আলাউদ্দিন আরিফ ও রাফসান জানি
প্রকাশ : ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:১৮ এএম
আপডেট : ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

জবাবদিহিতায় আসেনি ১১শ সহযোগী রিক্রুটিং এজেন্সি

উপদেষ্টার নির্দেশও উপেক্ষিত
জবাবদিহিতায় আসেনি ১১শ সহযোগী রিক্রুটিং এজেন্সি

মালয়েশিয়ায় শ্রমিক সংকটের জন্য ১০১ রিক্রুটিং এজেন্সিকে জবাবদিহির আওতায় আনা সম্ভব হলেও আড়ালে থেকে গেছে সহযোগী রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো, এর সংখ্যা প্রায় ১১শ। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পরও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। মন্ত্রণালয় বলছে, সংশ্লিষ্টদের গাফিলতিসহ নানা কারণে গত মে মাসে মালয়েশিয়ায় যেতে পারেননি প্রায় ১৭ হাজার শ্রমিক। কিন্তু এখন পর্যন্ত এসব শ্রমিকের তালিকা তৈরি বা প্রকাশ করা হয়নি। গত ২৮ আগস্ট মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সহযোগী এজেন্সিগুলোতে সম্পৃক্ত করে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের জন্য ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে নির্দেশ দেওয়া হয়।

এদিকে, শ্রমিকদের পাওনার ইস্যুটি কাজে লাগিয়ে এরই মধ্যে একটি অসাধু চক্র মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার ধ্বংস করার মিশনে নেমেছে। তারা বিভিন্ন বিভ্রান্তিকর ও মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে। অথচ মালয়েশিয়া বর্তমানে রেমিট্যান্স আহরণের দিক থেকে অষ্টম হতে চতুর্থ অবস্থানে এসেছে। মালয়েশিয়ার জনশক্তি রপ্তানি সংশ্লিষ্টরা এসব তথ্য জানিয়েছেন।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, গত ৩১ মে মালয়েশীয় সরকারের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অনুমতি পাওয়া ১৬ হাজার ৯৭০ কর্মী দেশটিতে যেতে পারেননি। কর্মীপ্রতি কমপক্ষে ৫ লাখ টাকা হিসাবে ৮৪৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা আটকে আছে। অর্থ ফেরতের জন্য দুই দফা সময় বেঁধে দেওয়া হলেও অনেক শ্রমিক তাদের অর্থ বুঝে পাননি। বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার কার্যবিবরণী থেকে জানা গেছে, মালয়েশিয়া যেতে না পারা কর্মীদের সংশ্লিষ্ট রিক্রুটিং এজেন্সির দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সি সরাসরি শ্রমিকদের কাছ থেকে অর্থ না নিয়ে সহযোগী রিক্রুটিং এজেন্সির কাছ থেকে নিয়েছে। অর্থ ফেরত প্রক্রিয়ায় সহযোগী রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে সম্পৃক্ত করা না গেলে শ্রমিকদের অর্থ ফেরত পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না।

ওই সভায় সিদ্ধান্ত হয়, সহযোগী রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো মালয়েশিয়া যেতে না পারা শ্রমিকদের দায়দেনা পরিশোধপূর্বক প্রমাণসহ সংশ্লিষ্ট ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে অবহিত করবে। এ ছাড়া গত ২৬ সেপ্টেম্বর বহির্গমন ছাড়পত্র পাওয়া কর্মীদের দায়দেনা পরিশোধের তথ্য ১০ অক্টোবরের মধ্যে নির্ধারিত ছকে মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকরা জানান, শ্রমিকদের অর্থ ফেতর দেওয়া নিয়ে চরম নৈরাজ্য চলছে। একশ্রেণির দালাল শ্রমিককে নানামুখী প্রলোভন দিয়ে বিভিন্ন এজেন্সির কাছ থেকে অর্থ আদায় করে দেওয়ার কথা বলে রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের হয়রানি করছে। অনেক ক্ষেত্রে বিএমইটি বা মন্ত্রণালয়ের কোনো ধরনের তদন্ত ছাড়াই রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের জরিমানা করছে বা লাইসেন্স স্থগিত করছে।

