রাজকুমার নন্দী
প্রকাশ : ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৫৩ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

শরিকদের আসন বণ্টন নিয়ে বিএনপিতে নতুন চিন্তা

তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের অপেক্ষায় জোট শরিকরা
শরিকদের আসন বণ্টন নিয়ে বিএনপিতে নতুন চিন্তা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২৩৭ আসনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করা হলেও এখন পর্যন্ত জোটের মনোনয়ন নিশ্চিত করেনি বিএনপি। এ নিয়ে জোটের শরিকদের দ্বিধা কাটছে না। তারা এরই মধ্যে বিএনপি মহাসচিবসহ দলটির দায়িত্বশীল নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বিএনপি থেকে বলা হয়েছে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শিগগির এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন। ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের মিত্ররা এখন তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের অপেক্ষায় রয়েছেন। বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, শিগগির এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে পারে। এরপর শরিকরা কে কোন আসন থেকে নির্বাচন করবেন, বিএনপির পক্ষ থেকে দ্রুত সময়ের মধ্যে তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে। তবে এবার আসন বণ্টন নিয়ে ভিন্ন চিন্তা রয়েছে বিএনপির। এক্ষেত্রে মিত্রদের আসন বণ্টন সীমিত করে তাদের সংসদের উচ্চকক্ষ কিংবা ক্ষমতায় গেলে অন্যভাবে মূল্যায়ন করা হতে পারে।

গত ৩ নভেম্বর ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৭ আসনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে বিএনপি। বাকি ৬৩ আসন তখন ফাঁকা রাখা হয়। এখানে দলীয় প্রার্থিতার পাশাপাশি জোটের জন্যও আসন রেখেছে বিএনপি। কিন্তু প্রায় এক মাস হতে চললেও ফাঁকা এসব আসনে কারও নাম ঘোষণা করা হয়নি। যদিও বিএনপির পক্ষ থেকে আগেই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল, চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যেই ফাঁকা আসনগুলোতে কারা সম্ভাব্য প্রার্থী হবেন, তা জানিয়ে দেওয়া হতে পারে। এমন অবস্থায় জোটের শরিকরা বিএনপির দিকে তাকিয়ে রয়েছে। তারা প্রত্যাশিত আসনে গণসংযোগ চালিয়ে গেলেও বিএনপির তরফ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো কিছু নিশ্চিত না করায় এক ধরনের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছেন মিত্ররা। এতে করে জোট শরিকরা পূর্ণ উদ্যমে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে পারছেন না। পাশাপাশি প্রতিটি আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতারাও সক্রিয় রয়েছেন, তারাও ক্যাম্পেইন করছেন। ফলে এসব আসনে দলীয় না জোট থেকে প্রার্থী করা হবে, তা নিয়ে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে রয়েছেন।

আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের নিয়ে একই সঙ্গে নির্বাচন ও সরকার গঠন করার অঙ্গীকার রয়েছে বিএনপির। নির্বাচন সামনে রেখে আসন বণ্টন বা আসন সমঝোতা প্রশ্নে বিএনপির চাওয়া অনুযায়ী যুগপতের প্রায় সব মিত্রই এরই মধ্যে তাদের প্রার্থী তালিকা জমা দিয়েছে। এখন পর্যন্ত বিএনপির কাছে ১৬৮ জনের প্রার্থী তালিকা জমা দিয়েছে যুগপতের শরিকরা। এর মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া ছয় দলীয় জোট গণতন্ত্র মঞ্চের বাকি পাঁচ দল ৪০ জন, ১২ দলীয় জোট ২১ জন, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ৯ জন, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য ১৯ জন, এলডিপি ১৩ জন, গণঅধিকার পরিষদ ২৫ জন, গণফোরাম ১৬ জন, এনডিএম ১০ জন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) পাঁচজন, বাংলাদেশ লেবার পার্টি ছয়জন এবং বাংলাদেশ পিপলস পার্টি (বিপিপি)) চারজনের প্রার্থী তালিকা দিয়েছে। তবে তালিকা জমা নেওয়ার পর শরিকদের কারও সঙ্গে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে বসেনি বিএনপি।

জানতে চাইলে গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ূম কালবেলাকে বলেন, বিএনপির সঙ্গে আসন বণ্টন বা আসন সমঝোতার বিষয়টি এখনো আলোচনার পর্যায়েই রয়েছে। এটা নিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠক করবেন, বিষয়টি এমন একটা অবস্থার মধ্যে আছে। আমরা ধারণা করি, দ্রুতই মঞ্চের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আনুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান কালবেলাকে বলেন, বিএনপির সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদ ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলন করেছে। নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে তাদের ইতিবাচক আলোচনা চলছে। এ ছাড়া অন্য দলের পক্ষ থেকেও জোট গঠনের ব্যাপারে গণঅধিকারকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আশা করি, নির্বাচনের তপশিলের পর এ ব্যাপারে তারা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।

