কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৫ জুন ২০২৪, ০৩:০৬ এএম
আপডেট : ২৫ জুন ২০২৪, ০৯:১৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

শেখ হাসিনার ভারত সফর: কত জল, কত পানি

স্নেহাশিস সুর
শেখ হাসিনার ভারত সফর: কত জল, কত পানি

দেশনেতাদের যে কোনো দ্বিপক্ষীয় সফরের পরে সাধারণত দেখা হয় সফরে কোন দেশ কী পেল। সে অর্থে একটি বিশেষ সফরে যে সবসময় কোনো একটি দেশ অনেক কিছু পেয়ে যায়, তা হয়তো নয়। কিন্তু সফরের ফলে নিঃসন্দেহে সম্পর্কের একটা ধারাবাহিকতা বজায় থাকে এবং তাতে কিছুটা অগ্রগতিও হয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবারের (২১-২২ জুন, ২০২৪) নতুন দিল্লি সফরে খানিকটা সেরকমই হলো। তবে প্রাপ্তিযোগ উভয় দেশের ক্ষেত্রেই ঘটেছে। কোনো দেশেরই সেরকম কিছুই যে হয়নি, তা-ও বলা যায় না। যদিও বাংলাদেশের কেউ কেউ এই সফরের পর তাদের নিজস্ব শব্দবন্ধে বলেছেন, ‘খাই খাতির’ খুবই হয়েছে, কিন্তু কাজের কাজ খুব কি হলো? এর আসল উত্তর দেবে সময়। তবে নিঃসন্দেহে দুই দেশেরই নতুন এমন কিছু প্রকল্প কার্যকর হওয়ার কথা ঘোষিত হয়েছে এই সফরে প্রকাশিত যৌথ ভিশন ডকুমেন্টে, তা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।

শেখ হাসিনার এই ভারত সফর ছিল এবারের বাংলাদেশের নির্বাচনে (জানুয়ারি ২০২৪) জয়ের পর তার কোনো দেশে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর। ভারত-বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের মাঝখানে এখন চীনের অভিঘাত যে সুস্পষ্ট, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। চীন চেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রথম সফর হোক চীনে। কারণ কূটনীতির ভাষায় এই প্রথম-টা বিশেষ অর্থবহ। এখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী চীন যাচ্ছেন আগামী মাসে। ভারত যে বাংলাদেশের সবচেয়ে কাছের বন্ধুদেশ, এটা প্রমাণের জন্য ভারতের সাম্প্রতিক নির্বাচনের আগেই ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা ঢাকায় গিয়ে শেখ হাসিনাকে ভারতে আসার আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানিয়ে আসেন। নির্বাচনের আগে এটা একটু প্রথাবহির্ভূত লাগলেও প্রথম সফর-টা নির্দিষ্ট করতেই এটা করা হয়। গত এক বছরে ভারত ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীদের প্রায় বার দশেক দেখা হয়েছে। এ মাসেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয়বারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে দুজনের দেখা হয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর এই সাম্প্রতিক ভারত সফর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের কূটনৈতিক সাফল্য আরেকবার প্রমাণ করল। শেখ হাসিনার নয়াদিল্লি সফরই ছিল নরেন্দ্র মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয়বার শপথ গ্রহণ করার পর কোনো বিদেশি রাষ্ট্রনায়কের প্রথম সরকারি ভারত সফর।

বর্তমানে ভারত-বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো তিস্তার পানি বণ্টন। এটা নিয়ে দীর্ঘদিন টালবাহানা চলছে। ভারতের একাংশের বক্তব্য, তিস্তায় এত বাঁধ রয়েছে, তাতে আবার বাংলাদেশে পানি বণ্টন হলে পশ্চিমবঙ্গে তিস্তার পানির পরিমাণ কমে যাবে। ফলে বিকল্প হিসেবে একটা বড় প্রকল্প গড়ার প্রস্তাব বেশ কিছুদিন ধরে উঠে আসছে, তা হলো তিস্তার যে অংশ বাংলাদেশের ভেতরে রয়েছে সেখানে অর্থাৎ ডালিয়ার কাছে একটি জলাধার নির্মাণ করে সেখানে রিভার ট্রেনিং বা সংস্কার করে বিশেষ করে শুকনো মৌসুমে তিস্তার পানির পরিমাণ বাড়ানো যায় কি না এবং পানি ধরে রাখা যায় কি না? এই মহাপ্রকল্পের আনুমানিক ব্যয় ১০০ কোটি ডলার। এবারের দ্বিপক্ষীয় সফরের পর যে ভিশন ডকুমেন্ট প্রকাশিত হয়েছে, তাতে এর জন্য ভারতের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল পাঠানোর সিদ্ধান্ত এ ব্যাপারে নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী পদক্ষেপ। তা ছাড়া, কূটনৈতিক দিক থেকেও এই পদক্ষেপ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ চীন এই প্রকল্পে লগ্নি করবে বলে বসে আছে। ফলে ভারতের যোগদান এই প্রকল্প থেকে চীনকে দূরে সরিয়ে দিতে সক্ষম হলো। আগামী মাসে শেখ হাসিনার চীন সফরের আগেই এটা নিঃসন্দেহে একটা বড় কূটনৈতিক বার্তা দেবে। এ ছাড়া, বাংলাদেশে সবসময়ই একটা ভারতবিরোধী প্রচার থাকে, তা বেশি হোক বা কম। বর্তমানে এই প্রচারের অন্যতম মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে তিস্তার পানি বণ্টন। সেদিক থেকেও এই মহাপ্রকল্পে অংশ নেওয়ার ঘোষণাই শুধু নয়, ভারতের কারিগরি দল নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাঠানোর সিদ্ধান্তও নিঃসন্দেহে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক পদক্ষেপ।

ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে মোট ৫৪টি নদী প্রবাহিত। কিন্তু আলোচনায় সবসময় থাকে গঙ্গা আর তিস্তা। গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি হয়েছিল ১৯৯৬ সালে। তখনো এ নিয়ে অনেক জলঘোলা হয়। আগামী ২০২৬ সালে এই চুক্তির পুনর্নবীকরণ হবে। ফলে এ বিষয়টাও দ্বিপক্ষীয় রাজনীতিতে যথেষ্ট সাড়া জাগাচ্ছে। গঙ্গা চুক্তি নবীকরণের জন্যও উভয় দেশের কারিগরি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ দল গঠিত হবে বলে এই দ্বিপক্ষীয় সফরে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসার জন্য ভিসা পেতে দেরি হয়, এই অভিযোগ সবসময়ই বাংলাদেশের নাগরিকরা করে থাকেন। এ বিষয়ে নিঃসন্দেহে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হলো—বাংলাদেশের অসুস্থ নাগরিকদের চিকিৎসার জন্য ভারতে আসার ক্ষেত্রে ই-ভিসার ব্যবস্থা চালু করার কথা এই সফরে ঘোষণা করা হলো। এটি কতটা ফলপ্রসূ এবং কার্যকরী হবে, এর পদ্ধতিতে কতটা স্বচ্ছতা বজায় থাকবে, তা সময়ই উত্তর দেবে। কিন্তু এটি চালুর ঘোষণা নিঃসন্দেহে দীর্ঘদিনের একটি চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে অগ্রগতির এক উজ্জ্বল পদক্ষেপ।

দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের উন্নয়নের ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের যাতায়াত খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর সাধারণ মানুষের যাতায়াতের জন্য আকাশপথের বদলে ট্রেন বা বাস পরিষেবা বাড়ানো বিশেষ দরকার। কলকাতা-ঢাকা বাস ও ট্রেন, কলকাতা-খুলনা বাস ও ট্রেন, ঢাকা-নিউ জলপাইগুড়ি ট্রেন, আগরতলা-ঢাকা বাস এবং ট্রেন ব্যবস্থার পর এবার রাজশাহীর সঙ্গে কলকাতার রেল যোগাযোগ চালু হবে। আর সেইসঙ্গে চট্টগ্রাম-কলকাতার মধ্যে চালু হবে সরাসরি বাস পরিষেবা। এতে সাধারণ মানুষ বিশেষ উপকৃত হবে। তা ছাড়া ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, সিলেটের পর এবার রংপুরে খুলতে চলেছে উপদূতাবাস। এতে ওই এলাকার মানুষের সুবিধা হবে। আসলে এই সিদ্ধান্তগুলো কার্যকর হলে সাধারণ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবে।

