যবিপ্রবি প্রতিনিধি
প্রকাশ : ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১০ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

যবিপ্রবিতে বন্ধ ফটক চালু ও গতিরোধক সংস্কারের দাবি

যবিপ্রবির প্রধান ফটক ও তদসংলগ্ন রাস্তায় অকেজো দুটি গতিরোধক। ছবি : কালবেলা
যবিপ্রবির প্রধান ফটক ও তদসংলগ্ন রাস্তায় অকেজো দুটি গতিরোধক। ছবি : কালবেলা

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) প্রধান ফটক সংলগ্ন রাস্তায় অকেজো দুটি গতিরোধকের সংস্কার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান ফটক চালুর (বর্তমানে বন্ধ) দাবি জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরকে মাধ্যম করে প্রধান প্রকৌশলী বরাবর একটি লিখিত আবেদন জমা দেন শিক্ষার্থীরা। তবে শনিবার (৭ ডিসেম্বর) বিষয়টি জানাজানি হয়।

লিখিত আবেদনে বলা হয়, ক্যাম্পাসের সামনের সড়কের গতি নিয়ন্ত্রক দুটি অকেজো অবস্থায় আছে। আমরা চাই গতি নিয়ন্ত্রকগুলো একটি একটি করে (এক বিটের) দুটি প্রধান ফটকের দুই পাশে স্থাপন করা হোক। এ ছাড়াও ক্যাম্পাসের পুরাতন অ্যাকাডেমিক ভবনের পেছনের মাঝ বরাবর একটি ফটক বন্ধ অবস্থায় আছে। ওই ফটকটি খুব দ্রুত চালু করা হোক, এতে করে অনেক শিক্ষার্থীর সময় অপচয় কমে যাবে এবং ফটকের দুই পাশে দুটি গতি রোধক বসানো হোক।

এ বিষয়ে আবেদনকারী পিটিআর বিভাগের শিক্ষার্থী মো. ফরিদ হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে থাকা ছোট ছোট গতিরোধক এখন কার্যত অকেজো হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে গাড়ির চাপের কারণে সেগুলো রাস্তার সমান হয়ে গেছে। ভিসি গেটের সামনের ছোট একটি স্পিড ব্রেকারও যথেষ্ট কার্যকর নয়।

তিনি বলেন, এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের রাস্তা থেকে আমবটতলা পর্যন্ত সড়কে দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়ে গেছে। এছাড়া পুরাতন অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনের একটি গেট দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। গেটটি বন্ধ থাকার কারণে স্টুডেন্টদের নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজে অনেকটা ঘুরপথে যেতে হয়। যা সময় ও শ্রমের অপচয়ের পাশাপাশি ভোগান্তির কারণ। গেটটি খুলে দেওয়া হলে শিক্ষার্থীদের এ সমস্যা অনেকটাই দূর হবে। প্রশাসনের এ ব্যাপারে সাহায্য প্রার্থনা করছি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মো. আমজাদ হোসেন কালবেলাকে বলেন, শিক্ষার্থীদের থেকে আবেদনপত্রটি পাওয়ার পরপরই তা আমি প্রধান প্রকৌশলীর কাছে পাঠিয়েছি। শিক্ষার্থীদের কষ্ট লাঘবের জন্য মাঝের বন্ধ গেটটি খুলে দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ এবং গতি নিয়ন্ত্রক দুটিও সংস্কার হওয়া জরুরি।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী ড. এইচ এম জাকির হোসেনের কাছে জানতে চাইলে বিষয়টি সম্পর্কে তিনি অবগত নন বলে জানান।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

চাঁদা না পেয়ে নির্মাণাধীন দোকান ভাঙচুরের অভিযোগ

সমন্বয়কের বাড়ির দেয়ালে ‘মরার জন্য প্রস্তুত হ’ লিখে হুমকি

মধুমতীর ভাঙনে বিলীন তিন গ্রামের রাস্তা

‘কোনো কেন্দ্রে একটিও ভোট না পড়া ইলিয়াস আলীর প্রতি সম্মান’

এটি এখন থেকে ‘আমেরিকা উপসাগর’

এসএসসি ১৯৯৮ ফ্রেন্ডস গ্রুপ ফাউন্ডেশন ডে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

বিয়ের মেহেদীর রঙ মোছার আগেই প্রাণ গেল রাকিবের

অর্থনীতি, গাজা ও রাশিয়া ইস্যুতে তৎপর ট্রাম্প

সিলেট বারে বিএনপির ভরাডুবি, ৪ নেতাকে শোকজ

যুদ্ধ থামাতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন ট্রাম্প

১০

আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১১

কোন দিকে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১২

‘জয় বাংলা’ আ.লীগের পৈত্রিক সম্পত্তি না : আলাল

১৩

আ.লীগের দুঃশাসন এখনো মনে দাগ কাটে : এ্যানি

১৪

কাদের জীবনে বিপদ আনছেন ট্রাম্প

১৫

ঢাবিতে আবারও আঁকা হলো সিরাজ সিকদারের গ্রাফিতি

১৬

নিশ্চিত থাকেন আমরা আপনাকে সমর্থন করব : ড. ইউনূসকে জার্মান চ্যান্সেলর

১৭

‘আগে গণহত্যার বিচার, পরে আ. লীগের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রশ্ন’

১৮

গুলশান থানার ওসিকে বরখাস্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১৯

জুলাই বিপ্লবের কেউ একক কৃতিত্ব দাবি করলে জনগণ ছেড়ে দেবে না : জুয়েল

২০
X