নতুন প্রজন্মের উদীয়মান কবি ও গীতিকার শাহারুল ইসলাম সুজন। তিন বছর ধরে ইসলামী সাহিত্য, সংগীতাঙ্গনে সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে তার লেখা বেশকিছু সংগীত প্রকাশ পেয়েছে, দেশসেরা নাশিদ ব্যান্ড- কলরব, হেভেন টিউন, মেলোডিয়ান্স, টিউন হাট'সহ অন্যান্য ব্রান্ডের জনপ্রিয় শিল্পীদের কণ্ঠে। যেগুলো শ্রোতাদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। আল্লাহ, রাসুলের ভালোবাসা, প্রতিবাদী, মরমী, দেশপ্রেম, সামাজিকতা, সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কষ্ট ও অধিকার আদায়ের কথা, তিনি ছন্দে ছন্দে ফুঁটিয়ে তুলেছেন।
শাহারুলের লেখা প্রথম সংগীত 'মিছে আশা' কলরব শিল্পীগোষ্ঠী থেকে প্রকাশ পায়। যেটি অল্প সময়েই হলিটিউন ইউটিউব চ্যানেলে পাঁচ মিলিয়ন ভিউয়ের শ্রোতাপ্রিয়তা অর্জন করে। ক্ষণিকের জীবন, পথশিশু, অনাথ শিশু, এই সমাজের মানুষ, প্রেরণার আলো, বাবা হারানোর বেদনা, মা যে আমার নয়নমণি, শোনো প্রিয় আম্মু, খোকার ইবাদত, কি তোমার প্রয়োজন, আপন হলে রব, বার্তা নিয়ে সুমহান, দাম বেড়েছে, থাবা, এসেছে রমজান, বরকতের মাস, ঈদ মোবারক, ঈদের কুসুম, ত্যাগের ঈদ, লাল সবুজের স্বাধীনতা, আমি বাংলার সন্তান, বিজয়ীর মান, প্রবাসী বাবা, করতে হবে জয়- তার অনন্য রচনা। প্রতিটি সংগীতই জায়গা করে নিয়েছে ছোট-বড় সকলের হৃদয়ে।
এ পর্যন্ত একচল্লিশটি সংগীত প্রকাশ পেয়েছে এবং ত্রিশটির বেশি সংগীতের কাজ চলমান রয়েছে। নামে মুসলমান, নতুন কুঁড়ি, পণ, স্বপ্ন, মায়ের ঋণ, সবার সেরা মা, বিশ্বনবী, মুহাম্মদ রাসুল, অনুনয়, আধুনিক মহামারী, সেলফি ভাইরাস, আলোর পথ, মায়ার বাঁধন, আধুনিক প্রেম খেলা, চোগলখোরী, তেলবাজ, কি জবাব দেবে, কোরআন পড়ো, আল্লাহ মহান, ইবাদত, আল্লাহ রাব্বী, মরণ তো কাছাকাছি, মুসাফির শিরোনামের সংগীতগুলো ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ পাবে এবং শ্রোতাদের মন জয় করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন গীতিকার শাহারুল ইসলাম সুজন।
মন্তব্য করুন