নোয়াপাড়া থেকে চট্টগ্রামের বাংলাবাজারের দিকে আসা ৮০০ মেট্রিক টন সিমেন্টের কাঁচামাল বহনকারী ‘এমভি দেলোয়ার আল বাহার’ নামে জাহাজডুবির ঘটনায় ১১ নাবিককে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) বিকেলে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর আগে বুধবার (১৪ জুন) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে জাহাজডুবির ঘটনা ঘটে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) জানিয়েছে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে তলা ফেটে জাহাজটি ডুবে যায়। লাইটার ডোবার স্থানটি বয়া দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। এখন বন্দরে জাহাজ চলাচলের কোনো সমস্যা হচ্ছে না।
চট্টগ্রাম বন্দরের ডেপুটি কনজারভেটর ক্যাপ্টেন ফরিদুল আলম কালবেলাকে বলেন, জাহাজটিতে ৮০০ মেট্রিক টন ফ্লাই অ্যাশ ছিল। কোস্টগার্ডের উদ্ধারকারী জাহাজ মেটাল শার্ককে ঘটনাস্থলে যায়। ওই জাহাজে থাকা নাবিকরা সাগরে ঝাঁপ দিলে আশপাশের লাইটারে থাকা জেলেরা রক্ষা করে। এখন স্থানটি বয়া দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে।
বিআইডব্লিওটিএ’র মাস্টার পাইলট সুপারভাইজার আমিনুল হক কালবেলাকে বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কবলে পড়ে এমভি দেলোয়ার আল বাহার নামের একটি লাইটার জাহাজ ডুবে যায়। এ সময় ১১ নাবিককে উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়াও খবর পাওয়ার পরপরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন