আলাউদ্দিন আরিফ
প্রকাশ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:০৪ এএম
আপডেট : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:২০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

দখল-চাঁদাবাজিতে বেপরোয়া সুবিদ আলী ও মোহাম্মদ আলী

বাপ-ছেলের দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
দখল-চাঁদাবাজিতে বেপরোয়া সুবিদ আলী ও মোহাম্মদ আলী

মেঘনা-গোমতী টোলপ্লাজায় আদায় করা টোলের অর্থ থেকে হাতিয়েছেন ১৫ কোটি টাকা। দাউদকান্দি ও মেঘনা উপজেলার যে কোনো উন্নয়ন কাজে বরাদ্দ অর্থের ৫ শতাংশ কমিশন হিসেবে নিতেন তারা। মেঘনা, গোমতী ও মেঘনার শাখা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন ১৫০ কোটি টাকা। এমন ৫২টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়া ও তার ছেলে দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরই মধ্যে দুদকের পরিচালক মো. রফিকুজ্জামানের তদারকিতে উপপরিচালক রেজাউল করিমকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়েছে। দলের অন্য সদস্যরা হলেন সহকারী পরিচালক শহীদুর রহমান ও ফেরদৌস রহমান।

দুদকে জমা হওয়া অভিযোগ ও কমিশনের প্রাথমিক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুবিদ আলী ভূঁইয়া নিজে, তার স্ত্রী মাহমুদা আক্তার, বড় ছেলে মোহাম্মদ আলীসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের নামে-বেনামে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। সুবিদ আলী ভূঁইয়া ও তার ছেলে মোহাম্মদ আলী ক্ষমতার অপব্যবহার করে বালুমহাল, টোলপ্লাজাসহ বিভিন্নস্থান থেকে চাঁদাবাজি, লুটতরাজ, জমি দখলসহ বিভিন্নভাবে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। অর্জিত সম্পদের বড় একটি অংশ বিদেশে বসবাসরত দুই ছেলের কাছে পাচার করেছেন।

তাদের বিরুদ্ধে যেসব সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পাওয়া গেছে তার মধ্যে রয়েছে, গাজীপুরের মাজুখান বাজারের পাশে আনুমানিক ৩০ কোটি টাকা মূল্যের ১৫ বিঘা জমি, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের চামড্ডা মৌজায় আনুমানিক ৩২ কোটি টাকা মূল্যের ১৫ বিঘা জমিতে থাকা বাগানবাড়ি, গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুরে প্রায় ৫০ কোটি টাকা মূল্যের ৩০ বিঘা জমি, ঢাকার সাভারের গণকবাড়ি-গোবিন্দপুর মৌজায় প্রায় ৩৫ কোটি টাকা মূল্যের ৩৫ বিঘা জমি। ঢাকার খিলক্ষেতে ৩০০ ফুট সড়কের পাশে ৫ বিঘা জমি ও জলসিঁড়ি আবাসন প্রকল্পে ১৫ কোটি টাকা মূল্যের ৫ কাঠা জমি এবং আশিয়ান সিটিতে ৫ বিঘা জমি। রাজধানীর কাঁঠালবাগানে সাত কাঠা জমির ওপর ১০ তলা ‘ডিকে টাওয়ার’—যার আনুমানিকমূল্য ৭০ কোটি টাকা। মহাখালী ডিওএইচএসে ৫ কাঠার প্লটে ৫ তলা ভবন—

যার আনুমানিকমূল্য ৭০ কোটি টাকা।

সুবিদ আলীর সম্পত্তির ফিরিস্তির মধ্যে আরও আছে দাউদকান্দির জুরানপুর, বরারচর ও ঝাউতলা মৌজায় প্রায় শতকোটি টাকা মূল্যের ১৫০ বিঘা জমি, দাউদকান্দি পৌরসভার ওজারভাঙ্গা মৌজায় প্রায় ৪০ শতাংশ জমিতে নির্মাণাধীন ভবন।

অন্যদিকে মেঘনা উপজেলার শ্যামলীমা আবাসন প্রকল্পে মোহাম্মদ আলী ও তার পরিবারের ৫টি প্লট। এলাকাবাসীর জমি অবৈধ দখল করার সুযোগ করে দিয়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রকল্পটি থেকে মোহাম্মদ আলী প্রায় ৫ কোটি টাকা নিয়েছেন বলে স্থানীয়দের দাবি।

