বুধবার, ২৭ আগস্ট ২০২৫, ১২ ভাদ্র ১৪৩২
আব্দুল্লাহ আল জোবায়ের
প্রকাশ : ০৯ জুলাই ২০২৪, ০২:৩৩ এএম
আপডেট : ০৯ জুলাই ২০২৪, ০৭:২৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

মাউশির খালেকের ‘এমপিও ব্যবসা’

দুই শতাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীকে এমপিওভুক্ত করেছেন
মাউশির খালেকের ‘এমপিও ব্যবসা’

সরকারি নির্দেশনা অনুসরণ ছাড়াই একক সিদ্ধান্তে দুই শতাধিক স্কুলের শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও সুবিধা অনুমোদন করেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) ঢাকা আঞ্চলিক অফিসের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এএসএম আব্দুল খালেক। প্রতিটি স্কুলে গড়ে ১০-১৫ জন শিক্ষক ও কর্মচারী রয়েছেন। এমপিওভুক্ত করার জন্য ওই কর্মকর্তা প্রতিটি প্রতিষ্ঠান থেকে আর্থিক সুবিধা নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার একটি অংশ সরকার দিয়ে থাকে। একে এমপিও (মান্থলি পে-অর্ডার বা মাসিক বেতন আদেশ) বলা হয়। একটি প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত হতে হলে সরকার নির্ধারিত যোগ্যতা অর্জন করতে হয়। সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এমপিও অনুমোদন করে থাকে।

জানা গেছে, ২০২২ সালের ৩০ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব মো. আবু বকর ছিদ্দীক স্বাক্ষরিত বেসরকারি মাধ্যমিক-৩ শাখা থেকে একটি পরিপত্র জারি করা হয়। সেই পরিপত্রে এমপিওর জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনলাইন আবেদন যাচাই করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট কমিটিকে দেওয়া হয়। এর মধ্যে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক অংশের জন্য যে অঞ্চল পর্যায়ের কমিটি, সেখানে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের উপপরিচালক, অঞ্চলের অধীন জেলা/বিভাগীয় শহরের সরকারি একটি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক (মাউশি মনোনীত) এবং এমপিওভুক্ত একটি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষককে রাখতে বলা হয়েছে।

মাউশির এই চিঠিটি সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরীর স্বাক্ষরে মাঠপর্যায়ে গেছে। জানতে চাইলে তিনি কালবেলাকে বলেন, ‘এমপিওর কাজ সহজীকরণের সুবিধার্থে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কমিটি গঠনের বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে। স্কুলের ক্ষেত্রে মাউশি থেকে সরকারি স্কুলের একজন প্রধান শিক্ষকের নাম চূড়ান্ত করে পুরোনো একটি বেসরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষককে রাখার কথা বলা হয়েছে। উপপরিচালক এটা নির্ধারণ করবেন। এই কমিটি এমপিওভুক্তির আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করে সংশ্লিষ্ট শাখায় ফরোয়ার্ড করে দেবে। কেউ একা সেটি করতে পারবেন না। করলে তিনি সরকারি নির্দেশনা অমান্য করবেন।’

প্রাপ্ত তথ্য বলছে, ওই বছরের ৮ ডিসেম্বর মাউশি একটি চিঠি জারি করে। চিঠিতে মাউশি জানায়, প্রতিষ্ঠান প্রধানের এমপিও আবেদন জেলা বা অঞ্চল পর্যায়ের কমিটি যাচাই-বাছাই করে মন্তব্য বা সুপারিশসহ সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের উপপরিচালকের কাছে পাঠাবে। এরপর উপপরিচালকের কার্যালয় বিধি মোতাবেক নিষ্পত্তি করবে।

