জাকির হোসেন লিটন
প্রকাশ : ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৩:৩৯ এএম
আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:০৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
সংরক্ষিত আসন

আ.লীগের মনোনয়নে উত্তরাধিকার প্রাধান্য

বিশ্লেষণ
আ.লীগের মনোনয়নে উত্তরাধিকার প্রাধান্য

জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়নে উত্তরাধিকারকে প্রাধান্য দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে পিতা বা স্বামীর রাজনৈতিক জীবনকে। কারও ক্ষেত্রে গুরুত্ব পেয়েছে ভাইয়ের যোগসূত্রও। মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের পারিবারিক অবস্থান বিশ্লেষণ করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এতে নিজেদের ২২৪ আসন এবং জোটের দুটি ও স্বতন্ত্রদের ৬২টি আসন নিয়ে সংসদে ৪৮টি নারী আসন পায় দলটি। বাকি দুটি আসন পেয়েছে বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। আগামী ১৪ মার্চ সংসদের নারী আসনের এ ভোট অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ১৯ ও ২০ ফেব্রুয়ারি। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা যাবে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। গত বুধবার দলের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগের জন্য নির্ধারিত ৪৮টি আসনে মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। ভোটের কথা থাকলেও রেওয়াজ অনুযায়ী দল যাদের মনোনয়ন দেয় শেষ পর্যন্ত তারাই সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। মনোনয়ন পাওয়া এই ৪৮ জনই দ্বাদশ সংসদে আওয়ামী লীগের নারী এমপি হতে যাচ্ছেন বলে ধরে নেওয়া যায়।

এদিকে সংরক্ষিত আসনে মনোনীতদের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এবার বেশিরভাগই নতুন মুখ। একাদশ জাতীয় সংসদে ৪১টি আসনে আওয়ামী লীগের নারী এমপি ছিলেন। সেই তালিকা থেকে ৭ জনকে ফের দ্বাদশ জাতীয় সংসদের চূড়ান্ত তালিকায় রেখে ৩৪ জনকেই বাদ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্য টাঙ্গাইল থেকে অপরাজিতা হক, মুন্সীগঞ্জে ফজিলাতুন নেসা, ঢাকা থেকে নাহিদ ইজহার খান, চট্টগ্রাম থেকে ওয়াসিকা আয়েশা খান, নোয়াখালী থেকে ফরিদা খানম, কুমিল্লা থেকে অ্যারোমা দত্ত, ঢাকায় শবনম জাহান শিলা পুনরায় মনোনয়ন পেয়েছেন। এ ছাড়া চার সংরক্ষিত এমপি সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে খাদিজাতুল আনোয়ার, রুমানা আলী ও সুলতানা নাদিরা আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি হয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তাহমিনা বেগম মাদারীপুর-৩ আসন থেকে নৌকার প্রার্থীকে হারিয়ে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন।

বিশ্লেষণে দেখা যায়, মনোনয়ন পাওয়া মোছা. আশিকা সুলতানার বাবা মুক্তিযোদ্ধা আজহারুল ইসলাম ৭০ ও ৯১-এর সংসদ সদস্য ছিলেন। নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জাতীয় চার নেতার সঙ্গে কারাবরণ করেন। সেই সূত্রে এবার নারী এমপি হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন। রেজিয়া ইসলামের স্বামী মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ছিলেন পঞ্চগড় জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাধিকবার তার বাড়িতে গেছেন। রেজিয়া ইসলাম জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হলেও তার মনোনয়নে স্বামীর বিষয়টিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন স্থানীয় নেতাকর্মীরা। ডা. রোকেয়া সুলতানার বাবা শহীদ মাহতাব উদ্দীন। ’৭১ সালে তাকে হত্যা করা হলেও আজ পর্যন্ত তার লাশের হদিস পাওয়া যায়নি। রোকেয়া সুলতানা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক হলেও তার এ অর্জনের পেছনে বাবার অবদানের কথাই বঙ্গবন্ধুকন্যা মনে রাখেন বলে ধারণা নেতাকর্মীদের।

কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি হলেও তার বাবা মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস ছিলেন তৎকালীন বৃহত্তর রাজশাহী অঞ্চলের ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি। নৌকা প্রতীকে ছয়বারের বিজয়ী সংসদ সদস্য। নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিও ছিলেন প্রয়াত আবদুস কুদ্দুস। জাতীয় নির্বাচনে সরাসরি মনোনয়ন চাইলেও এবার নারী আসনে মনোনয়ন পেলেন মুক্তি।

