খায়রুল আনোয়ার
প্রকাশ : ১১ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৪৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

হাওয়া কোন দিকে...

হাওয়া কোন দিকে...

রাজনীতির হাওয়া কোন দিকে বইছে? জাতীয় নির্বাচন কি ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের মার্চ অথবা জুনের মধ্যে? কম সংস্কারের প্যাকেজ, বেশি সংস্কারের প্যাকেজ—কোন সংস্কারের পথে হাঁটবে বাংলাদেশ? সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ কতদূর পর্যন্ত গড়াবে? অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ কি প্রলম্বিত হবে? আট মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও এসব প্রশ্নের স্পষ্ট কোনো জবাব পাওয়া যাচ্ছে না। বরং রাজনীতিতে নতুন নতুন বিষয়ের অবতারণা হচ্ছে। কেউ কেউ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় সরকার গঠনের দাবি তুলছেন। ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের একজন শীর্ষনেতা প্রফেসর ইউনূসকে পাঁচ বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছেন। আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় যাওয়ার প্রত্যাশী বিএনপির মাঠপর্যায়ের অনেক নেতাকর্মী দখল-চাঁদাবাজিতে মেতে উঠেছেন। এসব নিয়ে সংঘাত-সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনাও ঘটছে। দল থেকে সতর্কবার্তা দিয়ে, বহিষ্কার করেও এদের থামানো যাচ্ছে না। নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যেও বিভিন্ন ইস্যুতে এলোমেলো অবস্থা দেখা যাচ্ছে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত থেকে কখনো দেশে ফিরে আসার হুংকার দিচ্ছেন, আবার কখনো সরকারের সমালোচনা করে লেখা ছড়া আবৃত্তি করছেন। দল হিসেবে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কী—এসব প্রশ্নও দিন দিন জোরালো হচ্ছে।

নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে ধোঁয়াশা কিছুতেই কাটছে না। প্রধান উপদেষ্টা মাঝে বেশ কয়েকবার ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব হতে পারে, এমনটি বলেছিলেন। তবে ২৫ মার্চ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আগেও বলেছি, আবারও বলছি—এ বছর ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে।’ সর্বশেষ ৪ এপ্রিল ব্যাংককে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা তার সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে সংসদ নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে ‘অস্পষ্ট’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপি মহাসচিব এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘ডিসেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাস। এখানে কোনো রোডম্যাপ দেওয়া হয়নি। বিএনপি বারবার স্পষ্ট রোডম্যাপ এবং দ্রুত নির্বাচনের কথা বলে আসছে। তা না হলে যেসব সংকট সৃষ্টি হচ্ছে, তা কাটবে না।’ নির্বাচন নিয়ে সরকারের স্পষ্ট বক্তব্য জানতে ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবে বিএনপি। সম্প্রতি দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নিয়ে বলা হয়, নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের তরফ থেকে যেসব বক্তব্য আসছে তাতে পরিষ্কার কোনো বার্তা নেই। নির্বাচন নিয়ে জনমনে এক ধরনের ধোঁয়াশা তৈরি হচ্ছে বলে মনে করে দলটি। বিএনপি তাই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে এখন ডিসেম্বরের আগেই সুনির্দিষ্টভাবে রোডম্যাপ চাইবে। নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে সরকারের দেওয়া বিভিন্ন ধরনের বক্তব্য রীতিমতো ধূম্রজাল তৈরি করে রেখেছে। প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বললেও তার প্রেস সচিব মাঝে ভিন্ন কথা বলেছেন। এক প্রেস ব্রিফিংয়ে শফিকুল আলম ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলেন। পাবলিক পরীক্ষা (এসএসসি ও এইচএসসি) এবং ঝড়-বৃষ্টির প্রতিকূল আবহাওয়ার দরুন মার্চের পর (জুনের মধ্যে) নির্বাচন করা সম্ভব নয়, এমন কথাই তিনি বলেছিলেন।

