কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:১৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

লক্ষ্য হোক বৈষম্যবিহীন অর্থনীতি

সেলিম জাহান
লক্ষ্য হোক বৈষম্যবিহীন অর্থনীতি

‘বিজয়’ শব্দটিকে আমরা প্রায়ই রাজনৈতিক বিজয় হিসেবে দেখি। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান ক্রান্তিকালে, একটি বৈষম‍্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ যখন অঙ্গীকারবদ্ধ এবং সচেষ্ট, অর্থনৈতিক বিজয় বিষয়টিও আমাদের জন‍্য গুরুত্বপূর্ণ; বিশেষত এবারের বিজয় দিবসে। সেখানে প্রাসঙ্গিক একটি প্রশ্ন হচ্ছে যে, এ অর্থনৈতিক বিজয় লাভের অন্তরায়গুলো কী কী? গত বছরের পটপরিবর্তনের সময়ে বিভিন্ন অঙ্গনে বাংলাদেশ অর্থনীতি অত্যন্ত নাজুক অবস্থায় ছিল। প্রাপ্ত সব তথ্য-উপাত্তই অর্থনীতির নানান দুর্বলতার দিকেই অঙ্গুলি নির্দেশ করছিল এবং এটা খুব পরিষ্কার ছিল যে, বাংলাদেশ অর্খনীতি একটি সংকটের মধ্যে ছিল। গত ১২ মাসে কিছু কিছু উন্নতি পরিলক্ষিত হয়েছে। যেমন, বৈদেশিক মুদ্রা মজুত এবং বৈদেশিক মুদ্রাবিনিময় হার স্থিতিশীল হয়েছে, ব্যাংক খাতের কিছু কিছু সমস্যার সমাধান হয়েছে, বিদেশ থেকে শ্রমিকদের পাঠানো অর্থের পরিমাণ বেড়েছে। এসব সত্ত্বেও নানান অর্থনৈতিক অন্তরায় এখনো বিদ্যমান। যেমন, যদিও মূল্য পরিস্থিতিতে কিছুটা উন্নতি দেখা গেছে, কিন্তু দেশের মূল্যস্ফীতি এখনো খুব বেশি। বাজারে চালের দাম এখনো কমেনি। ফলে সাধারণ মানুষের জীবনে উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপ এখনো বিরাজমান এবং তারা এখনো স্বস্তির মুখ দেখতে পাচ্ছে না। লাখ লাখ মানুষ, প্রায় ৩০ লাখের মতো, কর্মহীন। অর্থনীতিতে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত হারে বাড়েনি এবং ৩.৫ হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার এখনো খুব শ্লথ। আশঙ্কা করা হচ্ছে, আরও প্রায় ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ দারিদ্র্য ঝুঁকিতে আছে।

সুতরাং প্রশ্ন হচ্ছে যে, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অগ্রযাত্রায় কী কী অন্তরায় আমাদের মোকাবিলা করতে হতে পারে। তিন রকমের অন্তরায় বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ যাত্রাপথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে—রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক। বাংলাদেশ অর্থনীতির ভবিষ্যৎ অন্তরায়গুলোকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখলে চলবে না, বরং তারা দেশের রাজনৈতিক এবং সামাজিক চালচিত্রের সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা একটি বড় সমস্যা, যা দেশের অর্থনীতির ওপর বিরাট একটা প্রভাব ফেলবে। রাজনৈতিক অঙ্গনে নানান বিষয় নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে— সংবিধান সংস্কার, জনপ্রশাসন কাঠামোর সংস্কার, রাজনৈতিক মতৈক্য এবং সর্বোপরি, নির্বাচন এবং নির্বাচনের সময়কাল। তিনটে বিশেষ পথ ধরে এসব রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাগুলো দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং প্রবৃদ্ধিকে প্রভাবিত করছে। প্রথমত, এসব রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে দেশি বা বিদেশি কোনোরকমের বিনিয়োগই প্রত্যাশিত হারে বাংলাদেশ অর্থনীতিতে আসছে না। বিনিয়োগের শ্লথতা দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করছে, যার ফলে দেশে কর্মহীনতা বাড়ছে এবং দেশের প্রবৃদ্ধি সম্ভাবনা ব্যাহত হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে আমাদের বাণিজ্য অংশীজনরা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নিশ্চিত নয় এবং সে কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি বাণিজ্য চুক্তি করতে ইতস্তত করছে। যেমন, তৈরি পোশাক খাতে বৈদেশিক চাহিদা প্রত্যাশিত হারে ত্বরান্বিত হয়নি। তৃতীয়ত, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে নানান মহলে অন্তর্বর্তী সরকারের দক্ষতা ও কার্যকারিতা সম্পর্কে নানান প্রশ্নের জন্ম হয়েছে। এ জাতীয় জনদৃষ্টিভঙ্গি একটি নাজুক অর্থনীতির উত্তরণের পক্ষে শুভ নয়।

সামাজিক অঙ্গনে, বাংলাদেশ অর্থনীতি নানান অন্তরায়ের সম্মুখীন। সমাজে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, সার্বিক একটি নিরাপত্তাহীনতার উপলব্ধি, দুর্নীতির বিস্তার ব্যবসা-বাণিজ্যকে শঙ্কিত করছে, যেখানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো কিংবা ব্যবসায়ীরা নিরাপদ বোধ করছেন না। এ অবস্থায় উৎপাদন, বাণিজ্য কিংবা সেবা প্রদান উন্নতি করতে পারে না। সেইসঙ্গে আমাদের সমাজে ‘মব সংস্কৃতি’ ব্যতিক্রম নয়, নিয়মে পরিণত হয়েছে। ফলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য অঙ্গনেও সংঘাত এবং সহিংসতার অনুপ্রবেশ ঘটেছে। দেশের ব্যবসায়ীগোষ্ঠী নানান গ্যাং, রাজনৈতিক গোষ্ঠীর বেপরোয়া চাঁদাবাজি, অর্থ এবং নানান নিয়মবহির্ভূত সুবিধার বেআইনি দাবির শিকার হচ্ছে। এ সবকিছু ব্যবসা-বিস্তারকে অবরুদ্ধ করে। যে কোনো ঘটনা কেন্দ্র করে রাস্তা অবরোধ, যত্রতত্র সমাবেশ, আন্দোলন এবং সেইসঙ্গে সংঘাত, সহিংসতা ও সংঘর্ষ নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এ জাতীয় কর্মকাণ্ড পরিবহন ও যাতায়াত ব্যবস্থা বিপর্যস্ত করে এবং দেশের প্রতিদিনকার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে ব্যাহত করে। দেশের বর্তমান সামাজিক অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা বাংলাদেশ অর্থনীতির ভবিষ্যৎ অগ্রযাত্রায় বিরাট একটি অন্তরায়।

আগামী দিনগুলোতে নানান অর্থনৈতিক অন্তরায়ের সম্মুখীন হবে বাংলাদেশ—এর কিছু কিছু দেশজ, কিছু কিছু বৈশ্বিক। দেশজ অঙ্গনে, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা একটি বিরাট সমস্যা হিসেবে অব্যাহত থাকবে। শ্লথ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অপর্যাপ্ত বিনিয়োগ এবং বিস্তৃত কর্মহীনতা দেশের অর্থনীতিকে দুর্বল করতে থাকবে। দেশের কৃষি ও শিল্প উৎপাদন এখনো প্রার্থিত স্তরে পৌঁছায়নি। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট এবং সেইসঙ্গে সামাজিক অস্থিরতা এ উৎপাদন স্তরকে আরও বিপর্যস্ত করতে পারে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির নেতিবাচক প্রভাব অব্যাহত থাকবে বলে মনে হয়। সেখানে জনগণ এখনো কোনো স্বস্তির চিহ্ন দেখতে পাচ্ছে না, যদিও উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন যে, বর্তমান মূল্যস্ফীতির হার সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। তারা আরও আশা করছেন যে, আগামী মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি আরও কমে আসবে।

দারিদ্র্যের বিস্তার এবং সেইসঙ্গে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নাজুকতার সম্ভাবনার বৃদ্ধি আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশ অর্থনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হিসেবে দেখা দিতে পারে। সামষ্টিক পর্যায়ে বাংলাদেশে দারিদ্র‍্যের আপাতন গত তিন বছরে ১৮ থেকে ২১ শতাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের ৩ কোটি ৬০ লাখ লোক দারিদ্র‍্য সীমার নিচে বসবাস করে। আরও ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ দারিদ্র‍্য ফাঁদে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।

