বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২
মোস্তফা কামাল
প্রকাশ : ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:০৭ এএম
আপডেট : ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ০৮:১৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

রাজনীতিতে ভার্চুয়াল গর্জন

রাজনীতিতে ভার্চুয়াল গর্জন

টুকটাক বাঁকা বা খোঁচা দেওয়া কথা চলছিল কদিন ধরেই। মাঝে আবার বনিবনার আমেজও এসেছে। কিন্তু এবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের সাদামাটার মধ্যে নতুন তথ্যমূলক বক্তব্য। তিনি বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ না থাকলে নির্বাচনের সময় নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হতে পারে। তার আহ্বান, অন্তর্বর্তী সরকার যেন নিরপেক্ষতা বজায় রাখে। প্রতিক্রিয়া দিতে দেরি করেননি তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। বিএনপি মহাসচিবের নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মূলত আরেকটা ওয়ান-ইলেভেন সরকার গঠনের ইঙ্গিত বহন করে বলে অভিযোগ করেছেন নাহিদ। ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যে সামনে আরেকটা ১/১১ সরকার, সংসদীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা ও নতজানু পররাষ্ট্রনীতির ধারাবাহিকতা এবং গুম-খুন ও জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার না হওয়ার আভাস রয়েছে। নাহিদ ইসলামের পোস্ট শেয়ার করে সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, আন্দোলনের ডাক দিয়ে, যারা মাঠ থেকে সরে যেত, তারাই আঁতাতের রাজনীতি করছে।

মির্জা ফখরুল তার নিরপেক্ষ সরকারবিষয়ক কথাটি বলেছেন বিবিসি বাংলায় এক সাক্ষাৎকারে। পরে বৃহস্পতিবার ঢাকায় একটি অনুষ্ঠানেও এর পুনরাবৃত্তি করেন। বিবিসিতে সঞ্চালকের প্রশ্ন ছিল—এ সরকার নির্বাচন পর্যন্ত থাকবে? জবাবে বিএনপির মহাসচিব ‘যদি’ যোগ করে বলেন, যদি সরকার সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থাকে, তাহলে তারা নির্বাচন পর্যন্ত থাকবে। পরের প্রশ্ন ছিল, সরকারের মধ্যে কোন পরিবর্তন আসতে পারে? জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। যেহেতু ছাত্ররা একটি রাজনৈতিক দল গঠন করছে। এখানে সরকারে যদি ছাত্রদের প্রতিনিধি থাকে, তাহলে তো সরকার নিরপেক্ষ থাকতে পারবে না। এটা হচ্ছে সম্ভাব্য কথা, সেটা হলে রাজনৈতিক দলগুলো মেনে নেবে না। পরে আরেক প্রশ্নে তিনি বলেন, তবে এখন পর্যন্ত সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই।

তার শেষ বা উপরোক্ত মন্তব্য (এখন পর্যন্ত সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই)—এর মধ্য দিয়ে আর কোনো কথা থাকার কথা নয়। বলা চলে, এটি সরকারকে সতর্কবার্তা বা এক ধরনের প্রেশারে রাখার বক্তব্য। কিন্তু বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কাছে তা এরকম নয়। তারা এর মাঝে ভিন্ন অর্থ আবিষ্কার করেছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম লিখেছেন, ১/১১-এর বন্দোবস্ত থেকেই আওয়ামী ফ্যাসিজমের উত্থান ঘটেছিল। বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যে সামনে আরেকটা ১/১১ সরকার, সংসদীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা ও নতজানু পররাষ্ট্রনীতির ধারাবাহিকতা এবং গুম-খুন ও জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার না হওয়ার আভাস রয়েছে। নাহিদ ইসলাম মনে করেন, ছাত্র এবং অভ্যুত্থানের নেতৃত্বকে মাইনাস করার পরিকল্পনা ৫ আগস্ট থেকেই শুরু হয়েছে। ৫ আগস্ট যখন ছাত্র-জনতা রাজপথে লড়াই চলছিল, পুলিশের গুলি অব্যাহত ছিল তখনো আপসকামী অনেক জাতীয় নেতা ক্যান্টনমেন্টে জনগণকে বাদ দিয়ে নতুন সরকার গঠনের পরিকল্পনায় ব্যস্ত ছিলেন। যদিও অনেকে ছাত্রদের কথাও সেখানে বলেছেন বলেও ব্র্যাকেটে উল্লেখ করেন নাহিদ ইসলাম।