জানা গেছে, গণফোরামের জন্য ঢাকা-৭ ও নরসিংদী-৩ আসন ছাড় দিতে পারে বিএনপি। যেখানে সম্ভাব্য প্রার্থী হতে পারেন অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ও জগলুল হায়দার আফ্রিক। ২০১৮ সালে গণফোরামকে সাতটির মধ্যে ঢাকা ৬ ও ৭ আসনও ছেড়েছিল বিএনপি। সেবার সুব্রত চৌধুরী ঢাকা-৬ আসন থেকে নির্বাচন করেছিলেন। এবারও বিএনপির কাছে তার জন্য এই আসন চেয়েছে গণফোরাম। যদিও ঢাকা-৬ থেকে এরই মধ্যে ইশরাক হোসেনকে প্রার্থী করেছে বিএনপি।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে পটুয়াখালী-৩ আসন দেওয়া হতে পারে। আর ঝিনাইদহ-২ পেতে পারেন তার দলের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। এ দুটি আসন ফাঁকা রেখেছে বিএনপি।

চট্টগ্রাম-১৪ আসনে প্রার্থী হতে পারেন এলডিপির প্রেসিডেন্ট অলি আহমদের বড় ছেলে ওমর ফারুক। অলি এবার নির্বাচন না-ও করতে পারেন। আর কুমিল্লা-৭ আসনে লড়বেন দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-৩ আসনটি প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. জেনারেল (অব.) চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দীর জন্য চেয়েছে এলডিপি। ফাঁকা রয়েছে এ তিনটি আসন।

এ ছাড়া পিরোজপুর-১ আসনে সবুজ সংকেত পেয়েছেন ১২ দলীয় জোটের প্রধান ও জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না এবং ঢাকা-১৭ আসন বিজেপির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থকে ছেড়ে দিতে পারে বিএনপি। এ তিনটি আসন ফাঁকা রেখেছে দলটি।

লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে লড়বেন জেএসডির সভাপতি আ স ম আব্দুর রবের স্ত্রী তানিয়া রব। কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদাও গ্রিন সিগন্যাল পেয়েছেন। তবে বিএনপির কাছে এ আসনটি চেয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চভুক্ত বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ূমও। এ দুটি আসন ফাঁকা রেখেছে বিএনপি।

বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের পেছনে ফেলে ঢাকা-১৩ আসনে এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি এবং নড়াইল-২ আসনে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের আহ্বায়ক ও এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ সবুজ সংকেত পেয়েছেন। এসব আসনে বিএনপি কাউকে প্রার্থী করেনি।

খালি আছে ঝালকাঠি-১ আসনও। এ আসন থেকে নির্বাচন করতে চান বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। একইভাবে ফাঁকা রাখা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন জমিয়তের সহসভাপতি ও হেফাজত নেতা জুনায়েদ আল হাবিব। বিএনপির কাছে জমিয়তের যুগ্ম মহাসচিব রশিদ বিন ওয়াক্কাসের জন্য যশোর-৫ আসনটি চেয়েছে ১২ দলীয় জোট। এ আসনটিও খালি রয়েছে। তবে বিএনপির তৃণমূল থেকে এ আসনে ‘দলীয় প্রার্থী’ দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।

লক্ষ্মীপুর-১ আসনে এরই মধ্যে সবুজ সংকেত পেয়েছেন ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম। তিনি কালবেলাকে বলেন, ‘আমাকে অনেক আগেই মৌখিকভাবে কাজ করার জন্য বিএনপির উচ্চমহল থেকে সংকেত দেওয়া হয়েছে। আমি নির্বাচনী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি, লক্ষ্মীপুর-১ আসনে শেষ পর্যন্ত বিএনপির সমর্থন আমার ওপর থাকবে।’

এদিকে গণতন্ত্র মঞ্চ জোট শরিক বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকের জন্য ঢাকা-৮ আসন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সমঝোতা চায়। তবে প্রধান শরিক বিএনপি এ আসন থেকে এরই মধ্যে স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে প্রার্থী করেছে। জানা গেছে, এ অবস্থায় সাইফুল হকের জন্য ঢাকা-১২ আসনটি চাইতে পারে মঞ্চ, যদিও এ আসন থেকে সাইফুল আলম নীরবকে প্রার্থী করেছে বিএনপি।

