কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:০৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ট্রাম্পের রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি চুক্তি

রাজান মেনন
ট্রাম্পের রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি চুক্তি

সম্প্রতি সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত শান্তি আলোচনার ব্যাপারে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হলে তিনি মন্তব্য করেন, ‘কী হবে জানি না, তবে ইতিবাচক কিছু একটাই ঘটতে চলেছে।’ ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ঘটানোই এ বৈঠকের প্রধান লক্ষ্য। গত সপ্তাহে ২৮ দফার একটি শান্তি প্রস্তাব উত্থাপন করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। বর্তমানে ইউরোপীয় এবং ইউক্রেনীয় কূটনীতিবিদরা এ প্রস্তাবকে পুনর্গঠন করে ইউক্রেনের জন্য তুলনামূলকভাবে অনুকূল একটি কাঠামো তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ট্রাম্প যদিও জানিয়েছেন, তিনি চুক্তিতে পরিবর্তন আনতে রাজি আছেন। কিন্তু তার মূল প্রস্তাবটা ইউক্রেনকে এক জটিল পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিয়েছে। এ চুক্তির শর্তগুলোতে ভ্লাদিমির পুতিনকে এমন সব ছাড় ও সুবিধা দেওয়া হয়েছে, যা রাশিয়া তিন বছর ধরে যুদ্ধ করেও আদায় করতে পারেনি।

রাশিয়া সম্প্রতি যুদ্ধক্ষেত্রে কিছু অগ্রগতি অর্জন করেছে, বিশেষত দোনেৎস্ক প্রদেশের পোকরোভস্ক ও মিরনোহরদ এলাকা এবং জাপোরিঝিয়া অঞ্চলের কিছু অংশে। অন্যদিকে ইউক্রেনের স্বীকার্য কিছু দুর্বলতা রয়েছে। ২০২২ সালের পর হারানো সব ভূখণ্ড পুনরুদ্ধার করার মতো সেনাশক্তি বা গোলাবারুদ কোনোটাই তাদের নেই। তদুপরি ২০১৪ সালে হারানো ক্রিমিয়ার ভূখণ্ড ফিরে পাওয়া যেন অবাস্তব কল্পনা। কিন্তু তাই বলে ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী একেবারে ভেঙে পড়ার পথেও নেই।

একইভাবে পুতিনও তার মূল লক্ষ্য লুহানস্ক, দোনেৎস্ক, খেরসন ও জাপোরিঝিয়া—এ চার প্রদেশ দখল করার স্বপ্ন এখনো বাস্তবায়ন করতে পারেননি। কার্যত রাশিয়ার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে শুধু লুহানস্ক প্রদেশের ওপর। যুদ্ধ বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, এ যুদ্ধ আগামী বছরের গ্রীষ্মকাল পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দরুন জোসেফ স্টালিনের সেনারা নাৎসি জার্মানির বিরুদ্ধে যতদিন ধরে যুদ্ধ চালিয়েছিল, মনে হচ্ছে পুতিনের ইউক্রেন যুদ্ধ সেই সময়সীমাকে ছাড়িয়ে যাবে।

ইউক্রেনের ঘাটতিগুলোর ব্যাপারে এখন সবাই অবগত। ৮০০ মাইল বিস্তৃত যুদ্ধের সংস্পর্শ রেখা ধরে রাখার জন্য পর্যাপ্ত সৈন্য তাদের নেই। অন্যদিকে ট্রাম্প সরাসরি মার্কিন সহায়তা নাটকীয়ভাবে কমিয়ে দেওয়ায় তাদের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও বর্তমানে নিদারুণ দুর্বল। ইউরোপের সহায়তা বৃদ্ধি পেলেও সেই শূন্যতা পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে তারা। কিন্তু ইউক্রেনের এসব সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও যা বিশেষভাবে বিস্ময়কর, তা হলো রাশিয়ার ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা। ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, তাদের হতাহতের সংখ্যা দশ লাখেরও বেশি, যার মধ্যে প্রায় দেড় লাখের মতো নিশ্চিত মৃত। তদুপরি ২৩ হাজারের বেশি সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংসপ্রাপ্ত বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ইউক্রেনের দূরপাল্লার হামলায় রুশ পরিশোধনাগারগুলোর ওপর আক্রমণ। নভেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত রাশিয়ার অন্তত ১৭টি স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এর ফলে রাশিয়ায় দেখা দিচ্ছে জ্বালানি সংকট, পেট্রোল স্টেশনে দীর্ঘ সারি, আতঙ্কে মজুত, মূল্যস্ফীতি এবং পরিশোধন ক্ষমতার প্রায় এক-পঞ্চমাংশ হ্রাস।