যদিও দেশের ব্যাংক খাতে কিছু কিছু উন্নতি পরিলক্ষিত হচ্ছে, যেমন—বিধিনিষেধের যথাযথ প্রয়োগ, অর্থ পাচার বন্ধ ইত্যাদি; কিন্তু ব্যাংকের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে ব্যাংকিং শৃঙ্খলা প্রয়োগ এখনো অর্জিত হয়নি। কুঋণ, ঋণের অপর্যাপ্ততা, অদক্ষতা ও অকার্যকারিতা, দুর্বল ব্যবস্থাপনা এ খাতের সমস্যা হিসেবে এখনো বিরাজ করছে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুত একটি সু-অবস্থানে আছে; কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে যে, এটা কি অধিক পরিমাণে বৈদেশিক ঋণ বাংলাদেশ অর্থনীতিতে অনুপ্রবেশ করেছে বলে, নাকি বৈদেশিক খাতে কাঠামোগত উন্নতির ফলে? আগামী দিনগুলোতে সরকারি ঋণ একটি সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত হবে। বর্তমান অর্থবছরের প্রথমার্ধে সরকারি ঋণ ৩ শতাংশ বেড়ে গেছে। গত তিন বছরে বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে গেছে—৫ লাখ কোটি থেকে ৯ লাখ কোটি টাকায়। বর্তমান বছরের প্রথম তিন মাসে বেসরকারি খাতের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ৪৫ কোটি ডলার বেড়ে গেছে। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের অতিরিক্ত সময় শিগগিরই উতরে যাবে। তখন ঋণ পরিশোধের চাপ অর্থ ব্যবস্থায় টের পাওয়া যাবে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ২০২৮ সালের অর্থবছর নাগাদ সরকারের ঋণভার ২৮ লাখ কোটি টাকায় পৌঁছতে পারে।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সমস্যা বাংলাদেশ অর্থনীতির একটি সমস্যা হিসেবে বিরাজ করবে। একদিকে উচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় একটি সমস্যা, অন্যদিকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দেওয়া ভর্তুকিও একটি ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়া বাদ দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি সম্পাদন এবং সেইসঙ্গে জ্বালানি উৎপাদনে আমদানি করা উপকরণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতার ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যায়। জ্বালানি খাতে যথাযথ সমন্বয়ের অনুপস্থিতি এবং সেইসঙ্গে টাকার অবমূল্যায়ন বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় আরও বাড়িয়ে দেয়। জ্বালানি খাতে যে বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি দেওয়া হয়, তার বেশিরভাগটাই ভোগ করে সমাজের ধনাঢ্য এবং সম্পদশালী অংশ। আমাদের জ্বালানি খাতে দেয় ভর্তুকির ৫৪ শতাংশই যায় দেশের ৪০ শতাংশ সবচেয়ে সম্পদশালী গোষ্ঠীর কাছে।

আগামী দিনগুলোতে রাজস্ব আদায়ের শ্লথতা বাংলাদেশের জন্য একটি উন্নয়ন সমস্যা হিসবে দেখা দিতে পারে। ২০২৪-২৫ সালের অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ছিল ১ লাখ কোটি টাকা। এ ঘাটতির নানান কারণ রয়েছে। যেমন, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের শ্লথতা, বার্ষিক উন্নয়ন পরিকল্পনার ছাঁটাই, বেশ কিছুদিন ধরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ধর্মঘট এবং কর্মবিরতি। অনেক বিশেষজ্ঞ অবশ্য মনে করেন, রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রাই বাস্তবসম্মত ছিল না। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, এসব প্রবণতার কিছু কিছু আগামী দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে। সুতরাং, রাজস্ব আদায়ের সমস্যাগুলোও আগামী সময়ে দেখা যাবে। অধিকন্তু, এখনো বাংলাদেশের রাজস্ব আহরণ আয়করের মতো প্রত্যক্ষ করের পরিবর্তে মূল্য সংযোজন করের মতো অপ্রত্যক্ষ করের ওপর বেশি নির্ভর করে। প্রত্যক্ষ করের মাধ্যমে অধিকতর রাজস্ব আহরণ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডারের শর্তও সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে।

