বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, দেশে স্বাধীনভাবে কথা বলার সুযোগ নেই। আজকে বিকৃতভাবে বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়। আমরা যারা দেশকে ভালোবাসি, একাত্তরে যুদ্ধ করেছি তাদেরকে আবারও ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নামতে হবে।
তিনি বলেন, ইফতার আমাদের ঐতিহ্য। এটা আদিকাল থেকেই চলে আসছে। আজকে ইফতার মাহফিল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেহরির সময় গরুর গোশত খাওয়া যাবে না বলে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমি জানি না এটা কার জন্য করা হয়েছে?
বুধবার (২৭ মার্চ) রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে গণ অধিকার পরিষদ আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, সকলকে দলমত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এই সরকারের পতন ঘটানো ছাড়া বিকল্প নেই।
গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নূরুল হক নূরের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খানের সঞ্চালনায় ইফতার মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কবি আবদুল হাই শিকদার, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জেড রিয়াজ উদ্দিন নসু, জহির উদ্দিন স্বপন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, নিপুণ রায় চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাতীয় পার্টির (জাফর) আহসান হাবিব লিংকন, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) রাশেদ প্রধান, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে জাগপার সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নূরুল আমিন বেপারী, গণদলের এটিএম গোলাম মওলা চৌধুরী, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) ক্বারী আবু তাহের, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন, নৈতিক সমাজের আমসা আমিন, এবি পার্টির আহ্বায়ক এএফএম সোলায়মান চৌধুরী, ব্যারিস্টার যোবায়ের আহমেদ ভুইয়া, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এনডিএম‘র চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, বিশিষ্টজনদের মধ্যে অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, সাবেক রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম, খ্যাতিমান আলোকচিত্রী শহীদুল আলম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. খুরশিদ আলম প্রমুখ। গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, নুরে এরশাদ সিদ্দিকী, আব্দুজ জাহের, জসিম উদ্দিন আকাশসহ সংগঠনের কয়েকশ নেতাকর্মী।
এছাড়াও ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের কয়েকজন প্রতিনিধিসহ কূটনীতিকরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন