আমীর খসরু
প্রকাশ : ২২ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২২ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:০৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

বিপ্লব কেন বারবার ব্যর্থ হয়

বিপ্লব কেন বারবার ব্যর্থ হয়

[সপ্তম পর্ব]

১৯৭১-এর ১৬ মার্চ থেকে ২৩ মার্চ শেখ মুজিব-জেনারেল ইয়াহিয়া বৈঠকে চার দফা সমঝোতা হয়।

এর আগে ৭ মার্চ ঐতিহাসিক এক ঘটনা ঘটে—যাকে সংবিধানের পঞ্চম তপশিল হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। যাতে “১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের’ দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণ” অভিহিত করে ৭ মার্চের ভাষণটি সংবিধানে সন্নিবেশিত করা হয়। যদিও সংবিধানে সন্নিবেশিত ভাষণটিকে ‘স্বাধীনতার ঘোষণা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়নি। পরবর্তীকালে এই ভাষণকেই ‘স্বাধীনতার ঘোষণা’ বলে উল্লেখ করা হয়। যাই হোক, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা এবং ঘোষক বলে নানা বিতর্ক আছে—সে প্রশ্নে যাবার সুযোগ এই নিবন্ধে নেই। কারণ আমরা বিপ্লব কেন বারবার ব্যর্থ হয় বা বিপ্লবকে অথবা এর সম্ভাবনাকে কারা বারবার ‘হত্যা’ করে সে বিষয়ে আলোচনা ও গভীরভাবে পর্যালোচনা করছি।

এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন—মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের কন্যা শারমিন আহমদ লিখিত ‘নেতা ও পিতা’ বইয়ে তিনি অর্থাৎ শারমিন আহমদ বলছেন, ‘পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী আব্বু স্বাধীনতার ঘোষণা লিখে নিয়ে এসেছিলেন এবং টেপরেকর্ডারও নিয়ে এসেছিলেন। টেপে বিবৃতি দিতে বা স্বাধীনতার ঘোষণায় স্বাক্ষর প্রদানে মুজিব কাকু অস্বীকৃতি জানান।’ [পৃ-৬০, তাজউদ্দীন আহমদ নেতা ও পিতা—শীর্ষক বই, প্রকাশকাল-২০১৪]

মুক্তিযুদ্ধের সময়ের ওপরে লিখিত এবং মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি মাঈদুল হাসানের বই ‘মূলধারা ৭১’-এ লেখক বলছেন, ‘জানুয়ারি বা সম্ভবত তার আগে থেকেই যে সমর প্রস্তুতির শুরু হয়েছিল, তার অবশিষ্ট আয়োজন সম্পন্ন করার জন্য মার্চের মাঝামাঝি থেকে ইয়াহিয়া-মুজিব আলোচনার ধূম্রজাল বিস্তার করা হয়। এই আলোচনার উদ্দেশ্য সম্পর্কে যুগপৎ সন্দিহান ও আশাবাদী থাকায় আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের পক্ষে আসন্ন সামরিক হামলার বিরুদ্ধে যুগোপযোগী সাংগঠনিক প্রস্তুতি ও ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। সম্ভবত এই কারণে ২৫/২৬ মার্চের মধ্যরাতে টিক্কার সমর অভিযান শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত আওয়মাী লীগ স্বাধীনতার সপক্ষে সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে উঠতে পারেনি। ... নেতাকর্মী সকলকে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েও তাদের সকল অনুরোধ উপেক্ষা করে সম্পূর্ণ নিজের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শেখ মুজিব রয়ে যান নিজ বাসভবনে। সেখান থেকে গ্রেপ্তার হন হত্যাযজ্ঞের প্রথম প্রহরে।’ [মূলধারা-৭১, ইউপিএল, ১৯৯২, পৃ-৪]

