সরকার জারিফ
প্রকাশ : ১৩ জুলাই ২০২৩, ০৬:১৯ পিএম
আপডেট : ১৩ জুলাই ২০২৩, ১১:৩৭ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
সরকার জারিফ

‘আবেদ বিশ্ববিদ্যালয়’ কেন নয়?

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো, যেটি ২০০১ সালে বরেণ্য শিল্পী হাশেম খান ডিজাইন করেন; ৮৪ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ। ছবি : ব্র্যাক
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো, যেটি ২০০১ সালে বরেণ্য শিল্পী হাশেম খান ডিজাইন করেন; ৮৪ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ। ছবি : ব্র্যাক

সম্প্রতি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে ‘স্যার ফজলে হাসান আবেদ ইউনিভার্সিটি’ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়টির সংক্ষিপ্ত নাম ‘আবেদ ইউনিভার্সিটি’ হবে। বর্তমানে বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।

প্রতিষ্ঠার প্রায় ২২ বছর পর প্রতিষ্ঠাতার নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। বলা বাহুল্য, গঠনমূলক সমালোচনার পাশাপাশি বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নির্বিচারে মতামত দেওয়ার স্বাধীনতা ব্যবহার করছেন অনেকে। এরই ধারাবাহিকতায় ট্রল আর মিমের প্রপাত আছেই। ঘটনা যত গভীর আর জরুরি হোক না কেন, ট্রল অথবা মিমের প্রপাত থেকে রক্ষা নেই কারও।

বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন নিয়ে গঠনমূলক সমালোচনা নগন্য। তবে এগুলোর মধ্যে খরচ, মার্কেটিং বা ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরি নিয়ে তোলা প্রশ্নগুলো সমীচীন বলে স্বীকার করতেই হবে। অনেকে বলছেন, স্যার আবেদের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন না করে হাসপাতাল অথবা বিজ্ঞানাগার তৈরির কথা। শিক্ষার্থীদের জন্য বড় ধরনের অনুদান নিয়ে গবেষণার লক্ষ্যে স্যার আবেদের নামে নতুন প্রজেক্ট শুরুর পরামর্শও পাওয়া যাচ্ছে। অনেকে আবার প্রশ্ন তুলছেন, ব্র্যাক ব্যাংকের নামও পরিবর্তন করা হচ্ছে না কেন? কেউ যদি ব্র্যাককে একটি সফল ব্র্যান্ড হিসেবে চেনেন তাহলে তাদের স্যার আবেদকেও চেনার কথা। কেউ বলছেন স্যার আবেদ প্রতিষ্ঠাতা হয়ে যে নাম রেখেছেন, যে নামটি তার কাছে গ্রহণযোগ্য বলে মনে হয়েছে—সেটি পরিবর্তন ঠিক নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলবে বলেও মনে করছেন অনেকে। শিক্ষার্থীরা তাদের কাগজপত্র নিয়ে ‘ঝামেলায়’ পড়তে পারেন, এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে। অনেকে ব্যক্তির নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণের সংস্কৃতি নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন।

এদিকে ট্রল করছেন যারা, তাদের কেউ কেউ লিখেছেন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন নাম ‘আড়ং ইউনিভার্সিটি’ হলে কেমন হয়, অথবা কেউ লিখেছেন, এবার এনএসইউ (নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়)-এর জন্য নতুন নাম সাজেস্ট করুন দেখি? তবে একটি বিষয় চোখে পড়ার মতো, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসব ট্রল ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে উদ্দেশ্য করে, স্যার আবেদ অথবা তার বর্ণাঢ্য জীবন নিয়ে নয়—কেউ ডিসক্লেইমার দিয়ে লিখেছেন, উল্লিখিত হাস্যরসটি স্যার আবেদকে নিয়ে নয়। কেউবা আরেকটু কঠোর ভঙ্গিতে বলেই দিচ্ছেন, ‘কেউ যদি আমার ফ্রেন্ডলিস্টে স্যার আবেদকে তাচ্ছিল্য করে কিছু লেখেন তাহলে প্লিজ আমাকে আনফ্রেন্ড করুন।’

এটা বলা দরকার, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কুরুচিপূর্ণ আলোচনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের মতো বিষয় নিয়ে নেটিজেনরা আলোচনা করছেন, বিষয়টি সুন্দর এবং স্বাস্থ্যকর। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান ও সাবেক শিক্ষার্থী ছাড়াও অন্যরা যেভাবে উদ্বিগ্ন, চিন্তিত এবং কিছুক্ষেত্রে ব্যথিত হয়ে পড়ছেন তা অভূতপূর্ব।

