ড. মো. আনোয়ার হোসেন
প্রকাশ : ২০ আগস্ট ২০২৫, ০৬:৫১ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ব মশা দিবস

মশা দমনে সচেতনতাই আনবে কাঙ্ক্ষিত সফলতা

মশা। ছবি : সংগৃহীত
মশা। ছবি : সংগৃহীত

পৃথিবীতে প্রায় ৩৫০০ প্রজাতির মশা রয়েছে। এদের মধ্যে মাত্র কয়েকশ প্রজাতিই মানুষ এবং অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীর রক্ত পান করে। প্রায় ১০০টি প্রজাতির মশা রোগ ছড়াতে পারে এবং ২০টিরও বেশি রোগ মশাবাহিত রোগ হিসেবে চিহ্নিত। বাংলাদেশে প্রায় ১২৩ প্রজাতির মশা দেখা যায়, এর মধ্যে ১৪টি প্রজাতি ঢাকায় পাওয়া যায়। ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া, ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, হলুদ জ্বর এবং জাপানিজ এনসেফালাইটিস মশাবাহিত রোগ। পুরুষ মশা সাধারণত ফুলের মধু এবং অন্যান্য উৎস থেকে রস পান করে, স্ত্রী মশা ডিম পাড়ার জন্য রক্ত পান করে। চিকুনগুনিয়া, জিকা এবং ডেঙ্গু জ্বর, উভয়ই মূলত এডিস এজিপ্টি দ্বারা সংক্রামিত হয়।

টক্সোরহিনকাইটস বিশ্বের সবচেয়ে বড় গোত্রের মশা। এটি মানুষের রক্ত পান করে না, বরং ফুলের অমৃত এবং অন্যান্য প্রজাতির মশার লার্ভা খায়। মশা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং প্রোটোজোয়ান পরজীবীসহ অনেক রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবের বাহক। প্রতি বছর প্রায় ৭০ কোটি মানুষ মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়, যার ফলে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ মারা যায়। ম্যালেরিয়া সৃষ্টিকারী প্লাজমোডিয়াম পরজীবী স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা দ্বারা বাহিত হয়।

বিশ্ব মশা দিবস বা বিশ্ব মশক দিবস প্রতি বছর ২০ আগস্ট পালিত একটি দিবস। ২০ আগস্ট ‘মশা দিবস’ পালন করা হয় মূলত চিকিৎসক রোনাল্ড রসের আবিষ্কারকে সম্মান জানানোর জন্য। ১৮৯৭ সালের ২০ আগস্ট চিকিৎসক রোনাল্ড রস অ্যানোফিলিস মশাবাহিত ম্যালেরিয়া রোগের কারণ আবিষ্কার করেছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি এই আবিষ্কারের জন্য ‘নোবেল’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন।

১৯৩০-এর দশক থেকে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। যুক্তরাজ্যের লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিন দিবসটি প্রথম পালন করা শুরু করে। বিভিন্ন ভয়াবহ অসুখের মধ্যে মশাবাহিত ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু উল্লেখযোগ্য। তাই ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু ইত্যাদি মশাবাহিত রোগের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জনসাধারণকে বিশেষভাবে সচেতন করার জন্য এই দিন বিশ্বজুড়ে পালিত হয়। মশাবাহিত রোগ থেকে সাবধান হওয়ার জন্য, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এই দিনে সমগ্র বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করা হয়।

অনেকে ভুলবশত জিকা, চিকুনগুনিয়া এবং ডেঙ্গু ভাইরাসকে মশা মনে করে। যেমন বলার সময় বলে ডেঙ্গু মশা। প্রকৃতপক্ষে এই তিনটি ভাইরাস বা রোগ সাধারণত এডিস মশার কারণে সৃষ্টি হয়।

