

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস- বিশ্বজুড়ে পুরুষদের সমাজ, পরিবার, কর্মক্ষেত্র ও মানবিক উন্নয়নে অবদানের স্বীকৃতি জানানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। প্রতি বছর ১৯ নভেম্বর এই দিনটি পালন করা হয় পুরুষদের ইতিবাচক ভূমিকা, তাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য এবং তাদের সামাজিক চ্যালেঞ্জগুলোকে আলোচনায় আনার উদ্দেশ্যে।
সমাজে পুরুষদের ভূমিকা বহুমাত্রিক। পরিবারের অভিভাবক, সন্তানের প্রথম নায়ক, সমাজের সেবক, সহকর্মী, নেতা- সব ক্ষেত্রেই তারা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন। আমরা তাদের কঠোর পরিশ্রম, ত্যাগ, দায়িত্ববোধ ও ভালোবাসাকে স্বীকৃতি দিতে এই দিনটি বিশেষভাবে উদযাপন করি।
একটি বড় সামাজিক বাস্তবতা হলো, পুরুষদের মানসিক সমস্যাগুলো অনেক ক্ষেত্রেই অদেখা বা অনুচ্চারিত থেকে যায়। ‘পুরুষ মানেই শক্ত’, ‘পুরুষ কাঁদে না’—এসব ধারণা তাদের অনুভূতি প্রকাশে বাধা সৃষ্টি করে। ফলস্বরূপ, পুরুষদের মানসিক চাপ, উদ্বেগ এবং বিষণ্ণতার হার বাড়ছে। বিশ্ব পুরুষ দিবস তাই মনে করিয়ে দেয়—পুরুষও মানুষ, তাদেরও অনুভূতি আছে, তাদেরও সমর্থন প্রয়োজন।
বিশ্ব পুরুষ দিবস কেবল পুরুষদের নিয়ে নয়—এটি একটি ভারসাম্যপূর্ণ সমাজ গঠনের অংশ। নারী অধিকার যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি পুরুষদের প্রতি সমাজের প্রত্যাশার চাপ কমানো, স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ানো এবং বৈষম্যহীন পরিবেশ তৈরি করাও সমান জরুরি।
পুরুষদের অবদানকে সম্মান করুন ও তাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। পিতৃত্ব, বন্ধুত্ব, নেতৃত্ব ও মানবিকতায় তাদের ইতিবাচক ভূমিকা উদযাপন করুন, লিঙ্গ সমতার পথ আরও সুগম করুন।
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবসে আমরা প্রত্যেকে একটি প্রতিশ্রুতি দিই—পুরুষদের সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা আরও শক্তিশালী করতে, তাদের চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করতে এবং একটি সুস্থ, মানবিক ও সমতাপূর্ণ সমাজ গড়ে তুলতে সবাই মিলে কাজ করব। আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস।
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস- বিশ্বজুড়ে পুরুষদের সমাজ, পরিবার, কর্মক্ষেত্র ও মানবিক উন্নয়নে অবদানের স্বীকৃতি জানানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। প্রতি বছর ১৯ নভেম্বর এই দিনটি পালন করা হয় পুরুষদের ইতিবাচক ভূমিকা, তাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য, এবং তাদের সামাজিক চ্যালেঞ্জগুলোকে আলোচনায় আনার উদ্দেশ্যে।
সমাজে পুরুষদের ভূমিকা বহুমাত্রিক। পরিবারের অভিভাবক, সন্তানের প্রথম নায়ক, সমাজের সেবক, সহকর্মী, নেতা - সব ক্ষেত্রেই তারা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন। আমরা তাদের কঠোর পরিশ্রম, ত্যাগ, দায়িত্ববোধ ও ভালোবাসাকে স্বীকৃতি দিতে এই দিনটি বিশেষভাবে উদযাপন করি।
একটি বড় সামাজিক বাস্তবতা হলো, পুরুষদের মানসিক সমস্যাগুলো অনেক ক্ষেত্রেই অদেখা বা অনুচ্চারিত থেকে যায়। ‘পুরুষ মানেই শক্ত’, ‘পুরুষ কাঁদে না’ - এসব ধারণা তাদের অনুভূতি প্রকাশে বাধা সৃষ্টি করে। ফলস্বরূপ, পুরুষদের মানসিক চাপ, উদ্বেগ, এবং বিষণ্ণতার হার বাড়ছে। বিশ্ব পুরুষ দিবস তাই মনে করিয়ে দেয় - পুরুষও মানুষ, তাদেরও অনুভূতি আছে, তাদেরও সমর্থন প্রয়োজন।
বিশ্ব পুরুষ দিবস কেবল পুরুষদের নিয়ে নয় - এটি একটি ভারসাম্যপূর্ণ সমাজ গঠনের অংশ। নারী অধিকার যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি পুরুষদের প্রতি সমাজের প্রত্যাশার চাপ কমানো, স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ানো এবং বৈষম্যহীন পরিবেশ তৈরি করাও সমান জরুরি।
পুরুষদের অবদানকে সম্মান করুন ও তাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। পিতৃত্ব, বন্ধুত্ব, নেতৃত্ব ও মানবিকতায় তাদের ইতিবাচক ভূমিকা উদযাপন করুন, লিঙ্গ সমতার পথ আরও সুগম করুন।
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবসে আমরা প্রত্যেকে একটি প্রতিশ্রুতি দিই - পুরুষদের সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা আরও শক্তিশালী করতে, তাদের চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করতে এবং একটি সুস্থ, মানবিক ও সমতাপূর্ণ সমাজ গড়ে তুলতে সবাই মিলে কাজ করব।
মন্তব্য করুন