এরপর ২২ ডিসেম্বর আরেক চিঠি জারি করে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক অংশের জন্য উপজেলা থেকে অঞ্চল পর্যায়ের কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়। এর মধ্যে ঢাকা অঞ্চলের কমিটিতে আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপপরিচালক ছাড়াও গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং অঞ্চলে অবস্থিত জেলা/বিভাগীয় শহরের প্রাচীনতম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে রাখার কথা বলা হয়। সর্বশেষ গত ৪ ফেব্রুয়ারি মাউশির অধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বিভিন্ন স্তরে নতুন এমপিওভুক্তি/এমপিওর স্তর পরিবর্তন করা হয়। নতুন এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে নতুন এমপিও কোড দিয়ে ইএমআইএস সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

২০২২ সালে সারা দেশে ২ হাজার ৯০০টি আবেদনের ভিত্তিতে ২ হাজার ৭১৬টি নতুন প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে ঢাকা আঞ্চলিক কার্যালয়ের দুইশর বেশি স্কুল। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির পর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের এমপিওভুক্তির বিষয়টি সাধারণত আঞ্চলিক অফিস দেখে। কিন্তু তাদের এমপিও দেওয়া হলেও কিছুই জানেন না কমিটির সদস্য গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের সে সময়কার প্রধান শিক্ষক মো. আলমগীর হোসেন তালুকদার। এমনকি কমিটিতে বেসরকারি স্কুলের একজন সদস্য রাখার বিধান থাকলেও কাউকে রাখা হয়নি।

মাউশির ঢাকা আঞ্চলিক অফিসের অধীনে ১১টি জেলা রয়েছে। সেগুলো হলো ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নরসিংদী, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ ও রাজবাড়ী।

সূত্র বলছে, এমপিও দেওয়ার ক্ষেত্রে আগে অনলাইনে আবেদন করতে হয়। এরপর সেগুলো উপজেলা ও জেলা পর্যায় থেকে চলে যায় সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক অফিসে। প্রথমে এটি উপপরিচালকের টেবিলে যায়। তিনি যাচাই-বাছাইয়ের জন্য নিচের দিকের কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়ে দেন। প্রথমে এটি যায় সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শকের কাছে। এরপর সেটি যায় বিদ্যালয় পরিদর্শকের হাতে। তিনি দেখে যাচাই-বাছাই শেষে উপপরিচালকের কাছে পাঠিয়ে দেন। এরপর উপপরিচালক চাইলে নিজেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওর ঘোষণা দিতে পারেন কিংবা মাউশি মহাপরিচালকের কাছে পাঠান।

এ ক্ষেত্রে উপপরিচালক আঞ্চলিক অফিসের সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক কিংবা বিদ্যালয় পরিদর্শককে আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্ব না দিয়ে প্রোগ্রামারকে সঙ্গে নিয়ে পুরো কাজটা সেরেছেন।

যোগাযোগ করা হলে ঢাকা আঞ্চলিক অফিসের বিদ্যালয় পরিদর্শক মোসা. সাহারা খানম বলেন, ‘নিচের দিক থেকে ফাইল ওপরে যায়, এটাই রেওয়াজ। এর জন্য কোনো পরিপত্রের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু এমপিওভুক্তির ক্ষেত্রে উপপরিচালক বলেছেন, এমন কোনো পরিপত্র নেই যে, নিচের দিকের কাউকে কাজ দিতে হবে। যে কারণে তিনি কীভাবে এমপিওভুক্ত করেছেন, তা আমি জানি না। এমপিওভুক্তির ক্ষেত্রে তিনিই কর্তাব্যক্তি হওয়ায় প্রতিষ্ঠানপ্রধানরা সরাসরি তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।’

এদিকে কমিটিকে অবহিত না করেই এমপিও অনুমোদন করায় গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. আলমগীর হোসেন তালুকদার গত ৮ জুন দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০২২ সালের ৬ জুলাই এবং চলতি বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি জারিকৃত প্রজ্ঞাপনের আদেশ ভঙ্গ করে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ২১০টি মাধ্যমিক বা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় এমপিওভুক্ত করে ১০ কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণ করা হয়েছে।

যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রে নতুন কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/স্তর এমপিও কোড পাওয়ার পরে

শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওভুক্তির জন্য ৩ জন কর্মকর্তার সমন্বয়ে একটি আঞ্চলিক কমিটি গঠিত হয়েছে। সেখানে একটি বেসরকারি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককেও কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করতে বলা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মাউশি গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে আঞ্চলিক কমিটির সদস্য মনোনীত করে। কিন্তু ঢাকা আঞ্চলিক অফিসের উপপরিচালক এএসএম আব্দুল খালেক কমিটিতে কাউকে না রেখে নিজেই ১০ কোটি টাকা ঘুষের মাধ্যমে স্কুলগুলো এমপিওভুক্তির কাজ করেছেন, যা নজিরবিহীন জালিয়াতি।’

জানতে চাইলে গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. আলমগীর হোসেন তালুকদার কালবেলাকে বলেন, ‘আমি জানি না কখন, কীভাবে এমপিও হয়েছে। উপপরিচালকের অফিস থেকে এসব বিষয়ে আমার সঙ্গে কেউ কখনো যোগাযোগও করেনি।’

সূত্র বলছে, আরও তিনশর বেশি স্কুলের শিক্ষক-কর্মচারীরা ঘুষ না দেওয়ায় তাদের এমপিওভুক্ত করা হয়নি। যারা ঘুষ দেন না, তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয় এবং আবেদন বারবার বাতিল করা হয়। তবে কেউ ঘুষের টাকা পৌঁছে দিলে স্কুল বা ব্যক্তির এমপিও দ্রুত হয়ে যায়।

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার মানিকনগর শেখ হাসিনা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সাত্তার মুন্সি বলেন, ‘আমি জাজিরা উপজেলার কাজিয়ারচর ছমির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এমপিও ট্রান্সফারের জন্য আবেদন করি। উপজেলা ও জেলা শিক্ষা অফিস সব কাগজপত্র দেখে ঠিক আছে বললেও খালেক সাহেব দুবার সেটি রিজেক্ট করেছেন। তবে তিনি সরাসরি টাকা চাননি। তবে লোকমুখে শুনি, টাকা দিলে তিনি আর রিজেক্ট করেন না। তার দপ্তরে গেলে পিয়ন বলেন, বান্ডেল নিয়ে এসেছেন? তবে আমি তো টাকা দিয়ে এমপিও বদলি করাব না।’

গাজীপুরের শ্রীপুরের বাঁশকোপা উচ্চ বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক জানান, ‘প্রতিষ্ঠানের দুজন কর্মচারীর এমপিওর জন্য গত বছরের অক্টোবরে প্রথম আবেদন করি। কিন্তু গত ৯ মাসে তিনবার সেই আবেদন রিজেক্ট করা হয়েছে। চতুর্থবারের মতো আবেদন দিয়েছি। তিনি সরাসরি টাকা চাননি। সালমা বেগম নামে অফিসের এক সাবেক কর্মকর্তা ছিলেন, তাকে বদলি করা হলেও তিনি এখনো ডিডির মাধ্যম হিসেবে টাকার বিষয়টি দেখেন। আমরা টাকা না দেওয়ায় আবেদন ঝুলে রয়েছে।’

সার্বিক বিষয়ে মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ কালবেলাকে বলেন, ‘মন্ত্রণালয় ও মাউশির নির্দেশনা অমান্য করে এমপিও করার সুযোগ নেই। এ ব্যাপারে আমাদের জিরো টলারেন্স। এমনটা হলে আমরা অবশ্যই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করব।’

এমপিওর ক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করার অভিযোগের বিষয়ে মাউশির ঢাকা আঞ্চলিক অফিসের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এএসএম আব্দুল খালেক কালবেলাকে বলেন, ‘জেলা কমিটি কাকে নিয়ে করা হবে এবং অঞ্চল পর্যায়ের কমিটি কাকে নিয়ে করা হবে, সেটি মাউশি নির্ধারণ করে দিয়েছে। আরেকটি চিঠি দিয়ে মাউশি বলেছে, জেলা বা অঞ্চল পর্যায়ের একটি কমিটি থাকলেই হবে। তাই জেলা পর্যায়ের কমিটি বহাল রেখেছি। অঞ্চল পর্যায়ের কমিটি করিনি।’

এমপিওর জন্য আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘যারা অভিযোগ করেছে তারা এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবে। কে কাকে টাকা দিচ্ছেন সেটা তারাই জানেন। আমরা কিছু বলতে পারব না।’

সরাসরি এমপিওর কাজের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এমপিও যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্ব বিদ্যালয় পরিদর্শক ও উপপরিচালকের। আমরা বিদ্যালয় পরিদর্শককে এমপিও ফাইল দিয়েছি। কিন্তু তিনি অসুস্থ থাকায় ফাইল দেখেন না।’

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, জেলা বা অঞ্চল পর্যায়ের কমিটি যাচাই-বাছাই করে মন্তব্য বা সুপারিশসহ সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের উপপরিচালকের কাছে পাঠানোর পর সেটি উপপরিচালক নিচের দিকে পাঠিয়ে দেবেন। এরপর অঞ্চল কমিটি যাচাই-বাছাই করবে। তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন উপপরিচালক। কিন্তু এ ক্ষেত্রে উপপরিচালক বাকিদের বাদ দিয়ে একাই সব কাজ করেছেন।

জানা গেছে, এসএস আব্দুল খালেকের অনিয়মের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতিও সোচ্চার হয়েছে। তারা আগামী ৩০ জুলাই মাউশির ঢাকা আঞ্চলিক অফিসের সামনে প্রতিবাদ সভা ডেকেছেন।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালালের বিরুদ্ধে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ

ডাকসু নির্বাচন / ছাত্রলীগ সম্পৃক্ততার দায়ে বাদ জুলিয়াস সিজার

ধর্ষণসহ হত্যায় ফুফাতো ভাইয়ের যাবজ্জীবন

কাজী নজরুলের কবিতা দেশের মুক্তিকামী মানুষকে সাহস যুগিয়েছে : তারেক রহমান

‘রোহিতকে সরানোর জন্যই ব্রঙ্কো টেস্ট এনেছে বিসিসিআই’

অভিনেত্রী হিমুর আত্মহত্যা, প্রেমিক রাফির বিচার শুরু

ভারতে প্রয়াত ক্রিকেটারদের স্ত্রীরা পাবে অনুদান

রাজধানীতে একক ব্যবস্থায় বাস চলবে : প্রেস উইং

ভিনিকে বিক্রি করে দিতে বললেন রিয়াল কিংবদন্তি

নতুন বিচারপতিদের মধ্যে সংখ্যালঘু নেই, ঐক্য পরিষদের ক্ষোভ

১০

বিসিবির হাতে বিপিএলের স্পট ফিক্সিং তদন্ত প্রতিবেদন

১১

ফেসবুকের বিরুদ্ধে জিডি করেছেন মাওলানা মামুনুল হক

১২

চুল পড়া রোধ করবে যে জিনিস

১৩

ডাকসু নির্বাচনে সাত সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন

১৪

সাদাপাথরকাণ্ডে এবার পুলিশে বড় রদবদল

১৫

৪৫ বছর ধরে ঝুপড়ি ঘরে থাকা সেই দম্পতির পাশে ইউএনও

১৬

শুনানিতে বিএনপি-এনসিপির মারামারির ঘটনায় ইসির জিডি

১৭

পাঁচ মাসে ১২ হাজার ২০০ কোটি টাকার প্রস্তাব পেল বিডা

১৮

নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতেই হতে হবে : চরমোনাই পীর

১৯

৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণসহ হত্যায় ফুফাতো ভাইয়ের যাবজ্জীবন

২০
X