বিশ্বে ও বাংলাদেশে নতুন আতঙ্ক হয়ে এসেছে জিকা ভাইরাস। মূলত ২ ধরনের এডিস মশা দিয়ে এই ভাইরাস ছড়ায়। এই ভাইরাস যে রোগ সৃষ্টি করে তার সঙ্গে ডেঙ্গু জ্বরের মিল রয়েছে। এই ভাইরাস মানব শরীরে প্রাথমিকভাবে জিকা জ্বর, জিকা অথবা জিকা রোগ সৃষ্টি করতে পারে। জিকা ভাইরাসটি ডেঙ্গু ভাইরাস, পীতজ্বর ভাইরাস, জাপানিজ এনসেফালাইটিস এবং ওয়েস্ট নাইল ভাইরাসের সঙ্গে সম্পর্কিত। যেসব নারী জিকা জ্বরে আক্রান্ত তাদের গর্ভের সন্তান মাইক্রোসেফালি বা ছোট আকৃতির মাথা নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। জিকা ভাইরাস পলিমারেজ চেইন রিঅ্যাকশনের (পিসিআর) মাধ্যমে শনাক্ত করা হয় এবং রক্তের নমুনা থেকে ভাইরাস পৃথক করা যায়। উপসর্গগুলো হালকা হয়, অধিকাংশ ক্ষেত্র হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হয় না। এটি ২-৭ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত প্রতি ৫ জনের মধ্যে ১ জন রোগে আক্রান্ত হয়। এই রোগে মৃত্যুর ঘটনা খুবই দুর্লভ।

বর্তমান সময়ে বিশ্বে এবং বাংলাদেশে আতঙ্ক ও আলোড়ন সৃষ্টিকারী তিন প্রজাতির মশা সম্বন্ধে নিম্নে আলোচনা করা হলো :

জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রথম এক সপ্তাহ রোগীর রক্তে ভাইরাস থাকতে পারে তাই এই সময় রোগীকে যেন মশা না কামড়ায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে, কারণ ঐ ব্যক্তিকে কামড়ালে ভাইরাস মশার শরীরে প্রবেশ করবে এবং ঐ মশা কোনো সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ালে সে ব্যক্তিও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হবে। এখনো জিকা ভাইরাসের টিকা আবিষ্কৃত হয়নি।

চিকুনগুনিয়া হচ্ছে চিকুনগুনিয়া ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রমণ। এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশের দুই থেকে চার দিনের মধ্যে আকস্মিক জ্বর শুরু হয় এবং এর সঙ্গে অস্থিসন্ধিতে ব্যথা থাকে যা কয়েক সপ্তাহ, মাস বা বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এই রোগে মৃত্যুঝুঁকি প্রতি দশ হাজারে একজন বা এর চেয়েও কম। তবে বয়স্কদের ক্ষেত্রে এই রোগের জটিলতা তুলনামূলক বেশি হয়।

এ ভাইরাসটি এডিস মশার দুটি প্রজাতি এডিস ইজিপ্টি ও এডিস এলবোপিকটাস বাহক হিসেবে পরিচিত। তারা মূলত দিনের আলোতে কামড় দিয়ে থাকে। মানুষ ছাড়াও কয়েকটি প্রাণী বানর, পাখি, তীক্ষ্ণ দন্ত প্রাণী যেমন- ইঁদুরে এই ভাইরাসের জীবনচক্র বিদ্যমান। রোগ সাধারণত রক্ত পরীক্ষা করে ভাইরাসের আরএনএ বা ভাইরাসের এন্টিবডির মাধ্যমে নির্ণয় করা হয়। এই রোগের উপসর্গকে অনেক সময় ডেঙ্গু জ্বর এবং জিকা জ্বরের সাথে ভুল করে তুলনা করা হয়। সেরোলজির মাধ্যমে পরীক্ষাগারে ভাইরাস শনাক্ত করা হয়। এই রোগের বিরুদ্ধে কার্যকরী অনুমোদিত কোনো টিকা নেই।

ডেঙ্গুও একটি মশাবাহিত রোগ। বর্তমানে সবচাইতে বেশি যে রোগটি আমাদের আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তা হলো ডেঙ্গু। যার বাহক এডিস ইজিপ্টাই এবং এডিস এলবোপিকটাস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিশটি অবহেলিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগের একটি হিসেবে ডেঙ্গু চিহ্নিত করেছে। ডেঙ্গু জ্বর একটি এডিস মশা বাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসজনিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ।

