভা ও বৃহৎ প্রচার মিছিল বের করে নেতাকর্মীরা। ছবি : কালবেলা
রাজশাহী-২ (সদর) আসনে চতুর্থবারের মতো নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) প্রচারের শেষ দিনে নগরীতে পথসভা ও বৃহৎ প্রচার মিছিল বের করে নেতাকর্মীরা। ছবি : কালবেলা

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-২ (সদর) আসনে চতুর্থবারের মতো নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা। টানা চতুর্থবার এ আসনটিতে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করে ঘরে ফিরতে চায় স্থানীয় ১৪ দলের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) প্রচারের শেষ দিনে বৃহৎ প্রচার মিছিলের মধ্য দিয়ে রাজশাহী ১৪ দলের নেতাকর্মীরা এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

আওয়ামী লীগ ওয়ার্কার্স পার্টিসহ ১৪ দলের নেতাকর্মীরা এবারও কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ‘জিতবে আবার নৌকা’ স্লোগানে প্রকম্পিত করেছেন রাজশাহী নগরী। ঢাকঢোল, ব্যান্ড পার্টি নিয়ে গানের তালে তালে বের হওয়া নৌকার মিছিল নিমেষেই রূপ নেয় জনসমুদ্রে। মিছিল থেকে শেখ হাসিনার নৌকা প্রতীকের জয় নিশ্চিত করেই ঘরে ফেরার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ১৪ দলের নেতাকর্মীরা।

এর আগে প্রচারের শেষ দিন নগরীর বড় মসজিদ চত্বরে অনুষ্ঠিত হয় নির্বাচনী জনসভা। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন রাজশাহী-২ আসনে নৌকার প্রার্থী ফজলে হোসেন বাদশা। প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বদরুজ্জামান খায়ের।

জনসভায় নৌকার প্রার্থী ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, ২০০৮ সালে জননেত্রী শেখ হাসিনা রাজশাহীবাসীর জন্য আমাকে যে দায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন, তা আমি এ পর্যন্ত যথাযথভাবে পালন করেছি। আমার প্রতি নেত্রীর আস্থা নষ্ট হয়, এমন কোনো কাজ কখনোই করিনি। যে কারণে টানা চতুর্থবারের মতো তিনি নৌকা প্রতীক দিয়ে আমাকে আপনাদের মাঝে পাঠিয়েছেন। রাজশাহীবাসী গত তিনবার নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানিত করেছে। আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছিলেন বলেই গত ১৫ বছরে রাজশাহীর এ পরিবর্তন সম্ভব হয়েছে। আগামী ৭ তারিখে আবারও নির্বাচন। এ নির্বাচন আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নির্বাচনে একটি পক্ষ জননেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আছে এবং আরেকটি পক্ষ শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমার দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় রাজশাহীবাসী কখনোই কারও ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পা দেয়নি। তাই আপনাদের কাছে আমাদের আহ্বান, ৭ তারিখের নির্বাচনে আরেকবার নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিন।

১৫ বছরে নিজের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, আমি মহান সংসদে যতবার দাঁড়িয়েছি, রাজশাহীর মানুষের কথা বলেছি। মহান সংসদে আমার দাবির প্রেক্ষিতে রাজশাহী বিমানবন্দরকে চালু করা হয়েছে। এবার আমি নির্বাচিত হলে রাজশাহী বিমানবন্দর হবে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। আমি এ সংসদে দাঁড়িয়ে দাবি করেছি বলেই রাজশাহী থেকে ঢাকা ননস্টপ ট্রেন চালু হয়েছে। আমি এবার নির্বাচিত হলে রাজশাহীর রেল যোগাযোগকে আরও উন্নীত করা হবে। মহান সংসদে দাঁড়িয়ে হাইটেক পার্কের কথা বলেছিলাম বলেই রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রী হাইটেক পার্ক উপহার দিয়েছেন। জাতীয় সংসদে সারা উত্তরবঙ্গের মানুষের জন্য বলেছিলাম বঙ্গবন্ধু সেতুর পাশে একটি রেল সেতু নির্মাণ করতে হবে। আমার সেই বক্তব্য এবং তাদের প্রেক্ষিতে আজকে বঙ্গবন্ধু সেতুর পাশে রেল সেতু নির্মিত হচ্ছে। সংসদে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করা দাবি করেছিলাম, সেই দাবির প্রেক্ষিতে আজকে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন হওয়ার পথে। রাজশাহীতে এমন কোনো স্কুল কলেজ খুঁজে পাওয়া যাবে না যেখানে আমার হাতের উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। রাজশাহী কলেজে ইন্টারমিডিয়েট ব্যবস্থা ছিল না। আমার হাত দিয়ে সেটি চালু হয়েছে। শহীদ কামারুজ্জামান কলেজসহ রাজশাহীর চারটি কলেজকে আমি সরকারিকরণ করেছি। রাজশাহীতে আরও দুটি সরকারি স্কুল বাস্তবায়িত হওয়ার পথে। রাজশাহী রেশম কারখানা আমি চালু করেছি। এবার নির্বাচিত হলে রাজশাহীর এই ঐতিহ্যকে ভালোভাবে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।

