খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সভায় নেতারা উদ্বেগের সাথে বলেছেন, পুশইনের নামে ভারত বাংলাদেশের সীমান্তকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমন্ত দিয়ে নারী, পুরুষ, শিশুদের বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পুশইন করছে। ভারতীয় বিএসএফ’র অনেকগুলো পুশইন প্রচেষ্টা বাংলাদেশের বিজিবি ও সীমান্ত এলাকার জনগণ মিলে প্রতিহত করেছে।
তিনি বলেন, ভারতকে অবিলম্বে বাংলাদেশে মানুষ পুশইন বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের প্রকৃত কোনো নাগরিক ভারতে থাকলে তাদের যথাযথ চ্যানেলে ফেরৎ নিতে আপত্তি নেই। কিন্তু তা না করে ভারত পুশইনের নামে বাংলাদেশের সীমান্ত পরিস্থিতিকে অশান্ত করে তুলেছে। বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতের সব ধরনের উসকানি বন্ধ করতে হবে। একইসঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত দেশপ্রেমিক বিজিবিকে সহায়তার জন্য স্থানীয় জনসাধারণকে সদা সতর্ক থাকতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সন্ধ্যায় খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এসব কথা বলেন নেতারা।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন নায়েবে আমির আহমদ আলি কাসেমী। মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদেরের পরিচালনায় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল্লাহ ফরিদ, জাহাঙ্গীর হোসাইন, মুহাম্মদ মুনতাসির আলী, ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, মো. আবদুল জলিল, মিজানুর রহমান, কাজী মিনহাজুল আলম, আবু সালেহীন, আমিনুর রহমান ফিরোজ, ডা. রিফাত মালিক, জহিরুল ইসলাম, প্রকৌশলী আবদুল হাফিজ খসরু, শায়খুল ইসলাম, তাওহীদুল ইসলাম তুহিন, ডা. আবদুর রাজ্জাক আসাদ, সাহাব উদ্দিন আহমদ খন্দকার, আজিজুল হক, সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকার, নুর হোসেন, ফারুক আহমদ ভূঁইয়া, মো. আবুল হোসেন, আজিজুল হক, আমির আলী হাওলাদার, রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
মন্তব্য করুন