নাম পরিবর্তন নিছক কোনো ঘটনা নয়। তবে এনজিওর নামে বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার চেয়ে প্রতিষ্ঠাতার নামে হওয়াটাই শ্রেয়। সেই প্রতিষ্ঠাতা যখন স্যার ফজলে হাসান আবেদের মতো কোনো ব্যক্তি হন তাহলে কোনো কথাই থাকে না। জাতি, ধর্ম, রাষ্ট্র ও অর্থনৈতিক বৈষম্যকে দূরে ঠেলে তিনি মানবসত্তাকে উপরে তুলে ধরেছেন। তার প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক দেশের প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ শিশুকে শিক্ষিত করেছে। শিক্ষাক্ষেত্রের নোবেল বলে বিবেচ্য, ইয়াইদান পুরস্কার হিসেবে পাওয়া ৩৩ কোটি টাকার পুরোটাই তিনি কাজে লাগিয়েছেন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষায়। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে ফেরত এসে ১৯৭২ সালে তিনি যে যাত্রা করেছিলেন তা শুধু শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন বা ক্ষুদ্রঋণে আবদ্ধ থাকেনি, বরং দেশ ও সমাজ গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন। স্যার ফজলে হাসান আবেদ সেসব হাতে গোনা ব্যক্তিত্বের একজন যাকে জাতিসংঘের ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম প্রধান বলেছিলেন, ‘এমন ছয়জন রাষ্ট্রপ্রধান থাকলে আমি পৃথিবী থেকে চিরতরে খাদ্যের অভাব মুছে ফেলতে পারতাম’ (সূত্র : দৈনিক প্রথম আলো)।

মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি বিদেশে উচ্চ বেতনে একটি বহুজাতিক তেল কোম্পানিতে চাকরি করতেন। ২৬ মার্চে পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ওপর আক্রমণ শুরু করলে কারফিউর ফাঁকে তিনি চট্টগ্রাম পৌঁছান এবং সেখান থেকে করাচি যান। করাচিতে এক রাত থেকে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং হেল্প বাংলাদেশ নামের একটি প্রোগ্রাম শুরু করেন। মে মাসেই তিনি কলকাতায় ফিরে মুক্তিযোদ্ধা দ্বারা অধ্যুষিত এলাকায় মানবিক সহায়তামূলক কাজ শুরু করেন। ’৭১-এ দেশ স্বাধীন হওয়ার আগ পর্যন্ত এ প্রোগ্রামটি চালু ছিল। স্বচ্ছতা ও স্থায়ীত্বের দিক থেকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে খেতাবপ্রাপ্ত এই ব্যক্তির নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করা কি খুব বেমানান?

বিষয়টা অনেকটা বব ডিলানের সাহিত্যে নোবেল পাওয়ার মতো। যেবার বব ডিলান আমেরিকান গানে কবিত্বের অতুলনীয় শক্তি প্রদর্শন করে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন তখন অনেকেই ভ্রু কুঁচকে ছিলেন। তবে যারা তাকে বেশ ভালো করে চেনেন তারা বলেছিলেন, বব ডিলান এমন একজন ব্যক্তি যাকে ডেকে এনে নোবেল পুরস্কার তুলে দেওয়া যায় যে কোনো সময়। স্যার ফজলে হাসান আবেদের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণের বিষয়টিও তেমনই।

পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠগুলোর ভেতর এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলোর ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠাতা বা অনুদান প্রদানকারী এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে জড়িত নন অথচ পরোপকারী দানশীল ব্যক্তির নামে নামকরণ করা হয়েছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কোনোটির ক্ষেত্রে নাম পরিবর্তন করে ব্যক্তির নামে নামকরণ করা হয়েছে, এমন নজিরও রয়েছে।

বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠগুলোর ভেতর—হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়- জন হার্ভার্ড; ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয় জেমস ম্যাকগিল,; ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়—ব্যবসায়ী ইলিহু ইয়েল; স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়—লিল্যান্ড স্ট্যানফোর্ড জুনিয়র; কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়—সিনেটর এজরা কর্নেল; জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়—মানবতার সেবাকারী জনস হপকিন্স; কোলগেট বিশ্ববিদ্যালয়—সাবান প্রস্তুতকারী ও মানবসেবী উইলিয়াম কোলগেট; ক্লার্কসন বিশ্ববিদ্যালয়—থমাস এস ক্লার্কসন; ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়—জেমস বুচানান ডিউকের বাবা ওয়াশিংটন ডিউক; রাইস বিশ্ববিদ্যালয়—ব্যবসায়ী উইলিয়াম মার্স রাইস; সুইনবার্ন বিশ্ববিদ্যালয়—জর্জ সুইনবার্নের নামে নামকরণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পাঁচবার পরিবর্তন করা হয়েছে। ১৮৩৮ সালে ব্রাউন স্কুল, ১৮৪১ এ ইউনিয়ন ইনস্টিটিউট, ১৮৫১ সালে নরমাল কলেজ, ১৮৫৯ সালে ট্রিনিটি কলেজ অতঃপর ১৯২৪ সালে এর নাম ডিউক বিশ্ববিদ্যালয় রাখা হয়। জেমস বি ডিউক চার কোটি ডলার দান করার পর তার বাবার নামে বিশ্ববিদ্যালয়টির নামকরণ করা হয়।