বৈদেশিক খাতে বাংলাদেশ অর্থনীতি তিনটে বিষয়ে চাপের সম্মুখীন হবে। প্রথমত, এ বছর এবং আগামী বছরও বৈশ্বিক অর্থনীতি একটি প্রবৃদ্ধি-শ্লথতায় ভুগবে। এর নেতিবাচক প্রভাব বাংলাদেশ অর্থনীতি এড়াতে পারবে না। সেইসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক-লড়াইয়ের কারণে উন্নত বিশ্বে বাংলাদেশের রপ্তানি ব্যাহত হবে। এসব শুল্কের মোকাবিলা বাংলাদেশকে করতে হবে। দ্বিতীয়ত, কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের পর্যায়ে উন্নীত হবে। এই উত্তরণের ফলে বাংলাদেশ বৈশ্বিক অর্থনীতিতে কিছু কিছু সুযোগ হারাবে—যেমন, স্বল্প বা শূন্য শুল্কে রপ্তানি সুবিধা, অনুদান সুবিধা ইত্যাদি। উন্নয়নশীল দেশ পর্যায়ে উন্নীত হলে বাংলাদেশ এসব সুবিধা পাবে না। সুতরাং, উত্তরণ-পরবর্তীকালে উত্থিত বিষয়গুলোকেও বাংলাদেশকে মোকাবিলা করতে হবে। তৃতীয়ত, বিশ্বে নানান জায়গার যুদ্ধ এবং সংঘাতের প্রভাবও দেশের অর্থনীতিতে পড়বে। আগামী দিনগুলোতেও অর্থনীতি অভ্যন্তরীণ জটিলতাগুলো অব্যাহত থাকবে। দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক জটিলতা এসব অর্থনৈতিক সমস্যাকে আরও গভীর করে তুলবে। সেইসঙ্গে থাকবে নানান বৈশ্বিক সংকট। বাংলাদেশ অর্থনীতির একটি বড় লক্ষ্য হবে সেসব জটিলতা ও সংকট কাটিয়ে একটি বৈষম্যবিহীন মানব উন্নয়নমুখী অর্থনৈতিক পথযাত্রা।

লেখক: জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন দপ্তর এবং দারিদ্র্য দূরীকরণ বিভাগের ভূতপূর্ব পরিচালক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রেম-বিয়ে নিয়ে বিরোধ, বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

স্কয়ার গ্রুপে চাকরির সুযোগ

রাজাকার ইস্যুতে হেফাজতে ইসলামের বিবৃতি

নরসিংদীতে ১৭ দিনে ৭ খুন, বাড়চ্ছে উদ্বেগ

নতুন অতিথি আসছে নাগা-শোভিতার সংসারে, গুজন নাকি সত্যি?

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে নতুন নির্দেশনা ইসির

অবস ও গাইনি স্পেশালিস্ট পদে চাকরি দিচ্ছে রেড ক্রিসেন্ট

কেরানীগঞ্জে অস্ত্র-ককটেলসহ চার ডাকাত গ্রেপ্তার

রাজধানীর যেসব স্থানে বসছে ডিএমপির চেকপোস্ট

ইউক্রেন নিয়ে জার্মানির নতুন পরিকল্পনা

১০

অস্ট্রেলিয়ার সৈকতে হামলাকারীর পরিচয় নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১১

দেশের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সংশয় নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২

মহাসড়কে ভারতীয় ২ তরুণের কাণ্ড

১৩

নাশকতার দুই মামলায় মির্জা আব্বাস-আমানসহ ৪৫ জনকে অব্যাহতি 

১৪

‘মার্চ টু ইন্ডিয়ান হাইকমিশন’ কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা

১৫

বিএনপিতে যোগ দিলেন সাবেক জামায়াত নেতা

১৬

আপনারা মৃত্যু ঘোষণা করলেই মরে যাওয়ার চেষ্টা করব : নচিকেতা

১৭

বাংলাদেশকে উচিত শিক্ষা দেবে ভারত : আসামের মুখ্যমন্ত্রী

১৮

এলাকার সবার কাছে প্রিয় শরিফ ওসমান হাদি

১৯

খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের নিরাপত্তা টিমের প্রধান শামসুল ইসলাম

২০
X