কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪৭ এএম
আপডেট : ০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩১ এএম
অনলাইন সংস্করণ

কদরের রাতে আল আকসায় নামাজ পড়লেন ২ লাখ মুসল্লি

হাজার মাসের শ্রেষ্ঠ এই রাতে আল আকসা মসজিদে নামাজ আদায় করতে প্রায় দুই লাখ মুসল্লি জড়ো হন। ছবি : সংগৃহীত
হাজার মাসের শ্রেষ্ঠ এই রাতে আল আকসা মসজিদে নামাজ আদায় করতে প্রায় দুই লাখ মুসল্লি জড়ো হন। ছবি : সংগৃহীত

ইসরায়েলের বিভিন্ন কঠোর নিরাপত্তা বিধিনিষেধ ও বিপুল সেনা মোতায়েন সত্ত্বেও পবিত্র রমজান মাসের শেষ শুক্রবার ও পবিত্র কদরের রাতে আল আকসা মসজিদে প্রায় দুই লাখ মুসল্লি ইশা ও তারাবির নামাজ আদায় করেছেন।

ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফার প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৫ এপ্রিল পবিত্র রমজান মাসের শেষ শুক্রবার ও লাইলাতুল কদরের রাত ছিল। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ এই রাতের ইশা ও তারাবির নামাজ আদায় করতে প্রায় দুই লাখ মুসল্লি আল আকসা মসজিদে জড়ো হন।

সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে তৃতীয় পবিত্র স্থান আল আকসা মসজিদ। আর ইহুদিদের কাছেও এটি পবিত্র স্থান। তাদের কাছে এটি ‘টেম্পল মাউন্ট’ হিসেবে পরিচিত। ফলে যুগের পর যুগ ধরে ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল সংঘাতের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে আল-আকসা।

শুক্রবার সকাল থেকেই ইসরায়েলি বাহিনী পবিত্র এই মসজিদে প্রবেশের ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে। অধিকৃত পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি মুসল্লিদের জেরুজালেমে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। পুরাতন জেরুজালেম শহর থেকে আসা তরুণ মুসল্লিদের পরিচয়পত্র যাচাই-বাছাই শেষে অনেককে ফিরিয়ে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। ফলে অনেক মানুষ আল-আকসায় নামাজ আদায় করতে পারেননি।

ওয়াফার খবরে আরও বলা হয়েছে, জেরুজালেমে প্রবেশের জন্য প্রয়োজনীয় ইসরায়েলি অনুমতির নেই এমন অজুহাতে কালান্দিয়া ও বেথলেহেম চেকপয়েন্টে কয়েক ডজন বয়স্ক মুসল্লিকে ফিরিয়ে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ ছাড়া ওল্ড সিটি ও আশপাশের এলাকায় পুলিশি উপস্থিতি জোরদার করে রাখে ইসরায়েলি পুলিশ। এদিন জেরুজালেমের ওল্ড সিটি ও আশপাশের এলাকায় প্রায় ৩ হাজার ৬০০ ভারী অস্ত্রে সজ্জিত পুলিশ অফিসার মোতায়েন করা হয় এবং ওল্ড সিটির চারপাশের অনেক সড়ক বন্ধ করে দেওয়া হয়।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পুতিনকে ট্রাম্পপত্নীর গোপন চিঠি, কী আছে এতে?

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ম্যাক্সওয়েলের ঝলকে সিরিজ জিতল অস্ট্রেলিয়া

টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি শুরুর তারিখ পরিবর্তন

ঢাকাস্থ রাশিয়ান হাউসে গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠক

ভাগ-বাটোয়ারার নির্বাচনী সমঝোতায় যাবে না এনসিপি

দলীয় শৃঙ্খলার ব্যত্যয় না ঘটায় এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

‘রাষ্ট্র কাঠামোয় সব মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে’

শেখ মুজিবের স্বপ্ন বাস্তবায়নে হাসিনা ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল : আবু হানিফ

স্ত্রীর প্রেমিককে গণধোলাই দিতে বললেন হিরো আলম

পুতিনের মাথার ওপরেই কেন বোমারু বিমান ওড়াল যুক্তরাষ্ট্র

১০

মোবাইলে ডাটা খরচ কমানোর ৮ কৌশল

১১

মেয়াদ শেষ হলেও শুরু হয়নি সাবমার্সিবল প্রকল্পের কাজ

১২

কম্বলের জন্য চিকিৎসা আটকে দিল নিটোর হাসপাতাল 

১৩

নেপালকে হারিয়ে টপ এন্ডে বাংলাদেশের প্রথম জয়

১৪

‘আমাদের এখন কী হবে?’

১৫

ইরানের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র কতটা ভয়ংকর?

১৬

হাটিকুমরুল থেকে বনপাড়া মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণের দাবিতে মানববন্ধন

১৭

সিলিকা বালু লুটে হুমকির মুখে ছড়ার সৌন্দর্য, জীববৈচিত্র্য

১৮

আমাকে ওর সঙ্গে তুলনা করছে, সেটা সমস্যা না : মাহি

১৯

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠিয়েছে ঐকমত্য কমিশন

২০
X