ডেঙ্গুকে বলা হতো শহুরে রোগ। দুই যুগের বেশি সময় ধরে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও রোগী ব্যবস্থাপনার বড় পরিকল্পনা ছিল রাজধানী ঘিরে। তবু রোগটি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়নি। ঠেকানো যায়নি রাজধানীতে ডেঙ্গুর প্রকোপ। এই ডেঙ্গু এখন শহরের সীমানা পেরিয়ে পৌঁছে গেছে গ্রামে-গঞ্জে। প্রতি বছরের মতো এ বছরও মশাবাহিত রোগটি হানা দিয়েছে। জুনের পর থেকে বাড়তে শুরু করেছে শনাক্তের হার। ঢাকার চেয়ে বাইরের জেলাগুলোতেই এ বছর সংক্রমণ বেশি। এরই মধ্যে অন্তত ১০ জেলায় ডেঙ্গুর উচ্চ সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। বিশেষ করে বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুর প্রকোপ এবার আশঙ্কাজনক রূপ নিয়েছে। রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের চেয়ে এক বরগুনাতেই রোগীর সংখ্যা বেশি। এ বছর শনাক্ত রোগীর অন্তত প্রায় ৮০ শতাংশই ঢাকার বাইরের। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত বেশি বরিশালে, মৃত্যু ঢাকায়। আক্রান্তদের মাঝে বেশিরভাগ-ই পুরুষ। বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন ১৬ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা। এ পর্যন্ত যারা ডেঙ্গুতে মারা গেছেন, তাদের অর্ধেকই ঢাকা মহানগরের দক্ষিণাঞ্চলের।

কয়েক প্রজাতির এডিস মশকী (স্ত্রী মশা) ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রধান বাহক। যেগুলোর মধ্যে এডিস ইজিপ্টি মশকী প্রধানতম। মূলত এডিস মশার কামড় এড়িয়ে চলাই ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস প্রতিরোধের প্রধান উপায়। তাই মশার আবাসস্থল ধ্বংস করে মশার বংশবিস্তার প্রতিরোধ করতে হবে। এডিস মশা সাধারণত বালতি, ফুলের টব, গাড়ির টায়ার প্রভৃতিতে জমে থাকা পানিতে জন্মায়, তাই সেগুলোতে যেন পানি না জমে থাকে সে ব্যবস্থা নিতে হবে।

মশা তাড়ানোর জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে, যেমন- লেবু ও লবঙ্গের ব্যবহার, কর্পূরের গন্ধ, রসুনের ব্যবহার, তুলসী গাছ, নিম তেল ইত্যাদি। এছাড়াও, মশা নিরোধক স্প্রে, মশা মারার জন্য ফগিং এবং মশার কয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে।

সব মশা তাড়ানোর জন্য কিছু কার্যকরী উপায় নিচে দেওয়া হলো :

১. ঘরোয়া উপায় : একটি লেবু মাঝখানে কেটে এর মধ্যে কয়েকটি লবঙ্গ গেঁথে দিন। এই লেবুর টুকরোগুলো ঘরের কোণায় রেখে দিন। লবঙ্গের গন্ধ মশা সহ্য করতে পারে না, তাই এটি মশা তাড়াতে সাহায্য করে। কর্পূরের গন্ধ মশা তাড়াতে খুব কার্যকরী। কর্পূর জ্বালিয়ে বা কর্পূরের ট্যাবলেট রেখে মশা তাড়ানো যায়। টবে বা জানালার পাশে কয়েকটি তুলসী গাছ লাগান। তুলসীর গন্ধ মশা পছন্দ করে না। নিম তেলের গন্ধ মশা সহ্য করতে পারে না। নিম তেল স্প্রে করে বা নিম পাতার ধোঁয়া দিয়ে মশা তাড়ানো যায়। রসুনের তীব্র গন্ধ মশা তাড়াতে সাহায্য করে। রসুনের কোয়া থেঁতো করে পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি স্প্রে করা যেতে পারে। কিছু সুগন্ধি, যেমন- ল্যাভেন্ডার, ইউক্যালিপটাস বা মেন্থলের গন্ধ মশা অপছন্দ করে। এই সুগন্ধি ব্যবহার করে মশা তাড়ানো যেতে পারে।