ফেসবুক পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, সমগ্র বিএনপি এই অবস্থান নিয়েছে বলে মনে করেন না তিনি, বরং বিএনপির কর্মী-সমর্থকদের বড় অংশই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন চায়। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে না গিয়ে ছাত্র-জনতার সঙ্গে বৃহত্তর ঐক্য ও সংহতির পথ বেছে নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

এদিকে নাহিদের পোস্ট নিজের ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আলোচিত কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। তিনি বলেছেন, আন্দোলনের ডাক দিয়ে, যারা মাঠ থেকে সরে যেত, তারাই আঁতাতের রাজনীতি করছে। এর আগে, মুজিববাদ-জিয়াবাদ উল্লেখ করে বিএনপি-আওয়ামী লীগকে এক কাতারে বিবেচনা করা হয়েছে। বাড়তি কথাচ্ছলে মওদুদীবাদের কথাও এসেছে। এ ফাঁকে আবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে একাধিক গ্রুপিং। ছোটখাটো সংঘাতও বেধেছে তাদের মধ্যে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় অফিসে হামলার ঘটনায় আহতদের পক্ষে ছাত্ররা জানিয়েছেন, অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নীতিনির্ধারকরা আলোচনায় না বসলে তারা আইনি পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবেন। আর অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির জন্য দায়ী ব্যক্তিরা কেউ কেউ গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী হলেও, কেউই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সাংগঠনিক পরিসরে যুক্ত নয় বলে দাবি করা হয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।

এতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বাংলামটর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিপথগামী কয়েকজন গিয়ে বিভিন্ন অপ্রীতিকর স্লোগান দিতে থাকে। একসময়ে তারা জোরজবরদস্তি করে কার্যালয়ের ফটক বন্ধ করে দেয়। এতে অফিস রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝতে পেরে তৎক্ষণাৎ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির চারজন সদস্য পরিস্থিতি শান্ত করে আগত ব্যক্তিদের দাবিদাওয়া শুনতে চান। কিন্তু তারা সহযোগিতার বদলে নির্বাহী সদস্যদের ওপর চড়াও হন। এ সময় নির্বাহী সদস্য নাঈম আবেদিন আহত হন। পরে ঢাকা মেডিকেলের সামনে সংবাদ সম্মেলনে আহতদের পক্ষে ছাত্ররা তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। মেডিকেল থেকে একটি মিছিল নিয়ে বাংলামটরে আসেন বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থানও নেন তারা। ঘটনা আসলে এত সিম্পল নয়।

