কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ১১ জুন ২০২৩, ০৮:১০ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
জামায়াত প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী

অপেক্ষা করেন, কী হয় দেখবেন

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। পুরোনো ছবি
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। পুরোনো ছবি

জামায়াতে ইসলামীকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, ‘অপেক্ষা করেন, আরও দেখবেন কী হয়।’

সচিবালয়ে আজ রোববার জার্মান দূতাবাসের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স ফার্ডিনান্ড ফন ভেইহের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

জামায়াতকে সভা করার অনুমতি প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘এটি রাজনৈতিক ব্যাপার। রাজনৈতিক কারণে, দেখা যাক…। এটা একটা পলিটিকাল ডিসিশন, এটি সময়ই আমাদের বলে দেবে। তারা রাজনৈতিক দল, হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ ছিল সংবিধানের সঙ্গে তাদের গঠনতন্ত্র সাংঘর্ষিক, গ্রহণযোগ্য না। তাদের তো অনেক জনসমর্থনও আছে। এ পরিস্থিতির আলোকে সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে। আপনারা একটু অপেক্ষা করেন, আরও দেখবেন কী হয়।’

রাজ্জাক বলেন, ‘আমরা অনেক সময় রাজনীতিতে অনেক পদক্ষেপ নিই, এটি নিতে হয়। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অনেক প্রতিকূলতার মাঝে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র সুপরিকল্পিতভাবে, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধংস করার জন্য, দেশটিকে পাকিস্তানের ধারায় নেওয়ার জন্য অনেক কিছু করেছে। এ দেশে জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া যায়নি, বঙ্গবন্ধুর নাম মুখে আনা যায়নি। এমন পরিস্থিতি ছিল যে সামরিক স্বৈরাচাররা এরশাদের আমলে, জিয়ার আমলে এগুলো করেছে। তখন আমাদের পরিস্থিতির আলোকে অনেক পদক্ষেপ নিতে হয়েছে। সেটিই আমি বলতে চেয়েছি।’

বিএনপির সঙ্গে সংলাপের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘সংলাপের সুযোগ নেই কেন? পৃথিবীতে যে কোনো সমস্যা সমাধানের জন্য সংলাপ হতে পারে। কিন্তু এ মুহূর্তে তো ওই রকম কোনো পরিস্থিতি হয়নি, বিএনপির সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে। তারা আন্দোলন করছে। আন্দোলন করতে করতে যখন তারা এক্সজস্টেড (ক্লান্ত) হয়ে যাবে তখন তারাই বলবে একটা কিছু করা দরকার। আমরা সাধারণত তাই করি।’

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ডাকসু জিএস ফরহাদের বাগদান বুধবার, পাত্রী কে?

২৫ ডিসেম্বরের পর মিত্রদের নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বিএনপি

গণহত্যা মামলার আসামি, তবু অধরা জাপার আনিস

খালেদা জিয়ার আসনে এবার বাবা-ছেলের মনোনয়ন সংগ্রহ

তারেক রহমানের সংবর্ধনায় কয়েক হাজার বোতল পানি সরবরাহ করবেন শিপলু

হাদি হত্যার প্রধান আসামি ফয়সালের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

প্রায় ২ বছর পর উৎপাদনে যমুনা সার

জামাল হায়দারের নেতৃত্বে ১২ দলীয় জোট ঐক্যবদ্ধ

রাতের আঁধারে শত শত লাউ গাছ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন হচ্ছে, এমন তথ্য জানা নেই : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১০

প্রাথমিকের ৬৫ হাজার প্রধান শিক্ষক পেলেন গেজেটেড মর্যাদা

১১

২৫ ডিসেম্বরের কর্মসূচি জনগণের, শুধু বিএনপির নয় : রবি

১২

চিলমারীতে জেঁকে বসেছে শীত, আগুন পোহাতে সতর্কতা

১৩

দরজা আটকে বসতঘরে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা ৮ জনের

১৪

গুলিস্তানের ফুলবাড়িয়া মার্কেটে উচ্ছেদ অভিযানে ডিএসসিসির কর্মকর্তাদের ওপর হামলা

১৫

‘দিপু হত্যাকাণ্ড একটি নৃশংস অপরাধ এটা কোনো অজুহাত রাখে না’

১৬

‘ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে সরকার কাজ করছে’

১৭

বাংলাদেশে অধ্যয়নরত ভারতীয়দের নিরাপত্তায় মোদির জরুরি হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি

১৮

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা ইনকিলাব মঞ্চের

১৯

কর্ণফুলীর তীরে নৌঘাট বানিয়ে তোলা হচ্ছে টোল, জানে না প্রশাসন

২০
X