জারা জাবীন মাহবুরের বাবা কাইয়ূম রেজা চৌধুরী শিল্পপতি ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের জমিদার হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া মা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বান্ধবী বলেও পরিচিতি রয়েছে।

খুলনার রুনু রেজার স্বামী শহীদ ইকবাল বিথার যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। এ ছাড়া বর্তমান সেনাপ্রধানের বোন তিনি। বাগেরহাটের ফরিদা আক্তার বানুর স্বামী মীর সাখাওয়াত আলী দারু তিনবারের এমপি ছিলেন। এ ছাড়া দেবর শওকত আলী বাদশাও আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি।

ভোলার খালেদা বাহার বিউটির বাবা মোখলেসুর রহমান লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা। কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যও ছিলেন তিনি। এ ছাড়া বিউটির স্বামী বাহার উদ্দিন খেলন ছিলেন বিটিভির মহাপরিচালক। সাবেক স্পিকার আব্দুল মালেক উকিলের ছেলে খেলন নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগেরও সভাপতি পদে রয়েছেন। বিউটির মনোনয়নে বাবা, স্বামী ও শ্বশুরের বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

পটুয়াখালীর নাজনীন নাহার রশীদের বাবা আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি। ময়মনসিংহের উম্মি ফারজানা ছাত্তারের বাবা আব্দুস সাত্তার আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি। এবারও দলের মনোনয়ন পেয়ে শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়া হয় এ আসনটি। ফলে বাবা না পেলেও এবার মেয়েকে বেছে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

জয়পুরহাটের মাহফুজা সুলতানা মলির বাবা মজিবুর রহমান ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। ’৭০-এর এমপিও ছিলেন তিনি। পরে ১৯৭৩ সালে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। মাহফুজা সুলতানা জেলা আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক তিনি।

ঝিনাইদহের পারভীন জামান কল্পনার বাবা ভাষাসৈনিক মরহুম অধ্যক্ষ মো. কামরুজ্জামান। আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক এমপি তিনি।

নারী আসনে আবারও মনোনয়ন পাওয়া আরমা দত্ত একজন মুক্তিযোদ্ধা, মানবাধিকার কর্মী। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসন-১১ থেকে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য। তার বাবা সঞ্জীব দত্ত ‘পাকিস্তান অবজারভার’ পত্রিকার সাংবাদিক ছিলেন। মা প্রতীতি দেবী হলেন চিত্রপরিচালক ঋত্তিক ঘটকের যমজ বোন।

সাতক্ষীরার লায়লা পারভীন সেঁজুতির বাবা শ ম আলাউদ্দীন একজন মুক্তিযোদ্ধা। ভোমরা স্থলবন্দরের প্রতিষ্ঠাতা তিনি। স্থানীয় একটি পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন তিনি। ১৯৯৬ সালে ওই পত্রিকা অফিসেই তাকে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। লায়লা পারভীনের স্বামীও সাতক্ষীরা প্রেস ক্লাবের একাধিকবারের সভাপতি।

বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের স্বামী ছিলেন শ্রমিক নেতা। তিনি নিজেও একজন শ্রমিক নেত্রী। সরকারের সাবেক শ্রম প্রতিমন্ত্রী তিনি।

বেদৌরা আহমেদ সালাম ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর পরিচালক।

শবনম জাহান শিলা মহিলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদেরও সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পারুল আক্তার ও সাবেরা বেগম মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী।

ড. শাম্মী আহমেদ এবার বরিশাল-৪ আসনে দলের মনোনয়ন পেলেও শেষ পর্যন্ত আদালতে তার প্রার্থিতা বাতিল হয়। শাম্মী আহমেদের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দীন আহমেদ বরিশালের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

নাহিদ ইজাহার খান একাদশ জাতীয় সংসদেরও সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি ছিলেন। তার বাবা শহীদ কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা বীরবিক্রম। মা নিলুফার দিলআফরোজ বানু। তার পৈতৃক আদি নিবাস ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলার কোদালিয়া গ্রামে।

ফরিদপুরের ঝর্ণা হাসানের স্বামী হাসিবুল হাসান লাভলু জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। জনপ্রিয় পৌর মেয়রও ছিলেন তিনি।

ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা একাদশ সংসদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তার ভাই মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সম্মুখ যুদ্ধে মৃত্যুবরণ করেন। ইন্দিরা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের মহিলাবিষয়ক সম্পাদকেরও দায়িত্ব পালন করছেন।

