রাজু আহমেদ
প্রকাশ : ০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ০৩:৫২ এএম
আপডেট : ০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ০৭:১৩ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪

ভয়-বাধা কাটিয়ে ভোটের লড়াই আজ

ভয়-বাধা কাটিয়ে ভোটের লড়াই আজ

তপশিল ঘোষণার পর ৫২ দিনে নানা ধাপ পেরিয়ে উপস্থিত সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। স্বাধীন বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আজ রোববার। সারা দেশে ২৯৯টি আসনে সকাল ৮টা থেকে শুরু হবে ভোট গ্রহণ। কোনো বিরতি ছাড়াই চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এরপর হবে ভোট গণনা ও ফল প্রকাশ।

নির্বাচন প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কারচুপি এড়াতে প্রথমবারের মতো ভোরে কেন্দ্রে পাঠানো হচ্ছে ব্যালট পেপার। ভোটকেন্দ্র ও আশপাশের এলাকা এখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা হলে কঠোর হস্তে দমনের জন্য নির্দেশ দিয়েছে ইসি। তা সত্ত্বেও নাশকতা থেকে রক্ষা পায়নি দেশ। তপশিল ঘোষণার পর থেকেই বিএনপিসহ নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলোর হরতাল অবরোধ-কর্মসূচির পাশাপাশি চলেছে জ্বালাও-পোড়াও। ভোটের এক দিন আগেও (শুক্রবার) যাত্রীবাহী ট্রেনে আগুন দিয়ে কেড়ে নেওয়া হয়েছে চারজনের প্রাণ। জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে কয়েকটি ভোটকেন্দ্র। ধ্বংসাত্মক এসব কর্মকাণ্ড ভোট উৎসবে ছড়িয়েছে আতঙ্কের বার্তা। নাশকতার এই হুমকির মধ্যে ভোটার উপস্থিতি নিশ্চিত করে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্পন্ন করা আক্ষরিক অর্থেই গণতন্ত্রের অগ্নিপরীক্ষা বলছেন বিশ্লেষকরা। কারণ দেশ-বিদেশে এই নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতার সঙ্গে আগামী দিনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার প্রশ্ন অনেকটাই জড়িত বলে মনে করেন তারা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন কালবেলাকে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রধান জায়গা হলো—আমরা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র চেয়েছি। সেই গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে ভোটাধিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সেটা নিশ্চিত করার জন্য সব রাজনৈতিক দলেরই নির্বাচনে আসা বাঞ্ছনীয়। কারণ সব দল না এলে নির্বাচনের পরিপূর্ণ আবহ থাকে না। তবে নিজস্ব কোনো এজেন্ডার কারণে কোনো রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করতেই পারে। কিন্তু সেজন্য কোনোভাবেই সহিংসতা কাম্য নয়। এ ধরনের সহিংসতা গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার যে লক্ষ্যে আমরা পৌঁছতে চাই, তাকে বাধাগ্রস্ত করবে।’

এই নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের তৎপরতা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমাদের গণতন্ত্র, আমাদের মানবাধিকার আমাদেরই নিশ্চিত করতে হবে। একটা রাষ্ট্র নানা চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যায়। সেই সংগ্রামটা একান্তই আমাদের। তবে বিশ্বায়নের যুগে ভূরাজনৈতিক নানা চ্যালেঞ্জকেও অস্বীকার করা যায় না।’

এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে রাজনীতিতে চলছে নানামুখী তৎপরতা। বর্তমান সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছে বিএনপিসহ বেশ কিছু দল। অন্যদিকে সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান সরকার অধীনে নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে শুরু থেকেই অনড় ছিল আওয়ামী লীগ। বড় দুই দলের বিপরীতমুখী এ অবস্থানের মধ্যেই অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রশ্নে তৎপর ছিল যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ। সরকারের ওপর নানাভাবে চাপ সৃষ্টির চেষ্টাও করেছে তারা। জাতীয় নির্বাচন ঘিরে বাংলাদেশের জন্য আলাদা ভিসা নীতিও ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে ঘরে-বাইরের সব চাপ উপেক্ষা করে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের পথেই হেঁটেছে সরকার। সাংবিধানিক নির্দেশনা অনুসরণ করে গত ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। দাবি পূরণ না হওয়ায় নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি, বাম গণতান্ত্রিক জোট, ইসলামী আন্দোলনসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। দফায় দফায় হরতাল-অবরোধ, গণসংযোগসহ বিভিন্ন কর্মসূচি মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষকে ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে তারা। আজ রোববার নির্বাচনের দিন হরতাল পালন করছে বিএনপি ও তাদের যুগপতের মিত্ররা।