এর পূর্বাপরে, ভেতরে-বাইরে রয়েছে নানা অঘটন। নমুনাও ভালো নয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এখন সার্বজনীন কোনো সংগঠন নয়। রাজনৈতিক সংগঠনের কর্মীদের অনেকেই এ প্ল্যাটফর্ম ছেড়ে চলে গেছে। জুলাই অভ্যুত্থানে সবচেয়ে ঝুঁকি নেওয়া কড়াই থেকে চুলায় পড়ে যায় কি না, এমন জিজ্ঞাসার মাঝে একটু একটু জবাবও মিলছে। বিপ্লব বা অভ্যুত্থান ব্যর্থ হলে তাদের কেবল শিক্ষাজীবন নয়, জীবনই ‘নাই’ হয়ে যেত। তাদের সেই শক্তি এখন আর নেই। জাতীয় নাগরিক কমিটি নামে তাদের যে অংশটি নতুন দল গঠনে মাঠে সক্রিয় তাদেরও রয়েছে অনেক অব্যক্ত কথা। জাতীয় নাগরিক কমিটি জুলাই ফাউন্ডেশন সম্পর্কে যে অভিযোগ করেছে তাও গুরুতর। ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক পদ ছেড়ে দিয়েছেন আলোচিত আরেক সমন্বয়ক সারজিস আলম। কারণ হিসেবে বলেছেন, তিনি এখন আর এ কাজে সময় দিতে পারছেন না। পুরো বিষয়টিই গোলমেলে। অথচ তারা বিশ্বময় আলোচিত-প্রশংসিত। দেশেও সমাদৃত-আদরণীয়। সেইসঙ্গে বাংলাদেশও আন্তর্জাতিক বিশ্বের কাছে গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট।

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশের জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে সংঘটিত নৃশংসতা নিয়ে তথ্যানুসন্ধানী মিশনের প্রতিবেদন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এটি প্রকাশ হবে সামনের মাসের মাঝামাঝিতে। দাভোসের সুইস পর্বত শহরে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনের সাইডলাইনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। তুর্ক জানান, প্রতিবেদনটি প্রকাশের আগে এটি বাংলাদেশের পক্ষের সঙ্গেও শেয়ার করা হবে এবং এটি জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় থেকে প্রকাশ হবে। বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রতিবেশী শক্তিধর রাষ্ট্র ভারতের বিশেষ ভাবনায়ও বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় বাংলাদেশ প্রসঙ্গে কথা হয়েছে বলে আগ বাড়িয়ে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বৈঠক করেছেন নয়া মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে। গত ২০ জানুয়ারি ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিষেক আয়োজন আর চার দেশের জোট-কোয়াডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে একাধিক বৈঠকের পর এ কথা জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর। ওয়াশিংটন ডিসিতে জয়শঙ্করের সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নোত্তর পর্বে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ উঠে আসে। নানা বিষয়ে বক্তব্য দেওয়ার সময় জানান, মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় বাদ পড়েনি বাংলাদেশ পরিস্থিতিও। সংবাদ সম্মেলনের ভিডিও নিজের ভেরিফায়েড সামাজিকমাধ্যমে পোস্ট করেছেন তিনি, যা ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়ালও পোস্ট করেছেন।

এমন একটি গরম সময়ে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের ফ্রন্টলাইনার শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভেদ। আবার আন্দোলনের মাঠকে বিজয়ের উপযুক্ত করে দেওয়ার সুপার পাওয়ার বিএনপির সঙ্গে তাদের বিরোধ। এর মাঝে অদৃশ্য সুতার টান ধারণা করছেন কেউ কেউ। সেটাও আবার নির্বাচনী ট্রেনের হুইসেল বাজার সময়ে। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের কাছে এ নিয়ে নানা বিশ্লেষণ। মাত্র কদিন আগে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সব রাজনৈতিক দলসহ তাদের একসঙ্গে দেখলে তিনি সাহস পান। তবে জুলাই ঘোষণার বিষয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যটি করেন তিনি নিজেই। বলেন, ‘কিছুদিন আগে ছাত্ররা এলো আমার কাছে। বলল তারা একটা ঘোষণাপত্র দিতে চায়। আমাকেও থাকতে হবে সেখানে। আমি বললাম কী ঘোষণা? তারা বলল…। আমি বললাম এটা হবে না। কারণ ৫ আগস্টের ঘটনা ঘটেছিল ঐক্যের মাধ্যমে। সুতরাং এটা সবাইকে নিয়েই করতে হবে। তোমরা যেভাবে বলছ এভাবে হবে না। আমার এ কথায় তারা খুশি হয়নি। তবে পরে মনে হলো যে তারাও বুঝতে পেরেছে।’