এদিকে বাংলাদেশেও বিভিন্ন ব্যক্তির নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে—যেমন : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, সেন্ট জোসেফ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল প্রভৃতি।

এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটির ক্ষেত্রে নাম পরিবর্তনের ইতিহাসও রয়েছে। যেমন স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজের আগেকার নাম ছিল জনদরদী ইংরেজ ও সরকারি কর্মকর্তা রবার্ট মিটফোর্ডের নামে। পরে ষাটের দশকে নাম পরিবর্তন করে এই নাম নবাব স্যার সলিমুল্লাহ্‌ বাহাদুরের নামে নামকরণ করা হয়।

নাম পরিবর্তনের ইতিহাস অনেক পুরোনো এবং একটি স্বাভাবিক বিষয়। ব্যাপারটা যেন এমন না হয়—আমরা নিজ দেশের রত্নকে চিনতে চাই না বা তাদের নামে নতুন প্রজন্মের কাছে গাঁথা তৈরি হোক তা চাই না। জাতিগতভাবে বাংলাদেশের মানুষের নিজস্ব মহানায়ক তৈরির সময় এসে গেছে। এখনই সময় আমাদের দেশের কীর্তিমান মানুষদের যথাযথভাবে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। অনেকেই বলতে পারেন, স্যার আবেদকে অন্যভাবেও সম্মান প্রদর্শন করা যেত। হ্যাঁ, তা নিশ্চয়ই করা যেত। কিন্তু নাম পরিবর্তনের মাধ্যমে এই সম্মান প্রদর্শনও কোনো ‘ভুল’ নয়। হার্ভার্ড, ম্যাকগিল অথবা স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ নিয়ে যদি কোনো সমস্যা না থাকে এবং স্যার ফজলে হাসান আবেদের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ নিয়ে যদি কেউ আপত্তি তোলেন তাহলে এটা তাদের ঐকান্তিক কূপমণ্ডুকতা, জ্ঞানতাত্ত্বিক দৈন্যতা এবং ক্ষেত্রবিশেষে ঔপনিবেশিক ভূতের আছর ধরে নেওয়া ছাড়া পথ খোলা থাকে না।

বাংলাদেশের ভাগ্য পরিবর্তনে যার এত কীর্তি, আমাদের ঔপনিবেশিক মন তবুও কেন যে তাকে প্রাপ্য সম্মান, মর্যাদা দিতে গিয়ে কেন কুণ্ঠাবোধ করে তা এক নিগূঢ় প্রশ্ন।

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইরানের নতুন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে কথা বললেন পুতিন

থাইল্যান্ডে বুদ্ধ পূর্ণিমা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা পাঠ করলেন বিপ্লব বড়ুয়া

আবুল মনসুর আহমদ-অধ্যাপক মযহারুল ইসলামের স্মরণে একক বক্তৃতা

শোরুম ম্যানেজার নেবে যমুনা গ্রুপ, পদ ৩০

ঢাকাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে বজ্র-বৃষ্টির শঙ্কা

বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

মৌসুম শেষে প্রিমিয়ার লিগের দলগুলো কত টাকা করে পাচ্ছে?

নারায়ণগঞ্জে কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪

গোরস্থান, মাদ্রাসার দান বাক্স ভেঙে চুরি

‘শরীফ থেকে শরীফার গল্প’ বাদ দেওয়ার সুপারিশে এইচআরএফবি’র প্রতিবাদ

১০

পলাশ ও এন্ড্রু কিশোরের ফিরিয়ে দেওয়া গান গেয়েই আসিফের বাজিমাত

১১

রাইসির মৃত্যুতে শি’র মাতম

১২

কর অঞ্চল-১৭, ঢাকায় ১০১ জনের বড় নিয়োগ

১৩

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে মাউশির ৯ নির্দেশনা

১৪

রাইসির মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের শোক

১৫

গভর্নর, ডেপুটি গভর্নরদের সব প্রোগ্রাম বর্জন / প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না করলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৬

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল দুই মোটরসাইকেল আরোহীর

১৭

সাভারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত স্ত্রী, হাসপাতালে পুলিশ কর্মকর্তা

১৮

ইরানের ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নাম ঘোষণা

১৯

খেলাধুলা-সংস্কৃতিতে দক্ষরাই বিশেষ মেধাসম্পন্ন : জবি উপাচার্য 

২০
X