নির্বাচনের আগে ‘কম সংস্কারের প্যাকেজ’ অথবা ‘বেশি সংস্কারের প্যাকেজে’র কথা বলা হচ্ছে। তবে কম সংস্কারের প্যাকেজে কী কী সংস্কার থাকবে আর বেশি সংস্কারের প্যাকেজে কোন কোন বিষয় থাকবে—তাও সরকারের থেকে এখন পর্যন্ত বলা হচ্ছে না। সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শেষ হওয়া এবং সমঝোতায় পৌঁছানোর পরেই সম্ভবত সরকার তার অবস্থান খোলাসা করবে। সংস্কার নিয়ে সংলাপ রমজান মাসেই শুরু হয়। ৫ সংস্কার কমিশনের ১৬৬ সুপারিশের রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া মতামতের বিষয়ে প্রথম পর্যায়ের সংলাপ আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ শুরু হবে। যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে না, সেগুলো কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের প্রয়োজন আছে। কমিশনের লক্ষ্য জুলাইয়ের মধ্যে কাজ শেষ করা। তবে সংস্কার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা প্রতিষ্ঠা বা ঐকমত্য স্থাপন খুব সহজে হবে না। জাতীয় নির্বাচন, গণপরিষদ নির্বাচন, সংবিধান সংস্কার ইত্যাদি বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা প্রবল। সংখ্যানুপাতিক ভোট নিয়েও রয়েছে বিতর্ক। সংস্কার এবং জুলাই গণহত্যার বিচার শেষে নির্বাচন, এনসিপি নেতারা এমন দাবি মাঝেমধ্যেই তুলে ধরছেন।

সরকারের ভেতরে সরকার আছে, এমন সন্দেহ আছে কোনো কোনো দলের। এসব দল মনে করে ডিপস্টেটের কারণে সরকার নির্বাচনের সময়সীমা সুনির্দিষ্ট করছে না অথবা করতে পারছে না। বিএনপি, সমমনা জোট, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি, সিপিবিসহ বামজোট ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জানিয়েই যাচ্ছে। তাদের বক্তব্য হচ্ছে, প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা। নির্বাচিত সরকার বাদবাকি সংস্কারের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাবে। কেননা সংস্থার একটি চলমান প্রক্রিয়া, যা একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে শেষ হওয়ার নয়। বর্তমানে রাজনীতির মাঠের প্রধান দল বিএনপির শীর্ষনেতারা একাধিকবার বলেছেন, গত তিনটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। কলঙ্কিত ও একতরফা নির্বাচন গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানকে নষ্ট করেছে। তাই নির্বাচন বিলম্বিত হলে গণতন্ত্রের পথে নতুন করে অভিযাত্রা সংকটের মধ্যে পড়বে। সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে একটি বিদেশি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ১৮ মাসের মধ্যে গণতন্ত্রে উত্তরণের কথা বলেছিলেন। ফেব্রুয়ারি মাসেও তিনি শহীদ বিডিআর সেনাদের স্মরণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একই কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। জেনারেল ওয়াকার এ কাজ শেষ করে তার ভাষায় ‘ছুটি করার’ কথা জানান অর্থাৎ সেনাবাহিনী ব্যারাকে ফিরে যাবে।

পুরো রমজান মাসে খাদ্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক থাকা, বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ এবং ঈদে লাখ লাখ মানুষের বাড়ি যাওয়া ও আসা স্বস্তির হওয়ায় প্রফেসর ইউনূসের সরকার ব্যাপক প্রশংসা পেয়েছে। তবে এ প্রশংসা ফিকে হয়ে গেছে গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক হামলা ও লুটপাটের ঘটনায়। যদিও পরে পুলিশ অর্ধশতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে এই হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা সরকারকে সমালোচনার মুখোমুখি করেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যর্থতা নতুন করে আবার সামনে চলে আসে। প্রফেসর ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকা নিয়ে কেউ কেউ জরিপ করছেন। এরই মধ্যে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের ফেসবুকে দেওয়া একটি পোস্ট নতুন আলোচনার জন্ম দেয়। গত ২৯ মার্চ তিনি পোস্টে লেখেন, ‘প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন স্টেটসম্যানকে পাঁচ বছরের জন্য বাংলাদেশের একটি নির্বাচিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা আমার আজীবন থাকবে।’ তবে সারজিস আলম কীভাবে তার এ আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত হতে পারে সে বিষয়ে কিছু লেখেননি। এনসিপি নেতাদের অনেককেই নির্বাচনের আগে সংস্কার এবং গণহত্যার বিচারের কথা বলেছেন। তারা ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে জুলাই গণহত্যার দায়ে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন। গণহত্যার দায়ে দল হিসেবেও আওয়ামী লীগের বিচার চেয়েছে এনসিপি। গত ২০ মার্চ ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ইউনূস জানিয়েছিলেন যে, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা সরকারের নেই। তার এই বক্তব্য এনসিপির মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে অনাকাঙ্ক্ষিত আখ্যা দিয়ে এর নিন্দা পর্যন্ত করেছে এনসিপি।

জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনের সময় সংঘটিত হত্যা, গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৪২ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। এরই মধ্যে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। অভিযুক্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এনসিপির কোনো কোনো নেতার নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার সম্পন্ন করার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গণহত্যার বিচারের পুরো প্রক্রিয়ার মধ্যে স্বচ্ছতা থাকতে হবে। যেহেতু সাবেক প্রধানমন্ত্রীসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এই মামলার আসামি, সে কারণে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মহলের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি থাকবে এ বিচারের দিকে। এখানে দ্রুত কিছু করার সুযোগ নেই। এরই মধ্যে একজন উপদেষ্টা ‘অক্টোবরের মধ্যে কিছু রায় আশা করছি’ এমন বক্তব্য দেওয়ায় সমালোচনার মুখে পড়েন।

নির্বাচনের তারিখ ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। তবে বিভিন্ন দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা এজন্য থেমে নেই। তারা বেশ জোরেশোরেই নিজ নিজ এলাকায় গণসংযোগ শুরু করেছেন। বিএনপির হাইকমান্ড যাদের সংকেত দিয়েছেন তারা নির্বাচনী আসনে ছুটতে শুরু করেন অনেক আগে থেকে। সম্ভাব্য প্রার্থীদের অনেকেই এখন ঢাকায় না থেকে এলাকায় সময় দিচ্ছেন। জামায়াতে ইসলামী অনেক আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়ে রেখেছে। ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের নেতাদের এনসিপিও ঢাকাসহ কিছু আসনে প্রার্থী ঠিক করেছে। তারাও নির্বাচনী প্রচারে নেমে পড়েছেন। কেউ কেউ গাড়ির বহর নিয়ে শোডাউন করে বিতর্কে জড়িয়েছেন। পরে ভ্যানগাড়িতেই ভরসা করে গণসংযোগ করেন। নির্বাচনী প্রচারের হাওয়া বইতে শুরু করলেও সামগ্রিকভাবে রাজনীতির হাওয়া কোন দিকে যাচ্ছে বা মোড় নেবে, তা এখনো প্রশ্ন হিসেবেই থেকে যাচ্ছে।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলাম লেখক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কিছু বিষয় আলোচনা না হলেও জুলাই সনদে রাখা হয়েছে : সালাহউদ্দিন

খাবারে বিষক্রিয়া, বন্ধ হলো রণবীরের সিনেমার শুটিং

ভিটাসহ শ্বশুরবাড়ি বিক্রি করে দিলেন নাজমুল

ব্রাজিল দলে জায়গা হারাচ্ছেন ভিনি!

সৌন্দর্যের রহস্য ফাঁস করলেন সানি লিওন

কম্পিউটারের জন্য নিখোঁজ, ১০ দিনেও মেলেনি রাকিবের সন্ধান

বুকে ব্যথা, জ্ঞান হারালেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের মনোনয়নপত্র ক্রয় ঠেকাতে মব করা হয়েছে : রিজভী

আশুলিয়ায় হত্যা মামলার আসামি যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

ওয়াইফাইয়ের গতি কম? বাড়াবেন যে ১০ উপায়ে

১০

জেনেভা ক্যাম্পের হত্যা মামলায় ২৬ আসামিকে গ্রেপ্তার  

১১

রিয়ালের চুক্তির প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন ভিনি

১২

মাউশির চেয়ারম্যানসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৩

সচিবালয়ের সামনে জুলাই শহীদ পরিবার ও আহতদের অবস্থান

১৪

শিক্ষার্থীদের রাতের আড্ডা বন্ধে চৌদ্দগ্রাম ইউএনওর অভিযান

১৫

কাজে আসছে না কোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স

১৬

আইপিএলের পর দ্বিতীয় সেরা হতে চায় যে টি-টোয়েন্টি লিগ

১৭

প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগে সেমিস্টার ডে ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উদযাপন

১৮

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন : আইন উপদেষ্টা

১৯

নাটোরে ভাঙা রেললাইনে বস্তা গুঁজে চলছে ট্রেন

২০
X