২. বাজারে উপলব্ধ উপায় : বাজারে বিভিন্ন ধরনের মশা নিরোধক স্প্রে পাওয়া যায়। এই স্প্রে ব্যবহার করে মশা তাড়ানো যায়। তবে এ পদ্ধতি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। এতে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং ঘরে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। মশার কয়েল জ্বালিয়ে মশা তাড়ানো যায়। তবে, এটি ব্যবহারের সময় ঘরের জানালা খোলা রাখা উচিত। বর্তমানে বৈদ্যুতিক ও স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির গুড নাইটসহ বিভিন্ন প্রকার কয়েল রয়েছে। তবে এসব কয়েলে ব্যবহৃত লিকুইড ভেজাল মিশ্রিত হলে হিতেবিপরীত হতে পারে। মশা মারার জন্য ফগিং করা একটি কার্যকর উপায়। তবে, এটি ব্যবহারের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। ঘরের আশপাশে পানি জমতে দেবেন না। ঘরের জানালা ও দরজায় নেট লাগান। অতিরিক্ত আলো মশা আকর্ষণ করে, তাই রাতে আলো সীমিত করুন।

ডাবের খোসা, ফুলের টব বা যে কোনো পাত্রে যাতে পানি না জমে সেদিকে খেয়াল রাখুন। সাদা কাপড়ের পরিবর্তে গাঢ় রঙের পোশাক পরুন। মশা তাড়ানোর জন্য ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট ব্যবহার করুন। এই উপায়গুলো অবলম্বন করে মশার উপদ্রব থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

শত্রুটি হলো মশা নামক একটি পোকা। একে দমন করতে হলে ঢিলেঢালা পদ্ধতিতে কোনো কাজ হবে না। গ্রহণ করতে হবে কার্যকর পদক্ষেপ। সব পরিসংখ্যানিক উপাত্ত সামনে রেখে সে অনুযায়ী সচেতনতা এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রয়োগই আনবে কাঙ্ক্ষিত সফলতা।

(লেখক : প্রাবন্ধিক, কথাসাহিত্যিক, প্রেসিডেন্ট আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী সংগঠন ফ্রিডম ইন্টারন্যাশনাল এন্টি অ্যালকোহল)।

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

হাত-পায়ের ৫ লক্ষণে বুঝে নিন লিভারে সমস্যা ভুগছেন কি না

হাসি, বিনা মূল্যের থেরাপি : তিশা

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, আন্দোলনের ঘোষণা একাংশের

ভিসা নিয়ে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের কঠোর বার্তা

গোলের বদলে ডিম! পাখির কারণে মাঠছাড়া ফুটবলাররা

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, নিহত বেড়ে ২৫০

নিজেদের অজান্তেই গাজায় বড় সফলতা পেল ইসরায়েল

সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক দুপুরে

ইন্দোনেশিয়ায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মারমুখী অবস্থান, আন্দোলনে নতুন মোড়

প্রিন্স মামুনের সেলুন কেনা নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস

১০

দুপুরের মধ্যে ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস 

১১

দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

১২

আফগানিস্তানে কেন বারবার ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানছে

১৩

সাদাপাথরে যে সৌন্দর্য ফিরবে না আর

১৪

আগস্টের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স আসেনি ৯ ব্যাংকে

১৫

বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষ পাঁচে ঢাকা

১৬

মাথায় টাক পড়ছে? ৫ অসুখের লক্ষণ হতে পারে চুল পড়া

১৭

৪৭তম ট্রফি জেতা হলো না মেসির, ফাইনালে মায়ামির লজ্জার হার

১৮

১৩০ বছরের ‘জিয়া বাড়ি’ আজও অবহেলিত

১৯

ফের আলোচনায় ভারতের সুপার স্পাই অজিত দোভাল

২০
X