মো. শামসুল আলম চৌধুরী
প্রকাশ : ৩১ অক্টোবর ২০২৩, ০২:২৭ এএম
আপডেট : ৩১ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:২৭ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ

প্রতিটি জীবনই মূল্যবান

প্রতিটি জীবনই মূল্যবান

প্রকৃতিকন্যা মিরসরাই উপজেলার সাগরঘেঁষা এক অজপাড়াগাঁয়ে আমার জন্ম। মিরসরাই চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত পাহাড়, সমতল ও সাগর পরিবেষ্টিত অসামান্য সুন্দর এক প্রাকৃতিক লীলাভূমি। গ্রামীণ জনপদের নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম নেওয়ার সুবাদে ছোটবেলা থেকেই মানুষের দুঃখ-কষ্টের সাক্ষী হয়েই বেড়ে উঠেছি। ধর্মভীরু পরিবারের সদস্য হিসেবে সৃষ্টিকর্তার প্রতি মা-বাবা, নিকটাত্মীয় ও প্রতিবেশীদের নির্ভেজাল আস্থা এবং বিশ্বাসের জায়গাগুলো প্রত্যক্ষ করেছি। অন্যান্য ধর্মাবলম্বী পরিবারের অবস্থাও ছিল একই রকম। বিপদ-আপদে সৃষ্টিকর্তার প্রতি তাদের অগাধ বিশ্বাস ছিল লক্ষণীয়। সমাজে অনন্যসাধারণ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ছিল স্বপ্নের মতো।

সবকিছুই ছিল সাম্য ও শান্তির প্রতীক। আমাদের জবা ও টগর নামের মোরগগুলো বাক দেওয়া শুরু করত রাতের শেষের দিকে। তাদের সঙ্গে সঙ্গে পাড়ার অন্য মোরগগুলোও বাক দিত। এ যেন ছিল একীভূত পরিবার ও একই সমাজের সঙ্গে বাস করার সুন্দর এক প্রতিচ্ছবি। ছাদের ওপরে শান্তির প্রতীক কবুতরগুলোর ‘বাকবাকুম’ ডাকের প্রতিযোগিতায় জেগে না উঠে উপায় ছিল না কারও। মনে হতো, রাতের শেষাংশে মানুষের পাশাপাশি পশুপাখিরাও সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের প্রতিযোগিতায় মত্ত হয়ে উঠেছে। শেষ রাতের তাহাজ্জুদ, ফজর নামাজ ও সূর্যোদয়ের আগে মায়ের পবিত্র কোরআন শরিফ পাঠের মধ্য দিয়েই শুরু হতো আমাদের পরিবারের প্রতিদিনের কর্মসূচি। মায়ের কণ্ঠে সুরা আর রাহমানের ‘ফাবি আইয়ি আলায়ি য়া রাব্বি কুমা তুকাজ্জিবান’ অর্থাৎ ‘অতএব, তোমরা তোমাদের পালনকর্তার কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে’ শুনতে শুনতে স্বর্গীয় আবেশেই ঘুম ভাঙত আমার ও আমার সহোদরদের। প্রভাতে পুকুরপাড়ে শুরু হতো অন্যরকম আবহ। হিন্দু পরিবারগুলোর ধর্মভীরু মানুষ স্নান সেরে প্রতিদিনের কাজ-কারবার শুরুর আগেই পুজো ও প্রণাম করত সৃষ্টিকর্তাকে। স্নেহ, ভালোবাসা, আদবকায়দা, সহযোগিতাপূর্ণ মানসিকতা ও কুশল বিনিময়ের সংস্কৃতিকে জড়িয়ে অন্যরকম সুন্দর এক সামাজিক বন্ধন ও পরিবেশ অবলোকন করেছি।

বাঙালি জাতি বরাবরই রাজনীতি-সচেতন। ছোটবেলা থেকেই এ বিষয়টি অনুধাবন করেছি। বড় ভাইদের তখনো রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হতে দেখেছি। আদর্শগত বিভক্তির কারণে প্রথাগতভাবে বিতর্ক করতেও দেখেছি। তবে তাদের মধ্যে একে অন্যকে তিরস্কার, আঘাত, আহত বা হত্যা করার প্রবণতা পরখ করিনি কখনো। দলমত নির্বিশেষে সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতে তাদের একীভূত হতে দেখেছি। একে অন্যকে সহযোগিতা করতে দেখেছি। সুপরামর্শ দিতে দেখেছি। দুষ্টের দমনে সবাইকে একত্র হতে দেখেছি। মুরুব্বিদের শ্রদ্ধা ও ছোটদের স্নেহ করতে দেখেছি।

