এক কক্ষে জ্বলে একটি এলইডি লাইট, পাশাপাশি একটি ছোট ওয়াটার পাম্প। এই পাম্পের পানি ব্যবহার করে শুধু দিনের বেলায় মাত্র ১৪ জন লোক। আর এতেই মাস শেষে বিল এসেছে ৬৯ হাজার ৩২৩ টাকা।
ভুক্তভোগী গ্রাহক চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার চাতরী ইউনিয়নের বেলচুরা এলাকার মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
পূর্বের বিলের কপি দেখে জানা যায়, ফেব্রিয়ারি মাসে বিদ্যুৎ বিল আসে ২ হাজার ১ টাকা, মার্চে ১ হাজার ২৭ টাকা, এপ্রিল মাসে ২ হাজার ৭৩৭ টাকা। আর মে মাসে একলাফে বিল আসে ৬৯ হাজার ৩২৩ টাকা। যা ধারাবাহিকতার চেয়েও অনেক বেশি। হঠাৎ করে বাড়তি বিল নিয়ে বিপাকে পড়েন গ্রাহক।
ভবনের কেয়ারটেকার নুরুল আবছার বলেন, বুধবার (৮ মে) বিকেলে বিলের কপি দিলে আমি অবাক হয়ে পড়ি। মিটার রিডাররা মিটার না দেখেই বিল লেখে। কিছু বললে গ্রাহকের সঙ্গে তারা দুর্ব্যবহার করে। আবার বিল পরিশোধ না করলে লাইন কাটা হবে, জরিমানা হবে বলেও ভয় দেখায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আনোয়ারা পল্লীবিদ্যুতের ডিজিএম জসিম উদ্দিন জানান, হয়তো মিটার রিডাররা বিল লেখার সময় ভুল করেছে। গ্রাহক অফিসে আসলে ঠিক করে দেব।
মন্তব্য করুন