স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর শরীরে রয়ে যাওয়া ‘পিলেট’ অপসারণ করেছেন বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর শরীরের সংবেদনশীলস্থানে অস্ত্রোপচার করে পুলিশের ছোড়া গুলি বের করা হয়।
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউরোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. রফিকুল ইসলাম এ সফল অস্ত্রোপচার করেন। অন্য সদস্যদের মধ্যে ছিলেন ডা. সাইফুল ইসলাম, ডা. মোস্তাফিজুর রহমান, ডা এম এ কামাল।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ডা. আ ন ম মনোয়ারুল কাদির বিটু (সাবেক যুগ্ম মহাসচিব, ড্যাব), অর্থেপেডিক্স সার্জন ডা. মোফাখখুরুল রানা, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি ডা জাহিদুল কবির ও সহস্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. মিজানুর রহমান।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপি আয়োজিত মহাসমাবেশে পতিত হাসিনা সরকারের পুলিশের ছোড়া গুলিতে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন এস এম জিলানী।
প্রাথমিক চিকিৎসায় অল্পসংখ্যক পিলেট অপসারণ করা সম্ভব হলেও কিছু পিলেট শরীরে রয়ে যায়। এই পিলেট নিয়েই এতদিন আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেছেন এস এম জিলানী।
বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম জানান, বর্তমানে জিলানীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে। পিলেটটি যেহেতু শরীরের সংবেদনশীল জায়গায় ছিলো তাই এটি অপসারণ করা না হলে ভবিষ্যতে মারাত্মক ঝুঁকির সম্ভাবনা ছিল।
জিলানীর পরিবার তার সুস্থতার জন্য সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।
মন্তব্য করুন