সৃষ্টিকর্তা মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন এবং মানবজাতিকে ‘আশরাফুল মাখলুকাত’ বা ‘সৃষ্টির সেরা’ জীব হিসেবে সম্মানিত করেছেন। মানুষের মধ্যে প্রজ্ঞা, নৈতিকতা এবং সততার মতো গুণগুলোকে সংস্থাপন করেছেন। সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় ভালো, মন্দ, ন্যায় ও অন্যায় বিচার করার জ্ঞান দান করেছেন, যাতে মানুষ সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠন করতে পারে। নির্দেশ অনুযায়ী মানবজাতির শ্রেষ্ঠত্ব গ্রহণ না করায় আল্লাহতায়ালা নেতৃস্থানীয় ফেরেশতা ইবলিশকে ‘শয়তান’ হিসেবে স্বর্গ থেকে বহিষ্কার করেছেন। তিনি মানবজগৎকে সহজ, সরল ও সুন্দর জীবনপ্রণালির মাধ্যমে ঢেলে সাজাতে চেয়েছেন সম্ভবত এ প্রত্যাশায় যে, মানবজাতি তার ইচ্ছানুযায়ী শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রাখতে পারে। মানব সৃষ্টির ইতিহাস ও ইবলিশের ঘটনার মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, আল্লাহতায়ালা সব মানুষকে সমানভাবে সৃষ্টি করেছেন। যাতে কেয়ামতের দিন তিনি মানুষের কৃতকর্মের ফলাফল নির্ধারণ করতে নিরপেক্ষভাবে বিচার করতে পারেন। তাহলে, মানব সমাজে এত বিভেদ কেন? ধনী-গরিব, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, রাজা-প্রজা, শোষক-শোষিতের মধ্যে এত পার্থক্য বিরাজ করবে কেন? নিম্নবিত্ত পরিবারে জন্ম নেওয়া মানুষকে কেন দুঃসহ কষ্ট করে বেড়ে উঠতে হয়? কেন তারা সমাজের উচ্চবিত্তের মানুষের কাছে জিম্মি হয়ে যায়? কেন তারা প্রতিষ্ঠিত হতে ব্যর্থ হয়? কেন তারা অবলীলায় রাস্তাঘাটে প্রাণ হারায়? তাদের জীবন কি আমাদের দেশ ও সমাজে পুরোপুরি মূল্যহীন? ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা, যাদের সিংহভাগই ছিল নিম্নবিত্ত বা নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্য। কৃষক, শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের রক্তের বদলেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আমাদের বাংলাদেশ। পরবর্তীকালে বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক, সামাজিক ও বিভিন্নমুখী অস্থিতিশীলতার কারণে কত মানুষ যে প্রাণ হারিয়েছে, তার হিসাব কে রাখে? ইতিহাসে তাদের নাম থাকে না, তাদের শুধু সংখ্যা দিয়ে মূল্যায়ন করা হয়। হরতাল, অবরোধ, রাজনৈতিক সহিংসতা ও ক্ষমতার পালাবদলের শিকার হয়ে কত যুবকের প্রাণ যে অকালেই নিভে গেছে, তার সংখ্যা কি ইতিহাসে লেখা আছে? অকালে ঝরে যাওয়া এসব মানুষের পরিবারের সদস্যদের খবর কে রাখে? সামাজিক নিষ্ঠুরতার বলি হয়ে কত শিশু যে এতিম হয়ে গেছে, কত বাবা-মা যে সন্তানহারা হয়ে নীরবে বিলাপ করছেন, কত মানুষ যে বিচারের জন্য নিভৃতে কাঁদছে, অল্প বয়সেই কত বোন যে বিধবা হয়েছে, স্বল্প উপার্জনের কত পরিবার যে নিঃস্ব হয়ে গেছে, তার খবর কে রাখে? এ অসহায় পরিবারগুলোর ভরণপোষণের দায়ভারই-বা কে নেবে? অসুস্থ রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা, বেসামাল যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং অনুন্নত ও দায়সারা প্রকৃতির চিকিৎসা ব্যবস্থার জাঁতাকলে হরহামেশা প্রাণ হারাচ্ছে আমাদের দেশের অসংখ্য মানুষ। বর্তমানে যুক্ত হয়েছে হরতাল ও অবরোধের মতো অপরাজনীতি। রাজনৈতিক অস্থিরতা ও আবেগের শিকার হয়ে গত ২৮ অক্টোবর রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিভে গেল পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজের প্রাণ। তার নৃশংস মৃত্যুর দৃশ্যটি অবর্ণনীয়-অকল্পনীয়। পারভেজ বেঁচে থাকলে তার সন্তানসন্ততিকে উন্নত মানবসম্পদে পরিণত করতে পারত। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আইটি বিশেষজ্ঞ, সেনা বা পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে গড়ে তুলতে পারত। এখন তার সন্তানদের কী হবে? পারভেজের শিশুসন্তান ও প্রিয়তমা স্ত্রীর কাছে বাঙালি জাতি কী জবাব দেবে? তাদের সান্ত্বনা দেবে কে? অসুস্থ রাজনীতির কারণেই প্রাণ হারিয়েছেন বিএফইউজের সাবেক নির্বাহী সদস্য ও প্রেস ক্লাবের সদস্য রফিক ভূঁইয়া। জাতির বিবেক হিসেবে পরিচিত একজন সাংবাদিকের কলমটি বন্ধ হয়ে গেছে। প্রাণ হারিয়েছে জাহাঙ্গীর ও শামিমের মতো আওয়ামী লীগ-বিএনপির কর্মীরাও। তারা সবাই সাধারণ পরিবারেরই সদস্য। বেঁচে থাকলে তাদের কেউ কি এমপি বা মন্ত্রী হতে পারত? সাধারণ মানুষগুলোর তো স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হওয়ার স্বপ্ন দেখাও অপরাধ-অসম্ভব ব্যাপার। তাহলে শামিম-জাহাঙ্গীররা জীবন কেন দেবে? এভাবে জীবনদানের মাধ্যমে কি উদ্দেশ্য সফল হবে? কে তাদের মনে রাখবে? কারা লাভবান হচ্ছে? আমাদের দেশে রফিক-শামিম-জাহাঙ্গীরদের জীবনের মূল্য কোথায়? চলমান সহিংসতায় আহত হয়েছে অসংখ্য যুবক। নিহত, আহত ও আক্রান্ত মানুষের সবারই পরিবার আছে। মা-বাবা-স্ত্রী-পুত্র ও ভাই-বোন আছে। বড়লোকদের মতো আমজনতা পরিবারগুলোর গচ্ছিত কোনো সম্পদ বা টাকা নেই। তাহলে তাদের অবর্তমানে অসহায় পরিবারগুলো চলবে কী করে? হারিয়ে যাওয়া মানুষগুলোই যে পরিবারের একমাত্র সম্পদ। তাদের উপার্জনের ওপরই তাদের পরিবারের জীবন-জীবিকা নির্ভর করে। তাদের সন্তানসন্ততি, ভাইবোন ও বাবা-মা বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে। এসব পরিবারকে আমাদের দল, সমাজ ও রাষ্ট্র কী জবাব দেবে? বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থার কারণে আমাদের সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্ট হয়ে গেছে। সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোও এখন দলীয় সংকীর্ণতায় ছেয়ে গেছে। শুধু মৃত্যুর পর মৃত ব্যক্তির জানাজার নামাজ বা অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সময়ই সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে আমরা আমাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা পালন করে থাকি। সে সময়ে দলমত নির্বিশেষে সবাই উপস্থিত হয়ে দলীয় ভেদাভেদ উপেক্ষা করে একত্রিত হয়ে মৃত ব্যক্তির মাগফিরাত কামনা করে থাকি। মৃত্যুর পর যদি একই কাতারে আমরা অংশ নিতে পারি ও কুশলবিনিময় করতে পারি, তাহলে জীবিত অবস্থায় একই সমাজে দলমত নির্বিশেষে বসবাস করতে সমস্যা কোথায়? আমাদের জবা ও টগর নামের মোরগগুলোর মতো পশুপাখিরা যদি একসঙ্গে বসবাস করতে পারে তাহলে ‘সৃষ্টির সেরা’ জীব হিসেবে আমরা কেন ব্যর্থ হবো? ছোটবেলার সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ আর নেই। গ্রামের বাড়িতে ফজর নামাজের পর আল্লাহতায়ালাকে সন্তুষ্ট করতে মধুর সুরের কোরআন পাঠ এখন আর শোনা যায় না। হিন্দুরাও প্রত্যুষে পুকুরঘাট বা নদীতে স্নান সেরে সৃষ্টিকর্তাকে খুশি করতে পুজো দেয় না। শান্তি, সম্প্রীতি, ভক্তি, শ্রদ্ধা, স্নেহ ও ভালোবাসা এ দেশ ছেড়ে অন্য কোথাও পালিয়ে গেছে। ব্যক্তিস্বার্থ ও রাজনৈতিক অস্থিরতা মানুষকে অন্ধ করে ফেলেছে। নীতি ও আদর্শবিবর্জিত রাজনীতি আমাদের সমাজ ও পরিবারকে বিভক্ত করে ফেলেছে। বর্তমান ধাঁচের রাজনীতির কারণে ভাইয়ে ভাইয়ে সম্পর্ক নেই, আত্মীয়তা ও সামাজিক বন্ধন ধ্বংস হয়ে গেছে এবং সাধারণ পরিবারের সদস্যরা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেছে। আমাদের মতো আমজনতা শ্রেণির পরবর্তী প্রজন্মের আসলে ভবিষ্যৎ কী? পুরো পৃথিবীটাই যেন কেমন হয়ে গেছে। ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের যুদ্ধ যেন তা-ই প্রমাণ করছে। সহস্র অসহায় ও নিরপরাধ শিশু, বৃদ্ধ ও নারীর প্রাণহানি প্রমাণ করছে যে, পুরো পৃথিবীটাই এখন বদলে গেছে। বিবেক, মানবতা ও মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। সাধারণ মানুষের জীবনের যেন কোনো মূল্য নেই। অপেক্ষাকৃত প্রভাবশালী ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও রাষ্ট্রগুলো যেন মানতেই নারাজ যে, এ পৃথিবীতে জন্ম নেওয়া প্রত্যেক মানুষের প্রাণ আছে ও প্রতিটি জীবনেরই মূল্য আছে।