বাংলাদেশে বিদ্যুতের উৎপাদন চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। তাই ভারতের গ্রিড দিয়ে বাংলাদেশ পরিছন্ন বিদ্যুৎ নেয় এবং এটা বাংলাদেশের কাছে খুবই প্রয়োজনীয়। এবার ভারতীয় গ্রিডের মাধ্যমে বাংলাদেশ নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নিতে পারবে বলে এই সফরে ঘোষণা করা হয়েছে। এই আঞ্চলিক সহযোগিতা কিন্তু বাংলাদেশের শিল্পোন্নয়নে এবং সাধারণ মানুষের বিদ্যুৎ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সরাসরি কাজে লাগবে। কয়েকটি ঘোষণায় ভারতের দিক থেকেও বেশ কিছু সুবিধার কথা দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশের একটি নিজস্ব উপগ্রহ আছে বঙ্গবন্ধুর নামে। সেটি ফ্রান্সের সহায়তায় উৎক্ষেপিত। বাংলাদেশ এবার দ্বিতীয় উপগ্রহ আনছে এবং ফ্রান্স সেই প্রকল্পে থাকতে আগ্রহ প্রকাশ করলেও বাংলাদেশ এই কাজে ভারতকেই বেছে নিল। এই উপগ্রহের নামকরণ হয়েছে মৈত্রী উপগ্রহ। তা ছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ, ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রধান অভিমুখ। সে ক্ষেত্রেও ভারতকেই অংশীদার হিসেবে নির্দিষ্ট করল বাংলাদেশ। এটাও ভারতের কাছে বিশেষ উল্লেখযোগ্য। এই ঘোষণাপত্রে ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগের কথা ঘোষিত হয়েছে। এতে এই এলাকায় চীনের আগ্রাসন কিছুটা প্রতিহত করা যাবে বলে ধারণা। সফর শেষের বিবৃতিতে বিগত দশককে উভয় দেশের সম্পর্কের সোনালি অধ্যায় আখ্যা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, আগামী ২০৪৭ সালে বিকশিত ভারত ও আগামী ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলায় একে অপরকে সর্বক্ষেত্রে সহায়তা করবে। বাংলাদশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতকে সর্ববৃহৎ প্রতিবেশী, বিশ্বস্ত বন্ধু এবং সেদেশের উন্নয়নের প্রধান অংশীদার হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

অন্যদিকে, গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি নবীকরণের জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখে করা হয়েছে বলে তৃণমূল কংগ্রেস এর তীব্র প্রতিবাদ করেছে। লোকসভার প্রথম অধিবেশনেই তারা এ নিয়ে সোচ্চার হবে বলেও জানিয়েছে। এর আগেও তিস্তা নিয়ে চুক্তি এগোয়নি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিরোধিতায়। তা ছাড়া, ১৯৯৬ সালে গঙ্গার জলবন্টন চুক্তি করার সময়ো ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর কথা মাথায় রেখে পশ্চিম বঙ্গের তদানিন্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর সম্মতি আদায় করেছিল কেন্দ্রের তদানিন্তন কংগ্রেস সরকার। ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় বৈদেশিক বিষয় কেন্দ্রের হাতে থাকলেও বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো চুক্তি, যার প্রভাব পশ্চিম বঙ্গের মানুষের ওপর পড়বে, তার জন্য রাজ্য সরকারের সম্মতি গ্রহণ একটা প্রথা। যে কারণে ২০১১ সালে ভারতের তদানিন্তন প্রধানমন্ত্রী ডঃ মন্মোহন সিং এর বাংলাদেশ সফরে চার সীমান্ত রাজ্য যথা আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম এর মুখ্যমন্ত্রীরা যোগ দিলেও শেষ মুহূর্তে পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধায় যান নি। বলা হয় ওই সফরে তিস্তা চুক্তি স্বাক্ষর হবার কথা ছিল, এবং পশ্চিম বঙ্গ সরকারকে তা নিয়ে রাজনৈতিক পর্যায়ে কিছুই জানানো হয় নি। আর তারই প্রতিবাদে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শেষ মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হওয়া থেকে বিরত থাকেন। তবে স্থলসীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর প্রত্যক্ষ করতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১৫ সালের জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের সময় ঢাকা যান। অর্থাৎ সঙ্গশ্লিষ্ট রাজ্য সরকার তথা সেরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে বাদ দিয়ে বিদেশের সঙ্গে কোনো চুক্তি হলে তা মমতা বন্দয়োপাধ্যায় সমর্থন করেন না। সেইসঙ্গে সংশ্লিষ্ট নদীতে জলের সঠিক পরিমান কত এবং জল অন্যদেশে গেলে পশিম বঙ্গের মানুষের ক্ষতি হবে কিনা এই বিষয়টাও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সব সময় তুলে ধরেছেন। ভারত এখন তিস্তার ব্যাপারে বাংলাদেশের ভেতরে জলাধার নির্মানের মহা প্রকল্পে ১০০ কোটি ডলার দিতে চাইছে। ভারত থেকে তিস্তার জলদেবার বিকল্প ব্যবস্থা এটি। গঙ্গার জলবন্টনের চুক্তি পুনর্নবীকরনের ক্ষেত্রেও রাজ্য সরকারকে অন্ধকারে রাখাতেই এই প্রতিবাদ।