বিএনপি সর্বশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল। সেবার শরিকদের জন্য ৫৯টি আসন ছাড়লেও সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এবার তাদের জন্য ২০-২৫টি কিংবা তারও কম আসন ছাড়ার কথা ভাবছে দলটি। বিএনপি ২০১৮ সালে জামায়াতে ইসলামীকে ২২টি আসন ছাড়লেও পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আসন্ন নির্বাচনে জামায়াতকেই বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে মনে করা হচ্ছে। তাই আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী দলের প্রার্থিতা এবং সংশোধিত আরপিও বিবেচনায় নিয়ে মূলত বিজয়ী হওয়ার মতো শরিকদের ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে আসন ছাড়বে বিএনপি। তাই শরিকদের জন্য আসন ছাড়ের সংখ্যা সীমিত হতে পারে। কারণ, মিত্রদের জন্য ছাড়া আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী দলের প্রার্থী বিজয়ী হোক, সেটা কোনোভাবে চায় না বিএনপি। এজন্য নির্বাচনে মিত্রদের আসন বণ্টন সীমিত করে তাদের সংসদের উচ্চকক্ষ কিংবা ক্ষমতায় গেলে অন্যভাবে মূল্যায়নের চিন্তা করছে দলটি।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের বাইরেও জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি এবং কয়েকটি ইসলামী দলকেও নির্বাচনী জোটে নিতে আগ্রহী। এজন্য ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কিছু আসন খালিও রেখেছে দলটি। তবে এ বিষয়ে এখনো সুস্পষ্ট কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় এসব আসনের ব্যাপারে সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছে বিএনপি। সে কারণে মিত্রদের আসন বণ্টনের ব্যাপারটিও ঝুলে রয়েছে।

জানা গেছে, এনসিপির ব্যাপারে কারও কারও আগ্রহ থাকলেও দলীয়ভাবে খুব একটা আগ্রহ দেখাচ্ছে না বিএনপি। তারা যদি বিএনপি জোটে কিংবা বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতায় আসতে চায়, তাদের শীর্ষ নেতাদের কয়েকটি আসন দেওয়া হতে পারে। অন্তর্বর্তী সরকারের দুজন ছাত্র উপদেষ্টা বিএনপির সমর্থনে নির্বাচন করতে চান বলে বিএনপির কেউ কেউ জানিয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে কোনো সুরাহা হয়নি। এ ছাড়া আসন ছাড়ের ক্ষেত্রে সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ব্যাপারটিও ভাবাচ্ছে বিএনপিকে। আগে কোনো দল জোটভুক্ত হয়ে নির্বাচনে অংশ নিলে তারা জোটের শরিক যে কোনো দলের প্রতীক নেওয়ার সুযোগ পেতেন। কিন্তু সংশোধিত আরপিও অনুযায়ী, নির্বাচনে নিবন্ধিত একাধিক দল জোটভুক্ত হলেও ভোট করতে হবে নিজ নিজ দলের প্রতীকে। এটাও বিএনপির একটা উদ্বেগের জায়গা। দলটির কেউ কেউ মনে করেন, মিত্ররা যদি ধানের শীষের প্রতীকে নির্বাচন করতে না পারে, সেক্ষেত্রে তাদের বিজয়ী হওয়া কঠিন হতে পারে। শরিকরা নিজ দলীয় মার্কায় ভোট করলে ধানের শীষের কর্মীদের জোর করে মাঠে নামানো খুব কষ্টকর হবে।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন কালবেলাকে বলেন, আগামী নির্বাচনে ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের কিছু আসন ছেড়ে দেওয়া হবে বলে শুনেছি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এটা নিয়ে কাজ করছেন। তবে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘পরিমার্জিত’ শান্তি পরিকল্পনায় একমত যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেন 

প্রাণ গ্রুপে বড় নিয়োগ, লাগবে না অভিজ্ঞতা 

চোর সন্দেহে শাহিনকে গণপিটুনি, অতঃপর...

অনলাইনে ইসরায়েলের পক্ষে কার্যকলাপের দায়ে ৮ বছরের কারাদণ্ড

ঢাকায় দিনের তাপমাত্রা কেমন থাকবে জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

রাজধানীতে আজ কোথায় কী

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২৫ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

অবসর নিলেন বাংলাদেশের অধিনায়ক

বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার বিএনপির দুই নেতার

১০

ভূমিকম্প: প্রশাসনের জরুরি পদক্ষেপ, ভাঙা হবে ২৪ ভবন

১১

পর্তুগালের কাছে হেরে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেল ব্রাজিল

১২

‘এলডিসি উত্তরণ ও বন্দর নিয়ে কেবল নির্বাচিত সরকার সিদ্ধান্ত নিতে পারে’

১৩

দেশের ৮১ সরকারি কলেজ স্থান পেল ‘এ’ ক্যাটাগরিতে

১৪

স্ট্রোক করে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫

চলন্ত ট্রেনে পপকর্ন বিক্রেতাকে হত্যা

১৬

আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, গ্রেপ্তার ২৪

১৭

বস্তিবাসীর জন্য ‘ফ্যামিলি কার্ড’ ও স্থায়ী পুনর্বাসনের আশ্বাস আমিনুল হকের

১৮

দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার দায়িত্ব রাষ্ট্রকে নিতে হবে: সাকি

১৯

তিন মামলায় আওয়ামী লীগের সাবেক সেক্রেটারি গ্রেপ্তার

২০
X