একটি রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক জানান, মালয়েশিয়াগামী শ্রমিকরা ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা করে দিয়েছেন। এর মধ্যে মূল রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকরা গড়পড়তায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন। বাকি সাড়ে ৪ লাখ টাকা গেছে সহযোগী এজেন্সি ও দালালদের হাতে। এখন সব টাকা মূল রিক্রুটিং এজেন্সি বা যাদের নামে বিএমইটির ছাড়পত্র হয়েছে, তাদের পরিশোধের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। এতে অনেক ব্যবসায়ীর ব্যবসা গুটিয়ে পথে বসার উপক্রম হয়েছে। তা ছাড়া যারা মালয়েশিয়ায় যাওয়ার জন্য টাকা দিয়েছেন, তারা প্রমাণপত্র ছাড়াই টাকা দাবি করছেন। তাদের সঙ্গে একটি দালালচক্র শ্রমিকদের সঙ্গে যোগসাজশ করে টাকা আদায় করে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে শ্রমিকদের বিভ্রান্ত করছেন। মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, শ্রমিকরা অভিযোগ দিলেই টাকা দিয়ে দিতে হবে। কিন্তু শ্রমিকরা টাকা লেনদেনের প্রমাণপত্রও দাখিল করছে না। এতে শ্রমিকদের পাওনা প্রাপ্তির বিষয়টি জটিল হয়ে উঠছে।

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে সংকটের নেপথ্যে আগে থেকেই এজেন্সিগুলো দায়ী করছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতাকে। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে সেই সমস্য আরও প্রকট হয়ে উঠেছে। শ্রমিক সংকট তৈরির জন্য প্রায় সব এজেন্সি মালিক মন্ত্রণালয়ের সচিব রুহুল আমিনের অদূরদর্শিতা, অযথা সময়ক্ষেপণ, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা তৈরি করে সময় নষ্ট করাকে দায়ী করেন। গত বছরের ডিসেম্বরে তিনি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব পান। মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়ে তিনি প্রায় দুই মাস মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ অনুমতি বন্ধ রাখেন। এতে বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হয়। কারণ মালয়েশিয়ান ভিসার একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে। ভিসা সত্যায়ন করে নিয়োগ অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু মন্ত্রণালয় সঠিক সময়ে নিয়োগ অনুমতি না দিয়ে সময়ক্ষেপণ করে সমস্যাকে মারাত্মক জটিল করে তোলে।

একজন ব্যবসায়ী জানান, সৌদি আরবের পর বাংলাদেশের জন্য বড় ও গুরুত্বপূর্ণ শ্রমবাজার মালয়েশিয়া। ২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত ৪ লাখ ৭২ হাজার ৪৭৬ শ্রমিক মালয়েশিয়া গেছেন। চলতি বছরের শুরুতে শ্রমিক পাঠানোর শুরু থেকেই মন্ত্রণালয় বিষয়টি তেমন গুরুত্ব দেয়নি। পরে দেখা যায় প্রতিবেশী সব দেশ মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর সোর্স কান্ট্রি হওয়ায় এবং হজ মওসুম হওয়ায় এয়ার লাইন্সের টিকিট সংকট দেখা দেয়। এ কারণে অনেক শ্রমিক যেতে পারেননি।