এমপি বাদশা বলেন, ২০১৮ সালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের কর্মচারীদের বেতনভাতা আটকে ছিল। তারা ঈদ করতে পারবে কি পারবে না এ নিয়ে যখন শঙ্কিত ছিল তখন আমি তাদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম। আমি আমার উন্নয়নের বরাদ্দের টাকা থেকে তাদের বেতনভাতা পরিশোধ করে ঈদ করার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলাম। এসব এখন অনেকেই ভুলে গেছে। সিটি কর্পোরেশনে প্রথমদিকে উন্নয়ন বরাদ্দ ছিল না। ত্রিশটি কাউন্সিলরকে ডেকে আমি এক কোটি টাকা করে দিয়েছিলাম ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে উন্নয়নের জন্য। যারা বলে রাজশাহীর জন্য আমি কিছুই করিনি তারা মিথ্যাবাদী। রাজশাহীর বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমি যে পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ দিয়েছি, তা অন্য কেউ দেয়নি। রাজশাহী শহর রক্ষা বাঁধও আমার হাত দিয়ে নির্মিত। এমন অনেক অর্জনের কথা বলা যাবে। আমি উন্নয়ন করেছি ঢাকঢোল পেটানোর জন্য নয়। আমি উন্নয়ন করেছি মানুষের সেবার জন্য। জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে সহযোগিতা করেছেন। আমি তার সহযোগিতা আপনাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছি মাত্র। আমার নিজের উন্নয়ন বলতে কিছু নেই। যা উন্নয়ন দেখছেন এর একমাত্র রূপকার বঙ্গবন্ধু তনয়া জননেত্রী শেখ হাসিনা। নির্বাচনের আর কয়েক দিন বাকি। আমি শুধু একটি কথাই বলতে চাই। এবার যদি আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেন, তাহলে আগামী দিনে রাজশাহীতে কর্মসংস্থানের জন্য ইপিজেড হবে। এর জন্য আমার যা যা করার, তাই করব। যেখানে যেখানে যাওয়ার সেখানে যাব।