এর পরে গড়ে উঠল মুক্তিযুদ্ধ। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধকে শুধুমাত্র একটি সাধারণ যুদ্ধ হিসেবে বিবেচনা করাটা ভুল হবে। এটি একটি স্বাধীন জাতি রাষ্ট্র গঠনের যুদ্ধ এবং এর পাশাপাশি এটি ছিল এক সত্যিকারের গণবিপ্লব। গণতান্ত্রিক নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই শুধু নয়, উত্তর উপনিবেশিকতার ‘নিকৃষ্ট উত্তরাধিকার’ থেকে বেরিয়ে এসে রাষ্ট্র কাঠামোর পুরো বদল, সমাজের আমূল পরিবর্তন এবং শোষণমুক্ত নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই ছিল মূল লক্ষ্য। আর এ লক্ষ্যে সর্বস্তরের জনগণ শুধু একটি রাষ্ট্রের জন্য রাষ্ট্র নয়—চেয়েছিলেন ‘নয়া বিপ্লবী ও আমূল পরিবর্তনকারী নতুন দেশ’। ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ এ কারণে এক বিপ্লবের অপর নাম। আর প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধা হয়ে উঠেছিলেন একেকজন বিপ্লবী। বিপ্লব না হলে মানুষ এভাবে অকাতরে জীবন দেয় না। নারীও মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের পাশাপাশি ‘ইজ্জতহানিতেও’ ভীত ছিলেন না। ভীত ছিলেন না তার সন্তানেরা, ভাইয়েরা মুক্তিযুদ্ধে যেতে। মুক্তিযুদ্ধ এমনই বিপ্লবে রূপান্তরিত হয়েছে—যখন ‘নতুন শোষণ-বৈষম্যহীন’ রাষ্ট্রের, নয়া সমাজের ঐকান্তিক কামনায় মা তার নিজ সন্তানকে যুদ্ধে অর্থাৎ বিপ্লবে অংশ নিতে পাঠিয়েছেন, তেমনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ বাবা করেছেন, তেমনি তার সন্তানও। তারা বিশ্বাস করেছিলেন রাজনৈতিক নেতৃত্বের আশ্বাসে। এতটুকুও ঘাটতি ছিল না তাতে। উপরিতলার অভিজাত শ্রেণি এবং গোষ্ঠীতন্ত্রের অর্থাৎ অলিগার্কির বাইরের যে সুবিশাল জনগোষ্ঠী, তারা অংশ নিয়েছিলেন মুক্তির বিপ্লবে। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, জীবনের নিরাপত্তা, উপর থেকে নিচ পর্যন্ত নির্ভেজাল বৈপ্লবিক গণতান্ত্রিক ‘নয়া বন্দোবস্ত ও ফয়সালার’ নতুন দেশ পাবেন—এমনটাই তারা কামনা করেছিলেন।

যুদ্ধে সেনাবাহিনী, সীমান্তরক্ষী বাহিনী-ইস্ট বেঙ্গল রাইফেলস ইপিআর, পুলিশ, আনসার বাহিনীর সদস্যরা ছাড়াও সরাসরি মূল অংশগ্রহণকারী ছিলেন সর্বস্তরের মানুষ অর্থাৎ ছাত্র, যুবক, তরুণ, কৃষক, শ্রমিক, মধ্যবিত্তের একাংশ, নিম্নমধ্যবিত্ত, নারীসহ সবাই। গুটিকয়েক অর্থাৎ মুসলিম লীগ, জামায়াতসহ কয়েকটি দলের সদস্যরা এই গণযুদ্ধের বিরোধিতা করে এবং পাকিস্তান রাষ্ট্রকে অখণ্ডতার সমর্থন করে যুদ্ধের বিরোধিতা করে। মুক্তিযুদ্ধে সবচেয়ে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করে কৃষক সমাজ এবং ছাত্র-যুব তরুণ শ্রেণি। দলমত নির্বিশেষে অর্থাৎ আওয়ামী লীগ তো ছিলই। কমরেড আবদুল হকের নেতৃত্বাধীন বামপন্থি সংগঠন ইপিসিপি (এম-এল) এর একটি অতিক্ষুদ্র অংশ ব্যতিরেকে বামপন্থি সব দল এতে সক্রিয় অংশ নেয়। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, ১৯৪৭ সালের দেশভাগে পূর্ববঙ্গে যারা প্রতারিত হয়েছিলেন, সেই তারাই বিশেষভাবে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছিলেন ১৯৭১-এর বিপ্লবী যুদ্ধে। তাদের ভূমিকা ছিল তারও আগে ১৯৪৭-এর চেয়েও বেশি সক্রিয়। তারা ১৯৪৭-এ যা পাননি তার পূর্ণ হিস্যা চেয়েছিলেন—অতীতের ‘বাকি’ থাকা পাওনাসহ। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, ভারতীয় সেনাবাহিনী সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে ১৯৭১ সালের নভেম্বরে। ভারত তখন এই যুদ্ধন্তে দুই ফ্রন্টে অর্থাৎ ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট বা পশ্চিম পাকিস্তান এবং পূর্ব পাকিস্তানে ইস্টার্ন ফ্রন্ট অর্থাৎ পূর্ব সীমান্ত—এই দুই অংশে ভাগ করে। ওয়েস্টার্ন বা পশ্চিম পাকিস্তানের সাথে ভারত যুদ্ধ শুরু করে ১৯৭১-এর ২১ নভেম্বর এবং ইস্টার্ন ফ্রন্টে ৩ ডিসেম্বর। আর ওই সময়েই ভারতীয় সেনাবাহিনী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে প্রবেশ করে।