এজেন্সি মালিকদের মতে, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার নির্দেশনার পরও সচিবসহ কিছু কর্মকর্তা সমস্যার বাস্তব সমাধানে না গিয়ে তালিকাভুক্ত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। যে এজেন্সির নামে বিটিএমইএর ছাড়পত্র হয়েছে, তাদেরই শ্রমিকদের সব অর্থ ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিচ্ছেন, যা উপদেষ্টার নির্দেশনার বিপরীত বলেও দাবি ব্যবসায়ীদের। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কর্মীদের দেওয়া অর্থ বা সহযোগী এজেন্সির মাধ্যমে ফেরত দিয়েছে। এর পরও ফের অনেক এজেন্সিকে অর্থ পরিশোধের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে সিন্ডিকেট গঠনের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকার বন্ধ শ্রমবাজার উন্মুক্ত করার লক্ষ্যে ২০২১ সালের ২৯ ডিসেম্বর একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। এর আওতায় ২০২২ সালের ২ জুন বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে জয়েন্ট ওয়ার্কিং মিটিংয়ে অনলাইনভিত্তিক স্বচ্ছ পদ্ধতিতে বাংলাদেশের সরবরাহ করা এজেন্সি থেকে সীমিত সংখ্যক এজেন্সি নির্বাচিত করেন। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ১ হাজার ৫২০টি বৈধ লাইন্সের মধ্য থেকে মালয়েশিয়া সরকার প্রথমে ২৫টি ও পরে ১০১টি লাইন্সে তালিকাভুক্ত করে। এজেন্সিগুলোর মধ্যে মালয়েশিয়ান সরকারের সফটওয়্যার সিস্টেমের মধ্যে স্বয়ংক্রিয় বরাদ্দ পদ্ধতি অনুসরণ করে কর্মী নিয়োগের কোটা বরাদ্দ করা হয়। কোটার অনুকূলে বাংলাদেশ হাইকমিশন ডিমান্ড লেটার সত্যায়ন এবং মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ অনুমতির পর কর্মীদের মেডিকেল, কলিং ভিসা ও ই-ভিসা সংগ্রহ করা হয়। পরবর্তী সময়ে বিএমইটির বহির্গমন ছাড়পত্র প্রাপ্তির পর কর্মীদের মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়। তালিকাভুক্ত এজেন্সিগুলো স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বরাদ্দ পাওয়ায় ভিসা ক্রয়ের প্রয়োজন হয়নি। বরাদ্দপ্রাপ্ত কোটার কর্মীদের নির্ধারিত পদ্ধতিতে পাঠানো হয়েছে।

তারা আরও জানান, তালিকাভুক্ত এজেন্সিগুলো নিজ কোটার কর্মীদের জন্য অভিবাসন ফি নিয়ে মালয়েশিয়ায় পাঠিয়েছে। সেখানে অনিয়ম না হলেও ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতাসহ নানা কারণে সদস্যরা একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বিষয়টি জটিল করে তোলেন।

জানা গেছে, মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশসহ মোট ১৫টি সোর্স কান্ট্রি থেকে গত ১ জুন থেকে কর্মী নিয়োগ বন্ধ রেখেছে। মালয়েশিয়া সরকার এরই মধ্যে ইস্যু করা কোটার সংখ্যা, ইকোনমিক প্ল্যানিং ইউনিট অনুমোদিত বৈদেশিক কর্মীর মোট লক্ষ্যমাত্রা (২৫ লাখ) অতিক্রম করায় কর্মী নিয়োগ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। এখন ফের শ্রমবাজার উন্মুক্ত করার চেষ্টার করছেন ব্যবসায়ীরা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, অনুমোদনহীন এজেন্সিগুলো কর্মীদের কাছ থেকে অধিক অর্থ গ্রহণ ও ভিসা ক্রয়বাণিজ্য গোপন করার স্বার্থে অনুমোদিত এজেন্সিগুলোর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগও করছে। অনুমোদনহীন অনেকে ভিসা ক্রয়বাণিজ্যে জড়িয়ে নিয়মবহির্ভূতভাবে ভিসা প্রস্তুত করছে এবং তারা সরাসরি কর্মী সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করছে। তালিকাবহির্ভূত প্রায় ১১শ মধ্যস্বত্বভোগী অনুমোদনহীন এজেন্সি নিয়োগকারীর কাছ থেকে ডামি ডিমান্ড লেটার ও পাওয়ার অব অ্যাটর্নি নিয়ে শ্রমিক পাঠানোর প্রক্রিয়ায় যুক্ত হওয়ায় অভিবাসন ব্যয় কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মধ্যস্বত্বভোগী বা নিয়োগকর্তা কর্তৃক পাওয়ার অব অ্যাটর্নির মাধ্যমে নিয়োজিত এজেন্ট প্রথা বাদ দিয়ে মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী বাছাইসহ সমগ্র প্রক্রিয়া সম্পন্ন করলে অভিবাসন ব্যয় অন্তত ৬০ শতাংশ কমে যাবে। তারা আরও বলছেন, নানামুখী অপপ্রচার মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তাদের ওপর এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। এতে নিয়োগকর্তারা বাংলাদেশ থেকে লোক নিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। তাদের মতে, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের অভিবাসন প্রক্রিয়ায় ভালো এজেন্সিগুলোকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করলে এই সেক্টরের অস্থিরতা কমবে এবং শ্রমবাজার ফের উন্মুক্ত হবে।