ঠিক এ প্রেক্ষাপটেই ট্রাম্প তার শান্তি প্রস্তাব উন্মোচন করেছেন। এটা যেন পুতিনের জন্য আগাম বড়দিনের উপহার। পরিকল্পনাটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রাশিয়ার পক্ষে আলোচনায় নেতৃত্ব দেন পুতিনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু কিরিল দিমিত্রিয়েভ, যিনি রাশিয়ার ১০ বিলিয়ন ডলারের সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের প্রধান নির্বাহী। আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে আলোচনায় ছিলেন স্টিভ উইটকফ এবং জ্যারেড কুশনার। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এখানে কার্যত উল্লেখযোগ্যভাবে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেননি।

উইটকফ এবং কুশনার দক্ষ ব্যবসায়িক আলোচক হতে পারেন, কিন্তু কূটনীতির ব্যাপারে বিশেষত ইউক্রেন সম্পর্কিত জটিল ভূরাজনীতি সম্পর্কে তাদের জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা সীমিত। এমনকি পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর উইটকফের বক্তব্য শুনে মনে হয়েছে যেন তিনি খোলাখুলিভাবে ক্রেমলিনের বাক্যবিন্যাসই পুনরাবৃত্তি করছেন। উইটকফ এবং কুশনারের প্রভাবের উৎস মূলত ট্রাম্পের সঙ্গে ব্যক্তিগত নৈকট্য। এ বাস্তবতায় তাদের দিমিত্রিয়েভের মতো অভিজ্ঞ আলোচকের বিপরীতে দাঁড় করানো হলে ফল যে রাশিয়ার পক্ষে ভারসাম্যহীন হবে, তা অনুমেয়।

চুক্তির শর্তগুলো দেখলেই বোঝা যায় যে, পরিস্থিতি কতটা একতরফা। ইউক্রেনকে বলা হয়েছে যে, তারা তাদের সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ ছয় লাখ সদস্যে সীমিত রাখতে বাধ্য হবে। অথচ রাশিয়ার ওপর কোনো সমমানের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়নি। ইউক্রেনকে আরও বলা হয়েছে, তার সংবিধান সংশোধন করতে হবে এবং ন্যাটোর সদস্যপদ অর্জনের প্রতিশ্রুতি বাদ দিতে হবে।

ন্যাটো সম্প্রসারণ নিয়ে রাশিয়ার উদ্বেগ দীর্ঘদিনের। পুতিন ক্ষমতায় আসার বহু আগেই, ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি প্রেসিডেন্ট বোরিস ইয়েলৎসিনও এ ব্যাপারে আপত্তি তুলেছিলেন। কিন্তু তিনি কোনো আগ্রাসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। অন্যদিকে ইউক্রেনের ন্যাটো সদস্যপদ ‘সম্মুখ দোরগোড়ায়’ দাবি করে পুতিন প্রতিবেশীর ওপর আক্রমণ করে বসেছেন। বস্তুত ২০০৮ সালের বুখারেস্ট সম্মেলনে ন্যাটো সদস্যপদের অস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পর থেকে ইউক্রেন এ ব্যাপারে প্রায় কোনো বাস্তব অগ্রগতি অর্জন করেনি। ন্যাটো যদি প্রকৃত অর্থেই ইউক্রেনকে অন্তর্ভুক্ত করতে চাইত, তবে ফিনল্যান্ড ও সুইডেনের মতো খুব দ্রুত সেটা বাস্তবায়ন করা সম্ভব ছিল।

