রাজন ভট্টাচার্য
প্রকাশ : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৫৮ এএম
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:৩৫ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

কেন্দ্র ছাড়লেও জাপাকে ছাড় দিতে চায় না তৃণমূল আ.লীগ

সমঝোতার ২৬ আসন
কেন্দ্র ছাড়লেও জাপাকে ছাড় দিতে চায় না তৃণমূল আ.লীগ

কেন্দ্র থেকে ২৬টি আসনে ছাড় দেওয়া হলেও ‘লাঙ্গল’ প্রতীকের পক্ষে ভোট করতে অনীহা প্রকাশ করছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। দলীয় প্রতীক ‘নৌকা’ না থাকলেও বেশিরভাগ এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষ নিচ্ছেন তারা। কিছু আসনে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী না থাকলেও এখন পর্যন্ত জাপার পক্ষে সরব হননি ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা। এ নিয়ে এরই মধ্যে একাধিক প্রার্থী ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সার্বিক পরিস্থিতিতে জাপার নীতিনির্ধারকরাও ভোটের ফলাফল নিয়ে চিন্তিত। বিষয়টি নিয়ে শিগগিরই আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ে আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

১৯৯৬ সাল থেকেই আওয়ামী লীগের অন্যতম রাজনৈতিক মিত্র জাতীয় পার্টি। সেবার শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়েছিল জাপা। এরপর ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে পরপর তিনটি নির্বাচনে মহাজোটের আওতায় আসন সমঝোতা করে দুই দল। ২০০৮ সালে ২৭টি, ২০১৪ সালে ৩৪ এবং ২০১৮ সালে ২৩টি আসন পায় জাপা। এর মধ্যে সর্বশেষ দুটি সংসদে প্রধান বিরোধী দল ছিল জাপা। এ ছাড়া ২০০৮ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর গঠিত মন্ত্রিসভায়ও ছিলেন জাতীয় পার্টির নেতারা।

জানা গেছে, কাগজে-কলমে জাপা সংসদে প্রধান বিরোধী দল হলেও সারা দেশে তাদের সাংগঠনিক ভিত্তি ক্রমেই দুর্বল হয়েছে। বিশেষ করে দলের প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুর পর জাপার সাংগঠনিক অবস্থা খারাপ হয়েছে। এ ছাড়া টানা ১৫ বছর ধরে ক্ষমতাসীনদের সহায়ক ভূমিকা অব্যাহত রাখায় মানুষের মধ্যে এ দলটি সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। এসব কারণে আওয়ামী লীগের সমর্থন ছাড়া জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।

গত কয়েক বছরের ফলাফল পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক উপনির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে জাতীয় পার্টি আলাদাভাবে প্রার্থী দিলেও রংপুর সিটি করপোরেশন ছাড়া আর কোথাও ভালো করতে পারেনি। এমনকি সম্মানজনক ভোটও পায়নি অনেক এলাকায়।

এবার বিএনপি নির্বাচন বর্জন করায় কৌশলে জাপাকে আসন ছাড় দিয়েছে আওয়ামী লীগ। সমঝোতার পর জাপাকে দেওয়া ২৬টি আসনে ক্ষমতাসীন দলের মনোনীত প্রার্থীদের প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু নৌকার প্রার্থী না থাকলেও এসব আসনে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনী লড়াইয়ে রয়ে গেছেন আওয়ামী লীগ নেতারা।

জানা গেছে, শুরুতে ২৯৮টি আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করায় এবার নৌকার পক্ষে কাজ করার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। কিন্তু শেষ দিকে এসে দলীয় প্রার্থী প্রত্যাহার করায় তাদের অনেকেই মানসিকভাবে ধাক্কা খেয়েছেন। অনেকেই জাপাকে আসন ছেড়ে দেওয়ায় নাখোশ হয়েছেন। এখন অন্য দলের পক্ষে কাজ না করে নিজ দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে বেছে নিচ্ছেন তারা। এসব কারণে জাপার প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছে আসন হারানোর ভয়। তেমনি বিরোধী দলের নিশ্চিত আসনগুলোতে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা ভোট দিতে আসবেন কি না, এ নিয়ে রয়েছে নানা গুঞ্জন।

জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে আসন বণ্টন ইস্যুতে জাপার পক্ষে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সার্বক্ষণিক দূতিয়ালিতে ছিলেন দুই কেন্দ্রীয় নেতা। এরই মধ্যে দলের অনেক প্রার্থীই মাঠ পর্যায়ে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সহযোগিতা না পেয়ে ওই দুই নেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। তাদের দাবি, বিষয়টি ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ নেতাদের নজরে এনে মাঠের কর্মীদের জাপার পক্ষে কাজ করার নির্দেশ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক। চলতি সপ্তাহের মধ্যেই এ নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে বলে জানিয়েছেন জাপার একাধিক নেতা। সেখানে সমঝোতার আসনগুলোতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের ভোটের আগে নির্বাচন থেকে সরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানানো হতে পারে।

জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু কালবেলাকে বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি সবাইকে নিয়ে মাঠে নামার। তা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলমান রয়েছে। নির্বাচন পর্যন্ত আলোচনা চলবে।’

জানা গেছে, নির্বাচনী প্রচার শুরুর পর গত ২৩ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো নিজ নির্বাচনী এলাকায় (রংপুর-৩) গেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তার আসনে আওয়ামী লীগের কোনো নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হননি। তা সত্ত্বেও জি এম কাদেরের জনসংযোগের সময় আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকে দেখা যায়নি।

জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর কিশোরগঞ্জ-৩ আসনেও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা এখনো সক্রিয় হননি।

নীলফামারী-৩ আসনে নৌকার পক্ষে গোলাম মোস্তফা প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেও জাপার এমপি রানা মো. সোহেলের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে মাঠে রয়েছেন গোলাম মোস্তফার স্ত্রী মার্জিয়া সুলতানা। আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, এর মাধ্যমে আদতে গোলাম মোস্তফাই ভোটে রয়েছেন। রানা মো. সোহেলের পক্ষে আওয়ামী লীগের বেশিরভাগ নেতাকর্মী না থাকায় এই আসনটি শেষ পর্যন্ত জাপার হাতছাড়া হতে পারে।

নীলফামারী-৪ আসনে জাপার এমপি আহসান আদেলুর রহমানের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখসেদুল মোমিন। তিনি সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ ছেড়েছেন। আদেল বলেন, আসন নিয়ে সমঝোতা হলেও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না।

রংপুর-১ আসনেও প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়েছে লাঙ্গল। এখানে আওয়ামী লীগ নেতা নন, জাপার এমপি মসিউর রহমান রাঙ্গা দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। লাঙ্গলের হোসেন মকবুল শাহারিয়ারকে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়তে হবে বলে জানা গেছে।

কুড়িগ্রাম-২ আসনের এমপি পনির আহমেদের বিরুদ্ধে নৌকার মনোনয়নবঞ্চিত হামিদুল হক খন্দকার স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, তার প্রভাব রয়েছে ফুলবাড়ী উপজেলায়। এ আসনেও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের পক্ষ থেকে সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগ জাপার।

গাইবান্ধা-২ আসনে লাঙ্গলের আবদুর রশিদ সরকারকে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মুখে পড়তে হবে স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ সারোয়ার কবিরের বিরুদ্ধে। কবির জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি এমপি হতে সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদ ছেড়েছেন। তাই নিজ দলের নেতাকর্মীরা কাজ করছেন তার পক্ষেই।

সাতক্ষীরা-২ আসনে লাঙ্গলের মো. আশরাফুজ্জামান আশুর প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান এমপি মীর মোস্তাক আহমদে রবি। তিনি নৌকা না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। আশরাফুজ্জামানকে ছাড় দিতে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন নৌকার প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবু। স্থানীয় সূত্রের ভাষ্য, তার সমর্থন না পেলে জাতীয় পার্টির জেতা মুশকিলে পড়বেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

পিরোজপুর-৩ আসনে জাপার মাশরেকুল আজম রবি আওয়ামী লীগের ছাড় পেলেও নিজ দলের এমপি রুস্তম আলী ফরাজীকে মোকাবিলা করতে হবে। লাঙ্গল না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন চারবারের এমপি ফরাজী। এ আসনে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের বেশিরভাগই এ দুজনের বাইরে স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম শাহনেওয়াজের পক্ষে সক্রিয় রয়েছেন বলে জানা গেছে।

নৌকা সরে যাওয়ায় ময়মনসিংহ-৫ আসনে জাপার সাবেক এমপি সালাহউদ্দিন মুক্তি ফাঁকা মাঠ পেয়েছিলেন। তবে নৌকা না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় জাপা চাপে পড়েছে। মুক্তির অভিযোগ আসন নিয়ে সমঝোতা হলেও তার পক্ষে আওয়ামী লীগের কর্মীরা মাঠে নামছেন না।

