রাজধানীর সদরঘাটে লঞ্চের রশি ছিঁড়ে ৫ যাত্রী নিহতের ঘটনায় এমভি ফারহানের দুই চালক ও ম্যানেজার এবং এমভি তাসরিফের দুই চালককে আটক করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) রাতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের আটক করেছে নৌপুলিশ।
এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে পন্টুনে বেঁধে রাখা একটি লঞ্চের রশি ছিঁড়ে নিচে পড়ে পাঁচ যাত্রী নিহত হন এবং আহত হন আরও অন্তত ৫ জন।
ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, ১১ নম্বর পন্টুনের সামনে এমভি তাশরিফ-৪ ও এমভি পুবালী-১ নামে দুটি লঞ্চ রশি দিয়ে পন্টুনে বাঁধা ছিল। লঞ্চ দুটির মাঝখান দিয়ে ফারহান-৬ নামের আরেকটি লঞ্চ প্রবেশের চেষ্টা চালায়। এ সময় এমভি তাসরিফ-৪ লঞ্চের রশি ছিঁড়ে গেলে পাঁচজন যাত্রী লঞ্চে ওঠার সময় গুরুতর আহত হন। এদের মধ্যে বাবা-মা ও সন্তান ছিল।
পরে তাদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক পাঁচজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিকেলে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এমভি ফারহান-৬ ও এমভি তাসরিফ-৪-এর রুট পারমিট বাতিল করেছে।
মন্তব্য করুন