অস্থাবর সম্পদের মধ্যে সোনালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক ও জনতা ব্যাংকে ১০ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র ও এফডিআর, দাউদকান্দির বিভিন্ন ব্যাংকে ১ কোটি টাকার আমানত। সুবিদ আলী ভূঁইয়ার মেজো ছেলে শওকত আলী যুক্তরাজ্যের লন্ডনপ্রবাসী। তার কাছে ২০ কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাচার করেছেন সুবিদ আলী। সেখানে শওকতের রয়েছে বিলাসবহুল বাড়ি ও গাড়ি। অথচ সেখানে তার কোনো ব্যবসা বা চাকরির তথ্য জানা নেই অভিযোগকারীর। সুবিদ আলীর ছোট ছেলে জুলফিকার আলী আমেরিকাপ্রবাসী। সেখানেও পাচার করা হয়েছে ২৫ কোটি টাকার বেশি।

সুবিদ আলী ভূঁইয়ার বড় ছেলে মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলীকে প্রধান করে দাউদকান্দির কয়েকজন জনপ্রতিনিধি শক্তিশালী সিন্ডিকেট তৈরি করেছিলেন। তার সিন্ডিকেটে রয়েছেন গোয়ালমারী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোক্তার হোসেন ভূঁইয়া। উপজেলার টেন্ডার ও চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করা হয় মোক্তারের মাধ্যমে। দাউদকান্দিতে মোহাম্মদ আলীর অনুগত ঠিকাদার ছাড়া কেউ কোনো কাজ করতে পারেন না। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল থেকে পর্যন্ত ঠিকাদারি কাজ নিয়ন্ত্রণ করে মোক্তার হোসেন ভূঁইয়া ও গোয়ালমারি ইউনিয়নের আরেক সাবেক চেয়ারম্যান বুলু ভূঁইয়া। তাদের মাধ্যমে সব কাজে ৫ শতাংশ হারে অর্থ আদায় করেন মোহাম্মদ আলী।

গোয়েন্দা প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, বিসমিল্লাহ গ্রুপের উপদেষ্টা ও পরিচালক ছিলেন মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী। ওই গ্রুপের সব অবৈধ কাজের নিয়ন্ত্রক ছিলেন মোহাম্মদ আলী। বিসমিল্লাহ গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ও সুবিদ আলী ভূঁইয়া ও তার স্ত্রী মাহমুদা আক্তারের মালিকানাধীন রাজধানীর ডিকে টাওয়ারে। গ্রুপের নামে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ পেতেও সহযোগিতা করেন মোহাম্মদ আলী।

অভিযোগের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সাল থেকে দাউদকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়, সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ের সহযোগিতায় বিভিন্ন নিচু জমিতে মোক্তার ভূঁইয়া ও বুলু ভূঁইয়ার মাধ্যমে মাছ চাষের জন্য বরাদ্দ দিয়ে প্রায় ১০ কোটি টাকা আয় করেছেন মোহাম্মদ আলী। এ ছাড়া মোহাম্মদ আলী মেঘনা-গোমতী নদীর বালুমহাল, টোলপ্লাজা, বাস ও সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে গত ১৫ বছরে প্রায় ৪৫ কোটি টাকা চাঁদাবাজি করেছেন। অন্যের লাইসেন্স ব্যবহার করে মোহাম্মদ আলী গৌরীপুর সরকারি মুন্সী ফজলুল হক সরকারি কলেজের ৬ তলা ভবন ও দাউদকান্দি উপজেলার পরিষদের নতুন ভবন নির্মাণ করে বিপুল অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।