ময়মনসিংহ-৮ আসনে লাঙ্গলের দুবারের এমপি ফখরুল ইমামের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন দুবারের উপজেলা চেয়ারম্যান মাহমুদ হাসান সুমন। নৌকা না থাকলেও লাঙ্গল জিতবে কি না, তা এখন আলোচনা চলছে।

মানিকগঞ্জ-১ আসনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাপার সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলামের সমর্থনে নৌকার প্রার্থী তুলে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ। তার বিরুদ্ধে লাঙ্গলের জয় পাওয়া কঠিন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তা ছাড়া এখন পর্যন্ত স্থানীয় আওয়ামী লীগের কোনো সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগ জাপা প্রার্থীর।

জি এম কাদের তার স্ত্রী শেরিফা কাদেরের জন্য ঢাকা-১৮ আসনে ছাড় নিশ্চিত করে নির্বাচনে থাকার ঘোষণা দেন। এ আসনে জাপার সাংগঠনিক অবস্থা একেবারেই দুর্বল। এখানে মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্পবিষয়ক সম্পাদক খসরু চৌধুরী স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এখানে আওয়ামী লীগের এমপি হাবিব হাসানের সমর্থন না পেলে লাঙ্গলের জেতা সম্ভব নয় বলে জাপা সূত্র জানায়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনেও পরিস্থিতি অনুকূলে নয়। জাপার দুবারের এমপি জিয়াউল হক মৃধা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। গত নির্বাচনে জাপার রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া শেষ সময়ে নির্বাচন থেকে সরে গিয়েছিলেন। তিনি এবারও দলটির প্রার্থী। এ আসনে জামাই শুরুরের দ্বন্দ্বের মধ্যে আওয়ামী লীগের সহায়তা না পাওয়ার অভিযোগ রেজাউলের।

চট্টগ্রাম-৮ আসনে জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য সোলায়মান আলম শেঠকে হারাতে আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে মাঠে নেমেছেন মহানগর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ আবদুচ ছালাম। এই আসনেও শেঠ কারও সহযোগিতা পাচ্ছেন না।

নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দের দুই দিন পর এলাকায় যান পটুয়াখালী-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির (জাপা) কো-চেয়ারম্যান রুহুল আমিন হাওলাদার। তার প্রচারণায় জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের দেখা যায়নি।

জাতীয় পার্টির জেলা শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাকির মাহমুদ জানান, দু-এক দিনের মধ্যে আওয়ামী লীগসহ জোটের শরিকদের সঙ্গে কথা বলে নির্বাচনী প্রচারণা জোরেশোরে শুরু করা হবে।

এ বিষয়ে রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘পটুয়াখালী-১ আসনে মহাজোট থেকে আমাকে প্রার্থী করা হয়েছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগসহ জোটের নেতাকর্মীদের নিয়ে সম্মিলিতভাবে প্রচার শুরুর চেষ্টা চলছে।’

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ধারের টাকা শোধ না করায় এসপির পদাবনতি

রদ্রিগোর বিস্ফোরক মন্তব্যে রিয়াল মাদ্রিদে ঝড়!

মার্কিন সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কে এই শরিফুল?

চট্টগ্রাম বন্দরে ‘স্টোররেন্ট’ এক মাসের জন্য স্থগিত

ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়া ইউটিউব ভিডিও দেখবেন যেভাবে

বাংলাদেশ-চায়না আপন মিডিয়া ক্লাব ও টিএমজিবির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

অনিল কাপুরের সঙ্গে শয্যা দৃশ্য, ক্যামেরার সামনেই চিৎকার ঐশ্বরিয়ার

শ্বশুরবাড়িতে আগুন দিয়ে পালালেন জামাই

সিলেটে মানববন্ধনের ঘোষণা দিয়ে স্থগিত করল এনসিপি

রুমিন ফারহানা ইস্যুতে এনসিপির সংবাদ সম্মেলন

১০

হঠাৎ ইরাকের গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি ছাড়ছে মার্কিন বাহিনী

১১

‘এই অভিযোগ আমি দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করছি’

১২

জর্জিনার আংটিতে লুকিয়ে রোনালদোর প্রেমবার্তা!

১৩

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১৪

এনবিআইইউ প্রক্টর বরখাস্ত

১৫

ভোক্তা অধিকার রক্ষায় অংশীজনের সমন্বিত ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৬

আবারও ১১ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

১৭

আকর্ষণীয় বেতনে চাকরি দিচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স

১৮

ফজলুর রহমানের পক্ষে মি‌ছিল, ‌স্লোগা‌নে উত্তাল অষ্টগ্রাম

১৯

ডাকসুর ভিপি-জিএস পদে কার ব্যালট নম্বর কত

২০
X