এসব বিষয়ে বায়রার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রিয়াজ উল ইসলাম বলেন, দেশের স্বার্থে বৈধ ও তালিকাভুক্ত এজেন্সিদের আত্মপক্ষে যুক্তি উপস্থাপনের মাধ্যমে জনশক্তি রপ্তানিকে উৎসাহিত করা জরুরি। অভিজ্ঞ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ইতিবাচক আলোচনার মাধ্যমে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ এবং মালয়েশিয়া সরকারের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের কর্মীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ গ্রহণের সম্ভাবনা রয়েছে।

শ্রমিকদের পাওনার বিষয়ে জানার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিনের বক্তব্যের জন্য ফোন করা হলে তিনি ধরেননি। তার হোয়াটসআপে খুদেবার্তা পাঠানোর পরও তিনি সাড়া দেননি।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, সহযোগী এজেন্সিগুলোতে সম্পৃক্ত করে শ্রমিকদের অর্থ ফেরত দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী ১০ অক্টোবর এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর কত শ্রমিক তাদের পাওনা বুঝে পাননি, সেটা জানা যাবে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

যে তারিখে জন্ম সে তারিখে বিয়ে করলে কি ক্ষতি হয়? যা বলছেন বিশেষজ্ঞ

স্টেডিয়ামে ধ্বংস করা হলো উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল

যাবজ্জীবনে দণ্ডিত গ্রেপ্তার আলম মলমপার্টির ‘সক্রিয়’ সদস্য

এবার ব্রুনাইয়ের জালে বাংলাদেশের গোলবন্যা

চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১

মুখ খুললেন তানজিন  তিশা

ভূমিকম্প নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি

বাংলাদেশ শ্রমবাজার জরিপ-২০২৫–এ ‘দক্ষতা ও চাহিদা’ অংশ সম্পন্ন করলো বিএমই

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ও সুইসকন্টাক্টের চুক্তিতে শুরু হচ্ছে ইএসজি সার্টিফিকেট কোর্স

মায়ের সুতোয় ছেলে-মেয়েদের স্বপ্ন

১০

দল থেকে সুখবর পেলেন বিএনপির ২০ নেতা

১১

একদিনই ইসরায়েলি বাহিনী ‘২৭ বার যুদ্ধবিরতি ভেঙেছে’

১২

এনআইডি কার্যক্রম সংশোধনে ইসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৩

নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা হবে গুরুত্বপূর্ণ : নৌবাহিনী প্রধান

১৪

বাংলাদেশে ডেঙ্গু ভ্যাকসিন এখনো চালু না হওয়ার কারণ

১৫

তাজরীনের আগুনে ঝলসে যাওয়া স্মৃতি, ১৩ বছর পরও শ্রমিকদের আর্তনাদ

১৬

নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে হলে ব্যয় বাড়বে: অর্থ উপদেষ্টা

১৭

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তি নিহত

১৮

এভেরোজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

১৯

মাছের ঘের থেকে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

২০
X