এমন একটা উপলব্ধি ও বোঝাপড়ার মাঝে এখন আবার কথার বড়াই। মির্জা ফখরুল তার শঙ্কার কথা জানাতে গিয়ে বলেছেন, ‘…আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, নির্বাচন যদি দ্রুত না হয়, সময়ক্ষেপণ করা হয়, তাহলে অন্যান্য শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে থাকে। তখন জনগণের যে চাহিদা, সেই চাহিদা থেকে তারা পুরোপুরিভাবেই বঞ্চিত হয়।’ নিরপেক্ষতার প্রশ্নে তিনি এ কথাও বলেছেন, ‘… লক্ষ করছি যে ছাত্ররা একটা রাজনৈতিক দল তৈরি করার কথা চিন্তা করছেন। সেখানে যদি ছাত্রদের প্রতিনিধি এই সরকারে থাকে, তাহলে তো নিরপেক্ষ থাকতে পারবে না। ওইটা হচ্ছে, সম্ভাব্য কথা। কিন্তু যদি তারা মনে করে যে (সরকারে) থেকেই তারা নির্বাচন করবে, তাহলে তো রাজনৈতিক দলগুলো মেনে নেবে না।’ তিনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার বা নিদেনপক্ষে আলোচনার একটি সুযোগ করে দিলেন। আলোচনার সঙ্গে সমালোচনাও অবধারিত। তাও দোষণীয় নয়। কিন্তু প্রকাশের ভঙ্গি প্রশ্নবিদ্ধ। সেখানে আবার আরেকটি ওয়ান ইলেভেনকে প্রাসঙ্গিক করে তোলার জের কোথায় পড়তে পারে? তা বহুদল-বহুমতের সৌন্দর্যচর্চা হয়ে থাকলে ভিন্নকথা।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইউআরপি ও ডিএলআর মডিউল প্রস্তুত / মালয়েশিয়ায় শ্রমিক যাবে শূন্য অভিবাসন ব্যয়ে

রাশিয়া শক্তিশালী, এটা মেনে নিতেই হবে : ট্রাম্প

ময়মনসিংহ থেকে বাস চলাচল শুরু, ভাঙচুরের ঘটনায় কমিটি

আইপিএলে ভালো করলেও ভারত দলে জায়গা নিশ্চিত নয়

ফেব্রুয়ারির কত তারিখে রোজা শুরু হতে পারে 

দুই শিক্ষককে প্রাণনাশের হুমকি প্রদানের ঘটনায় আহমাদুল্লাহর উদ্বেগ

সরকারি কর্মচারীরা দাফনের জন্য পাবেন টাকা

দেড় যুগেও নির্মাণ হয়নি জহির রায়হান মিলনায়তন

দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, দুই উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

৫ অভ্যাসে বার্ধক্যেও ভালো থাকবে হৎপিণ্ড

১০

অনশন প্রত্যাহার করল বেরোবি শিক্ষার্থীরা

১১

‘ভুল চিকিৎসায়’ একদিনে দুই শিশুর মৃত্যু

১২

সরকারি কর্মচারীদের জন্য সুখবর

১৩

কাভার্ডভ্যানের চাপায় মা-মেয়ের মৃত্যু

১৪

মাস্ক পরে হাসপাতালে দীপু মনি

১৫

ছাত্র সংসদের দাবিতে ‘আমরণ অনশন’ ঘিরে বিভক্ত বেরোবির শিক্ষার্থীরা

১৬

বন্ধুত্ব চাইলে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করুন : লায়ন ফারুক

১৭

গাজা সীমান্তে ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করল মিসর

১৮

জাজিরা হাসপাতালে দুদকের অভিযান, অনিয়মে জর্জরিত স্বাস্থ্যসেবা

১৯

ডেজার সভাপতি প্রকৌশলী রুহুল আলম, সম্পাদক প্রকৌশলী চুন্নু

২০
X