এখানে বলে নেয়া প্রয়োজন—সত্যিকার ইতিহাসের স্বার্থে ভারত ও পাকিস্তান এই যুদ্ধকে ‘ইন্দো-পাক ওয়ার’ হিসেবেই ভারতীয় নীতিনির্ধারকগণ গণ্য করেন। অন্তত নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রের গবেষকগণ যেমন Mohammad Ayub and K. Subramanyam তাদের বই India: The liberation War; (C. Chand Publication, New Delhi, 1972); Ravi Rakhye-The Indo-Pakistani war of 1971-volume-1, Asian war series, Helion and Company; Dec 10, 2020) সহ বেশকিছু বইয়ে ভারতীয় গবেষকগণ এই অভিমত ব্যক্ত করেন যে, ১৯৬৫ সালের ইন্দো-পাক যুদ্ধের বদলা নিতেই ভারত এই যুদ্ধটি করেছে। যে কোনো কারণেই হোক, ভারত মুক্তিযুদ্ধে সমর্থন দিয়েছে—ট্রেনিং প্রদান, সশরীরে যুদ্ধে অংশগ্রহণ এবং অসংখ্য শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়ে।

মুক্তিযুদ্ধ যে একটি বিপ্লব এবং এর আদ্যোপান্ত জানা ও বোঝার জন্য প্রখ্যাত সাংবাদিক, উইকলি হলিডের সম্পাদক এনায়েতুল্লাহ খান ১৯৭৫ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রায় এক নিবন্ধে বিশ্লেষণ করেছেন। এটি সাপ্তাহিক বিচিত্রায় ১৫ আগস্ট ১৯৭৫-এর পরে প্রকাশিত ‘শেখ মুজিবের উত্থানপতন’ শীর্ষক এক নিবন্ধে এনায়েতুল্লাহ খান বলেন, ‘সাড়ে সাত কোটি মানুষ যখন একাত্তরে চরমতম জাতিগত নিপীড়ন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল, তখন পর্দার আড়ালে চলছিল আপসের জুয়াখেলা। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের ও একাত্তরের গণপ্রতিরোধকে নিবৃত্ত করার জন্য শুরু হয়েছিল প্রতিক্রিয়াশীল ষড়যন্ত্র ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত। কিন্তু ইতিহাসতো স্থবির নয় যে, জাতকের ইচ্ছের ওপর সব গতিধারা নিয়ন্ত্রিত হবে। তাই জাতীয় মুক্তির বিভ্রম সৃষ্টির হীনপ্রচেষ্টা সত্ত্বেও সৃষ্ট হয়েছিল গণবিদ্রোহ। একাত্তরের পঁচিশে মার্চ সেই আত্মদান বাংলার মানুষের, ব্যক্তির নয়। দল-মত নির্বিশেষে সর্বশ্রেণির দেশপ্রেমিকদের, গোষ্ঠীর নয়। পক্ষান্তরে সেই ব্যক্তি কিংবা গোষ্ঠী ক্ষমতার রাজনীতির যূপকাষ্ঠে লক্ষ আবালবৃদ্ধবণিতাকে বলি দিয়ে, পলাতক রাজনীতির প্রচ্ছায়ায় গণবিপ্লব ও প্রতিরোধকে ঠেকাতে চেয়েছে। তিনি বলেছেন, শেখ মুজিবুর রহমান পঁচিশে মার্চ সন্ধ্যায়ও তাই মনস্থির করতে পারেননি। তার শেষ আহ্বান ছিল সাতাশে মার্চের হরতাল, স্বাধীনতা যুদ্ধের নয়। সেই সংকটকালেও এগিয়ে এসেছিল সামরিক বাহিনী এবং বিপ্লবী চেতনায় উদ্বুদ্ধ তরুণ ও যুবকের দল। তবুও সেই যুদ্ধ গণযুদ্ধে রূপান্তরিত হতে পারেনি। কেননা বৈদেশিক চক্র এই সংগ্রামকে নিজ খাতে প্রবাহিত করার জন্য বদ্ধপরিকর ছিল। মুক্তিবাহিনীর প্রতি চরম অবিশ্বাস হেতু সৃষ্টি হলো তথাকথিত মুজিব বাহিনীর। জনযুদ্ধ অভিযাত্রাকে রুখবার জন্য হলো সামরিক হস্তক্ষেপ।