এ শান্তি চুক্তি যেন ইউক্রেনের অবনতির নিশ্চায়ক। ট্রাম্পের প্রস্তাবে ক্রিমিয়া, দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ককে কার্যত রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এমনকি দোনেৎস্কের যেই অঞ্চলগুলোকে রুশ বাহিনী এখনো দখলে নিতে পারেনি, সেই অঞ্চলগুলোকেও। প্রস্তাবটি যুদ্ধক্ষেত্রের বর্তমান সীমাকে স্থায়ী করে দেবে। ফলে খেরসন ও জাপোরিঝিয়া অঞ্চলে দখলকৃত ভূমিতে রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণ অটুট থাকবে। এতে করে পুতিন তার পূর্ণ আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে না পারলেও অন্তত যুদ্ধে তিনি জয়লাভ করেছেন বলে দাবি করতে পারবেন।

এ যুদ্ধ অবসানের বিনিময়ে রাশিয়ার কী ছাড় দিতে হবে? বস্তুত কিছুই নয়। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, রাশিয়ার অবরুদ্ধ সম্পদ দিয়ে ইউক্রেন পুনর্গঠন করা হবে। কিন্তু এসব টাকা রাশিয়া যেহেতু আর কখনো ফিরে পেত না, সেহেতু এটাকে রাশিয়ার ছাড় বলা চলে না। বরং রাশিয়া পাচ্ছে আরও নানান সুবিধা। যেমন—জি৮ জোটে পুনঃঅন্তর্ভুক্তি, বৈশ্বিক অর্থনীতিতে পুনঃসংহতি, ধাপে ধাপে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আলোচনা এবং জ্বালানি, অবকাঠামো, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও দুর্লভ খনিজ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি। এমনকি ‘ইউক্রেনের নাৎসি নির্মূলীকরণ’র দাবিও প্রস্তাবে সমর্থন পেয়েছে। অথচ ইউক্রেনে ঘুরতে গেলেই যে কেউ নাৎসিদের উপস্থিতি দেখতে পাবে—রাশিয়ার এ দাবি পুরোপুরি অযৌক্তিক ও ভিত্তিহীন।

রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর সদস্যরা অব্যাহতভাবে যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করছে। বুচা, ইরপিন ও বোরোদিয়াঙ্কায় নৃশংসতা, ইউক্রেনীয় শিশুদের রাশিয়ায় জোরপূর্বক স্থানান্তর, আবাসিক ভবনে ধারাবাহিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা এবং যুদ্ধবন্দিদের ওপর নির্যাতন, নিপীড়ন ও হত্যাকাণ্ডের পরও ট্রাম্পের প্রস্তাব ক্রেমলিনকে সম্পূর্ণ বিচারমুক্তি দিচ্ছে। পুতিন ও তার শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলেও ট্রাম্পের কারণে তা কার্যত অকার্যকর হয়ে গেছে।

এগুলো কোনো কিছুই বিশেষ বিস্ময়ের নয়। ট্রাম্প প্রকাশ্যেই বারবার নেতা হিসেবে পুতিনের প্রশংসা করেছেন। অন্যদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির প্রতি তার দীর্ঘদিনের তাচ্ছিল্যও কোনো গোপনীয় বিষয় নয়। বরং তিনি জেলেনস্কিকেই সরাসরি যুদ্ধের জন্য দায়ী বলে দাবি করেছেন।

ট্রাম্পের সুরে সুর মিলিয়ে কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ বলছেন, ইউক্রেনের যুদ্ধ জয়ে যুক্তরাষ্ট্রের তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ স্বার্থ নেই। তাই এ যুদ্ধে ইউক্রেনকে সমর্থন করে যাওয়াটা একদমই বৃথা। কিন্তু তারপরও সেই যুক্তি কোনোভাবেই ইউক্রেনকে এমন একতরফা চুক্তিতে বাধ্য করার নৈতিক ভিত্তি দেয় না। যেই চুক্তি ইউক্রেনের অংশগ্রহণ ছাড়াই রচিত হয়েছে এবং জোরপূর্বক ইউক্রেনের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা চলছে, তা কোনোমতেই তার জন্য মঙ্গলকর নয়।

আবার ট্রাম্পের সমর্থনকারী কেউ কেউ চুক্তিটি পছন্দ না করলেও এর পক্ষে কথা বলছেন। কারণ, তারা মনে করছেন, এখন রক্তপাত থামানোটা বেশি জরুরি। অথচ গাজায় ট্রাম্পের অস্ত্রবিরতি ঘোষণার পরও ইসরায়েলের হামলা চলছে। এর থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায়, ইউক্রেন চুক্তি মেনে নিলেও রাশিয়ার আগ্রাসন যে সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হবে, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। এটা হতাশাজনক ব্যাপার, যারা ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা করছেন, তাদের অনেকেই রাশিয়ার যুদ্ধাপরাধের ব্যাপারে বিস্ময়করভাবে নীরব।