আমাদের মতো আমজনতাদেরও প্রাণ আছে। অসহায় ও নিম্নবিত্ত হলেও আমাদের সবারই পরিবার ও সমাজ আছে। আমাদেরও জীবন আছে, সুখ ও দুঃখ আছে, শখ ও স্বপ্ন আছে। আমাদের মাতাপিতা, সন্তানসন্ততি আছে। আমরা বাঁচতে চাই, বহুদিন বেঁচে থাকতে চাই, সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে মানুষের মতো বাঁচতে চাই। দলমত, ধর্ম-বর্ণ, জাতিগত ভেদাভেদের ঊর্ধ্বে থেকে আমরা আমাদের বিবেক, স্বাধীনতা ও মনুষ্যত্ব নিয়ে বাঁচতে চাই। আমরা শান্তি চাই। আমরা প্রমাণ করতে চাই যে, মহান আল্লাহতায়ালার সৃষ্ট মানবজাতিই পৃথিবীর সব প্রাণীর মধ্যে সর্বোত্তম ও সর্বশ্রেষ্ঠ।

লেখক : ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.), পিএসসি, এমবিএ (জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়), ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক কূটনীতিক ও কলামিস্ট

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শহিদুল আলমসহ নৌবহর থেকে আটক ব্যক্তিদের কারাগারে বন্দি

পা হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন আইসক্রিম বিক্রেতা রফিকুল

গুণগত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা তারেক রহমানের অঙ্গীকার : সাঈদ

চাকসু নির্বাচনের প্রচারে এগিয়ে ছাত্রদলের প্যানেল

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

কর্ণফুলীর তীরে নতুন আশা

চাকসু নির্বাচনে আরও তিন প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

সিলেট বিমানবন্দরে বিদ্যুৎস্পর্শে যুবকের মৃত্যু, থানায় মামলা

বৃষ্টি আর কতদিন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

আগে টাইফয়েড টিকা গ্রহণকারীরা কি আবার নিতে পারবে?

১০

বিভিন্ন দাবি নিয়ে আন্দোলনে নামছেন সাবেক মেয়র আরিফ

১১

পরাজয়ে কার্যত শেষ বাংলাদেশের এশিয়ান কাপ আশা

১২

ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমার ৮ বছরে কারাদণ্ড

১৩

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র পাল্লা থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিলেন খামেনি!

১৪

ইমো হ্যাকিং চক্রের ১২ সদস্য আটক

১৫

ঢাকা-১৮ আসনে বিএনপি নেতা মোস্তফা জামানের উঠান বৈঠক

১৬

শতাধিক সনাতনী যোগ দিলেন বিএনপিতে

১৭

উপদেষ্টা পরিষদে ১১ অধ্যাদেশ ও ৩ প্রস্তাব অনুমোদন

১৮

আলোচিত শুটার লালন গ্রেপ্তার

১৯

ঢাকা-১৮ আসনের উন্নয়নে কাজ করতে চান কফিল উদ্দিন

২০
X