সুবিদ আলী ভূঁইয়া কুমিল্লা জেলা পরিষদ এবং এমপির জন্য বরাদ্দ ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন সরকারি বরাদ্দ দিয়ে জুরানপুরে একটি ছাত্রী হোস্টেল নির্মাণ করেন। স্ত্রীর নামে ভবনটির নাম দেন ‘মাহমুদা হাউস’। প্রায় ১০ কোটি টাকা সরকারি অর্থ ব্যয় করে ব্যক্তিমালিকানাধীন ভবনটি নির্মাণ করা হয়, যা সম্পূর্ণ বেআইনি। সুবিদ আলী ও তার পরিবারের এই ছাত্রী হোস্টেলের সব আয় ভোগ করেন। এ ছাড়া জুরানপুর ডিগ্রি কলেজের পাশে ব্যক্তিমালিকানাধীন মাঠ সরকারি অর্থের প্রায় ২ কোটি টাকার বেশি ব্যয় করেন। কলেজটির পাশে প্রায় ২০ বিঘা জমি আছে, যার মালিক সুবিদ আলী ভূঁইয়ার পরিবার। ১০ থেকে ১৫ ফুট গভীর গর্ত টিআর, কাবিখা, কাবিটাসহ বিভিন্ন সরকারি অর্থ ব্যয় করে ভরাট করা হয়েছে। কিছুদিন সেটি খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে প্লট আকারে বিক্রির জন্য হাউজিং প্রকল্প করার কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। জুরানপুর ডিগ্রি কলেজের পশ্চিম পাশে কিন্ডারগার্টেন স্কুল ও মাঠ ব্যক্তিমালিকানাধীন। এখানে আগে ১৫ ফুট গভীর গর্ত ছিল। সেটিও টিআর কাবিখা ও সরকারি বিশেষ বরাদ্দের অর্থ দিয়ে করা হয়েছে। একইভাবে ২ কোটি টাকারও বেশি সরকারি অর্থ দিয়ে এতিমখানার মাঠ ও ব্যক্তিমালিকানাধীন জুরানপুর চিড়িয়াখানার মাঠ ভরাট করা হয়েছে। দাউদকান্দি সদরের চাল বাজারের ২০টি বিশেষ ব্যক্তির বরাদ্দের জন্য ডিও লেটার দিয়ে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন সুবিদ আলী। দাউদকান্দি পৌর সদরের চালের বাজারের ২০০টি ভিটি বরাদ্দের ডিও লেটার দিয়ে ৪ কোটি টাকা নিয়েছেন। গৌরীপুর বাজারে ২০০ কোটি টাকার তিতাস উপজেলার জিয়ারকান্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলী আশারফকে বরাদ্দের ডিও লেটার দিয়ে ৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন সুবিদ আলী ভূঁইয়া। দাউদকান্দি পৌরসভার যারিফ আলী পার্কে দক্ষিণ-পশ্চিমে ৫০টি ভিটি বিশেষ ব্যক্তিকে বরাদ্দ দেওয়ার ডিও লেটার দিয়ে তিনি ১ কোটি টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

দাউদকান্দির ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের শৈবাল, সুগন্ধা, এশিয়া, পানকৌড়ি, রূপালী, আরডিবিসি বিভিন্ন প্রকল্পের নিচু ভূমিতে মাচ চাষের জন্য বরাদ্দে ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান লোকমান হোসেনের মাধ্যমে ৫ কোটি টাকা নিয়েছেন বাবা সুবিদ আলী ও ছেলে মোহাম্মদ আলী।

অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, গত ১৫ বছরে ওরিয়ন গ্রুপের তত্ত্বাবধানে মেঘনা-গোমতী সেতুর টোলপ্লাজার দাউদকান্দি অংশে আদায় করা টোল থেকে ১৫ কোটি টাকার বেশি চাঁদা আদায় করেছেন মোহাম্মদ আলী। তিনি এই অর্থ আদায় করেছেন দাউদকান্দি উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান তরিকুল ইসলাম নয়ন ও তার ভাই আক্তার হোসেনের মাধ্যমে। একই সময়ে দাউদকান্দির বলদাখাল ও গৌরীপুর সিএনজি, লেগুনা ও বাসস্ট্যান্ড থেকে সাবেক কাউন্সিলর জুলহাশের মাধ্যমে প্রায় ৮ কোটি টাকা চাঁদা আদায় করেন।

দুদকের গোয়েন্দা প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী মেঘনার শাখা নদী ও কাঁঠালিয়া নদীতে চলা বালু ও পাথরবোঝাই বাল্কহেড থেকে রাধানগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ও চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের আব্দুল কাইয়ুমের মাধ্যমে গত ১৫ বছরে প্রায় ২০ কোটি চাঁদা আদায় করেছেন মোহাম্মদ আলী। এ ছাড়া গত ১৫ বছরে টিআর কাবিখা, কাবিটাসহ বিভিন্ন বরাদ্দে কাজ না করে প্রায় ১৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