জনসভায় মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার বলেন, আমিও এই আসনে নৌকা প্রতীক চেয়েছিলাম। নৌকা প্রতীক পাইনি বলে নৌকার সঙ্গে বেইমানি করিনি। যতদিন জীবিত আছি, ততদিন আমাদের কেউ নৌকা প্রতীকের বাইরে নিয়ে যেতে পারবে না। ফজলে হোসেন বাদশার ওপর প্রধানমন্ত্রী আবারও আস্থা রেখেছেন। প্রধানমন্ত্রী যেখানে আস্থা রাখেন আমরা যারা আওয়ামী লীগ করি তারা প্রধানমন্ত্রীর আস্থার বাইরে যেতে পারি না। আমাকে অনেক আওয়ামী লীগের নেতারা টেলিফোন করে বলেছেন, ভাই যে নৌকার জন্য মার খেয়েছি, পুলিশের তারা খেয়েছি, নির্যাতিত হয়েছি, হাত পায়ের রগ কেটে ফেলা হয়েছে সেই নৌকার বাইরে আমরা কখনোই যেতে পারি না। হয়তো অনেক ক্ষেত্রে বাধ্য হতে হচ্ছে কিন্তু নিশ্চিত থাকেন, আমরা নৌকার বাইরে ভোট দিব না। এটি জননেত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ। আমাদের মা-বোনেরা সকলে একত্র হয়েছেন। তারা শেখ হাসিনাকে ভালোবাসেন বলেই নৌকার সঙ্গে বেইমানি করেননি। যারা বেইমানি করেছে তারা কখনোই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের দীক্ষায় দীক্ষিত নয়। আমরা কোনো ব্যক্তিকে চিনি না, কোনো প্রার্থীকে চিনি না। আমরা ৩০০ আসনেই জননেত্রী শেখ হাসিনাকে চিনি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল, মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি লিয়াকত আলী লিকু, জেলার সভাপতি রফিকুল ইসলাম পিয়ারুল, মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. রেজাউল ইসলাম বাবলু, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল হক তোতা, নারী মুক্তি সংসদের সভাপতি অধ্যাপক তসলিমা খাতুন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মীর ইসতিয়াক আহমেদ লিমন, মহানগর যুবমৈত্রীর সভাপতি ও সিটি কর্পোরেশনের ৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মতিউর রহমান মতি, সাধারণ সম্পাদক শামীম ইমতিয়াজ, মহানগর আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক মো. রবিউল ইসলাম রবি, যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক মো. মুকিদুজ্জামান জুরাত, উপ-দপ্তর সম্পাদক পংকজ দে, উপ-প্রচার সম্পাদক মো. সিদ্দিক আলম, সদস্য মো. আশরাফ উদ্দিন খান, সৈয়দ মন্তাজ আহমেদ, মো. ইসমাইল হোসেন, মো. মুজিবুর রহমান, মাসুদ আহমেদ, আশীষ তরু দে সরকার অর্পণ, মো. আলিমুল হাসান সজল, মো. খাইরুল বাসার শাহীন, ১২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক বিপন্ন সরকার, ২২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ নেওয়াজ সরকার সেডু, জাতীয় শ্রমিক লীগ রাজশাহী মহানগরের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. শরীফ আলী মুনমুন, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জেডু সরকার, রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি শাহাদত হোসেন বাদশা, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মো. জাহেদ আলী জনি, রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. তাসকিন পারভেজ সাতিল, রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মো. মিজানুর রহমান, রাজশাহী মহানগর কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল গাফফার শামীম, বোয়ালিয়া থানা (পূর্ব) কৃষক লীগের সভাপতি মো. জিয়াউর রহমান লিটন, রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মো. মেহেদী হাসান রিমেল রিগেন, মহানগর ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি ওহিদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক বিজয় সরকার প্রমুখ। জনসভা পরিচালনা করেন মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ প্রামাণিক দেবু।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ হলেন অতিরিক্ত আইজিপি

দেশের সেরা ‘সুব্রত খাজাঞ্চি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’

ঝোপে পড়েছিল তিনটি অস্ত্র ও কার্তুজ

দুই সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত ৭

নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ আদায়ে রাজপথের কথা ভাবছে বিএনপি 

অসুস্থ গোরখোদক মনু মিয়ার শেষ ইচ্ছা হজে যাওয়া

মাটি খুঁড়ে ৭৪ কেজি কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার

এবার আমিরাতের কাছে হার বাংলাদেশের

কলকাতা মিশনে কোরবানি বন্ধের নির্দেশ / নবনিযুক্ত ডেপুটি হাইকমিশনারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চাইছে সরকার

পুত্রবধূকে বেধড়ক পিটুনি, মৃত ভেবে পালিয়ে যান শ্বশুর-শাশুড়ি

১০

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঝটিকা সফরে ঢাবি ভিসি

১১

আতাউর রহমান ভূঞা স্মরণে লেখা গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠিত

১২

দুর্নীতি প্রতিরোধে দুদকের বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১৩

সাভারে রং মিস্ত্রিকে গুলি করে হত্যা

১৪

ইশরাককে শপথ না পড়ালে আন্দোলন অন্যভাবে রূপ নেবে : সালাহউদ্দিন

১৫

‘আমরা প্রজাতন্ত্রের এমন চাকর মালিককে জেলে ভরে দিতে পারি’

১৬

আরব আমিরাতকে ২০৬ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ

১৭

যুবদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর  

১৮

সিলেটে কৃষক হত্যায় তিন ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১৯

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০
X