এই চক্রান্তের ইতিহাস সুদীর্ঘ। যখন মুক্তিবাহিনীর বীর সেনানীরা, গেরিলা বাহিনীর তরুণেরা এবং দেশের অভ্যন্তরের বিপ্লবী যোদ্ধারা জন-যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে জাতীয় মুক্তির অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছবার জন্য যুদ্ধ করছিল, তখনই মুজিবনগরের রাজনৈতিক ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে এই চক্রান্ত দানা বেঁধে ওঠে। এই চক্রান্ত মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ন্ত্রিত করার চক্রান্ত, পরাভূত নেতৃত্বকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করার চক্রান্ত। যারাই তখন এর বিরোধিতা করে প্রতিবাদ জানিয়েছেন, তাদের কপালেই জুটেছে অপপ্রচারণা ও রাজনৈতিক নিগ্রহ।’

লেখাটি অধ্যাপক আবু সাইয়িদ-এর ফ্যাক্টস অ্যান্ড ডকুমেন্টস বইয়ে পুনঃমুদ্রিত হয়েছে। (চলবে)

লেখক: সাংবাদিক ও গবেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ভাবিকে হত্যার অভিযোগে দেবর গ্রেপ্তার

‘আমার ক্যারিয়ারে এমন কালো, অদ্ভুত ফাটা উইকেট দেখিনি’

ভারতের রাষ্ট্রপতি মুর্মুর হেলিকপ্টারে দুর্ঘটনা, ভিডিও প্রকাশ

সালমান শাহর হত্যা মামলার যত নম্বর আসামি ডন

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল পুলিশ সদস্যের

গাজীপুরে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

তানজিন তিশাকে লিগ্যাল নোটিশ দিলেন নারী উদ্যোক্তা

এ সরকারের অধীনে সততা-নিষ্ঠা দেখানোর সুযোগ: ইসি আনোয়ারুল

ড্রাইভিং লাইসেন্স নেওয়ার পদ্ধতি জানালেন পরিবহন উপদেষ্টা

১০

ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে বিজ্ঞাপন বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১১

পাড়ে পড়ে ছিল জুতা-মোবাইল, পুকুরে ভাসছিল মরদেহ

১২

আসল বন্দুককে খেলনা ভেবে গুলি, পঙ্গু হলেন প্রবাসী

১৩

ব্রহ্মপুত্র খননের আড়ালে কৃষিজমি ধ্বংস

১৪

বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা নিয়েই কাজ করছে : আইন উপদেষ্টা

১৫

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির নতুন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর হলেন প্রফেসর আরশাদ মাহমুদ চৌধুরী

১৬

মোবাইলে ডেটা খরচ কমানোর ১০ সেরা টিপস ও ট্রিকস

১৭

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৮

প্রবাসীদের জন্য নির্বাচনী অ্যাপ উন্মুক্তের তারিখ জানালেন ইসি

১৯

তারিখ চূড়ান্ত, শর্ত মানলেই ভারতকে ট্রফি তুলে দেবেন নাকভি

২০
X