অভিযোগে বলা হয়েছে, সুবিদ আলী ও মোহাম্মদ আলীর নেতৃত্বে ২০১৮ সাল থেকে মেঘনা, গোমতী ও মেঘনার শাখা নদী থেকে বালু উত্তোলন সিন্ডিকেট গড়ে উঠে। এ সময়ের মধ্যে মেঘনা উপজেলার পুরান ভাটেরা, চর বাউশিয়া, সাতঘরিয়াকান্দি, কাঁঠালিয়া, নলচর, ফরাজিকান্দি, রামপ্রসাদের চর এবং দাউদকান্দির চেঙ্গাকান্দিসহ আশপাশের এলাকা থেকে কোটি কোটি ঘনফুট বালু তোলা হয়। এতে এসব গ্রামের বড় অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এলাকাবাসী এই বালু খেকোদের বিরুদ্ধে অনেক প্রতিবাদ ও মানববন্ধন করেছেন। কিন্তু প্রতিকার পাননি। এই বালু খেকো চক্রের নেতৃত্ব দিয়েছেন সুবিদ আলী ভূঁইয়ার ছেলে মোহাম্মদ আলী, চেঙ্গাকান্দির আল-আমিন, শাহজাহান খন্দকার, চালিভাঙ্গার মো. কাইয়ুম, শাহজাহান ওরফে পাথর শাহজাহান, মোস্তার হোসেন, চালিভাঙ্গার হুমায়ুন চেয়ারম্যান, মেঘনা উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান রতন শিকদার, সানাউল্লাহ প্রমুখ। গত ৯ বছরে এই চক্রটি সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। যার মধ্যে প্রায় ২৫ কোটি টাকা নিয়েছেন সুবিদ আলী ও মোহাম্মদ আলী।

দুদকের গোয়েন্দা প্রতিবেদন ও সুনির্দিষ্ট ৫২ অভিযোগের বিষয়ে কথা বলার জন্য সুবিদ আলী ভূঁইয়া ও তার ছেলে মোহাম্মদ আলী ভূঁইয়ার নম্বরে ফোন করলে তা বন্ধ পাওয়া গেছে।

সুবিদ আলী ভূঁইয়া কুমিল্লা-১ আসন থেকে তিন বার সংসদ সদস্য হয়েছেন। তিনি বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য ছিলেন। গত জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে প্রথমে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন এবং স্ত্রীকেও স্বতন্ত্র প্রার্থী করেন। তবে শেষ পর্যন্ত তারা ওই নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড

৪ স্কুলছাত্রীকে আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার

রোজা কবে শুরু হতে পারে, জানাল আমিরাত

‘মহান এই নায়ককে ক্ষমা করে দেওয়া উচিত’

ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস

পুকুরে দেখা মিলল কুমিরের

শিক্ষকের ভুলে পরীক্ষা দেওয়া হলো না দুই শিক্ষার্থীর

সন্ধ্যায় জানা যাবে পবিত্র আশুরার ছুটি কবে

যুক্তরাজ্যের এফ-৩৫বি যুদ্ধবিমান ভারতে

বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধাসহ চাকরি দিচ্ছে আকিজ গ্রুপ

১০

সন্তান কান্না করায় গলা কাটলেন পাষণ্ড বাবা

১১

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের সর্বশেষ ঘটনাবলি

১২

ফেসবুকে প্রেমিকাকে ভালোবাসি লিখে ছাদ থেকে শিক্ষার্থীর লাফ

১৩

এইচএসসি পরীক্ষা আজ, অংশ নিচ্ছেন ১২ লাখ শিক্ষার্থী

১৪

২৬ জুন : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

১৫

গাজায় ইসরায়েলের ভয়াবহতা আরও বাড়ছে

১৬

বৃহস্পতিবার ঢাকার যেসব এলাকায় মার্কেট বন্ধ

১৭

২৬ জুন : আজকের নামাজের সময়সূচি

১৮

যে ঝুঁকির কারণে ব্রিকস সম্মেলনে যাচ্ছেন না পুতিন

১৯

ইরানের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন হুঁশিয়ারি

২০
X