গঙ্গা ও তিস্তার ব্যপারে অগ্রসর হবার ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ সকারকে অন্ধকারে রাখার জন্য প্রতিবাদ করে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সোমবার একটি চিঠি দিয়েছেন। চিঠিতে পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের বন্ধু বলে বর্নণা করে মুখ্যমন্ত্রী দেখিয়েছেন গঙ্গার জলচুক্তির পর ভারত সরকারের পশ্চিমবঙ্গকে যে অর্থ ও অন্যান্য সয়াহতা দেবার কথা ছিল তা কেন্দ্র দেয় নি। ফলে ঐ এলাকার মানুষের সমস্যা বেড়েছে। তিস্তা নিয়েও পশ্চিমবঙ্গের মানুষের অসুবিধার কথা উল্লেখ করে এবিষয় এগনোর আগে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে আলোচনা না করায় ঐ চিঠিতে মুখ্যমন্ত্রী প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এখন দেখার গঙ্গার দ্বিতীয় চুক্তি, যা আগামী ২০২৬ এ হবার কথা, তার আগে গঙ্গা দিয়ে কত জল বয়ে যা্আর তার কতটা কোন দিকে যায়।

লেখক: সভাপতি, কলকাতা প্রেস ক্লাব

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ভিডিওটি ভুয়া

আজীবন থাকা, কাজ ও ব্যবসার সুযোগ দেবে সৌদি, কত টাকা লাগবে

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

এবার যুক্তরাজ্য থেকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের 

ফিফা কোয়ালিফায়ারে শেষবারের মতো নামছেন মেসি, জানালেন নিজেই

অপারেশন থিয়েটারে রোগীকে রেখে স্বাস্থ্যকর্মীর টিকটক, অতঃপর...

গকসু নির্বাচন : রেকর্ডসংখ্যক মনোনয়ন বিতরণ 

চট্টগ্রামে হবে আইইসিসি মাল্টিডেস্টিনেশন এডুকেশন এক্সপো 

চব্বিশের বিজয়ীদের কার্যকলাপে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ : কাদের সিদ্দিকী

ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে হামলার আশঙ্কা নিয়ে যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০

প্যানেলে তন্বির জন্য পদ শূন্য রাখলেও একই পদে লড়ছেন বাগছাসের এক নেতা

১১

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনা দল ঘোষণা

১২

আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে নতুন রাজনৈতিক জোট

১৩

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : এনামুল হক চৌধুরী

১৪

জিপিএ ৫ পেয়েও দ্বিতীয় ধাপে কলেজ পায়নি ১৪১৮ জন

১৫

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বড় রদবদল

১৬

রাজশাহীর প্রবীণ সংবাদপত্র এজেন্ট হেকমত উল্লাহ মারা গেছেন

১৭

রোডম্যাপ কার্যকরের আগে জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে : খেলাফত মজলিস

১৮

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৯

দ্বিতীয় ধাপে শিক্ষার্থী পায়নি ৪১৩ কলেজ

২০
X