এসব সত্ত্বেও এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার কমতি নেই। নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৪৪টি দলের মধ্যে ২৮টি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। এসব দলের মোট প্রার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৫৩৩। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ সর্বোচ্চ ২৬৬টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। অন্যান্য দলের মধ্যে জাতীয় পার্টি (লাঙ্গল) ২৬৫, জাকের পার্টি (গোলাপ ফুল) ২১, তৃণমূল বিএনপি (সোনালী আঁশ) ১৩৫ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (আম) ১২২ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস (ডাব) ৯৬, জাসদ (মশাল) ৬৬ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (একতারা) ৭৯, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট (ছড়ি) ৬৩, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ (টেলিভিশন) ৪৫, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন-বিএনএম (নোঙ্গর) ৫৬, তরীকত ফেডারেশন (ফুলের মালা) ৩৮, ইসলামী ঐক্যজোট (মিনার) ৪২, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ (চেয়ার) ৩৯, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট (মোমবাতি) ৩৭, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ (গামছা) ৩০ জন, ওয়ার্কার্স পার্টি (হাতুড়ি) ২৬, গণফ্রন্ট (মাছ) ২১, জাতীয় পার্টি-জেপি (বাই সাইকেল) ১৩, কল্যাণ পার্টি (হাতঘড়ি) ১৬, খেলাফত আন্দোলন (বটগাছ) ১১, বিকল্প ধারা (কুলা) ১০, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি (কাঁঠাল) ৫, গণতন্ত্রী পার্টি (কবুতর) ১০, গণফোরাম (উদীয়মান সূর্য) ৯, সাম্যবাদী দল (চাকা) ৪, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ (কুঁড়েঘর) ৫ জন এবং বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএলের (হাত পাঞ্জা) ৪ জন প্রার্থী নির্বাচন করছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন ৪৩৬ জন। সব মিলিয়ে ২৯৯ আসনে প্রার্থী সংখ্যা ১ হাজার ৯৬৯।

বিএনপির অংশ না নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পরই দলের নেতাদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার পথ উন্মুক্ত করে দেয় আওয়ামী লীগ। এরপরই জমে ওঠে ভোটের লড়াই। দেড় শতাধিক আসনে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ছাড় পাওয়া জাতীয় পার্টির ২৬ আসনের বেশ কয়েকটিতে আছে লাঙ্গল বনাম স্বতন্ত্রের জমজমাট প্রতিযোগিতা। কোথাও কোথাও নৌকার সঙ্গে লাঙ্গলের লড়াই হচ্ছে। আবার দুয়েকটি এলাকায় নৌকার মূল প্রতিপক্ষ নতুন দল তৃণমূল বিএনপি কিংবা বিএনএমের প্রার্থীরা।

মূল নিয়ামক তরুণরা: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৯ হাজার ২৮৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৬ কোটি ৭৬ লাখ ৯ হাজার ৭৪১ ও নারী ভোটারের সংখ্যা ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৮ হাজার ৬৯৯। এ ছাড়া সারা দেশে এবার তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার আছেন ৮৪৯ জন।

নতুন ভোটার হওয়া ১ কোটি ৫৪ লাখ ৫২ হাজার তরুণ এই নির্বাচনে প্রথমবারের মতো তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাচ্ছেন। ভোটার তালিকা পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, নতুন ও পুরোনো মিলিয়ে মোট ভোটারের প্রায় ২৫ শতাংশই ১৮ থেকে ২৮ বছর বয়সী। বিশ্লেষকরা বলছেন, এবারের নির্বাচনে এই তরুণরাই প্রধান নিয়ামকের ভূমিকা পালন করবেন। তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করলে ভোটার উপস্থিতির হারে যেমন বড় প্রভাব ফেলবে, তেমনি ফলাফলের ক্ষেত্রেও তা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া বিপুলসংখ্যক নারী ভোটারকে কেন্দ্রে উপস্থিত করাও এবারের নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

২৯৯ আসনে মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৪২ হাজার ২৪টি। এসব কেন্দ্রে ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি।

নিরাপত্তা ব্যবস্থা: নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে সারা দেশে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, কেন্দ্রে ভোট গ্রহণে নিরাপত্তার পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাবসহ বিভিন্ন বাহিনীর সমন্বয়ে গঠন করা হয়েছে মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২ লাখ ১৫ হাজার সদস্য মোতায়েন রয়েছেন। সাধারণ ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করছেন ৪ লাখ ৭২ হাজার সদস্য। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১৫ থেকে ১৭ জন সদস্যের নিরাপত্তা দল তৎপর রয়েছে।

সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সারা দেশে ১ লাখ ৮২ হাজার ৯১ জন পুলিশ ও র্যাব সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। গত ২৯ ডিসেম্বর থেকে সারা দেশে ৪৮৭টি বেজ ক্যাম্পে ১ হাজার ১৫৫ প্লাটুন বিজিবি নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। সঙ্গে আছে ৫ লাখ ৫ হাজার ৭৮৮ জন সাধারণ আনসার ও ভিডিপি সদস্য।

সিভিল প্রশাসনকে সহায়তা দেওয়ার জন্য গত ৩ জানুয়ারি থেকে ৬২টি জেলায় সেনাবাহিনী নিয়োজিত হয়েছে। উপকূলীয় দুটি জেলাসহ (ভোলা ও বরগুনা) ১৯টি উপজেলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী দায়িত্ব পালন করছে। পার্বত্য অঞ্চলের ভোটকেন্দ্রে প্রয়োজনীয় হেলিকপ্টার সহায়তা দিচ্ছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী।

দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক: নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছেন স্থানীয় ২০ হাজার ৭৭৩ জন পর্যবেক্ষক। এ ছাড়া নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য ১৮৬ জন বিদেশিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে ১২৭ জন পর্যবেক্ষক আর ৫৯ জন সাংবাদিক। বিদেশি পর্যবেক্ষকদের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৪ জন, যুক্তরাষ্ট্রের আইআরআই এবং এনডিআইয়ের ১২ জন, কমনওয়েলথের ১৭ জন, জাপানের ১৬ জন, ব্রিটেনের ১০ জন এবং ভারতের একজন রয়েছেন। সাংবাদিকদের মধ্যে আছেন বিবিসি, আলজাজিরা, রয়টার্স, এবিপি, আনন্দ বাজারসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিনিধি।

কাগজের ব্যালটে হচ্ছে ভোট: একাদশ সংসদ নির্বাচনে পরীক্ষামূলকভাবে ছয়টি আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হয়েছিল। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সব আসনেই ইভিএমে ভোট গ্রহণের পরিকল্পনা করেছিল নির্বাচন কমিশন। সেজন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে প্রকল্প প্রস্তাবও পাঠিয়েছিল। তবে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে সরকারের ব্যয় সংকোচনের অংশ হিসেবে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। পরে পুরোনো মেশিনগুলো মেরামত করে অর্ধেক আসনে ইভিএম ব্যবহারের চিন্তা করে ইসি। সেখানেও অর্থ বরাদ্দ না পাওয়ায় কাগজের ব্যালটেই হচ্ছে ভোট।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ডাকসু নির্বাচন / প্রচারণার প্রথম দিনই শিবিরের ব্যানার ভাঙচুর

হিজাব বিতর্কে ভিকারুননিসার সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত

এই ৩ ভুল করছেন? শত চেষ্টাতেও কমবে না মেদ

একদিন পর ভেসে উঠল ইসমাইলের মরদেহ

বিশ্বে প্রথমবার মানব শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন

নির্বাচনের তারিখ নিয়ে আমাদের কোনো সমস্যা নেই : হাসনাত

ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রার্থী ৪৭১

আমি বিবাহিত, ফেসবুকে প্রমাণ করার কিছু নেই : অপু

বাংলাদেশে শুরু হলো দ্বিতীয় আইসিএফপি সম্মেলন

মালয়েশিয়ায় নিবন্ধিত বাংলাদেশি কর্মীর সংখ্যা প্রকাশ

১০

ডাকসু নির্বাচনের প্রচারণা নিয়ে সাদিক কায়েমের পোস্ট

১১

বিটিভি চট্টগ্রামের বিশেষ নাটক ‘জিনের বাদশা’

১২

লন্ডনে তারেক রহমানের সঙ্গে খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সাক্ষাৎ

১৩

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৭০ জন

১৪

ব্যবসায়ী হত্যার দায়ে দুজনের মৃত্যুদণ্ড, একজনের যাবজ্জীবন

১৫

ড্রেনে গ্যাস জমে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, কেঁপে উঠল আশপাশের এলাকা

১৬

আমিরকে নিয়ে এশিয়া কাপের জন্য দল ঘোষণা ওমানের

১৭

গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ৩০টি কঙ্কাল চুরি

১৮

কাতারে জুমার নামাজের সময় দোকানপাট বন্ধ রাখার নির্দেশ

১৯

বরগুনায় অবৈধ ডায়গনস্টিক সেন্টারে অভিযান

২০
X