ট্রাম্প নিঃসন্দেহে ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ ঠেকানোর ক্ষমতা রাখেন। তার এ সিদ্ধান্তই অতীতে পুতিনের জন্য আশীর্বাদ বলে প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু এর বাইরেও তিনি রাশিয়ার পক্ষে আরও বড় ভূমিকা পালন করেছেন। ট্রাম্পের এ শান্তি প্রস্তাব বস্তুত ক্রেমলিনেই রচিত। ইউক্রেনকে আলোচনার টেবিল থেকে বাদ দিয়ে তিনি শুধু পুতিনের পাল্লাই ভারী করেননি, বরং পুরো দাঁড়িপাল্লাটাই রাশিয়ার দিকে ঝুঁকিয়ে দিয়েছেন। এটি নৈতিকভাবে অগ্রহণযোগ্য এবং কৌশলগতভাবে আত্মঘাতী।

তবে এর ভেতরেও কিছু আশার খবর আছে। মার্কো রুবিও গোপনে কংগ্রেসের কিছু সদস্যকে জানিয়েছিলেন, ২৮ দফা প্রস্তাবটি আসলে রাশিয়ার তৈরি। এ তথ্য ফাঁস হওয়ার পর তিনি প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা আন্দ্রি ইয়েরমাকের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং ইউক্রেনের প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতে প্রস্তাবটি পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দেন। ট্রাম্প ইউক্রেনকে ‘অকৃতজ্ঞ’ বলে আক্রমণ করেছেন। আবার তিনি এ-ও জানিয়েছেন, এটি তার চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়। এখানে পরিবর্তন আনা এবং সময়সীমা বাড়ানোরও সুযোগ রয়েছে। শেষ পর্যন্ত যদি প্রস্তাবটি বাতিল হয়, তবে তা নিঃসন্দেহে ইউক্রেনের জন্যই সবচেয়ে মঙ্গলকর হবে।

লেখক: নিউইয়র্ক সিটি কলেজের আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক অধ্যাপক এবং কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ গবেষক। নিবন্ধটি ব্রিটিশ পত্রিকা ‘দ্য গার্ডিয়ান’-এর মতামত বিভাগ থেকে অনুবাদ করেছেন অ্যালেক্স শেখ

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

না ফেরার দেশে গিটারিস্ট সেলিম হায়দার

ইয়ামির বিস্ফোরক মন্তব্য

টঙ্গী জোড় ইজতেমায় মুসল্লির মৃত্যু

নিখোঁজের ৩ দিন পর পুকুরে মিলল হৃদয়ের মরদেহ

অস্ট্রেলিয়ায় খোলা জায়গায় ভারতীয়র মলত্যাগের ভিডিও ভাইরাল

এশিয়া কাপের জন্য শক্তিশালী দল ঘোষণা ভারতের

দেশে ভিন্নমত প্রকাশ করলে তাকে শত্রু হিসেবে দেখা হয় : মির্জা ফখরুল

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ১৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত

নাশকতার পরিকল্পনার সময় ধরা খেলেন হারুন

বিয়ে করলেন তনুশ্রী

১০

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’ , সমুদ্রবন্দরে হুঁশিয়ারি সংকেত 

১১

থেঁতলানো মুখ, হাত বিচ্ছিন্ন ও পেটকাটা অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার

১২

বিএনপিতে যোগ দিলেন আ.লীগের ২ শতাধিক নেতাকর্মী

১৩

আরও ৩৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪

বিএনপির ৯ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫

গুলিতে ছাত্রদল নেতা সাদ্দাম নিহত

১৬

সমুদ্রের নিচের ভূমিকম্পে বাংলাদেশে সুনামির ঝুঁকি কতটা?

১৭

ভেনেজুয়েলার মাটিতে শিগগিরই ‘যুদ্ধ শুরুর’ ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮

বিপিএলের কোন ইভেন্ট কোথায়, কবে

১৯

দুর্নীতিতে আমাদের অভিজ্ঞতা নাই : জামায়াত আমির

২০
X