শাহিদা তারেখ দীপ্তি সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। তিনি ঢাকা মহানগর উত্তর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। পল্লিগীতির সুধাকণ্ঠী শিল্পী হিসেবে পরিচিত অণিমা মুক্তি গমেজ। তার স্বামী ক্রীড়াবিদ রঞ্জিত চন্দ্র দাস। শেখ আনার কলি পুতুল মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন। পরিচিত মুখ তারানা হালিম আগেও নারী এমপি এবং সাবেক প্রতিমন্ত্রী। আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক বেগম শামসুর নাহার চাঁপার বড় ভাই আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।

মেহের আফরোজ চুমকি সাবেক সংসদ সদস্য এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী। তিনি মহিলা আওয়ামী লীগেরও সভাপতি। তার বাবা ময়েজ উদ্দিন। তিনি গাজীপুর-৫ আসন থেকে এবার দলের মনোনয়নে নির্বাচন করেও হেরে যান। একাদশ সংসদেরও নারী এমপি অপরাজিতা হকের স্বামী সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবু একাত্তর টিভির সিইও। নাজমা আক্তার যুব মহিলা লীগের সাবেক সভাপতি এবং এর আগেও নারী এমপি ছিলেন তিনি।

ফরিদুন্নাহার লাইলী এর আগেও একবার নারী আসনের এমপি ছিলেন। আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক তিনি। নোয়াখালীর কানন আরা বেগম প্রয়াত বাম নেতা নুরুল ইসলামের স্ত্রী। শামীমা হারুন লুবনা চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তার বাবা আবদুল্লাহ আল হারুন একদিকে ভাষাসংগ্রামী, অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক। চট্টগ্রামের রাউজানে তার বাবার বাড়ি, দক্ষিণ জেলার চন্দনাইশে শ্বশুরবাড়ি। দিলোয়ারা ইউসুফ চট্টগ্রাম উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। তার স্বামী ইউসুফ সিকদার মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। তার গ্রামের বাড়ি হাটহাজারী উপজেলায় ও শ্বশুরবাড়ি রাউজানে।

ওয়াসিকা আয়শা খান গত সংসদেরও নারী আসনের এমপি। তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আতাউর রহমান খান কায়সারের মেয়ে। সানজিদা খানম এর আগেও নারী এমপি ছিলেন। এবার ঢাকা-৪ আসনে দলের মনোনয়ন পেয়েও স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে হেরে যান তিনি। এ ছাড়া রংপুরের নাছিমা জামান ববি তিনবারের উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মসজিদে ডুকে ইমামকে যুবদল নেতার বেধড়ক মারধর

রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের পরও বেঁচে ছিলেন এক আরোহী

ছেলের আত্মহত্যায় মায়ের বিষপান

অপু বিশ্বাসের অভিযোগে ৩ জনকে সতর্ক করল পুলিশ

চট্টগ্রামে সোর্সের তথ্যে বেপরোয়া পুলিশ!

মেয়রের সামনে কাউন্সিলর রতনকে জুতাপেটা করলেন চামেলী

স্ত্রীর মরদেহ বিছানায়, ফ্যানে ঝুলছিলেন স্বামী

বদলির প্রায় দুই বছরেও কর্মস্থলে অনুপস্থিত তিনি

শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে টেনিস বল গ্রাউন্ড নির্মাণকাজে অনিয়ম

বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণের আহ্বান মহিলা ঐক্য পরিষদের 

১০

স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের সম্মেলন শুক্রবার

১১

ইঞ্জিনিয়ার পরিচয়ে বিয়ে, ডিভোর্স দিয়ে স্ত্রীর অন্তরঙ্গ ভিডিও ফেসবুকে

১২

বিএনপির হারানোর কিছু নেই : আমিনুল হক

১৩

টেকনাফে অপহরণ চক্রের প্রধান মোর্শেদ অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার

১৪

যাত্রীর ছুরিকাঘাতে অটোরিকশাচালক খুন

১৫

অটোরিকশা শ্রমিকদের অভিনন্দন শ্রমিক দলের

১৬

এটিএম বুথের সামনে মিলল মদ, অতঃপর...

১৭

‘জানাজায় যে শরিক হবেন তাকে ভোট দেবেন’

১৮

বনরক্ষীদের দেখে হরিণের মাংস ফেলে পালাল শিকারিরা

১৯

রাইসির মর্মান্তিক মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক

২০
X